আমার এই পোষ্টাতে সবাই থু দিয়ে যান।।

ঘুমাইছিলাম, স্বপ্নে দেখলাম আমি ইয়াহিয়ারে থু দিতাছি। ঘুম ভাঙ্গার পর মনে হইল সব গুলারে যদি থু দিতে পারতাম! নেট ঘাইট্যা খুজলাম সব শু***গুলারে, তারপর আমি ইচ্ছামতন মনে মনে থু দিলাম, আপনারাও দেন, জামাতে।

সবার আগে এই শু***গুলারে
তারপর এই শু***গুলারে

সবচেয়ে বেশি এইটারে
সবচেয়ে বেশি এইটারে

আর এইটারে
টিক্কা খান।

তারপর… এই মহান প্রফেসর গোলাম আজম।
খুন করতে মঞ্চায়
এইটা দেখেন
!!

এই বেজন্মাটারে…

বিস্তারিত»

শ্রমের মূল্যতত্ত্ব নিয়ে আলাপ-সালাপ

আমাদের বিভিন্ন চাহিদা মেটানোর জন্য সকলেই আমরা সব সময় কোন না কোন পণ্য (Commodity) কিনে থাকিঃ চাল-ডাল থেকে শুরু করে কাগজ-কলম, তেল-নুন, টুথপেস্ট, জুতা-পালিশ, হেয়ারজেল, মোটর সাইকেল, সিনেমার টিকেট, আরো কত কি………অর্থ্যাৎ, পাঠযোগ্য চন্ডি থেকে ব্যবহারযোগ্য জুতা সবই আমাদেরকে মূল্য পরিশোধ করে কিনতে হয়।কিন্তু কেন এগুলো কিনতে হয়? চাহিদা পূরণে সক্ষম সব কিছুই ত দাম দিয়ে কেনা লাগেনা, যেমন বাতাস নিঃশ্বাসে অক্সিজেনের চাহিদা মেটায়, কিন্তু দাম দেওয়া লাগেনা।

বিস্তারিত»

আমার ক্ষুদ্রঋণ ও দেশপ্রেম ভাবনা

গত সপ্তাহে নরওয়ের এক সাংবাদিক গ্রামীন ক্ষুদ্রঋণের উপর একটা প্রামান্যচিত্র প্রকাশ করে বেশ হইচই ফেলে দিয়েছে। সেই প্রামান্যচিত্রে দেখানো হয়েছে ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতাদের উপর ক্ষুদ্রঋণের ফলাফল যা’র পুরোটাই নেতিবাচক। এই ব্যাপারটি আমাদের মধ্যবিত্তের কাছে (যারা তথ্যের জন্য মিডিয়ার দিকে চেয়ে থাকে) একধরনের শক, কারণ এতোদিন ধরে দেশী-বিদেশী মিডিয়া শুধু ক্ষুদ্রঋণের প্রশংসাই শুনিয়েছে। ক্ষুদ্রঋণের গ্রহীতাদের নানান দূর্ভোগের বিবরণের পাশাপাশি এই তথ্যচিত্র আরো একটি বিষয় তুলে ধরেছে, তা হলো বিদেশী অনুদান হিসেবে প্রাপ্ত তহবিল মিস-ম্যানেজমেন্ট।

বিস্তারিত»

জনৈক মুক্তিযোদ্ধা বলছি……

সিগারেট চায়ের মিশ্র চুম্বনে
যে জ্বালা চোখে জল আনে-
মাথার ভিতর ফাঁপা কোন স্বরে
ডেকে যাওয়া এক দেশের নামে,
কলমের ডগায় না বলা কথা-
কাগজের বুকে ফেরি করা, এক মিথ্যে ফেরিওয়ালা-
প্রাণের কাঁদন যে সুরে হয়ে যায় গান
এই পাতা ঝরার মৃত সেই সুরে, শুধু হতাশা-
ভাঙ্গাচোরা-পোড়া এই দেশটার তরে,
আমি হৃদয় পেতে দেই, সব ব্যথা নিয়ে নেই পাঁজরে।।

বিস্তারিত»

খেজুরে আলাপ – ১

বৃষ্টির রিমঝিম শব্দে সকালে ঘুম ভাঙলো। বেশ হিমহিম রোমান্টিক আবহাওয়া। ব্যাচেলর মানুষ, বিছানায় একাই ঘুমাই। কাঁথাটাকে আরেকটু জোরে আঁকড়ে ধরে পাশ ফিরলাম। মাথার মধ্যে জসীমউদ্দীনের কবিতা উঁকি দিয়ে গেল:
“আজিকে বাহিরে শুধু কলকল ঝরঝর চারিধারে
বেণুবনে বায়ু নাড়ে এলোকেশ, মন যেন চায় কারে।“

এই আবহাওয়ায় অফিসে যাওয়ার মোটেই ইচ্ছা জাগে না। যাব কি যাব না করতে করতে না যাওয়ার সিদ্ধান্তটা চূড়ান্ত করে ফেল্লাম।

বিস্তারিত»

এই দিনে…মনে পড়ে

আমাদের সবার এই এক প্রবলেম। কিছুদিন গেলেই যেকোনো কিছুর উপর দাবি জন্মায়। নিজের বলে মনে করি। তাই তো কালকে রাত থেকেই সিসিবি এর জন্মদিনে নিজের জন্মদিনের মতো খুশি খুশি লাগতেছে। আর সিসিবি এর এডু/মডূ এর উপর রাগ। এই নিয়ে কোনো বিশেষ আয়োজন নাই বলে। প্রিন্সিপাল স্যার এর কাছ থেকেও তো একটা পোষ্ট আশা করতে পারি।

ইদানিং সিসিবি তে এতো নতুন আর কঠিন সব লেখক তাই নিজে লিখে,

বিস্তারিত»

বিক্ষিপ্ত সময় আর মনে যখন কবিতা থাকেনা…

মাঝে মাঝে মনে হয় স্প্যানিশ, ফ্রেঞ্চ সব শিখে ফেলি। ধ্রুপদী সব সাহিত্য অনুবাদে নয়, তার মূল ভাষায় পড়বো! জানি অনেক ছোট ছোট অপ্রাপ্তিগুলো যেমন কুঁড়ে কুঁড়ে খায়, তেমনি এই অতি উচ্চাশা পূরনের ব্যর্থতা কখনোই সেভাবে অনুভবই করবোনা হয়তো। বড়জোর এই এখনকার মতোই অথবা আরেকটু জোরে দীর্ঘশ্বাসই বেরুবে…

আমার উপর দাদার খুব সূক্ষ্ণ একটা প্রভাব আমি টের পাই। সেই ছোটবেলায় গ্রামে গেলে খুব সকালেই ঘুম ভেঙ্গে যেত।

বিস্তারিত»

মাসরুফের মুক্তিযুদ্ধ-বিষয়ক পোষ্ট থেকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নির্মাণের পদ্ধতি নিয়ে আমার ভাবনা

অনুজপ্রতীম মাসরুফের “অস্ত্র থেকে অক্ষর” লেখাটি সাম্প্রতিক সময়ে সিসিবি’র অন্যতম আলোচিত এবং প্রশংসিত একটি পোষ্ট। এর প্রতি আমাদের বেশিরভাগেরই মনোযোগও ছিল বেশ, কারণ এটি পোষ্ট করার আগে আরেকটি পোষ্টে লেখক জানিয়ে দিয়েছিল এর মূল প্রতিপাদ্য যা’ ছিল একজন এক্স-ক্যাডেট মুক্তিযোদ্ধা মেজর কামরুল ভাইয়ের সাথে সাক্ষাৎকার এবং তা’ থেকে প্রাপ্ত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক কিছু অজানা তথ্য। যথারীতি পোষ্ট আসল এবং সকলেই ব্যাপক প্রসংশায় ভাসিয়েও দিলাম পোষ্ট এবং পোষ্টদাতাকে।

বিস্তারিত»

এলেবেলে

রমযানের ঈদের পরের সপ্তাহে আমেরিকা আসা অব্দি দিনগুলো কেটে যাচ্ছে এলোমেলো, একেবারেই। পড়ায় আছি, কিন্তু মন নাই। আজ এই পড়ি তো কাল সেই।দেশে থাকতে একটা পেপার লিখছি আমার তিন নম্বর এমএ ডিগ্রীর লোভে, সেইটা নিয়েও সুপারভাইজারে টালবাহানা করছেঃ বেশি চালাকি করে লিখছিলাম একটা একাডেমিক জার্নালকে মাথায় রেখে যেন সুপারভাইজার আপ্রুভ করা মাত্র ছাপানোর জন্য পাঠাতে পারি, এখন খাইছি ধরা। সুপারভাইজার কয় আরেকটা থিওরেটিক্যাল ফ্রেমওয়ার্ক আমার ড্যাটা থেকে আরো কি সব নাকি ‘আবিস্কার’

বিস্তারিত»

অসংঙ্গায়িত…

দীর্ঘ সময় ধরে শুনছি
জলপ্রপাতের অন্যরকম শব্দ

ছিমছাম পাহাড়ী সন্ধ্য্যায়
পানি পড়ার ছেড়া ছেড়া শব্দ

আমি শব্দ দিয়ে সংজ্ঞা দিতে পারি নি
জল পতনে বাতাস কাপার শব্দকে

বিস্তারিত»

ফুল ও নারী

নারী
ফুল

নারী ফুলের মতো

ফূল চারপাশে পাপড়ি ছড়ায়
সুবাস ছড়িয়ে হাসে-
-অনাবৃত হাসি

বিস্তারিত»

ঈদ মোবারক

অনেকদিন পর সিসিবি’তে আসলাম। ঈদের দিনে। বাংলাদেশে সবাই এখন কুরবানী নিয়ে ব্যস্ত। আর আমি সারাদিন ইউনিভার্সিটিতে ক্লাস করে এসে ক্লান্ত শরীর টেনে টেনে চারতলার বাসায় ঢুকলাম।

ঘণ্টা খানেক পর ঈদের দাওয়াতে গেলাম পাশের এক বাসায়। আজ বাংলাদেশী আর পাকিস্তানীরা ছাড়া আর সবাই ঈদের নামাজ পড়ল। বাংলাদেশীরা, আসলে বলা ভালো হানাফিরা, কাল ঈদের নামাজ পড়বে। কাল আমার ক্লাস বিকেলে। কাজেই, আমিও কাল জামাতে শামিল হবো।

বিস্তারিত»

ডন আলীমের ১৪ টি কবিতা

(১)

তুমিও হেরে যাবে-
আমাকে হারিয়ে দিলে,

(২)

জানি,
একদিন ফিরে আসতে চাইবে

কিন্তু-
সে সুযোগ তোমাকে দেয়া হবে না

(৩)

প্রেম মানে স্নায়ুযুদ্ধ শেষে
একটি জয় অথবা দুটি পরাজয়

(৪)

স্বপ্নে এসে ডেকেছিল লায়লা ,
চোখ খুলে পেয়েছি
বিষাদের দমকা হাওয়া,
বাকিটা রাত
কেটেছে আমার অনিদ্রা।

বিস্তারিত»

৬ বছর বা ২২০৩ দিন – ১৭তম পর্ব

আমরা সবাই কম-বেশি প্রেম বা ভালবাসাবাসি করেছি। আমি হলফ করে বলতে পারি ৮০ ভাগ মানুষের প্রথম ভালবাসা হয়ে থাকে প্রথম দেখা ( লাভ এট ফার্স্ট সাইট) এবং ভাল লাগা থেকে।
আমার বেলায়ও এর ব্যাতিক্রম হয়নি। আর ২০০৩ সালে আমার পাশের বাড়িতে আসা নতুন মেয়েটিকে দেখে আমার হঠাৎ মনটা ছটফট করে উঠল। বুঝতে পারলাম আমি ফিদা হয়ে গেছি। আমার মনে প্রেমের জোয়ার বইছে। চেষ্টা-তদবিরের কল্যাণে আমাদের প্রেমও হয়ে গেল।

বিস্তারিত»

আদিম চক্র

ক্যাটরিনা কাজলকে নিয়ে বয়সন্ধির নির্ঘুম রাত
স্বপ্নের চোরাবালি
সকাল হলেই পাশের বাড়ির মেয়েটি।

কবিতায় আচ্ছন্ন যুবক
উদ্ধত যৌবনে বেসামাল কিশোরী।

বিস্তারিত»