৬ বছর বা ২২০৩ দিন – ৯ম পর্ব

কত যে মজার স্মৃতি কলেজে ঘটেছিল, তা লিখতে বসলেই কোনটা ছেড়ে কোনটা লিখব ভেবে উঠতে পারি না। তাই আজকে মনে করলাম, যেহেতু কলেজ পালানোর স্মৃতিচারণ চলছে সেহেতু এই পর্বও কলেজ পালানো কে উৎসর্গ করি।

তখন আমরা একাদশ শ্রেণীর ক্যাডেট। শিক্ষাসফর শেষ করে এসেছি মাসখানেক হয়েছে। সিগারেট ফুরিয়ে গেছে। অতএব কলেজ পালিয়ে সিগারেট আনতে হবে। তখন পালানোর ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি হয়েছে। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না যাওয়া উচিত হবে কিনা।

বিস্তারিত»

বিদ্যুত সমস্যা — আওয়ামীলীগ সরকারের দায় এড়ানো ও বিএনপি সরকারের দায়

দেশে না থেকেও বিদ্যুত সমস্যার ভোগান্তিটা ভালই বুঝতে পারছি । পেপারে টিভিতে বিদ্যুতের জন্য হাহাকার। আওমীলীগ সরকার ২০১৫ সালে ৯ হাজার মেগাওয়াত বিদ্যুতের প্রতিশ্রুতির মূলা ঝুলিয়ে রেখেছে সবার জন্য। সাথে সাথে এই মুহুর্তের ভোগান্তির জন্য সব দোষ বিএনপি র ঘাড়ে চাপিয়ে বসে আছে। আমরা কম বেশি সবাই জানি বিএনপি আমলে বিদ্যুত সেক্টরে লুটপাট হয়েছে । কিন্তু সত্যিকারের পরিসংখ্যান কি জানি ? আওয়ামীলীগের দাবিই বা কতখানি যুক্তিযুক্ত ?

বিস্তারিত»

৬ বছর বা ২২০৩ দিন – ৮ম পর্ব(আবার)

আগের ব্লগের মন্তব্য দেখে মনে হল যে আজকে এই পর্বে কলেজ পালানোর(ধন্যবাদ আনোয়ার,২০০০-২০০৬) যে স্মৃতিগুলো আছে তারই একটা কাহিনী বর্নণা করা উচিত।প্রথম কলেজ পালানোর কাহিনীটাই আজ বলতে চাই।

এস এস সি পরীক্ষার্থী তখন আমরা। কলেজের আগের ৩-৪ বছরে অন্যান্য ব্যাচের বড়ভাইদের কলেজ পালানোর অনেক কাহিনী তো ততদিনে মুখে মুখে অনেক শুনেছি। এমনকি জুনিয়র বা ইন্টারমিডিয়েট ব্লকে যখন ছিলাম তখন অনেক বড়ভাইদের কলেজ পালানো সচক্ষে দেখেছি।

বিস্তারিত»

৬ বছর বা ২২০৩ দিন – ৮ম পর্ব

কলেজে থাকাকালীন সময়ে আমার একটা রেপুটেশান ছিল যে আমি কখনই কোন কাজে কন্সিস্ট্যান্ট ছিলাম না। এইখানেও ব্লগ লিখতে গিয়েও সেই বদঅভ্যাসের কাছে মার খেয়ে গেলাম। আসলে তাও না। বিদেশের মাটিতে লেখাপড়া করতে এসে তো দেশের অনেক টাকা খরচ করলাম, তাই কাজ করে কিছু টাকা এইখানেই রোজগারের নেশায় নিয়মিত ব্লগ লেখা হয়ে ওঠেনি। আমার জানামতে অনেকেই আমার ব্লগ কিছুদিন নিয়মিত পড়েছেন। তাই আমি সবার কাছে( বিশেষ করে যারা নিয়মিত পড়েছেন) বিনীতভাবে মাফ চাচ্ছি।

বিস্তারিত»

আমার অসুস্থতা, সোস্যাল বিজনেস এবং কিছু হাবিজাবি প্যাচাল………।

ফয়েজ ভাই সচলের মাহবুব লীলেনের বরাতে একবার আমার এক পোষ্টে কইছিলেন যে, ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস মধ্যপ্রাচ্যে জন্মাইলে নবী হওয়ার চান্স আছিলো। কিন্তু আমার ত মনে হচ্ছে, উনি অলরেডী নবী হয়ায় গেছেন। তা না হলে তানা’র কাছা টানাটানি করার পাপে আমার মাথায় ঠাডা পড়লো ক্যান?-

গত সপ্তাহ থেকে বিদ্ঘুটে এক রোগে ভুগছি- সময় সময় মাথা টালমাটাল করে, মনে হয় মাথা ঘুরে পড়ে যাবো। ডাঃ অসীমরে কইলাম,

বিস্তারিত»

বাংলা ভাষার বর্ণের সংখ্যাগত অ্যানালাইসিস: সূচনা

কিছুদিন ধরেই ইচ্ছা করসিলো কিভাবে থিসিসের কাজ করার সময় বাংলা ভাষার ডাটা কালেকশন ও অ্যানালাইজ করেছিলাম সেটাকে ইমপ্রুভ করে আবার করি। আলসেমী করে হচ্ছিলোই না কাজটা তবে আর না, আজ লিখেই ফেলি। এখন ওটার সাথে আরো কি কিছু যোগ করা উচিত নাকি সেটা জানানোর অনুরোধ থাকলো সবার কাছে।

স্যাম্পল ডাটাসেট হিসেবে সবগুলি বাংলা বর্ণ আছে এমন বাক্যটাই নেই:
বর্ষামুখর দিন শেষে, ঊর্দ্ধপানে চেয়ে যখন আষাঢ়ে গল্প শোনাতে বসে ওসমান ভুঁইঞা,

বিস্তারিত»

ভালোবাসাই ভুল ছিল

moon-0

ভালোবাসাই ভুল ছিল

আজ রাতে বারান্দার কোণে
একটা রহস্যময়ী চাঁদ ঝুলছিল,
–ঠিক তোমার তিলটার মত
যেখানে আমি চুমু খেয়েছিলাম কত।

বাতাসে একটা অজানা ফুলের গন্ধ ভাসছিল,
ঠিক যেন তোমার বুকের চেনা সৌরভ

দূর থেকে ভেসে আসছিল কোন তরুনীর হাসি
কেন যেন তোমার হাসির কথাই মনে করিয়ে দিল,

হঠাৎ কিছু কালো মেঘ এসে ঢেকে দেয় চাঁদকে
ঠিক যেমন করে তোমার রেশমী চুলে ঢেকে যেত তিলটা,

বিস্তারিত»

শিক্ষকতা এবং মোটিভেশনঃ কিছু ব্যক্তিকথন ও একান্ত চয়ন

শিক্ষকতা এবং মোটিভেশনঃ কিছু ব্যক্তিকথন ও একান্ত চয়ন

[এই লেখাটা আমার সকল শিক্ষক এবং ছাত্রকে উৎসর্গ করা হল।]

আমার ক্যাডেট কলেজের এক বন্ধুর দু’টি কথা আমি সবসময় মনে রাখার, পালন করার এবং অনুভব করার চেষ্টা করি। সে একদিন আমাকে বলেছিল নেশা এবং পেশা এক হওয়াটা নাকি একটা বিরাট মানসিক প্রশান্তির ব্যাপার। আবার কোন এক সময় তার মুখেই শুনেছিলাম, সেইই প্রকৃত সুখী,

বিস্তারিত»

প্রথম কথা

সিসিবিতে আনাগনা বহুদিনের। দেড় বছরের মত তো হবেই। করছি করবো করতে করতে আর সদস্য হওয়া হয় নাই। ব্যক্তিগত কিছু সমস্যাও ছিলো। এর মাঝে কতো কিছুই ঘটে গিয়েছে, ২৫ ফেব্রুয়ারী আর আরো কতো কতো কিছু। ঘটে গিয়েছে আমার জীবনেও অনেক কিছু। কিন্তু সব কিছুর মাঝেও সিসিবি ছিলো আমার এক পরম আশ্রয়। সদস্য না হয়েও সকল হাসি আনন্দ আর কষ্টের সময় গুলোতে অনুভব করেছি একাত্মতা। কখনো না দেখে কখনো কথা না বলেও অনেক অনেক আপন হয়ে গিয়েছে এখানের সকল মানুষ,

বিস্তারিত»

আমার মৃত্যুদণ্ডের রায় হয়েছে

ব্লগের ভাইবোন সকল,
আমার মৃত্যুদন্ডের রায় (আকদ) হয়েছে, বেশ খানিকটা ঘটা করেই। তবে রায় কার্যকর হবে মে মাসের কোন এক সময়।

জীবিত থাকলে অনেক কিছুই লিখা যেতো। এখন ত আর জীবিত না, তাই বেশি কিছু লিখতেও পারছি না। আমার হয়ে কিছু ছবিই কথা বলুকঃ

বিস্তারিত»

লজ্জা

রক্তয় যখন বান ডাকো নিজের শরীরে,
তোমার পবিত্র হাতে, বেজন্মা পিচাশে,
তখন আমি কী করে বলো নিশ্চুপ থাকি?
তোমার আগ্নির্স্পশেও যখন কেউ জাগে না
তোমার সম্ভ্রম যখন কাগজের টাকায় বিকোয়
তোমার বোধ যখন বিষক্রিয়ায় অবশ হয়

বিস্তারিত»

বইমেলা, সেবা প্রকাশনী এবং আমি

বছর তিন চার আগের বইমেলার কথা। সেবা প্রকাশনীর স্টলের সামনে দাঁড়িয়ে আছি। প্রচন্ড ভীড়, বেশিরভাগই স্কুল কলেজের ছেলেমেয়ে। সামনে এগুতে না পেরে এক কোনায় দাড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ কানে ভেসে এল এক তরুণীর মন্তব্য – “ভাবতে অবাক লাগে একসময় এই বই গুলো কিভাবে যে পড়েছি! এখন বুঝি এগুলো আসলে কোনো লেখাই না।“ তারপর কয়েকজন ভারতীয় লেখকের প্রশংসা করে তিনি বললেন যে এগুলোই আসল সাহিত্য। তাকিয়ে দেখলাম আমাদের সমবয়সী এক তরুণী তার বান্ধবীর সাথে কথা বলছে।

বিস্তারিত»

একটি জন্মদিন সংক্রান্ত পোস্ট

বিখ্যাত লোকের সংগে কোন কিছু মিলে যাওয়ার অনেক মজা। আমার এক ভাইয়া, চেহারা একদম অনিল কাপুরের মত, অনিল কাপুর তখন আবার বম্বের হিট নায়ক, মাধুরীর সংগে তার হট হট হিট হিট সব ছবি বেরুচ্ছে, আমরা গোগ্রাসে গিলছি। এক দো তিন, চার পাচ ছয় সাত ……… নাম্বার কাউন্টিং এর গানটা দেদারছে বাজছে হোটেল-রেস্তোরায়, মাধূরী পোস্টার দেদারছে সাটা পড়ছে আমাদের মত উঠতি যুবকের রুমের দরজার উলটো দিকে।

বিস্তারিত»

“রোকেয়া কিবোর্ড লেআউট”: আমার তৈরী করা বাংলা কিবোর্ড লেআউট ও প্রোগ্রাম

অন্যরকম একটা অনুভূতি নিয়ে এই ব্লগটি লিখছি৷ যেখানে শেষ হয়েছিল তার পরে অনেকটা অংশ জুড়ে কিছু নেই, এরপর এই পোস্ট৷ শেষ থেকে শুরু করছি মনে হচ্ছে৷

সামহোয়ারইনে ২টি পোস্টে আলোচনা শুরু করেছিলাম আমার বানানো ফোনেটিক-ফিক্সড লেআউটের উপর৷
( দিনে বাংলা ভাষা নিয়ে আমার একটি কাজ: নতুন একটি ফোনেটিক কিবোর্ডবাংলা ভাষার কিবোর্ড: কেমন চাই – কি আছে…… তুলনামূলক আলোচনা )৷ এখন ওটার ডিটেইলস লিখছি৷ আপনাদের সবাইকে অনুরোধ করবো প্লিজ সেটা দেখবেন ও ফিডব্যাক দিবেন

কিবোর্ডের ছবি:

অক্ষরের বিন্যাস:
যেকোন লেআউটেই আমাদের বাংলা টাইপের জন্যে ৬২টি সিম্বল মাথায় রাখতে হয়৷ (৩৯টি ব্যঞ্জনবর্ণ+১১টি স্বরবর্ণ+১০টি কার-রূপ+হসন্ত+য-ফলা = ৬২)৷ আমি আগেই বলেছি কিবোর্ড মুখস্থ করাতে বাধ্য করাকে আমি সমর্থন করিনা৷ তাই দেখা যাক আমাদের পরিচিত স্টাইলেই কিভাবে মনে রাখা যায়৷

খুব সহজ,

বিস্তারিত»

নামটা খুঁজে পাচ্ছি না

আমার ঠিক জানা নাই ভালো লেখকরা কোন কিছু লিখার আগেই নামটা দিয়ে দেন কিনা।আমি শুধু এটাই জানি যে আমি দেই।কিন্তু এইটার যে কি নাম দিব খুঁজে পাচ্ছি না।

ছোটবেলায় প্রথমে হতে চেয়েছিলাম কনফেকশনারীর দোকানদার।বিনা পয়সায় পেষ্ট্রী খাওয়াটাই যখন আমার কাছে সবচাইতে আকর্ষনীয়।তারপর কখন ও ক্রিকেটার,কখন ও জার্নালিষ্ট (স্পোর্টস),কখন ও ফ্যাশন ডিজাইনার আবার কখন ও স্বপ্ন দেখেছি আমি বিরাট এক্সিবিশন করছি বেংগল গ্যালারীতে।কখনোই যেটা চাইনি সেটা হল আর্মি অফিসার হতে।শেষ পর্জ়ন্ত ওটাই হতে হল।তাই স্পোর্টস রিপোর্টার হওয়ার সুপ্ত ইচ্ছেটা এই ব্লগেই পুরন করি।

বিস্তারিত»