অবশ অনুভূতির দেয়াল
নাহিয়ানঃ দোস্ত তোকে কখনো কোন মেয়ে I love you বলেছে ?
রিশানঃ না । এ যাবৎ তো কেউ বলল না ।
নাহিয়ানঃ মনে হয় তোকে কেউ কোনদিন বলবেও না।
বিস্তারিত»অবশ অনুভূতির দেয়াল
নাহিয়ানঃ দোস্ত তোকে কখনো কোন মেয়ে I love you বলেছে ?
রিশানঃ না । এ যাবৎ তো কেউ বলল না ।
নাহিয়ানঃ মনে হয় তোকে কেউ কোনদিন বলবেও না।
বিস্তারিত»আমরা কলেজে ঢুকি ২০০২ সালে ৭ই মে। সেইদিনের সব কথা আজও মনে আছে। গাইড হিসেবে মেহেদী ভাই এর আমাকে হাউজে নিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে হাউজ মাষ্টারের সাথে দেখা করা আমাকে রেখে চলে যাওয়ার কিছুক্ষণ আগে আম্মুর কান্নাকাটি আরো কত কিছু। রাতে প্রথম বারের মত কাটা চামুচ দিয়ে খাওয়া, ম্যানু টাও এখনো মনে আছে ডিম ছিল। :dreamy:।
রাতে রুমমেট মুস্তো আর রেজার শহীদ কোচিং নিয়ে গল্প।
ফাগুনের হাওয়ায় নিজেকে ভাসিয়ে দিতে পারি নি আমি ,
রিক্ততার বেদনায় অশ্রুপাত শেখেনি আমার দু’নয়্ন ;
হারিয়ে গিয়েছি বারবার ছায়া নামের মিথ্যে আলোতে ।
তোমার ধৃত স্বপ্নের রাজপুত্র হতে দাওনি তুমি ,
মাঝে ফিকে হয়ে যায় ভুলের নেশা মেশানো স্মৃতি ।
পরিত্যক্ত ভালোবাসা
বিক্ষিপ্ত রংগুলো ছড়িয়ে পড়ে –
খয়েরী আকাশ হঠাৎ আঁধারে ছেয়ে গেল ।
আমার সত্তার বিপরীত অস্তিত্ব আড়মোড়া ভেঙ্গে
দাঁড়িয়ে থাকে আমার ইচ্ছের বিরুদ্ধে ।
ঘৃণা অথবা ভালোবাসা –
কোন অনুভূতিই আজ আর বিক্ষিপ্ত নয় ,
শুধু জানি আমার ভালবাসা মিথ্যে ;
মিথ্যে অনুভূতির বেড়াজাল –
ছিঁড়তে ব্যর্থ হই বারবার ।
পাশবিক ভালবাসার মিথ্যে ভাবাবেগ ।
কলেজে ক্লাশ টেন এ থাকা কালীন এটা লিখা শেষ করছিলাম।ইচ্ছা ছিল কোন একদিন সুযোগ হলে কারও কাছে সাবমিট করবো চলমান ছবি হিসেবে ফুটিয়ে তোলার জন্য।সেই স্বপ্নটা সত্যি হতে চলেছে শীঘ্রই ইনশাল্লাহ :-)যা হোক সিসিবি তে সবার সাথে ধারাবাহিক হিসেবে শেয়ার করার চেষ্টা করছি…( এটা একটা সত্য ঘটনা,চরিত্র গুলোর নাম অনেক গুলোই বাস্তব,ঘটনার কিছু কিছু অংশ শুধু লেখার জন্য একটু আলাদা করে ফুটিয়ে তোলা)
****************************
আমি এই মুহুর্তে কোথায় আছি সেটা কিছুটা আন্দাজ করতে পারছি,বোধ হয় হাসপাতালে।আশেপাশের সবাই সম্ভবত আমাকে নিয়ে দারুন ব্যস্ত আর উৎকন্ঠিত।জানিনা কেন তাদের এত ব্যস্ততা আমার জন্য।হয়তো আমার প্রতি এ মুহুর্তে তাদের প্রচন্ড ভালবাসা জন্মে গেছে,সে ভালবাসা ভিন্ন সময়ে ভিন্ন রকম,যা রঙ বদলায়।ভালবাসার কি আদৌ কোন নির্দিষ্ট রঙ আছে?ঠিক জানিনা।তবে আমি এটুকু বলতে পারি,প্রত্যেকের মাঝেই ভিন্ন ধরনের ভালবাসা আছে।আমি এমন কেউ নই যে এরা আমাকে নিয়ে এতটা উৎকন্ঠিত হবে,আমি আমার নিজের কাছে খুব সাধারন,হয়তোবা অন্যদের কাছে আলাদা।আমি এ মুহুর্তে আমার বুকের সব জায়গা জুড়ে প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করছি,এক ধরনের তীব্র যন্ত্রনায় আমার সর্বাঙ্গ ভরে যাচ্ছে।আমার মুখে অক্সিজেন মাস্ক দেয়া হয়েছে।আমি শুধু চেয়ে চেয়ে সবার কাজ দেখছি।কেবল চেয়েই আছি,চোখ বুজতে ইচ্ছা করছেনা,কেমন যেন একটা অদৃশ্য ভয় আমাকে ছেয়ে আছে।সে ভয়ের জন্য আমি চোখ বুজতে পারছিনা,বুঝতে পারছিনা কি সে ভয়।সেটা কি মৃত্যু?আমার আশেপাশে যারা আছে তারা বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলছে তবে তাদের কথার বিষয়টা বুঝতে পারছিনা,হয়তোবা আমাকে নিয়েই কথা হচ্ছে এদের মাঝে।আমায় এখানে নিয়ে আসার আগে কি ঘটেছে আমার খেয়াল নেই।তবে,এটা মনে আছে যে কেউ একজন আমার হাতটা চেপে ধরে কেঁদেছিলো,কিন্তু কে কেঁদেছিলো?না,মনে পরছেনা।অনুভব করতে পারছি যে তার হৃদয়ে আমার জন্য ভালবাসার এতটুকু কমতি নেই।কিন্তু কে সে?আমি প্রচন্ড চেষ্টা করছি মনে করার;না মনে পরছেনা।আচ্ছা সবারই কি এমন হয়?যে মানুষটা তাকে ভালবাসে,প্রচন্ড রকম ভালবাসে অথচ তাকেই সে অনুভব করতে পারেনা কিংবা তার অস্তিত্বকে সহজে আবিষ্কার করতে পারেনা।কি জানি,তবে আমার মনে হচ্ছে আমি আবিষ্কার করতে পারবো।
জনৈক ভাষাসৈনিক বলছি
অন্ধকার গোরস্থান থেকে বলছি –
আমি এক নির্বাসিত পথিক ,
আমার এই রক্তে এখনও তাজা বারুদের গন্ধ ,
তাজা বুলেট এখনও বিঁধে আছে বুকে ।
রুদ্ধ কবর থেকে বলছি –
আমি এক বেওয়ারিশ মুর্দা ,
বুলেটের তরঙ্গে কম্পমান ভারি বায়ুস্তর থেকে
আমার দরাজ কন্ঠ ভেসে আসে ;
আমার দেয়া দৃপ্ত স্লোগান কি এখনো ভেসে বেড়ায় ?
তুমি আর কবিতা লিখবেনা ,
তোমার কাব্য প্রতিভা বন্ধ হউক এ মুহুর্তেই ।
নয়তো ওরা আসছে –
তো্মার হৃৎপিন্ড খাবলে ছিঁড়ে ফেলবে ওরা ,
তুমি বরণ করবে নগ্ন চাপাতির ৮টি আঘাত ,
নির্ঘাত মৃত্যু হবে তোমার –
হয়ত দিনটি আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি ;
বাংলা একাডেমির প্রধান ফটকের সামনে ।
হুমায়ুন আজাদ কে কি মনে পরে তোমার ?
বিস্তারিত»সিফাত যেদিন প্রথম বুঝতে পারল, ও চৈতি-কে পছন্দ করে, তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। কাল চৈতি-কে ছেলে পক্ষ দেখতে আসবে। চৈতি-র বাসার মহাগুরুজন গোছের যারা মানে- বড় চাচা, বড় ফুপি টাইপ পাবলিক (বাবা মা না হয় বাদই দিলাম)- তেনাদের মানসিকতার স্ট্যাটাস অতিমাত্রায় complicated আর কিছুটা মোঘলীয় হওয়ায় “Love Marriege” যে চৈতির ভাগ্যে নাই, তা ওর অজানা নাই। “Love Marriege” -এ Love-টা আগেই শেষ হয়ে যায়,
বিস্তারিত»Disclaimer: এখানে বলা সকল কথা নিতান্তই আমার ব্যাক্তিগত মতামত।কাউকে দায়ী করার জন্য বা কারো দায়িত্ববোধ নিয়ে কোনও প্রশ্ন তোলা আমার উদ্দেশ্য নয়,তাই আমি চাইনা এই কথাগুলো নিয়ে কোন বিতর্ক হোক।আমার কিছু অজানা প্রশ্নের উত্তর পাওয়াটাই আমার উদ্দেশ্য,তাই সবাই নিজ গুনে আমার অজ্ঞতা মাফ করবেন।
গত ২৮শে এপ্রিল ছিলো ক্যাডেট কলেজ ডে।২৫ তারিখে এক বড় ভাই জানালেন যে ক্যাডেট কলেজ ক্লাবে নাকি তা ৩০শে এপ্রিল উদযাপন করা হবে।তাই ক্যাডেট কলেজ ক্লাবের পক্ষ থেকে রংপুর ওল্ড ক্যাডেটস এসোসিয়েশন (ROCA) এর জন্য বরাদ্দ করা কিছু কার্ড জুনিয়র ব্যাচের ছেলেদের মাঝে ভাগ করে দেয়ার দায়িত্ব পড়ল আমার উপরে।এই দায়িত্ব পালন কালে এবং এই প্রোগ্রামে গিয়েই আমার মনে কিছু প্রশ্ন আসে ও নানাজনের কাছ থেকে কিছু প্রশ্ন পাই যে প্রশ্নগুলোর উত্তর আমার জানা তো নেইই বরং অন্য কারো কাছেই সদুত্তর পাইনি।তাই সিসিবির কাছেই আশ্রয় নেয়া এবং এই লেখার অবতারণা করা।
বিস্তারিত»ফেইসবুক। আমাদের মত কিছু অকর্মার ঢেকিদের কাছে বিশাল উপাদেয় একটা বস্তু এইটা। Specially আল্ট্রা-বোরিং ক্লাসগুলোতে একেবারে পেছনের লাইনে আজাইরা বসে না থেকে এই book-e ঘুতাঘুতি কইরাও শান্তি। ক্লাস ৪-৫ এর পিচ্চিরাও আজকাল facebook ইউজ করে (লোকমুখে শুনছি, দেখি নাই)। সেই দিন আর দূরে নাই, যখন আমাদের দাদা-দাদী, নানা নানীরাও fb-fever এ আক্রান্ত হয়ে যাবে , নিশ্চিত। মোটা ফ্রেমের চশমা ভেদিয়া তেনারা মোবাইলের স্ক্রীনে fb-এর স্বর্গীয় সুখ পাইতে ব্যস্ত থাকবে।
বিস্তারিত»আদিকথাঃ নিচের যে লিখাটা ‘স্মৃতিকথা’ হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হইছে, তা এই নতুন লেখকের একেবারেই প্রথম কোশিশ…! কাজেই পড়ার আগেই বইলা নেই, expectation level টা ইইক্টু নীচে নামাইয়া পড়া শুরু কইরেন। (এই রচনার একটি চরিত্রও কাল্পনিক নয়, Guarantee)
“আজ আমি অনেক্ষণ হাটবো…একা…পুরো ব্লকে। সম্পূর্ণ নিস্তব্ধতার দেয়াল ঘেসে। ক্যাডেট লাইফের ছয়টি বছরের শেষ রাত আজ। কালকের রাতটা হবে আজকেরটার চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা, একেবারেই অন্যরকম।
বিস্তারিত»আমি এই ব্লগে কনিস্ঠতম সদস্য না হলেও নিশ্চিত ভাবেই কনিস্ঠতম ব্লগার, অন্তত আগামী ৫-১০ মিনিট তো অবশ্যই।অতঃপর ৪ মাস ১০ দিন বয়সে (ব্লগে) এসে সাহস হলো ব্লগে একটি লেখা লিখার।অনেক দিন ধরেই ভাবছি একটি লেখা দিব কিন্তু বড় ভাই-বোনেরা তো অবশ্যই কলেজে থাকা পিচ্চি পোলা-পানেরাও এতো ভালো লেখা লিখতেছে যে আর সাহসেই কুলোতে পারছিলাম না।আজ ভাবলাম আর কাহাতক সহ্য করা যায়….. ~x( এইবার কিছু একটা করা দরকার।কিন্তু কি করব ??????লেখার হাত এতোই বাজে যে আমারে দিয়ে কিসসু লিখানোর চেয়ে আশরাফুল রে জাতীয় দলে ধারাবাহিক ভাবে রান করানো বা প্রতি ম্যচে century করানো সহজ……..
বিস্তারিত»ঘটনাটা কত সালের ভুলে গেছি…….
কোন একটা ইনটেকের ভাইয়ারা এক্সকারসন থেকে ফিরেছেন, উনারা কে কি উল্টাপাল্টা 😛 জিনিস নিয়া আসছেন হাউসে, তা চেক করার জন্য বিনা নোটিশে একরাতে ইন্সপেকশন শুরু হলো একেবারে প্রিন্সিপাল স্যারের নেতৃত্বে,কিন্তু এইবার একেবারে হাউস খালি করে আমাদের নামিয়ে আনা হলো নিচে……..আমাদের স্টাফরা বিভিন্ন আজব আজব জিনিস খুঁজে আনতে লাগলেন……..যেমনঃ ব্যক্তিগত পোষাক, বিশেষত হাফপ্যান্ট, মাল্টিকালার মোজা, পত্রিকা, মোমবাতি ইত্যাদি
কিন্তু ফাঁসলো মাত্রই ক্লাশ এইট পড়ুয়া একজন ক্যাডেট…….তার বোধহয় জীবনে তখন দুইটা প্রেমই ছিল,
বিস্তারিত»অভ্র নিয়ে মোস্তফা জব্বার কথা বলেছে জন্যে আল্টিমেটলি অনেক ভাল হয়েছে। এখন মানুষজন বিজয় নামক ভয়াবহ সফটওয়ারটি’র সম্পর্কে জানতে পারবে ও সেটি থেকে দূরে থাকবে।এবং একইসাথে জানতে পারবে ইন্টারনেটে বাংলা প্রসারের পিছনে কোন সফটওয়ারটির অবদান সবচেয়ে বেশী।
আমি দুপুরে একবার এই ব্লগে এসেছিলাম, তখন ফয়েজ ভাইয়ার লেখাটি দেখে আমি টেকি/নন-টেকি সবাইকে বিষয়টি সম্পর্কে জানানোর জন্যে একটা ব্লগ লিখেছি সচলায়তনে। আপনারা পড়তে পারেন:
অভ্রকে পাইরেটেড বলার কারণ বিশ্লেষণ ও একটি দাবী
এখন এখানে আমি ওখানকারই আমার করা একটা কমেন্ট ব্যাখ্যা করব।
বিস্তারিত»নানা কারনে ব্লগে আগের মত ঘন ঘন লিখতে পারিনা। তবে খুশির খবর হচ্ছে লেখালেখিকে লক্ষ্য বানিয়ে কর্মপদ্ধতি সাজিয়ে নিচ্ছি, যাতে মনের মত করে লিখতে পারি।
সবাই যে বয়সে কবি হয়, আমি সে বয়সে কবি ছিলাম, সবাই যে বয়সে রচনা প্রতিযোগীতা কিংবা রহস্য পত্রিকায় লেখা পাঠায়, যায় যায় দিনের বিশেষ সংখ্যায় লেখা পাঠিয়ে অধীর আগ্রহে অপেক্ষার প্রহর গুনে আমিও সেই বয়সে লিখতাম তাদের মত করে,
বিস্তারিত»