কথায় কথায় অভিমান করো
কথায় কথায় অফলাইন,
ভালোবাসার জোরে চালাও
স্বেচ্চাচারী আইন।
হুট করে নেই কোন কথা,
অজুহাত দাও শরীর খারাপ ,মাথা ব্যাথ্যা
একটু এদিক সেদিক হলে
মুখটা করে হাঁড়ি,
দুচোখের নীরব চাহনীতে
লক্ষ লক্ষ ঝাড়ি।
কথায় কথায় অভিমান করো
কথায় কথায় অফলাইন,
ভালোবাসার জোরে চালাও
স্বেচ্চাচারী আইন।
হুট করে নেই কোন কথা,
অজুহাত দাও শরীর খারাপ ,মাথা ব্যাথ্যা
একটু এদিক সেদিক হলে
মুখটা করে হাঁড়ি,
দুচোখের নীরব চাহনীতে
লক্ষ লক্ষ ঝাড়ি।
১।
পরের দিন সকালে বাসে চড়তে হবে বলে, আর দুপুরে আমাদের রাস্তায় খেতে হবে বলে রাত জেগে মা খাবার তৈরী করেন। বাবার হাঁক-ডাকে সক্কাল বেলায় উঠে আধো ঘুমেই আমরা জামা কাপড় পরে তৈরী হয়ে নেই। নয়টা সাড়ে নয়টার বাস ধরতে পারলেও লাল-দিঘী নামতে নামতে দুপুর সাড়ে বারো বা একটা বেজে যায়। লাল –দিঘীর হাটে গরু অথবা মহিষের গাড়ি অপেক্ষায় থাকে, আর সাথে থাকে সদা হাস্যময় প্রিয় খলিল চাচা।
সে আমার নয়, ছিলো কি কখনো?
প্রেম এক বহমান নদী, বাঁকে বাঁকে যার
অসংখ্য পুরুষ – নারীর জন্য
আসংখ্য নারী – পুরুষের জন্য।
বাঁক থেকে বাঁকে তারা ছুটে ছুটে যায়।
পুরুষ ছুঁয়ে যায় কত নারী,
নারী স্পর্শ নেয় কত পুরুষের!
গতকাল ইতিহাস আজ, আগামী রহস্যে ভরা
কিন্তু বর্তমান আমার আশীর্বাদ।
তুমি আজ অন্যের বাহুডোরে,
কিন্তু জেনে রাখো,
ফৌজদারহাটের ৫০ বছর পূর্ণ হয়েছে গতবছর। একই সঙ্গে এদেশে ক্যাডেট কলেজ শিক্ষারও ৫০ বছর পার হয়েছে। ডিসেম্বরের ২৫ থেকে ২৭ ফৌজদারহাটে তাই সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব হবে। ফৌজদারহাটের অনেকেই সেই উৎসবে সামিল হবো।
“ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের ৫০ বছর : ক্যাডেট কলেজ শিক্ষার ৫০ বছর” শিরোনামে একটা দ্বিভাষিক সংকলন বের হবে। এতে ফৌজদারহাটের ক্যাডেট, শিক্ষক, ক্যাডেটদের দেখেছেন-কাজ করেছেন এমন ব্যক্তিত্ব এবং বাকি ক্যাডেট কলেজগুলোর ক্যাডেটদের লেখা থাকবে।
বিস্তারিত»মাথার ভিতরে হলুদ চিন্তা আর ঘুণেপোকার কিট কিট আওয়াজ…
চোখে বুঁজে আসে মাদকতায়……
আমি চোখের মনিতে আলপিন গেঁথে বেঁকে যাওয়া নদীর আর্তনাদ শুনি…
বাতাসে উড়ে বেড়ায় লালপেড়ে ঘুড়ি।
নদীর বাঁকে রমন ক্লান্ত শরীর ঘিরে থাকে প্রিয়তমার ঘ্রানে
হলুদ-হলুদ চিন্তা মিশে মিশে যায়।
ঘুম আসে না।
যে যাবার সে চলে যায় অবলীলায়।
পড়ে থাকে শুধু মায়া।
ইতিবৃত্ত
পেশায় ডাক্তার বিধায় ইন্টারনেটে আমার অগাধ দখল। মানে নেটে বসাই হয়না বললে চলে। ক্যাডেট কলেজ ব্লগে প্রবেশ বন্ধুবর মাহমুদের উৎসাহে। অসাধারণ সাইট। লেখালেখি নেশা নয় পেশাও নয়। বুদ্ধিজীবি তো নইই। কখনও লিখি নিতান্তই প্রানের আবেগে। ব্লগের লেখাগুলো মান সম্পন্ন।আমার লেখার মান সম্পর্কে আমার ধারনা নেই।
মাহমুদের উৎসাহ ও বাকি সবাই প্রত্যাখ্যান করবেননা এই আশায় প্রথম লেখাটি পাঠালাম।
শুভেচ্ছা।
অসীম।
আজ সকালে ঘুম থেকে উঠলাম একটু দেরি করেই। টিভি অন করতেই দেখলাম চরাঞ্চল নিয়ে একটা অনুষ্ঠান হচ্ছে যেখানে চরাঞ্চলে বাল্যবিবাহ ও যৌতুকের সমস্যা নিয়ে আলাপ করছে এক সুশীল উপস্থাপক আরেক সুশীল এমপি’র সাথে। তাদের আলাপের বিষয়বস্তু বড়ই মজা পাইছি। সেটা সিসিবি’তে শেয়ার না করে থাকতে পারলাম না।-
তারা বলছে, চরাঞ্চলে বাল্যবিবাহ ও যৌতুকের কারণ হচ্ছে সেখানকার মানুষের দারিদ্র্য+অশিক্ষা! প্রথমে ভাবলাম ঠিকই আছে। কিন্তু পরক্ষনেই মনে হলো,
বিস্তারিত»পোষ্টের নাম দেইখা ভয় পাবার কিছু নাই। ৩০০০তম পোষ্ট টা দেওয়ার জন্য সবাই চুপ চাপ খামি মাইরা বইসা রইছে। সুযোগ পাইলেই ছাইড়া দিবে, কিন্তু আমি তা হইতে দিতে পারি না। আমি সবাইরে জানাই দেওয়ার জন্যই এই পোষ্ট টা দিলাম। এখন দেখি যুদ্ধে কে ফার্স্ট হয়।
বেশি দিন আগের কথা না, আমাদের জামাই ম্যাশ ২০০০ তম পোষ্ট দিতে গিয়া বিরাট ধরা খাইছিল। পরে লাবলু ভাইয়ের হস্তখেপে বেচারা ম্যাশের ইজ্জত রক্ষা হইছে।
১
কিছুদিন আগে আমার খুব কাছের এক বন্ধু ফোন করে বলল ওর জন্য যেকোন একটা চাকুরী দেখতে। এসএসসি পাশের পর আর পড়াশোনা করেনি। এটাসেটা করে বেশ ভালোই চলছিল। এর মাঝে বিয়ে করে সংসারী হয়েছে, মেয়েও হয়েছে একটা। ভালো ব্যবসা করছিলো। কিছুদিন আগে ব্র্যাক থেকে ৫০,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে ধরা খেয়ে গেছে। কি কারণে ঐ ব্যবসাটায় মার খেয়েছে। এখন সব বেঁচে দিয়েও পুরো ঋণ শোধ হচ্ছে না।
বিস্তারিত»এমন ঝড়ো বরষার রাতে
তুমি যদি থাকো সাথে,
মাথা রেখে তোমার বুকে
কি যেন এক অজানা সুখে,
মিশে যাবো তোমার মাঝে
সময় হারাবো সন্ধ্যা সাঁঝে
অভাবনীয় খারাপ সময় যাচ্ছিল ২০০০সালে ভর্তি পরীক্ষাগুলো শুরু হওয়ার পরে…….বুয়েট ভর্তি পরীক্ষায় প্রচন্ড বৃষ্টির চোটে এমনিতেই অবস্থা খারাপ……তার উপর পাশে সিট পরা ছেলের যণ্ত্রণায় একসময় দুজনেরই খাতা নিয়ে টান দিলেন কর্তব্যরত শিক্ষক…….
বাসায় কিছুই জানালাম না…….নিশ্চিত বুয়েটে হচ্ছেনা…….ঢা.বি ‘ক’-ইউনিট পরীক্ষার আগের দিন বুয়েটের ফল দিল, যথারীতি আমি নেই……তাও বাসায় চেপে গেলাম…….
পরদিন নভেম্বর ১০, ২০০০…….ঢা.বি.-র পরীক্ষা হলো খারাপ……দাগাবো কি, হতাশায় নুইয়ে গিয়েছিলাম একেবারে…….সময় শেষ হলে সানাউল্লাহকে নিয়ে সোজা স্টেডিয়াম,
বিস্তারিত»আমি চারপাশে নিকষ আঁধারের মাঝে বসে আছি
একটা টিউব লাইট জ্বেলে।
পড়ার ঘর, কোণার টি.টি. রুমটা, তাও পুরো হয়নি
আলোকিত। বাইরে তাকাই……রাস্তার ধারের বাতির আলো
চোখে লাগে আবছা আবছা। অনেক দূরের কয়েকটা বড় গাছ
দাঁড়িয়ে থাকে নিশ্চল, দোল খায়না সামান্যও; হঠাৎ দেখে
কেমন যেন ভূতুড়ে মনে হয়। আগামীকালটাকে সুন্দর করে পেতে
আমি এখন রাতের পর রাত জাগি, তবুও বুঝি তৃপ্তি নেই…….
আমি ফার্মগেট ওভারব্রিজের উপরে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকি, প্রখর রোদে। নাগরিক ব্যস্ততা দেখবো বলে, সারিবদ্ধ গাড়ির ধেয়ে চলা দেখবো বলে, ফুটপাতের হকারের সংগে ক্রেতার দরদাম শুনবো বলে।
আমি জিরো পয়েন্টের চক্করে চিত হয়ে শুয়ে থাকি, চোখ বন্ধ করে। আশেপাশে অজস্র গুঞ্জন গুলো ফেনা পাকিয়ে আমাকে অষ্টপৃষ্টে বেধে ফেলে। আমি ব্যস্ততাকে অনুভূব করি।
আমি কর্ণফূলীর মোহনায় বসে থাকি, নদীর আর সমুদ্রের সঙ্গম দেখি,
বিস্তারিত»বিগত কয়েকমাস জুড়ে এলএ’তে নানা ক্যাচালের মধ্যে পড়ে সিসিবি’তে আসাটাই অনিয়মিত হয়ে এসেছিল 🙁 । মনে আশা ছিল দেশে আসার পর আবার যখন-তখন আসা যাবে। কিন্তু এইখানেও ভেজালের মধ্যে এসে পড়লাম। জিপি’র মোবাইল ইন্টারনেট এতো ধীরগতির যে, ধৈর্যের কঠিন পরীক্ষা বারবার এসে পড়ে যা’ আমার পক্ষে পাশ করার আশা নেই একেবারেই :(( । ইউনিভার্সিটিতে এসে যে নেট ব্যবহার করবো, সেই আশাও ক্ষীন হয়ে আসছিল ক্রমাগত যখন শুনলাম যে সফটওয়্যার দিয়ে ওদের নেটওয়ার্কে ঢুকবো সেটা আমার ল্যাপটপের অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্ট করে না।
বিস্তারিত»ঘটনা-১:
বেশ ক’বছর আগে মুস্তাকিমের বাসায় ছুটিতে গেলে ঢুকতে ঢুকতেই ও বললো, আম্মা কিন্তু ফুল প্রফেসর হয়ে গেছেন…..আন্টি আনন্দমোহন কলেজের প্রাণিবিদ্যার শিক্ষক…….ডাইনিং টেবিলে বসে একথা ওকথার মাঝেই হঠাৎ বললাম, “আন্টি, কংগ্রাচুলেশন”……আন্টি মূহুর্ত কয়েক সময় নিয়ে কপট অভিমানের সুরে বললেন….আমার খবরটা ওরা কাউকেই আমার নিজের মুখে বলতে দিবেনা দেখতেছি…..
ঘটনা-২:
মুস্তাকিম বছর দুই আগে ফোন দিল, আম্মাকে তো ডেল্টা মেডিকেলে ভর্তি করছি,