ক্যাটরিনা কাজলকে নিয়ে বয়সন্ধির নির্ঘুম রাত
স্বপ্নের চোরাবালি
সকাল হলেই পাশের বাড়ির মেয়েটি।
কবিতায় আচ্ছন্ন যুবক
উদ্ধত যৌবনে বেসামাল কিশোরী।
ক্যাটরিনা কাজলকে নিয়ে বয়সন্ধির নির্ঘুম রাত
স্বপ্নের চোরাবালি
সকাল হলেই পাশের বাড়ির মেয়েটি।
কবিতায় আচ্ছন্ন যুবক
উদ্ধত যৌবনে বেসামাল কিশোরী।
তিন টান পাস, যারা ক্যাডেট কলেজে স্মোকার ছিল তারা এই সূত্র সম্পর্কে ওয়াকিফহাল। কারণ সীমিততার কারণে আমরা স্মোকাররা একটা সিগারেট ৩-৪ জন ভাগ করে খেতাম(“পান করতাম”)। সিগারেট নিয়ে সবারই অনেক স্মৃতি আছে। আমার মনে যে স্মৃ্তি সবচেয়ে বেশি দাগ কেটে রেখেছে এই পর্বের বিষয়বস্তু সে স্মৃতি।
২০০৩ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারী, আমাদের কলেজ পিকনিকের স্পট ঠিক করা হয়েছিল ভিন্নজগত। প্রত্যেক ক্লাসের জন্য আলাদা বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
বিস্তারিত»শুরুর কথা:
ক্লাস সেভেনে যখন আমি ক্যাডেট কলেজে গেলাম তখন এক আজব পরিস্থিতিতে পরলাম, ওইখানে দোষ করলেও দোষ, আবার না করলেও দোষ। সিনিয়ারেরা (বিশেষ করে ১ ব্যাচ নব্য সিনিয়ারেরা) আজব আজব ফল্ট ধরে পাংগানি দেয়।
“কি ব্যাপার মাথা উচু কেন”?…… মাথা নিচু করলে “মাথা নিচু কেন?”
মসজিদ/ডাইনিংয়ে “টাচ” লাগায়, টাচ লাগল কেন?…… স্যরি বল নাই কেন?
স্যরি বললে “এত স্যরি কেন?”
মানে সিংহ আর মোষশাবকের মত অবস্থা।
সোনার হরিণ
স্বপ্নদ্রষ্টা
সোনার হরিণ ছুটে গেছে
কে দেখেছিস ওরে,
সবাই ছোটে তাহার পিছে
সোনার হরিণ পাবার তরে।
হেথায় খোঁজে হোথায় খোঁজে
কোথাও নাহি মিলে
সারাদিনে কাহিল হল
হতাশ সবার দিলে।
অবশেষে শ্রান্ত সবাই
ক্লান্ত হতাশ মনে
না পেলে আজ কি আছে
খুঁজবো আবার মনের বনে
এ ভাবতেই মাস গেলো
এই ভাবতেই বছর
এ ভাবতেই সব হারালাম
তবু নাহি হলো তাহার গোচর
আসল কাজে নাহি মোরা
মরীচিকায় ছুটি
আসল কাজে ছেড়ে সবাই
মরীচিকায় খাচ্ছি লুটোপুটি
এখনো সময় আছে
ভেবে দেখ ওরে গাধার দল
আসল কাজে সময় দিলে
পাবি তাহার ফল
সে ফলেই দেখবি তোরা
সব রয়েছে মিছে
সোনার হরিণ সে তো কোন ছার
ওরে তোদের কাটবে অমানিশে।
২০০৩ সালের ২৩শে ডিসেম্বর, কিছুদিন আগে বিজয় দিবস হয়ে গেছে কিন্তু মন থেকে সেই স্মৃতি বা চেতনা তখনো যায়নি। তাই সেদিন বসে গিয়েছিলাম কবিতা লিখতে। কবিতা লেখার কোন জ্ঞান আমার ছিল না। মন থেকে যা ভাল মনে হয়েছিল তা দিয়ে ছন্দ মেলানোর একটা চেষ্টা করেছিলাম আরকি। যাইহোক আমার কবিতার ভুলগুলোকে পাঠকরা দয়া করে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। তো কবিতাটা ছিল এমন………………
বিস্তারিত»সকালে ঘুম থেকে উঠতেই টের পেলাম ব্যাপারটা । বাম হাতের জয়েন্টে সামান্য ব্যথা করছে । কেনো ? কি হলো আবার ? আল্লাহ মানুষকে একখান শরীর দিয়া ক্যান যে তার এতো প্রবলেম দিসেন –তা একমাত্র আল্লাহ নিজেই জানেন ? এতো অসুখ- বিসুখ দেওয়ার দরকার কি ছিলো ? আর তার জন্য দুনিয়ার ঔষুধ , তার আবার হাজারো টাইম-টেবিল । আমার একটা বড় দূর্বলতা হলো আমি কখনো কোন একটা ঔষুধ ঠিক টাইম- টেবিল মেনে তার কোর্সটা শেষ করতে পারি না ।
বিস্তারিত»প্রথমে গুড়িগুড়ি, পরে ঝিরিঝিরি, তারও কিছুক্ষণ পর মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হল। বেশি দূরের নয়, গতকাল রাতের কথা বলছি। এই বৃষ্টি ছিল ক্যাডেটদের বহু আকাংখিত বিষয়ের অন্যতম একটি। কিন্ত আমরা সবাই জানি অতিবৃষ্টির কারণে বন্যাও হয়ে থাকে আমাদের দেশে বা ক্যাডেট কলেজগুলোতে। না না ভুল বলছি না আমাদের কলেজে ২০০২ সালে বেশ একটা বন্যা হয়েছিল ঘাঘট নদী উপচে পড়ে। সেই বন্যার স্মৃতিতেই আমার আজকের এই পর্ব।
বিস্তারিত»টুট টুট, আই পি এস এর শব্দে বুঝতে পারলাম ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেছে। এখন কম্পিউটার অফ করে দিতে হবে অনিচ্ছা সত্তেও। জরুরী বিষয়গুলো সেভ করে সেটা করতে মিনিট পাচেক লেগে গেল। লোডশেডিং, বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা। এই পর্বের স্মৃতিও এই লোডশেডিংকে উৎসর্গ করা।
ক্যাডেট কলেজেও লোডশেডিং হত বা এখনও নিশ্চয় হয়। কিন্তু দেশের অন্যতম ভাল প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি হওয়ার সুবাদে ক্যাডেট কলেজগুলোতে লোডশেডিং হওয়ার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে জেনারেটরের মাধ্যমে ইলেক্ট্রিসিটি বরাদ্ধ করা হয়ে থাকে।
বিস্তারিত»আশ্বিনের বর্ষা বিকেলে তোমাকে আবার মনে পড়ে
নির্বোধ প্রেমিক..!
ভুলতেও পারে না কৃষ্ণমেঘের গোপন অশ্রুধারা,
রোদঝরা দুপুরে গুমোট মেঘের মতো যুবতীর মুখখানা দেখে
একবার বর্ষণ হয়েছে দস্যুছেলের প্রস্তর রাজ্যে
মার্বেল চোখদুটো ছলছল করেনি
তবে স্বপ্নকুমারের ভাংগা স্বপ্নগুলো ঝনঝন করেছে
প্রশ্নটা করে উনি বেশ খানিকটা সময় একদৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলেন আমার দিকে, কেমন একটা কৌতুকমাখা নাকি ব্যঙ্গাত্মক এবং প্রশ্নবোধক দৃষ্টিতে, ঠিক বুঝে উঠতে না পারার আগেই স্বতস্ফূর্তভাবেই জবাবটা বেরিয়ে এল মুখ দিয়ে, “যদি আমি রাজি হই?”, ফিক করে হেসে ফেললেন উনি। আর মূহুর্তের মধ্যেই বদলে ফেললেন মুখে ধরে রাখা কোমলতার ছাপটা, আমি কি বুঝতে পারছি, উনার উত্তরটা ঠিক কি আসছে এক্ষুণি??…
উনার সাথে পরিচয় বোধহয় মিনিট দশেকেরও হবেনা।
বিস্তারিত»কাম কাজ খুইজা পাইতেসিলাম না। কাম না থাকলে খই ভাজার নিয়ম। খই ভাজা শিখি নাই, বইসা বইসা কমিক্স বানাইলাম। হুদাই ঘন্টা ধইরা কৃত আজাইরা কামের নিদর্শন নিম্নে দেওয়া হইলো… ;;;
বিস্তারিত»ইন্টারনেট ব্যবহার করেন অথচ মজিলা ফায়ারফক্স -এর নাম শুনেনি এমন মানুষ সারা দুনিয়ায় নাই, আর এইটা নিয়া কোনো সন্দেহও নাই। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, গুগল ক্রোম, অপেরা-এগুলা সবই ইউজ করেছি কিন্তু ক্যান যেন মজিলা-র প্রেম ছাড়তেই পারি নাই। আর এই মজিলা-ফায়ারফক্স ইউজাররা প্রায় সবাই-ই আমরা অ্যাডঅন ইনস্টল করতে অভ্যস্ত। কাজের সুবিধার জন্য আমরা বিভিন্ন সময় অনেক অনেক অ্যাডঅন ইনস্টল করি। কিন্তু ফায়ারফক্সেই কিন্তু এর কনফিগারেশন পরিবর্তন করার অপশন রয়েছে।
বিস্তারিত»পাঠ্য বই ছাড়া শুধু নুপুরদা আর জিতু আপুর লেখা কিছু কবিতা – ব্যাস……এই আমার কবিতা পাঠের ইতিবৃত্ত । তাই কিছু লিখতে গেলে খুব ভয় হয়……ছন্দ, অন্তমিল, মাত্রা……কত কী সব আছে যেগুলো কোনদিন ভেবেও দেখিনি । আবার ভাবি……এটা তো আমার ব্লগ । আমাদের ব্লগ । এখানেই যদি মনের কথা না বলি…তাহলে আর জায়গা কোথায় ??????? তাই কিছু মনে হতেই আবার কী-বোর্ডে হাত রাখলাম
ধ্বক….ধ্বক……..ধ্বক….উহ !
বিস্তারিত»আকাশে মেঘের ঘনঘটা, প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার জন্য বৃষ্টির অদম্য ইচ্ছা। মেঘের গর্জন শুনেই কিনা সেদিন মনে মনে ঠিক করেছিলাম আজকে বৃষ্টি হলে বেশ করে ভিজে গোসল করব। আমার এই ইচ্ছা নাকি প্রকৃতির কারণেই সেদিন ঝুম করে বৃষ্টি হয়েছিল সেদিন বোধহয়।
আমি তখন একাদশ শ্রেণীর ক্যাডেট। সদ্য ৭ দিনের শিক্ষাসফর শেষ করে ফিরেছি কলেজের গন্ডিময় যান্ত্রিক জীবনযাত্রায়। মনের মধ্যে তখনও উড়ুউড়ু ভাব। এর মধ্যে সেদিনের ঝুমঝুম বৃষ্টি যেন আমার মনের চাঞ্চল্যতা আরও বাড়িয়ে দিল।
বিস্তারিত»কেউ যদি প্রশ্ন করে, ফেসবুকের সবচেয়ে মজার টপিক্স বা ফিচার কোনটা? কে কী উত্তর দেবেন জানি না। আমার নিজের উত্তর হবে- একেকজনের বাহারি সব স্ট্যাটাস। কোনোটা মজার, কোনোটা দুঃখের, কোনোটা রাগ কিংবা অভিমানে ভরা, মানে ফেসবুকের অন্য আর সব ফিচারের মধ্যে এর মত বৈচিত্র্য আর কোনোটায় আছে কিনা সন্দেহ। কিছু স্ট্যাটাস তো বোঝাই যায় না সে আসলে কী বলতে চাইতেছে? আবার কোনোটা খোলাখুলি বোঝাই যায় সেই জনাব লোক দেখানো কিংবা ভাব মারার জন্য লিখেছেন ওইটা।
বিস্তারিত»