টোকিওতে সিসিআর গেট-টুগেদার

গতকাল (২ নভেম্বর) টোকিওতে সিসিআরের ছোটখাট একটা গেট-টুগেদার হয়ে গেল খায়রুজ্জামানারের বাসায়। ছবি সবার সাথে শেয়ার করলাম। ছবিতে বাম দিক থেকে নাজমুল ভাই, খায়রুজ্জামান, যুবায়ের ভাই, শরীফ ভাই এবং আমি।

বিস্তারিত»

ভালো লাগায় লোপামুদ্রা

লোপামুদ্রা মিত্রের গলায় আমার শোনা প্রথম গান বেনীমাধব।

এইচএসসি-র পরে তখনো ঢাকায় নতুন। ঢাকা যে আসলে ঠিক বাংলাদেশের ভেতরের কোন শহর নয়, সেটা বুঝে গেছি ততদিনে। সব কিছুতেই যেন যোজন যোজন ফারাক আমাদের ছোট্ট মফস্বল শহর কুমিল্লার সাথে। সেই বোধটা আরেকটু দৃঢ় করতে সে বছর গুলশানে আমাদের এক বন্ধুর বাসায় গেলাম থার্টিফার্স্ট নাইটের মজা নিতে। আমরা প্রায় ১০/১২ জন।

বিস্তারিত»

হাওয়ার বুলেট ও একটি ছোট্ট ঘটনা

দিনকতক ধরিয়া ব্লগ পড়িতেছি আর পুরাতন দিনের কথা স্মরণ করিয়া সেই দিন গুলিতে বারংবার ফিরিয়া যাইতেছি। সে যাহাই হোকনা কেন, নিজের শারীরিক এই মূহুর্তের অবস্থার কারণে একটি ছোট্ট ঘটনার কথা মনে পড়িয়া গেল।

কথা হইল, কি এই হাওয়ার বুলেট?
“অন্তর জগতের বায়ু বাহির জগতে প্রবেশ করিবার কালে গূহ্যদ্বারে মৃদু কম্পন জনিত কারণে বাতাসে যে আলোড়ন সৃষ্টি‌‌ হয় তাহাই হাওয়ার বুলেট নামে পরিচিত।”

বিস্তারিত»

যাদের জন্য লাল গোলাপ

গতকাল সারাদিন সারারাত কম্পিউটার এর সামনে বসে কিছুক্ষন পর পর এক্টাই কাজ করেছি আর সেটা হোল সিসিবি ব্রাউজ করে দেখা, অনলাইন হয়েছে কিনা এখনো। সারাদিনে বার পঞ্চাশেক করার পর উপলব্ধি করলাম সিসিবি কতটা নেশায় পরিণত হয়েছে আমার। কিছুক্ষন পর পর চেক না করলে মনে হয় কি যেন একটা করা হয়নি। প্রথম প্রথম যখন ইন্টারনেট ব্যাবহার করতাম তখন কত কিছু যে ব্রাউজ করতাম তার হিসেব নেই।

বিস্তারিত»

লাল গোলাপ শুধু তার জন্যে

বাসার সামনে গলির দোকানে চা খেতে খেতে রায়হানকে (রায়হান আবীর) জিজ্ঞেস করলাম, “কি করা যায় বুদ্ধি দেস না একটা ?” অনেক্ষন চিন্তা করেও কিছু না পেয়ে ও বললো, “বাদ দেন ভাইয়া, আপাতত কয়দিন এইভাবেই চলুক।”
-ধুর বেটা, একবার সিদ্বান্ত নিয়া এখন পিছাইয়া আসলে কেমন দেখা যায়
-তাইলে কি করবেন?
আমি কিচ্ছুক্ষন ভেবে বললাম, “উপায় আছে একটা, দাঁড়া, আজকেই মেইল করতেছি। হইয়া যাবে।”
তারপর রায়হান কে উপায়টা বুঝিয়ে বললাম।

বিস্তারিত»

টুশকি ৮

টুশকি [১] [২] [৩] [৪] [৫] [৬] [৭] [৯]

১. বিএমএ’তে আমাদের জনৈক প্লাটুন কমান্ডার নাতিদীর্ঘ নসিহত শেষ করার পর বললেন, “ইউ হ্যাভ টু মেক মি আন্ডারস্ট্যান্ড দ্যাট ইউ হ্যাভ নট আন্ডারস্টুড। ইফ ইউ ক্যান নট মেক মি আন্ডারস্ট্যান্ড দ্যাট ইউ হ্যাভ নট আন্ডারস্টুড দেন হাউ উইল আই আন্ডারস্ট্যান্ড দ্যাট ইউ হ্যাভ নট আন্ডারস্টুড”?

বিস্তারিত»

সার্ভার শিফটিং (সর্বশেষ আপডেট)

সার্ভার স্থানান্তরের কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়েছে। প্রাথমিকভাবে বেশ কিছু ঝামেলা ছিল। একে একে সবগুলো ঠিক করা হয়েছে।

নির্মাণ ব্লগের রায়হান রশিদ ভাই (এফ সি সি-৮৬ ইনটেক) এবং শফি ভাই(বি সি সি-৮৬ ইনটেক) এর প্রতি আবারো কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি বিগত দিনগুলোতে সিসিবিকে ঠাঁই দেবার জন্য। একই সাথে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা মরতুজা ভাইয়ের প্রতি। যার হাত ধরে সি সি বি শেষমেষ নিজের পায়ে হাঁটতে শুরু করলো।

বিস্তারিত»

কবীর , তাহার টার্মএন্ড সুইট এবং কিছু প্রাসঙ্গিক কথন

যেহেতু কবির-এর টার্ম এন্ড সুইট সংক্রান্ত লেখা পড়েই এই ব্লগে আমার বাংলা লেখার হাতে খড়ি সুতরাং এই মজার (জুনিয়রদের জন্য সর্বনাশের) ব্যাপারে একটু কিছু না লিখলেই যে নয় |
১৯৯১ সালের কোন একদিন তৎকালীন ক্লাস ইলেভেনের কাছে আমরাও এমনটা খেয়েছিলুম আমাদের প্রথম সুইট – বলাইবাহুল্য মোটেও সুখকর ছিলনা সেই ভয়াবহ অভিজ্ঞতা | জেসিসির পাঙ্গার ডিটেইলসে আর গেলাম না কোমল মতি ভাই বোনেরা কষ্ট পাইতে পারে | পাঙ্গা খাইতে খাইতে এক পর্যায়ে আমরা সকল ব্যাথা বেদনার উর্ধে চলে গেলাম ফ্রন্ট রোল বা ব্যাক রোল যেটাই দেই না কেন একবার দেয়া শুরু করলে অটোমেটিক হইতেই থাকে নিজের কিছুই করা লাগে না,

বিস্তারিত»

ইলিয়াছ স্যারের অচেনা দিক

ইলিয়াস স্যারকে নিয়ে লেখা ভালবাসা দিবস সম্পর্কিত ব্লগটি আমার জীবনে লেখা প্রথম ব্লগ।এছাড়াও ইলিয়াস স্যার এমন একজন চরিত্র যাকে ঘৃণা বা অপছন্দ করা যায় কিন্তু উপেক্ষা করা অসম্ভব।কলেজের কঠোর দিনগুলোতে উনার কিম্ভুতকিমাকার আচার আচরণ সত্যিই ক্যাডেটদের বাড়ি থেকে দূরে থাকার কষ্ট অনেকটাই ভুলিয়ে দিত।আজীজ ভাইয়ের লেখায় ইলিয়াস স্যারের প্রায় জীবন্ত প্রতিচ্ছবি দেখে খুব নস্টালজিক হয়ে পড়েছিলাম। ইলিয়াস স্যারকে অনেকে যতই অপছন্দ করুক না কেন আর যাই হোক এই কথাটা আমি অস্বীকার করতে পারবনা যে ইলিয়াস স্যারকে নিয়ে সামনা সামনি অনেক দুষ্টামি করার পরেও উনি কিন্তু আমাকে বড় ধরণের বাঁশ মারেননাই কখনো।আমার দুষ্টামিগুলো ছিলঃ

১।স্যারের অনুকরণে কোন ফ্রেন্ডকে দেখিয়ে বলা(তার সামনেই)-স্যার ও তো একটা বিয়াদওওওওওব,ও ডজ দিতে দিতে ফতুর হয়া গ্যাছেএএএএএ।

বিস্তারিত»

ছোটদি (১)

[ প্রথমেই বলে রাখি আমি পুরোদস্তুর একজন পাঠক। লেখালেখি আমার কর্ম নয়। ভাল লেখিও না। কিন্তু মাঝে মাঝেই কিছু গল্প উপন্যাস পড়ে আমার খুব ইচ্ছে করে এর পরে কি হল কিংবা এই একই ঘটনা যদি অন্য কারো মুখ থেকে আসত তাহলে কি হত। যেমন পদ্মা নদীর মাঝি উপন্যাসে কুবের আর কপিলা কোথায় গেল কিংবা সাতকাহনে দীপাবলি কি একাই কাটিয়ে দিল বাকি জীবন। আমার সাথে যদি লেখকদের চেনা জানা থাকত তাহলে আমি খুব অনুরোধ করতাম তাদের এই থিম নিয়ে লেখার জন্য।

বিস্তারিত»

এলিয়াস স্যার এবং কিছু ঘটনা

প্রিয় ছোট ভাই মাশরুফ এবং কবীর এর পাম পট্টি খাইয়া প্রথম লিখা …ভুল ত্রুটি মার্জনীয় :
সময়কাল ১৯৯৭
এক বার আমি হাই টেবিলে বসেই সদ্য হাউস গারডেন থেকে তুলে আনা কাঁচা মরিচ এবং পেয়াজ সহযোগে হাত দিয়েই ডিনার শুরু করলাম | তো এলিয়াস স্যার আমার দিকে এগিয়ে আসছে দেখেও আমি না দেখার ভান করে গপ গপ করে গিলতে লাগলাম …… স্যার আমাকে বাপক গালিগালায করলেন এইভাবে

“ইয়াজীইইইইজ তুউউউমিইইইই কিইই আবার নতুন এইডাআআ কুন ধরনের বিদায়াতী শুরু করিলা …আল্লাহ দিলি তুমার হায়া লযযা শরম কি কুন দিন হবি নাআআ…হাই টেবিলি বসিয়া নিরলজ্জের মুতো হাত দিয়ে গিলতিসাও……

বিস্তারিত»

ক্ষমা প্রার্থনা!!!

(আমার লেখা ‘টার্মেন্ড সুইট’ এ আজিজ ভাইএর মন্তব্য দেখে আমি চরম শরমিন্দা হয়ে গেলাম… :shy: আমি আসলে ‘টার্মেন্ড সুইট’ বিষয়টাকে আনতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আবার পড়ে দেখলাম আমার লেখার মাধ্যমে কেমন করে জানি আমাদের তৎকালীন ইলেভেন ভাইদেরকে অবমূল্যায়ন করা হয়ে গেছে…প্রথম প্রথম ব্লগিং করছি তো, তাই লেখা ও ভাবনার মধ্যে কেমন গ্যাঁপ পড়ে গেছে…ভাষাগত মার্জনা এবং সর্বপরি তা প্রকাশের ত্রুটির কারনে আমি ব্লগের সবার কাছে এবং বিশেষ করে আমাদের ২৮তম ইনটেকের সকল ভাইএর কাছে ক্ষমা চাইছি…আমার এই লেখাটা ওনাদের সকলকে উদ্দেশ্য করে লেখা।

বিস্তারিত»

গল্পঃ ইঁদুর

ইঁদুর
————–

রান্নার ঘরটাতে একটা হুটোপুটির মতন শব্দ হলো। বিছানায় শুয়ে শুয়ে সিলিং-এ নানারকম অদৃশ্য আঁকিবুকি কাটছিলাম আমি। খুব জোরে ঘুরতে থাকা পাখাটা অবশ্য প্রায়শই বাগড়া দিচ্ছিলো। মনে মনে একটা বাঘ কিংবা ভাল্লুক এঁকে শেষটানে হয়তো আঁকবো তার গোঁফ কিংবা লেজ, অমনি বিচ্ছিরি শব্দ করে ডেকে ওঠে সেটা। আর মনোযোগ নড়ে যায় আমার।

কি করে পাখাটাকে শাস্তি দেয়া যায় ভাবছিলাম,

বিস্তারিত»