রেটিং, শেষ পর্ব

(১। কয়েকদিন থেকেই মনটা অন্ধকার হয়ে আছে। ব্লগে আসি আর চলে যাই। কমেন্ট করতে মন চায় না। কিছু ভালো লাগে না, লক্ষন খুব খারাপ।
২। লেখাটা লিখেছিলাম সচলায়তনের জন্য। আমার ৪/৫ মাস ব্লগিং জীবনের শুরুটা সচলায়তন দিয়ে। সিসিবি এর দেখা পাবার পর সচল এর প্রয়োজন ফুরিয়েছে। তাই পোষ্টটা এখানে টেনে আনলাম। দেখি পোলাপাইনের কথা বার্তা শু্নে মুড ঠিক হয় কিনা)

খুব কাছের বন্ধু বলতে যা বুঝায় আমার সাথে জাফর এর সম্পর্ক সে রকম।

বিস্তারিত»

নপুংসকের আত্মকথন

বিশেষ কারণে ( :gulli: ) এই লেখাটি উত্সর্গ করা হলো IUTর তুহিনকে (আমাদের অতি পরিচিত কুচ্ছিত হাঁসের ছানা)।

কেমন আছো মেয়ে?
খামের গায়ে ঠিকানা দেখে চিনতে পারোনি নিশ্চয়?
আমি এখন অনেক উঠেছি,
ঢের বেড়েছি বিত্তভবে।

তোমার কী খবর?
বড় ছেলেটা ইস্কুলে যেতে শুরু করলো কি?
আর মেয়েটা?
আমার কোলে উঠেই যার কান্না থেমে গেছিল?
সকলেই ভালো থাকুক
এই আমার প্রার্থনা।

বিস্তারিত»

নর সুন্দর

সানাউল্লাহ ভাইয়ের চুল নিয়ে মন্তব্য ধরে কামরুলের সম্ভুদা’র চুল কাটা’র প্রসঙ্গেই আমার এই লেখাটি লেখার ইচ্ছে জাগলো। ঘটনাটি আমার দুই বন্ধুকে কেন্দ্র করে। দুজনেই ছিলো শরীয়তউল্লাহ হাউসে। ঘটনাটি ছিল বোধ হয় আমরা যখন ক্লাশ নাইনে পড়ি তখনকার। কলেজে আমরা এমন একটা বয়স পার করে এসেছি যেটা হলো কৈশোর এবং যৌবনের সন্ধিঃক্ষন। এই বয়সটা বড়ই জটিল। এই বয়সে সবাই একটু নিজেকে আলাদা করে ভাবার চেষ্টা করে।

বিস্তারিত»

ছাপার আগে-১

[বহুদিন পর আবার অনুরোধে ঢেকি গিলছি। ফলাফল একটি ফান ম্যাগাজিনে আবারো লিখতে শুরু করেছি। ভাবছি লেখাগুলি চামে এই ব্লগে শেয়ার করব, প্রকাশের আগে]

আহা! মেলামাইনের কি সোয়াদ!

১.
ইত্যাদিতে দেখেছিলাম একবার এক ভদ্রলোক কচ কচ করে কাচ খাচ্ছেন। কাচ সম্পর্কে আমার ধারণা সেদিনই কাচের টুকরার মত ভেঙে যায়। কাচ খুবই সেনসেটিভ জিনিস। তার সাথে একটু আধটু ইতরামি করলেই রক্তারক্তি কান্ড ঘটে যায়।

বিস্তারিত»

অনুঘটনা-২

ছোটখাট কিছু ঘটনা নিয়ে আগে একটা লেখা দিয়েছিলাম। অনুঘটনা-১ আজ কিছু লেখতে গিয়ে দেখি কিছু মনে পড়ছেনা।ক্যাডেট কলেজের সব কাহিনী বলা হয়ে গেছে। ছোটখাট ২/১ খানা বাকি আছে।

আমরা কলেজে ঢুকেছিলাম ৪ঠা জুন।সেদিন ছিল মঙ্গলবার। আমাদের কলেজে মঙ্গলবার রাতের মেনু ছিল রুটি আর সাথে গরুর মাংস।আমরা প্রথমদিন ডিনারে ডাইনিং হলে গিয়ে দেখি ভাত নাই। বাসায় থাকতে দিনে দুইবার ভাত খাওয়া হবে না সেটা কখনো চিন্তা করিনি।

বিস্তারিত»

স্বপ্নের অনেকগুলো দিন

কয়েকদিন ধরেই ভাবছিলাম লিখব, মাগার কি নিয়ে লিখব এইটা বুইঝা উঠতে পারতেছিলাম না। এইমাত্র কামরুল এর সাথে অনলাইন এ কথা হচ্ছিলো। অফিসে বইসা অর ব্লগ পরতাছিলাম আর ভাবতাসিলাম কি লিখি। শেষ পর্যন্ত অর টাইটেলটাই চুরি করলাম (একটু পরিবর্তন কইরা আরকি, আবার কপিরাইট আইনে মামলা না খাই)। তবে উলটাপালটা লেখার সম্ভাবনাই বেশি। পাঠক সাবধান!

কামরুল এর লেখা দেইক্ষা মনে পরলো এমন স্বপ্নতো আমিও মেলা দেহি।

বিস্তারিত»

কিংবদন্তি’র কথা-১

লে. কর্নেল সোহরাব আলি তালুকদার নামটা আমাদের ,মানে সিলেটের ক্যাডেটদের কাছে প্রায় কিংবদন্তির মতো। কিংবদন্তি সাধারনত ইতিবাচক অর্থে বলা হয়। এই ক্ষেত্রে অবশ্য উল্টা। তিনি এমন একজন ছিলেন যে তার সময়ে প্রিন্সিপাল হিসাবে তিনি একাই কলেজ দাবড়িয়ে বেড়াতেন আর বাকি সব প্রাণী ছিল সাধারণ দর্শক মাত্র। কামরুল ভাই যেমন আগেই বলেছেন তার নাম শুনলে ক্যাডেটে-স্যারে এক ঘাটে জল খেতো।
কিন্ত ভুলে গেলে চলবে না আমরা ক্যাডেট।

বিস্তারিত»

আখেরি আবজাব…

০১. দুপুরে রেস্ট টাইমে রুম ক্রিকেট চলাকালে হঠাৎই কলেজ ডিউটি মাস্টার এর আগমনে সবাই যে যেভাবে পারলো লুকিয়ে পড়ছে। কেউ ঘুমের ভান করে পড়ে আছে, কেউ সাবান নিয়ে ঢুলু ঢুলু চোখ বানিয়ে টয়লেটের দিকে রওনা দিয়েছে। শুধু হোসেন নামাযে দাঁড়িয়েছে। এবং সে’ই ধরা পড়লো শুধু। বেচারা তাড়াহুড়ায় স্লিপিং শার্টের সাথে হাফপ্যান্ট পড়ে বেশ মনোযোগ দিয়ে মুনাজাত করছিলো।

০২. মাগরিবের নামায শেষে ইভনিং প্রেপে যাওয়ার জন্য হাউসের সিড়ির সামনে এসে ডিউটি ক্যাডেটের খুব খুব জোরে জোরে হুইসেল দিচ্ছে।

বিস্তারিত»

আবোল তাবোল

কলেজে থাকতে কিছু সাহিত্য চর্চা করার চেষ্টা করতাম। কলেজ থেকে বের হয়ে সেগুলো সব বন্ধ ছিলো। ধন্যবাদ সিসিবি কে। আবার লেখা পড়া বা লেখার চেষ্টা করতে পারছি। বিভিন্ন সাহিত্য সাইট গূলো ঘাটাঘাটি করার অভ্যাসটা আবার কিছুটা ফিরে আসছে। সেদিন এরকম ১ টা সাইট এ কিছু খুব সুন্দর লাইন পেলাম। ভাবলাম সবার সাথে শেয়ার করা যায়। প্রথমে ভেবেছিলাম, অনুবাদ করে দেই। পরে দেখলাম আমি অনুবাদ করলে মূল ফিলিংস টা থাকবে না (আমি তো আর তারেক না)।

বিস্তারিত»

কেমন দেখলাম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ ঘুরে এলাম। প্রায় দু’টি মাস ধরে দেখলাম আমার দেশকে; বড় আবেগে, বড় উচ্ছাসে।

প্রবাসে যারা আছেন, দেশের প্রতি তাদের টানটা বোধকরি বেশ বেশিই থাকে। দেশকে তারা মিস করেন বেশি, তাই দেশের মাটিতে পা দিতেই ফিলিংসে উথলে পড়ে তাদের।
আমিও তাদেরই একজন। এক বছর পর দেশে গিয়ে তাই দেশপ্রেমের জোয়ারে ভেসে যাচ্ছিলাম যেন। ঢাকার রাস্তায় নিঃসংকোচে ঘুরে বেড়িয়েছি দিবানিশি, সবুজ শ্যামল দেশটাকে নিয়ে যত্রতত্র ভেবেছি,

বিস্তারিত»

ব্লগের সবচেয়ে বুড়া সদস্য!!

কামরুল আমাকে ‘বুড়া’ বলেছে। আসলেও আমার চুল বেশিরভাগ পাকা। বয়সও কম হলো না, ৪৬। আমাকে ও বুড়া বলতেই পারে। এই বুড়া বয়সে ব্লগাচ্ছি! নিজেকে নিয়েই মাঝেমধ্যে অবাক হয়ে যাই। নইলে এই সময়ে এসে সংবাদপত্র ছেড়ে রেডিও স্টেশন সামলাতে বসেছি?

জীবনে অনেক কিছুই অল্প বয়সে করেছি। ১৪ বছর বয়স থেকে সিগেরেট খাওয়া! ১৮-১৯ বছর বয়সে রাজনীতি। ২০ বছর বয়স থেকে সাংবাদিকতা। ২৩ বছর বয়সে বিয়ে।

বিস্তারিত»

প্রসংগ – শূন্যতার রং

বিএমএ তে ফার্ষ্ট টার্মার হিসেবে দিনাতিপাত করা খুবই কষ্টের একটা কাজ। একেকটা দিন যায়, আর যেন মনে হয় একদিন আয়ু বেড়েছে। ফার্ষ্ট টার্মাররা যেন মানুষ তো না-ই, এমনকি গরু ছাগলের চেয়েও অধম। সেকেন্ড টার্মার থেকে ফাইনাল টার্মার, কারো হয়তো মন ভালো লাগছেনা কিংবা কিছু করার নেই, ফার্ষ্ট টার্মারদের ফন-ইন করে কিছুক্ষণ রগড়া দিয়ে মন ভালো করে যান। কত জন যে কত ভাবে পাঙ্গা দিয়ে গেছেন তার হিসেব নেই।

বিস্তারিত»

শুন্যতার রং

প্রিয় আহসান,

ব্লগে মামুনের কথা বলার জন্য তোমাকে কেন বেছে নিলাম এই প্রশ্ন তুমি আমাকে করতেই পারো। আমার কাছে সুনির্দিষ্ট কোন উত্তর কিন্তু নেই। একটা কারন হতে পারে, ব্লগে তুমিই একমাত্র, যার সংগে মামুনের যোগাযোগ হবার ক্ষীন হলেও একটা সম্ভাবনা আছে। আমার হিসাবে তুমি ৩৫ অথবা ৩৬ লংকোর্সের, ৩৮ এর পরে না নিশ্চয়ই, মামুন ছিল ৩৪ লংকোর্সে, আদি বাড়ি ময়মনসিংহ, ফর্সা, লম্বা করে,

বিস্তারিত»

একদিন স্বপ্নের দিন

আমার স্বপ্নগুলো সব সময় কেমন যেন আজব ধরনের হয়।

স্বপ্ন মানে ঘুমানোর পর যে স্বপ্ন দেখি সেই স্বপ্ন। আমি একদিন আব্বাস কিয়ারোস্তমির মতো ফিল্ম মেকার হবো, জীবনের সেই স্বপ্ন না।
আজব হয় কারন কেমন করে যেনো ঘুরে ফিরে সব স্বপ্ন ক্যাডেট কলেজে গিয়ে শেষ হয়। এমনকি ক্যাডেট কলেজ থেকে বেরিয়ে আসার এতোদিন পরেও আমার অনেক স্বপ্ন শুরুই হয় ক্যাডেট কলেজে।
অনেকে বিশ্বাস করবে না,

বিস্তারিত»

আবজাব ০১

০১. আন্থঃ হাউস বিতর্ক প্রতিযোগিতা চলছে। তখন যুক্তি-তর্কের মাঝখানে প্রতিপক্ষকে লক্ষ্য করে ‘সত্যিই সেলুকাস, কি বিচিত্র এই প্রতিপক্ষ’ বলাটা অনেকটা কমন একটা ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তো তুমুল তর্কের যুক্তিখন্ডনের সময়, প্রতিপক্ষের অসাড় যুক্তির তোড়েই কিনা, আমাদের হাউসের এক তার্কিক প্রতিপক্ষকে উদ্দেশ্যে এই মোক্ষম ডায়লগটা দিতে গিয়ে গমগমে গলায় ব্যাপক তাচ্ছিল্যের সাথে বলে উঠলো, ‘সত্যিই প্রতিপক্ষ, কি বিচিত্র এই সেলুকাস’ !!

০২. ক্লাশ সেভেনের ঘটনা,

বিস্তারিত»