ডোমেইন এর নাম দিন…

এতোদিনে সবার জানা হয়ে গেছে যে আমরা ডোমেইন কেনার ধান্ধায় নামছি। এই ধান্ধাবাজীর প্রথম বাধা অর্থাৎ টাকা পয়সা তপু ভাইয়ের কল্যানে সমাধান হয়ে গেছে। দ্বিতীয় যেটা তা হলো কি নাম হবে আমাদের সেই সপ্নের ঠিকানার…1. cadetcollege.com এই নামটা খুব ভাল হয়, কিন্তু একটাই অসুবিধা… ব্লগের সাথে যায়না ঠিক মতো।2. cadetsblog.com এইটাও ভাল…

সবার প্রস্তাব নীচে পেশ করুন…

বিস্তারিত»

english

কলেজের সব সিনিয়রই কম বেশি english মারত।প্রিফেক্টরা এটা আরো বেশি করত..

তো তিতাস হাউজের হাউজ প্রিফেক্ট রিয়াদ ভাই লাইটস অফ এর পর রাউন্ডে বের হইছে..ক্লাস  ১০এর ব্লক এ এসে সারওয়ার ভাইয়ের সাথে দেখা…তেলে বেগুনে জ্বলে বলে উঠলেন-‘who was you?’

সারওয়ার ভাইও সেরকম ভাবে বললেন ‘I were Sarwar…’

বিস্তারিত»

পেরেক

JCC এর রেজাউল করিম স্যারকে (পৌরনীতি) আসলে সবারই চেনার কথা। কুমিল্লায় এনজয়মেন্ট এর নতুন উপকরণ হিসেবে যোগদান করলেন ২০০০ সালে। উনার নিক নেম ছিল পেরেক (JCC থেকেই দেয়া)…..
উনার কথার বেশিরভাগ জুড়ে থাকত উনি কবে কাকে পিটিয়েছেন এবং সেই পিটান খেয়ে কত জন জীবনে কত বড় হয়েছে। স্যার তার কথার মধ্যে মানে মানে করতেন। এক বার আমাদের আজিজুল স্টপওয়াচ দিয়ে মেপে দেখলো ৩৫ মানেs per minute…

বিস্তারিত»

পলেন, ভাল থাকিস দোস্ত

ম্যাবসে ওর সাথে আমার প্রথম দেখা। দেখা মানে শুধুই দেখা। কথা বার্তা হয়নি। মেয়েদের সাথে কথা বলার চেয়ে তাদের টিজ করার প্রতিই আমার অত্যাধিক আগ্রহ ছিল তখন। পলেন সেবারই প্রথম ম্যাবসে আসে। তার সুন্দর মুখশ্রীটা সবসময় কেমন যেন বিষন্নতার আড়ালে ঢাকা থাকত। ক্লাস টেন এ পড়ি তখন আমরা। গার্লফ্রেন্ড বাছাইয়ের উপযুক্ত সময়। পলেনকে পাওয়া মাত্রই ঝাঁপিয়ে পড়ল অনেকে। সখ্যালঘু সম্প্রদায়ের হলেও আমাদের কলেজের প্রতিনিধিত্ব করল দর্পন চাকু।

বিস্তারিত»

মজার ঘটনা (আইসিসি পার্ট)

এখানে কিছু আইসিসিতে ঘটা কিংবা শোনা মজার ঘটনা লিখি।
ICCFM(Inter Cadet College Football Meet). ফৌজদারহাটে হচ্ছে ২০০১ সালে। আমাদের কলেজ টিমে আমার সাথে আমার ছোটভাই রায়হান (কনক) ও আছে। ঐ পিচ্চি শরীর নিয়ে ও কেমনে জানি বলটা নিজের পায়ে রাখতে জানে এইটা স্যার থেকে শুরু করে আমাদের কোচের ও খুব চিন্তা। ওর থেকে বড় বড় ডিফেন্ডার এর পাল্লায় পড়ে ও পড়ে যাচ্ছে ,

বিস্তারিত»

হালিমা ম্যাডাম ও আলিমুজ্জামান স্যার

সবাই আমাদের ব্লগ পড়ে হয়ত ভাবছে আমরা স্যার-ম্যাডাম দের দেখতেই পারিনা। কলেজে এমন কিছু স্যার-ম্যাডাম পেয়েছি যা পেয়ে আমি গর্ব করি। এদের একজন হালিমা ম্যাডাম। ওনার আলাদা কোন টিজ নেম ছিলনা। ওনার টিজ নেম একটাই ছিল হালি মা। কোথা থেকে যেন শুনেছিলাম ওনার ৪ কন্যা ।৪ কন্যার মা হিসেবেই হালি মা নাম এর উৎপত্তি। তারা সবাই নাকি গার্লস ক্যাডেটে পড়ে। ওনারা যদি এই লিখা পড়ে তাহলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।

বিস্তারিত»

সিংহ মামা

ইন্টার পরীক্ষার আর বেশি বাকি নাই। আমরা তখন সারাদিন ব্লকে থাকি। কোথাও যাইনা। সারাদিন নাইটড্রেস পড়ে ঘুরে বেড়াই ঘুম ঘুম চোখে। সবাই ভাবে দিন রাত পড়তে পড়তে আমাদের ঘুমেরও সময় নাই। ঘুম ঠিকই হয়না তবে শুধু যে পড়ি তা না। অনেকে পড়েনা ঠিকই কিন্তু ঘুমায় না। candidate ঘুমাইলে প্রেস্টিজ থাকে না। আমার আবার একটা নির্দিষ্ট রুটিন আছে। সব কিছু ভাগ করে রাখি। রাতের বেলা লাইটস অফ এর পর পড়তে বসি।

বিস্তারিত»

কালো দিন

এই ব্লগে যারা লিখছে তাদের পরিচয় পাওয়ার জন্য আমাদের কথায় গেলাম। গিয়ে দেখি আমিই এই ব্লগের সিনিয়র মোস্ট রাইটার। বেশির ভাগই ৯৯ ব্যাচ। এরপর রাতে শুয়ে ভাবছি ৯৯ ব্যাচ কোনটা আমাদের কলেজের। সাথে সাথে আমার সেই দুঃস্বপ্নের দিনের কথাটা মনে পড়ে গেল। এতদিন যা লিখেছি সবই মজার কাহিনী। আজ তাই সেই দিনের কাহিনী লিখার চেষ্টা করি। আমি কোনদিন কাউকে এই কাহিনী ভালো করে বলতে পারিনি।

বিস্তারিত»

সংলাপS (এফসিসি)

একঃইন্টার হাউস ফুটবল কম্পিটিশন চলছে। ফজলুল হক বনাম শহীদুল্লাহ হাউস। ফজলুল হক হাউসের ক্যাপ্টেন কাম জেপি সাদেক ভাই। রেফারী স্বয়ং এডজুডেন্ট। খেলার মাঝখানে হঠাৎ সাদেক ভাইকে ডাক দিলেন এডজুডেন্ট। বললেন।
– সাদেক। tell your boys to speak english।
সাদেক ভাই সুবোধ ক্যাডেটের মত উল্টা ঘুরে সবার দিকে তাকিয়ে বললেন।
– বয়েজ। সবাই ইংরেজীতে কথা বল্‌।

বিস্তারিত»

ডায়লগ মাসালা(একটু বেশি ঝাল)

ডায়ালগ মাসালা(আই সি সি তে শুনা,অশ্লীলতার দায়ে দুষ্ট,পরীক্ষামূলকভাবে নিবন্ধনকৃত)
(বিঃদ্রঃমতামতের জন্য লেখক দায়ী নন।পাঠক সাবধানে পড়বেন)

বিস্তারিত»

রি-ইউনিয়ন, স্মৃতিচারণ

কিছুদিন আগে আমাদের কলেজে রিইউনিয়ন হয়ে গেল, সবাই তা জানে। সুন্দরী ভাবি আর সুন্দরীদের মেলা বসেছিল কলেজে। আমার মত যারা তাদের আফসোস বেশি ছিল। কেউ কেউ ফেলে আসা কাউকে এস.এম.এস এর মাধ্যমে আপডেট জানাতে সদা তৎপর। আমরাও চান্সে ছিলাম তাদের সেই আপডেট জানার জন্য।

বিস্তারিত»

রগরগে মার্চ

কলেজ থেকে বের হয়েছি মাত্র কয়েকদিন। এর মধ্যেই স্মৃতি ঘোলাটে হতে শুরু করেছে। কত মজার মজার ঘটনা ডায়ালগে মাসের মাসের পর মাস মেতে ছিলাম হাসির উৎসবে, এখন লিখতে গেলে তার কিছুই মনে পড়েনা। আজকে আমাদের ছোট্ট একটা একদিনের রি-ইউনিয়ন ছিল। অনেকের সাথে দেখা হল। পুরান দিনের কথা হল। মনে পড়ে গেল অনেক মজার মজার ডায়ালগ।

বিস্তারিত»

জিতে গেলো জানুয়ারি

কাউন্ট ডাউন চলতেছে পিসিতে আর মাত্র নয় মিনিটের মধ্যে এই ব্লগটা লিখা শেষ করতে হবে। কিন্তু স্লো নেট কানকশনের কারণে ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে আপলোড করতে পারবো কি-না জানি না। আমরা এই ব্লটা শুরু করেছিলাম জানুয়ারি মাসে। শুরু করতে না করতেই ব্যাপক জনপপ্রিয়তা পায় “স্মৃতিময় ক্যাডেট কলেজ”। প্রথমে অবশ্য এখানে শুরু হয় নাই। মেকার একটা উইকি সাইট আছে। সেখানে উইকি ফরম্যাটের মধ্যে অনেক কষ্টে ঠিকঠাক করে ব্লগটা শুরু করি আমরা।

বিস্তারিত»

ইউসুফ-জুলেখা

ক্যাডেট কলেজের ব্লগে রোমান্টিকতা নেই এই আক্ষেপ যাদের তাদের আক্ষেপ ঘুচানোর একটা দায়িত্ব নিলাম। আমাদের কলেজের খুবই একটা জম্পেশ কাহিনী। স্পর্শকাতর বলে কিছু নাম গোপন রাখা হইল কেবল নায়কের নাম ব্যতিত।
ইউসুফ হল নায়কের নাম। সেই হিসেবে নায়িকার নাম জুলেখা দেওয়াই উচিত।

বিস্তারিত»

ক্যাডেট কলেজ

আমাদের বাসায় একটা ছোট্ট মেয়ে থাকে, নাম চাঁদনী। আজকে সে বসছে আমার ক্যাডেট কলেজের অ্যালবাম নিয়ে। কিছুক্ষণ পর পর এক একটা প্রশ্ন,

-আপু, তোমরা কই গেসিলা?-কক্সবাজার-কক্সবাজারে বলে অনেক বড় সমুদ্র আছে?

-হু।-আপু, পৃথিবী যত বড় তত বড়?-না রে (এখন তাকে বুঝায় বলেতে হয় সমুদ্রের পাড় কি জিনিস। পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা বীচ)।-আপু, ঢাকা শহরের সমান বড়?

-হু? হুমমম (ঢাকা শহরের লেন্থ আমি জানিনা!)

বিস্তারিত»