(১। কয়েকদিন থেকেই মনটা অন্ধকার হয়ে আছে। ব্লগে আসি আর চলে যাই। কমেন্ট করতে মন চায় না। কিছু ভালো লাগে না, লক্ষন খুব খারাপ।
২। লেখাটা লিখেছিলাম সচলায়তনের জন্য। আমার ৪/৫ মাস ব্লগিং জীবনের শুরুটা সচলায়তন দিয়ে। সিসিবি এর দেখা পাবার পর সচল এর প্রয়োজন ফুরিয়েছে। তাই পোষ্টটা এখানে টেনে আনলাম। দেখি পোলাপাইনের কথা বার্তা শু্নে মুড ঠিক হয় কিনা)
খুব কাছের বন্ধু বলতে যা বুঝায় আমার সাথে জাফর এর সম্পর্ক সে রকম। মানসিকতার অদ্ভুত মিল, এক সংগে সুনীল, পূনের্ন্দু আবৃত্তি, “তুই কখনো কনডেন্স মিল্কে চা খেয়েছিস, ” “হু, বদ গন্ধ”, বিখ্যাত লেখকের মুন্ডুপাত, এইসব হাবিজাবি। মধ্যরাতে ঘুরতে বেড়ানো, সোডিয়ামের মায়াবি আলোয় শহরের পোড়োবাড়ির জানালায় ঝুলে থাকা পাকুড়, ন্যাড়া গাছের ফাঁকে পুর্নিমার আলো, শহরের সবচেয়ে উঁচু দালানের ছাদে উঠে ব্যাস্ত রাস্তার মাতামাতি, অলস দুপুরে বিলের পানিতে ঢিল, ছুটিতে এইগুলো ছিল পছন্দের প্রথম দিকে। আমরা তিন দিনের ছোট বড়, মধ্যবিত্ত পরিবার, কাছাকাছি বাসা, ক্যাডেট কলেজ এর পরিবেশ, যেখানে বন্ধু মানেই অন্য কিছু, এইসব গাঢ় করেছিল সর্ম্পকটা।
জাফরের বাড়ির অন্দরে ছিল আমার অবাধ যাতায়াত। ওর বিছানায় সটান শুয়ে দুপুরের ঘুম, টেবিলে বসে খাবার বায়না এইগুলি ছিল নিত্যদিনের ব্যাপার। খালার (জাফরের আম্মা) কাছে আমি ঘরের ছেলে, জুঁই (জাফরের বোন) এর কাছে “ভাইয়ার বন্ধু” এর বাধা অতিক্রম করে আর একটা “ভাইয়া”।
ছুটির দিন গুলো খুব মজা করতাম আমরা। ছোট শহর। দল বেধে ঘুরতাম। ক্যাডেটের বন্ধু, বাহিরের বন্ধু, বেশ বড়সর দল হত প্রায়ই। আমাদের একটা প্রিয় কাজ ছিল মেয়েদের রেটিং করা।
একটু খুলে বলি।
০ থেকে ১০ এর মধ্যে আমরা রেটিং করতাম। ৬ এর উপর কেউ নম্বর পেলে সে সুন্দর, মানে সুন্দরী আর কি। তারা চিকি গ্রুপ এর সম্মনিত সদস্যা। এর নীচে যাদের নম্বর তারা পয় গ্রুপ। চিকি শব্দ টা সম্ভবত চিকস এর অপভ্রংশ। কিংবা উল্টোটা। সুন্দর মেয়েরা সাধারনত চিকন চাকন হয়। চিকস হচ্ছে চিকন এর ইংরেজী ভার্সান। পয় এসেছে পয়মাল শব্দ থেকে। “খুলি হাল, তুলি পাল, আগুয়ান, পয়মাল, পয়মাল”। পয়মাল শব্দ টা কানে লাগে। অর্থ জানিনা। অর্থ জানে কবি আর বাংলার মাড্যাম। আমরা নিলাম পয় শব্দটা, অসুন্দরদের জন্য।
তো আর কি। সারাদিন ঘুরি আর রেটিং করি। রাস্তায়, মোড়ের দোকান, শপিং সেন্টার, স্কুলের সামনে। দলের কেউ চিকস দেখতে পেলে চিকার করে অন্যদের দেখাই, এই সৌন্দর্য্য থেকে যাতে কেউ বঞিত না হয়। আর দিনশেষে হিসাব করি, দিনের পারফরমান্স কেমন।
একদিন বিকালবেলা। আমি আর জাফর সাইকেলে চড়ে শহরের অলি গলি ঘুরছি। উদ্দেশ্যবিহীন অলস ঘোরা। যদি কোন মেয়ে চোখে পড়ে তো রেটিং করা। তেমন কাউকে চোখে পড়ছেনা। কয়দিন পরে আবার কলেজে ডুকতে হবে, কি কি জিনিস স্টাফ এর চোখ ফাকি দিয়ে কলেজে ডুকানো যায় তার একটা লিস্ট মনে মনে রেডি করছিলাম আর আলোচনা করছিলাম জাফর এর সংগে। এমন সময় দূরে একটা হুডখোলা রিক্সা দেখে আমরা নড়ে চড়ে উঠি। ছোট রাস্তার দুই পাশে দুই জন কাভার নেই যাতে রিক্সাটাকে অবশ্যই আমাদের মাঝখান দিয়ে যেতে হয়। ফ্রন্ট ভিউ, সাইড ভিউ দুটোই পাওয়া যাবে। রেটিং হবে নির্ভূল। সাইকেলের স্পিড কমে দিয়েছি একদম শুরুতে। আরোহীনি বসে আছে রিক্সাচালকের একদম পিছনে, মুখ দেখা যায় না। চুলটা চোখে পরে। বেশ কালো।
“নিশ্চয় চিকস” আমি আশা করি। জাফর চুপচাপ, মন্তব্য একটু ধীরে দিতে পছন্দ করে ও।
আরোহীনির হাতের ব্যাগটা চোখে পড়ে এরপর। ধুর, পুরান মডেল।
“নির্ঘাত পয় হবে”। ব্যাগটার কারনেই মত পালট্টাই।
খুব কাছে চলে এসেছে রিক্সা। একটু পরেই নজরে পরবে আতিকাঙিত মুখ। কেমন হবে মুখটা? আঙুল গুলোতো খুব সুন্দর।
“না, এ চিকি”। অনুমান বদলাই আবার। জাফর তখনো চুপচাপ।
রিক্সা আমাদের ক্রস করে চলে যায়।
আরোহীনিকে দেখে আমি চুপসে গেছি। “ধরনী দ্বিধা হও, আমি তোমার গর্ভে মুখ লুকাই”। আড়চোখে জাফর কে দেখি। যেকোন মূর্হুতে মাইর টাইর দিতে পারে। কিছু বাংলা গালি তো নির্ঘাত। আর জাফর যদি কিছু নাই বলে, আমি নিজেকে কি বলব।
“দোস্ত, অইটা তো জুঁই”। প্রায় ৩০ সেকেন্ড পর জাফর বলে।
সেই আমার শেষ রেটিং।
হাহাহাহাহাহা।
এই জন্যই মনে হয় ঐ ডায়লগটা তৈরী হয়েছে, "ঘরে তোদের মা বোন নাই?"
১.
জাফর ভাইয়ের কাছে মাইর খাইসিলেন নাকি কইলেন না। না খাইয়া থাকলে ২ রাকাত নফল নামাজ পড়েন। 🙁 🙁
২.
আমি কিন্তু ভাবিরে ফোন কইরা বইলা দিমু আপনে এইসব আকাম কইরা বেড়াইতেন। দেখবেন বিছানার ঝাড়ু দিয়া পিটাইবো। :(( :((
ভবিষ্যতের জন্য আমরা সবাই সাবধান হইয়া গেলাম। আর সাবধান করে দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। :grr: :grr:
"রেটিং..." ভালো লাগছে 😀 ।
এইবার ভাইয়া অন্ধকার মনটা ঠিক করেন। বেশ কয়েকদিন হয়ে গেল আপনেরে সিসিবি'তে দেখি না 😛 ।
Life is Mad.
১...
ভাইয়া বেয়াদবি না নিলে একটা কথা বলতে চাই, সচলের আমিও পছন্দ করি না। আমার বেশ কিছু বন্ধু ওইখানে ব্লগিং করে, ওরা নতূন ব্লগ লিখলে আমারে মেসেজ দেয় আমি পইড়া চইলা আসি, ডাইনে বামে তাকাই না। আগে পড়তাম সচল, কিন্তু এদের কয়েকজন কর্ণধারের আরেকজন ব্লগারের পোস্টে "যাহ, তোরে ... না" মার্কা রেসপন্স দেখে আর যাই না ওইখানে। তবে আমি অনুরোধ করব, আপনি লেখেন সচলে। সিসিবি তো সেই অর্থে ব্লগিং সাইট না (ব্যক্তিগত মতামত), ফোরামের মত। বাংলা ব্লগিং সাইটগুলার মধ্যে সচল গালিগালাজবিহীন সুস্থ যে ধারা শুরু করছে, ওইটা অবশ্যি চালু রাখা দরকার। সচল ওইদিক দিয়া শতভাগ সফল। বাংলা ব্লগোস্ফিয়ারের আপনার মতো মূলধারার ব্লগারের মূল্ধারাতেই থাকা উচিৎ। সিসিবিতে অবশ্যি লিখবেন, একজন ক্যাডেট ব্লগার ক্যাডেট কলেজ নিয়া ব্লগিং না কইরা যাইব কই?
২...
আসেন ভাই কোলাকুলি করি। আমারও সেইম অবস্থা। তবে মন অন্ধকার থাকার চেয়ে ব্যস্ততা অনেক বেশি হইয়া গেছে।
৩...
লেখাটা আগেই সচলে পড়ছিলাম। সেইখানে কিছু বলি নাই, এখন বলি। অতি মজাদার একটা লেখা হইছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
৪...
আবার বলি, বেয়াদবি হইলে মাফ কইরা দিয়েন।
খুবই বেয়াদবি হইছে।তোরে মাফ করা যাইব না। তবে একখান ব্লগ লেখলে মাফ পাবি। কিরে মন খারাপ নাকি।অনেকদিন কিছু লেখস না।
@তৌফিক
নিজেদের পবিত্র রাখতে সচল এমন কিছু নিয়ম করেছে যা মেনে চলা আমাদের মত নতুনদের জন্য অনেক কষ্টকর। আমার আবার বেশিদিন অতিথি থাকতে ভালো লাগে না। তিতা তিতা লাগে। তবে সচল আমার দেখা সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন সাইট।
আমি শখের ব্লগার, এখন পর্যন্ত আমার মনে হচেছ আমি যা বলতে চাই, তার জন্য সিসিবি যথেষ্ট। তোমাকে উতসাহ দেবার জন্য অনেক থ্যাঙ্কু, থ্যাঙ্কু।
বাকি কথা কালকে বলব। এখন বাড়িত যাই, কম্পুটার বন্ধ।
@কামরুল, তোর কথা রাখছি দোস্ত। নতুন বল্গ লিখছি। দেইখা আয়। ফয়েজ ভাইয়ের লেখা পইড়া আর থাকতে পারলাম না। লেখার জন্য জান নিসপিস করতাছিল।
ফয়েজ ভাইএর লেখাটা সচলায়তনেই পড়েছিলাম... [ বস্ গ্রে ম্যান 😉 ]
পড়ে মজা লাগলেও কমেন্ট করিনাই।
"আমি শখের ব্লগার, এখন পর্যন্ত আমার মনে হচেছ আমি যা বলতে চাই, তার জন্য সিসিবি যথেষ্ট।" আপনার এই কথাটাতে মনটা ভরে গেলো। তবে আপনারা যারা ভালো লেখেন তারা চাইলে লেখাগুলো ঐসব কমিউনিটিতেও দিতে পারেন। পাঠক বাড়বে বৈ কমবেনা। অন্যরাও জানুক আমাদের সুন্দর লেখাগুলো। তবে পুরোটাই আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। অ্যাটিটিউডের ক্ষেত্রে আমি তৌফিকের বক্তব্যের সাথে পুরোপুরি একমত...যাহোক লেখা মজাদার হইছে বস্। মন খারাপ হইলেও আমাদেরকে ভুইলা যাইয়েননা 🙂
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ফয়েজ ভাই, আপনারে(আপনার লেখারে!) রেটিং করতে চাইছিলাম...কারিগরি ত্রুটির কারনে পারলাম না...
আপনার মন কি ভাল হইছে...না হইলে কাল কিউইদের চুয়া খাওয়া দেখার সময় মন নিশ্চয়ই ভাল হয়ে যাবে...ইনশাল্লাহ!
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
অসাধারণ :boss:
এই অভিনব রেটিং পদ্ধতির কথা সব পোলাপানের মাথায় আসে না ক্যান বুঝি না। ক্লাইমেক্সের পর এন্ডিংটা সেইরকম লাগছে।
ভাই আপনের মুড তাড়াতাড়ি ঠিক করেন। নাইলে আপনি লেখতেও পারবেন না আর আমরা এইরকম প্র্যাক্টিকেল ক্লাইমেক্সের স্বাদও পাইতে পারুম না।
আমিও সচলায়তন আর সিসিবি দুইটাতে লিখি। তবে আমার মনে হয় সিসিবিকেও মূলধারার ব্লগ হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। এখনও পুরো বিষয় নিরপেক্ষ না হতে পারলেও ভবিষ্যতে তা হয়ে যাবে। সবে তো শুরু। তারেক ভাই অনেক আগে আচার পোস্ট দেয়া শুরু করছিলেন। ক্যাডেট কলেজের স্মৃতিচারণের বাইরে সে-ই ছিল আমাদের ব্লগের প্রথম লেখা। তারপর অনেকেই এগিয়ে এসেছেন। এখন তো আচার আর অতীত কথন সমানে সমানেই চলে। দুইটাই সমান তালে চলুক, যাতে আমরা মূলধারায় প্রবেশ করতে পারি।
আলাদা আলাদা জবাব দিতে পারতেছিনা, খুবই সরি
@কামরুলতপু, এই ডায়লগ তো বহু আগের, আমি তো ধরা খাইলাম এই সেদিন।
আমর দাদারাও মনে হয় এম্নে ধরা খাইছিলো, তখন দাদিরা এই ডায়লগ পয়দা করছে।
@ কামরুল হাসান, তোমার ভাবি নিজেও তো বিয়ার আগে মনে হয় রেটিং নিয়া ব্যাস্ত ছিল, আমারে পাংগা দিব কি?
@ সায়েদ মন ভালো হওয়া শুরু হইছে।
@ ফৌজিয়ান, পোলাপাইন, শখ কইরা সিসিবি একটা বানাই ফ্যালাইছে, এখন মরলে সিসিবি, বাচলে সিসিবি, আর এইটাও জাতে উঠামু, একটু টাইম লাগবো আর কি, ক্যাডেট পোলাপাইন গুলাই তো দেখি অন্যগুলা মাতায় রাখে।
@ জুনায়েদ কবীর, মন ভালো হইতেছে, কিউই এর হাড্ডি ভাংইগা দিমু আজকে
@ মুহম্মদ, সিসিবি মুলধারা হইতে আর বেশি দেরি নাই।
রেটিং পদ্ধতির চল আমাদেরও ছিল। তবে কলেজে থাকতে নয়, ভার্সিটিতে এসে।
মার্ক দশেই ছিল। কিন্তু কতজন যে দশ অতিক্রম করত তার আর ইয়াত্তা নেই।
কি জানি আমার মনটাই হয়ত নরম ছিল। আর কৃপন বলে কোন দুর্নামও কোনদিন ছিল না। :grr: মার্ক দিতে তো আর পয়সা লাগে না......... :grr: :grr:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
শুইনা মনটা উদাস হইয়া গেল।
আহা কই গেল দিন গুলা
আগের দিনের মেয়েরা পড়াশুনা কম করতো, তাই নম্বরও কম পাইতো। এখনকার মেয়েরাতো দশের নিচে পায়ই না। আমি নম্বর শুরুই করতাম ১১ দিয়া। 😉 😉
পার্বতীরে কত দিছিলা, নাকি টাইম পাও নাই
@কামরুল
তোর মনটা আমার চেয়েও বড়। আকাশের চেয়ে উদার.........সমুদ্রের চেয়ে বিশাল....(থামা কিন্তু)
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
তোমার ফটুর পিছনে যে, অইটার রেটিং কত করছিলা?
বস -২। আমার দিকেও কেউ তাকাইতে 😮 পারে, সে আর কত ভার হইব? 😀
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
ভাল
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
ঠিক কর নাই, আমি মিনিমাম ৬ দিতাম।
আপনার মনটাও আমার চেয়ে বড়। আকাশের চেয়ে উদার………সমুদ্রের চেয়ে বিশাল…. 😀
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
ফয়েজ ভাই,
কি একটা উদাস করা লেখা দিলেন...। খালি মনে হইতাছে জীবনে কি পাইলাম...। না বাইরে কোনদিন পড়াশুনা করতে পারলাম (কো-এডুকেশন কি জিনিস, তাতো জানিইনা। কারণ ক্লাশ থ্রী থেকে বয়েজ স্কুলে), না জীবনে কোনদিন এইভাবে রেটিং করতে পারলাম...। ক্যাডেট কলেজ থাইক্কা বাইরা জীবনের কোন মানে বোঝার আগেই ধরা পইড়া গেলাম জায়গামত...। বড় ই আফসোসের কথা...।
ফয়েজ ভাই, আপনি মন খারাপ করলে আমরা কই যামু? একটু ঝাকি মারেনতো শইলডারে...।
কামরুল,
আমি তাইলে ১১'০১ দিমু...। 😀
আহসান ভাই, আমার উল্টা কাহিনী।ক্যাডেট কলেজ থিকা বাইর হয়া আর্মি তে ঢুকার পরে ভাবলাব জীবনের মানে তো আর বুঝা হইলোনা যাই শ্যাষ বারের মত দেইখা আসি-গেলাম এন এস ইউ তে(মতান্তরে নসু)পরীক্ষা দিতে। "পরীক্ষার্থী" দের ঝলক দেইখা মাথা ঘুইরা গেল-সন্দেহ জাগিল মুনে-"এ কী আমার বাংলাদেশ"???
কি তামশা, শেষ মেষ ঠিকানা হইল ওইখানেই।লাস্ট ৪ বছর যাবত ছাত্র হিসাবে আর পাস করার পর টিচিং এসিস্ট্যান্ট হিসাবে খালি "জীবনের মানে"ই বুইঝা যাইতাছি মামা কিন্তু কুনু উন্নতি নাই...আজো আমি একা... 🙁
*আর্মি তে ঢুকা মানে আইএসএসবির গাড্ডা পার হওয়া
পইড়া মজা পাইলাম...। 🙂
৫ তারা রেটিং মাইরা দিলাম 😀
ফয়েজ ভাই,
লেখাটার চেয়ে আপনার courage কে বেশি বাহবা দিচ্ছি।আপ্নি চিরনবীন,চিরসবুজ থাকুন এবং আমাদের অবসরের সঙ্গী হয়ে থাকুন এই কামনা করি। :boss:
ফয়েজ (৮৭-৯৩) কে ধন্যবাদ । দারুন লাগলো লেখাটা পড়ে। খুব সুন্দর, শিক্ষামূলক। আচ্ছা, মেয়েদের বাহির টা এভাবে rating না করে তাদের মনটা যদি এভাবে rating করা যেত তবে কেমন হত? শুধু মেয়ে কেন, ছেলেরা নয় কেন?
জানতে ইচ্ছে করছে....
সহমত, সহমত!
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
মনের রেটিং করলে সবাই দশে দশ পাইতো।
কথায় আছে না, বাইরে কেউ কেউ শ্রীদেবী ভিতরে সবাই ফুলন দেবী 😉
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
:thumbup: :))
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
এই ভিডিওটা দেখবেন সবাই, মনে হয় ফয়েজ ভাইয়ের আইডিয়া!!!
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
ভাগ্যিস লেখাটা দুই বছর আগেই লিখছিলাম। এই জামানায় লিখলে নির্ঘাৎ ইভটিজিং এর কেস খাইতাম 🙁
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
:)) =))
এতোদিন পরে এইটারে আবার জীবিত করলি নাকি? জাফর = .... জুঁই = .... 😀
তোর মনে আছে কাহিনীটা? 🙂 নামগুলা পাল্টাই ফালাইছি, মাইরের ভয় আছে না একখান। আর ক্যাডেট যেহেতু, কমন মুখ। 😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না