একে একে প্রায় সবার নাম, স্কুল আর লক্ষ্য জানা গেল। সমাজে আদৃত কোন পেশাই বাদ পড়ল না এবং সেই সাথে দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করার অঙ্গীকারও সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হোল । বড় শহরের নামজাদা স্কুল থেকে মফস্বল বা গণ্ডগ্রামের অপরিচিত স্কুলের কিশোরদের স্বপ্নিল চোখের ঝিলিক দেখে ফর্ম মাস্টার আপ্লুত। এমন স্বপ্নময় পরিবেশেও আমি ঘামতে শুরু করলাম। ধীরে ধীরে আমার পালা এগিয়ে আসছে, আতংকে আমার গলা শুকিয়ে আসছে।
বিস্তারিত»তারুণ্যের প্রচেষ্টাকে যারা স্বাগত জানাত চান, তাদেরকে স্বাগতম ( বইমেলার জন্য লেখা আহ্বান)
একটি লিটল ম্যাক’এর জন্য কিছু থিম বেইজড কবিতা, ছড়া, অনুকাব্য, ছোটগল্প (ওয়ার্ড লিমিট সর্বোচ্চ ৮০০-১২০০), রম্য, প্রবন্ধ-নিবন্ধ (সর্বোচ্চ শব্দসীমা ৮০০-১৫০০), সাহিত্য পর্যালোচনা, প্রভৃতি লেখা আহ্বান করা হচ্ছে। এসব লেখা দিয়েই সাজানো হবে প্রথম সংখ্যা। বইমেলা থেকেই যাত্রা শুরু। ১৫ জানুয়ারীর ভিতরে মেইল করে লেখা পাঠাতে পারেন। লেখা পাঠাবার ঠিকানা, paglaraza@gmail.com. ব্যক্তিগত যোগাযোগ- আলীম হায়দার, ০১৭১৭-৫২২২০৬।
ইচ্ছুক এবং আগ্রহী ব্যক্তিরা লেখা দিবেন আশা করি।
বিস্তারিত»একটা বড় মাঠ কিছু কৃষ্ণচূড়া গাছ
আমি যেই বছরে হই সেই বছরে আমাদের পরিবারের ক্যাডেট কলেজ যাত্রা শুরু বলা যায় বড় আপু ক্যাডেট কলেজে চান্স পেল।এর পর মেজ আপু written এ হল পরে ভাইভা তে বাদ পরে। এক সময় আমার পালা আসলো আমার চার পাশে যে ক্যাডেট দের চিনতাম তারা ছিল FCC এর অনেক গল্প শুনতাম তাই FCC এর দিকে একটা টান ছিল।আর বাড়ি বরিশাল তাই ভাবতাম হয়তো BCC তে পরীক্ষা দেওয়া হবে কিন্তু আব্বা ঠিক করলেন MCC একটু মনঃক্ষুণ্ণ হইসিলাম ।
বিস্তারিত»ফুটবল বিষয়ক নৈশ অভিযান !
ক্যাডেট কলেজে ঢোকার আগে ফুটবল নিয়ে এতোটা ক্রেজ ছিল না। খেলা দেখতাম, ব্যাস এতটুকুই। এর বেশি কিছু ভাবার কোনো কারন কখনো দেখি নি । যাই হোক ক্যাডেট কলেজের বাধ্যতামূলক গেমস পিরিয়ড অল্প কয়েকদিনের মাঝে আমি সহ আমার আরো কতিপয় সহপাঠীকে পুরোদস্তুর ফুটবল প্লেয়ার বানিয়ে দিলো। গেমস টাইম এ ফুটবল খেলি আর প্রেপ , ক্লাস টাইমে ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবল নিয়ে আড্ডা মারি। খেলা দেখার সুযোগ খুবই কম।
বিস্তারিত»অনেক দিন ধরে মনে মনে একটি site খুঁজছি
সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা ! অনেক দিন ধরে মনে মনে একটি site খুঁজছি; অনেকটা songfacts.com এর মত। তবে, যেটা হবে শুধু বাংলা গানের উপর। যেখানে লালন, রবীন্দ্রনাথ, শচীন, পল্লিগীতি, আধুনিক সকল বাংলা গানের ছোট ছোট মজার তথ্য থেকে বিশেষজ্ঞ বিশ্লেষণ ধর্মী তথ্য/লেখা থাকবে। এই যেমন ধরুন গত বছরের শেষের দিকে হটাৎ করেই একদিন আমার খুব জানতে ইচ্ছে করছিল ”আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে …”
বিস্তারিত»পরিবর্তন
নতুন কিছু নয়, সেই শিশুকাল থেকেই
ইশকুলের বই দেখলেই আমার গায়ে জ্বর আসে।
সত্যি বলতে, পড়তে বসলেই নিয়মিত মাথা ব্যথার
মিথ্যা অভিযোগ করায়, ডাক্তারের পরামর্শে ক্লাস থ্রিতে
প্রথম ছয়মাস আমি বিশ্রামে ছিলাম।
অনেকটা রেস্ট এন্ড রিক্রিয়েশন লিভ, আর কি।
সেই সময় থেকেই পাঠ্য বইয়ের চেয়ে গল্পের বইতে
আমার আকর্ষণ অনেক বেশি। গল্পের বই ভেবে
‘ভোলগা থেকে গঙ্গা’ আমি শেষ করেছি ক্লাস এইটেই,
কর্ণেল জামিল-আড়াল হয়ে যাওয়া এক নাম
১৯৭৫ এর আগস্টের রাত,ঘড়ির কাটা ১৫ তারিখের আগমণ জানিয়ে গেছে তাও বেশীক্ষণ হয়নি। এর মধ্যেই স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কময় অধ্যায়টির সূচণা করতে ক্যান্টনমেন্ট থেকে সাঁজোয়া বহর নিয়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ীর দিকে মুভ করে সেনাবাহিনীর জুনিয়র কিছু অফিসারের নেতৃত্বাধীন একটি সৈন্যদল। হত্যা করে শেখ মুজিব সহ পরিবারের অন্যদের। এই ইতিহাস আমরা মোটামুটি সবাই জানি।সেই রাতে অনেক রথী মহারথীদের রহস্যময় এবং ভীতু আচরণের বাইরে একজনকে দেখা যায় বীরত্ব এবং সাহসীকতা উপরন্তু কর্তব্যনিষ্ঠার এক জ্বলন্ত উদাহরণ স্থাপণ করতে।
বিস্তারিত»মিউজিক নিউজ! নির্ভানা নাকি বিটলস!!
১২-১২-১২ তে ম্যাডিসন স্কোয়ারে স্যান্ডী আক্রান্তদের জন্য কনসার্ট আয়োজন করা হল। বিটলসের স্যার পল ম্যাককার্টনি উঠলেন স্টেজে। প্রথমে তিনি ভাবছিলেন ডেভিড গ্রোলের সাথে জেমিং হচ্ছে আর কে না কে সহ শিল্পীরা বাজাচ্ছে। স্যার পল মাইক্রোফোনে বললেন, “আমি আসলেই জানি না এরা কারা; তারা বলছে কতদিন পর একসাথে হতে পেরে কতই না ভাল লাগছে।
বিস্তারিত»আপনার সন্তানের শৈশব কেড়ে নিবেন না।
আমার ছোটবেলার সবচেয়ে আনন্দের সময় ছিল ক্লাস ফোর আর ফাইভের বছর দুইটা। সে সময় আমি শাহজাদপুরের “কিরন-বালা প্রাথমিক বিদ্যালয়” নামের একটা সরকারী স্কুলে পড়তাম। বই ছিল মোট ৮টা। বোর্ডের ৬টা সাথে ইংরেজী আর বাংলার দুইটা ব্যকরণ বই। আমাকে খুব বেশী পড়তে হত না। স্কুলের হোমওয়ার্ক আমি স্কুলে বসেই সেরে ফেলতাম। বাসায় সন্ধা বেলা বই নিয়ে বসাটা ছিল বাধ্যতা মুলক। কিন্তু পড়ার চাপ ছিল কম। বছরে তিনটা পরীক্ষা।
বিস্তারিত»মিউজক নিউজ!! আপনিই পারেন জন মেয়ারের মিউজিক ভিডিও বানাতে।
৭বার গ্র্যামি এওয়ার্ড বিজয়ী সেরা পপ রক ভোকাল জন মেয়ার চান আপনি তার জন্য মিউজিক ভিডিওটা বানান।
অনেকটা এমনি কথা চলছে জেনেরো টিভির পর্দায় আর জন মেয়ারের ওয়েব সাইটে। বিশ্বব্যাপী যে কেউ এই মিউজিক ভিডিও বানানো প্রতিযোগীতায় অংশ নিতে পারবেন।
বিস্তারিত»মিউজিক নিউজ!! গুগল প্লে – আপনার পছন্দের গান খুঁজে স্টোর করার দ্বায়িত্বে!!
কিছুক্ষণ চোখ কপালে উঠে গিয়েছিল। তারপর বুঝার চেষ্টা করলাম। গুগল এখন এমন এক সেবা নিয়ে এসেছে যা আগে আমাজন ও অ্যাপেল করলেও তাদের চাইতে যেন ভালবাসা বেশী।
স্ক্যান এন্ড ম্যাচ সার্ভিস সেবা যেটা গুগল মিউজিকের; এখন তার নাম বদলে রাখা হয়েছে গুগল প্লে।
বিস্তারিত»গাজর কিংবা গান
গাজর
পরীক্ষা উপলক্ষে রাত জেগে পড়লে ঘুম পাক আর নাই পাক, ক্ষুধা লাগবেই। এই ফেনোমেনোনের ব্যতিক্রম এখন পর্যন্ত কাউকে দেখিনি। আমার বাবাও তার ছেলের প্রচণ্ড রাতের গভীর ক্ষুধার কথা জানেন। তাই সম্প্রতি ছোটমামা মারফত কিছু টাকা পাঠিয়েছেন। বলেছেন, ফল ফ্রুট কিনে নিও। বাধ্য সন্তানের মতো আজ বিকেলে গেলাম বাজারে। কিনে আনলাম ১ কেজি গাজর। কেন?
১) আমি কাঁচা গাজর ধুয়ে কচকচ করে চিবিয়ে খাই।
বিস্তারিত»যুদ্ধাপরাধের রাজনীতি, রাজনীতির যুদ্ধাপরাধ
১
বেশ কিছুদিন ধরে বাংলা ব্লগে একটা উদীয়মান ধারা লক্ষ্য করছি, যা’কে আমি বলি ভার্চুয়াল মুক্তিযুদ্ধ। মূলতঃ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, ঐতিহ্য, চেতনা, ইত্যাদি জাতীয় পরিচয়ের অতিপ্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে নতুন প্রজন্মের মাঝে আগ্রহ জাগাতে এই ধারার অবদান অপরিসীম। কিন্তু এই ধারা একক সত্বার কোন সমন্বিত দল নয়। এদের সাধারণ ভিত্তি মূলতঃ বাংলাদেশের প্রতি দেশপ্রেম, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি আবেগ যা’এদেরকে এক পতাকাতলে নিয়ে এসেছে। এখানে যেমন মুসলমান আছে,
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসঃ কেবলই কি ভ্রম?
বাংলাদেশের স্বাধীনতার একচল্লিশ বছর হয়ে গেল! আনন্দের ব্যাপার, গর্বের ব্যাপার, আমরা স্বাধীন জাতি। কেউ কেউ অবশ্য বলেন “স্বাদহীন” জাতি। কেননা রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জিত হলেও আমরা এখনও মাথা তুলে দাঁড়াতে পারিনি বিশ্বের বুকে! কেননা আমরা নিজেরা নিজেদের হত্যা করি, নিজেদের ইতিহাস বিকৃত করি এবং তারপর বলি “অতীত নিয়ে পড়ে থাকলে হবেনা! ভবিষ্যতের কথা ভেবে এগিয়ে যেতে হবে।” আর ভুলে যাই যে অতীত আমাদের শিক্ষা দেয় ভবিষ্যৎ এর জন্য।
বিস্তারিত»কামরুল প্রদত্ত ছাগলের সংজ্ঞা’র সাথে একমত হইতে মঞ্চায়
[ভাবছিলাম, কয়েকদিন রেখে এইপোষ্টটা মুছে দিবো। কিন্তু আমার পরের পোষ্ট আর এইটার মধ্যে বেশ কিছু ওভারল্যাপ হয়ে গেছে, মূল পোষ্ট, মন্তব্যে, প্রতিমন্তব্যেও। তাই এটা রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম।]
আমার সর্বশেষ পোষ্টের মন্তব্যে কামরুল আমাকে ‘ছাগু’ বলেছে। এতোদিন অনলাইনের জগতে নিজের আত্মপরিচয় সংকটে ভুগতাম। আজ ক্যাডেট সম্পর্কের সূত্রে ছোটভাই কামরুল আমাকে এই সংকট থেকে উদ্ধার করলো। ধন্যবাদ কামরুল (আমাকে ছাগু বলার সাথে সাথে তুমি যে-ই ধন্যবাদ দিয়েছে,
বিস্তারিত»