কাউরে পঁচানোর এবং নিজে পঁচাইন্যা থেইকা বাঁচার 5 Rules


পঁচাইন্যার সংজ্ঞা কী তা কাউরে নতুন কইরা বলার কোনো দরকার আছে বইলা মনে হয় না। যে কোনও আড্ডার মধ্যে সবচাইতে মজার আর সবচাইতে দীর্ঘতম আইটেম এইটা। যে পঁচে সে ছাড়া আর বাকি সবাই চরম উপভোগ করে এই আইটেম। একবার কাউরে পঁচানো শুরু হইলে সেই জাল থেইকা বাইর হইয়া আসা ৪টা খানি কথা না। একের পর এক সবাই মিলে সে পঁচিতো বান্দার গুষ্টি উদ্ধার কইরা দেয়।

বিস্তারিত»

মিডিয়া নির্মিত দালাল বুদ্ধিজীবী : ঢাউস স্যারের গল্প

স্যার একটু কথা ছিল…..
– হ্যা বলেন।

স্যার, ‘আমাদের হওয়ার কথা ছিল বটগাছ আর আমরা হচ্ছি বনসাই’ , ক্লাসে যা বুঝালেন।ব্যাপারটা ঠিক ভাবে বুঝি নি… আপনি কি এখন ফ্রি আছেন?
-না না, আমি অনেক ব্যস্ত… (বলতে বলতেই স্যার চলে গেলেন)

(স্যারের পিছনে পিছনে যেতে যেতে ….) স্যার আপনি কখন ফ্রি থাকবেন… যদি কাইন্ডলি একটু……
-না না.. আমি অনেক ব্যস্ত (স্যার পাত্তাই দিলেন না)

এমন সময় এক পত্রিকার এক সাংবাদিক এসে নিজের পরিচয় দিয়ে বললেন,

বিস্তারিত»

আকাশ,চাঁদ ও তুমি

(কবিতাটির নাম দেয়া যায় “আমার কবিতা লোখার অপপ্রয়াস”। যখন প্রিয়জনদের কাছ থেকে দূরে থাকার কষ্ট আমায় কুড়ে কুড়ে খায় তখন এই অপপ্রয়াসটা মাথার মধ্যে ঘুর ঘুর করে )

আকাশ দেখতে আমার বড্ড ভালো লাগে,
সকল প্রকারের আকাশ
চৈত্রের রোদে পোড়া রুদ্র আকাশ,
বৈশাখের হালকা মন খারাপ আকাশ
শরতের ঝলমলে আকাশ;
এমনকি বর্ষার স্যাতস্যাতে আকাশও
আমাকে প্রচন্ড আকর্ষণ করে ।

বিস্তারিত»

আমার যতো প্রেমিকারা

আমার যতো প্রেমিকারা নষ্ট নারীর মতো
নেশায় পাওয়া ভূতের মতো ,

লালসার দৃষ্টিকে আড়াল করে প্লাষ্টিকের হাসি
চোখের কোণে চিকচিক করে ছলনাময়ী…

আরেকটি চোখ মনে পড়ে আমার
যেখানে না পাওয়ার হাহাকার-
সেটা কৈশোরের শুরুতে…

বিস্তারিত»

জীবন ব্যবসা,মৃত্যুর নামান্তর

কত পূজি নিয়ে শুরু করেছিলাম এই ব্যবসা-
জীবন ব্যবসা।জানি না সঠিক।কেউ জানে না।
আদি-অকৃত্রিম-মুনাফাহীন এই ব্যবসা।

ম্যাচের কাঠি কিংবা সিগারেটের মতো জ্বলে গেছে
একদিকে।তারপর ধীরে ধীরে শেষ হয়ে আসা।
তীব্র বেগে শেষের দিকে যাচ্ছি আমরা।

বিস্তারিত»

একটি রম্য রচনার খসড়া

প্রায় ২ মাস হয়ে গেল আমি এই ব্লগের সদস্য, কিন্তু আজোও পর্যন্ত কিছূ লেখা হইয়া ওঠেনি।এর বেশ কিছু কারণ রহিয়াছে। তার মধ্যে অন্যতম কারণ হল এই ব্লগের লেখকরা সবাই অনেক উন্নত প্রজাতির হইয়া থাকেন। মাঝে মাঝে মনে হয় উনারা এত গুণগত মানসম্পন্ন ISO 9001 certified লেখাগুলো লেখেন কিভাব? আসলে cadet rokzz. ব্লগ না লেখিবার আর একটি কারণ হইলো আমি বাঙলা টাইপ করিতে পারি না। আজ এক বন্ধুকে অনেক তৈল মর্দনের পর সে রাজি হইল।

বিস্তারিত»

দ্য নিউ অ্যাডভেঞ্চার অব “লুইচ্চা”


[আগেই বইলা নেই, এই গল্পের সকল চরিত্র কাল্পনিকও হইবার পারে, অকাল্পনিকও হইবার পারে, কেউ মাইন্ড কইরা বয়া থাকলে থাকেন, আমার কী, আমি তো লেখক রে ভাই… B-) B-) ]

খুব বেশিদিন আগের কথা নয়। একদা এই দেশে ‘মঈন’ নামের এক লুইচ্চা বাস করিত। তাহার আসল নাম জনসম্মুক্ষে আনিতে চাহিতেছি না বিধায় “X-factor”-এর ‘লুইচ্চা মঈন’ বলিয়া অভিষিক্ত করিলাম। লুইচ্চা বলিবার পেছনে যে কোনো যুক্তিযুক্ত কারণ নাই তাহা নহে।

বিস্তারিত»

প্রিয়তমা

যদি কখনো অঝর ধারায় খুব কাঁদতে ইচ্ছে করে,
আমায় ডেকো…,
আমি অশ্রু হয়ে তোমার চোখ থেকে ঝরবো।

যদি এক বর্ষায় সাদা মেঘের ছায়ায় খুব ভিজতে ইচ্ছা করে,
আমায় ডেকো…,
আমি বৃষ্টি হয়ে তোমায় ছুঁয়ে দিয়ে যাবো।

যদি শরতের ভরা পূর্ণিমায়
আকাশটার দিকে অর্থহীন তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছা করে,
আমায় ডেকো…,
আমি চাঁদ হয়ে জোছনার জলে তোমায় ভরিয়ে দেবো।

বিস্তারিত»

প্রসব বেদনা..

তীব্র ঘুম থেকে ওঠার পর যখন ঝলমলে রোদ আমার দৃষ্টিসীমাকে চকিত সম্মোহিত করে যায়, পুকুরের শান্ত জলের ঢেউ ছুঁয়ে উঠে আসা ফাগুনী হাওয়া বাগানের সৌরভে দোলা খেয়ে এসে আছড়ে পড়ে আমার খোলা দরজায় । বসন্ত হাওয়ার ঝাপটায় আমি বিমোহিত হয়ে থাকি ক্ষণিক সময়। তারপর খালি পায়ে রুম থেকে কয়েক পা এগিয়েই বারান্দার গ্রীল ধরে শীত শেষের মিষ্টি রোদ।আমার ক্ষণিক অংশে রৌদ্র খেলে যায়। আমার মুখে ,

বিস্তারিত»

সকালের প্রথম রৌদ্র……

সহস্রাব্দের প্রথম সকালে
তুমি এসে ছুঁয়ে দিয়ে গেলে আমাকে আদ্যপান্ত
আছড়ে পড়লে আমার উদল বুকে-গলায়-মুখে
জড়িয়ে নিলে কোমল ছোঁয়ায় উষ্ণ আচল তলে

শেষ রাতে জড়িয়ে ধরা বিছানায় আমি ক্লান্ত
তোমার উত্তাপে খানিকটা বিরক্ত

এই ধ্বংসস্তুপে বর্ষার আকাশের তীব্র রৌদ্রে
ধর্ষিত রমনীর মতোই বিপর্যস্ত সবাই

পূব জানালা থেকে খানিকটা দূরে দেখি প্রতিদিন
পানির ট্যাংকির শরীর বেয়ে ওঠা সবুজ শ্যাওলা
বেচেঁ থাকে তোমার উত্তাপে।

বিস্তারিত»

মাফিয়া শাসন

আকাশে কালো মেঘ দেখে
চিৎকার করে উঠল আদম মালিক
-“বৃষ্টি হবে, বৃষ্টি হবে”
তিনশত বিঘা জমি পড়ে আছে রাস্তার ধারে
মঙ্গায় খেয়ে গেছে ধান
টানাটানি পড়েছে চারজনের সংসার

বিস্তারিত»

কালো মেয়ের জন্য ১৩ টি কালো গোলাপ

শোন কালো মেয়ে
তুলেছ ঝড় আমার মনে
কেন চলে যাও হেয়ালী চেয়ে
দুষ্টুমি হাসি লুকিয়ে।

যাও-না তুমি, যাচ্ছ চলে
আবার কেন মুখ ফেরালে

বিস্তারিত»

……”যন্ত্র মেয়ের মতোই যান্ত্রিক”..

উত্তাল প্রেমের ঢেউগুলো আমার হৃদস্পন্দন থামিয়ে গেছে
মন ভেসে গেছে অকাল প্লাবনে
কাজ নেই আর ভালোবেসে, সুর তুলি ভাটিয়ালী গানে
মরম সাধন খুঁজে ফিরি বেদনার বেশে

শ্যামা মেয়েও হয়ে গেছে যান্ত্রিক
এই যান্ত্রিক নগরে।

বিস্তারিত»

অপু’র তিথি


[এই গল্পের কাহিনী পুরোপুরি কাল্পনিক নয়, কাজেই বাস্তবের কারও সাথে মিলে যাইতেই পারে। খেপে গিয়া আমারে গাইলায়েন না। আমার কিচ্ছু করার নাই] 😛 ;;;

অপুরা নতুন বাসায় উঠেছে খুব বেশিদিন হয়নি। নতুন জায়গা, নতুন বাসা, কাল থেকে নতুন স্কুল-সব মিলিয়ে যার-পর-নাই এক্সসাইটেড অপু। মূলতঃ অপুর বাবা খন্দকার সাহেবের কারণেই সেই টাঙ্গাঈল থেকে ট্রান্সফার হয়ে মানিকগঞ্জ আসা অপুদের। খন্দকার সাহেব বিরাট নীতিবান লোক।

বিস্তারিত»

চলো বসি, কোথাও

( বুঝলাম না, রোমান্স দেখি আমার ভিত্রে ঝরঝরাইয়া পড়তেছে 🙁 )

একটু পাশে পাশে হাঁটি তোমার?
একটুখানিতো পথ,
যেন হাত বাড়ালেই ছুঁতে পারি,
বাতাসে টেনে নিতে পারি তোমার ঘ্রান।

একটু ছুঁয়ে দেই তোমায়,
ঠোঁটের উপরের কালো তিলটি,
কিংবা গালের টোল।
কপালের চুল গুলো সরিয়ে দেই আলতো করে?

বিবর্ন এই ব্সবাসে,
একদিন বিবর্ন হবো আমরাও।

বিস্তারিত»