মডারেশন প্রসংগ এবং কিছু কথা

ব্লগ এ বিচরন খুব অল্প কিছুদিনের, কিন্তু এর মাঝেই ব্লগ এর ভক্ত হয়ে যাচ্ছি। আমি লিখার চেয়ে পড়তে বেশি পছন্দ করি। গত কয়েকদিনের আলোচনার পর মনে হলো এবার কিছু না বল্লেই নয়। মডারেশন নিয়ে কিছু ব্যক্তিগত পরামর্শ দিচ্ছি যা নিয়ে আমরা আলোচনা করতে পারি।

ব্যক্তিগত ভাবে কোন কিছুই আমার আলোচনা করতে বাধা নেই। আমরা যত বেশি আলোচনা করবো ততই আমরা জানবো। কিন্তু আলোচনা অবশ্যই সুন্দর পরিবেশ বজায় রেখে করতে হবে।

বিস্তারিত»

ভালোবাসার বন্ধুত্ব-০৪

ভালোবাসার বন্ধুত্ব- [১] [২] [৩]

১৭।
নীল ঠিক তো করলো মেয়েটাকে খুজে বের করা দরকার। কিন্তু খুজবে কোথায়? শহর তো আর ছোট না। আগে তো জানতে হবে কথায় খুজবে।
প্রথমে ঠিক করলো মেয়েদের কলেজ তো শহরে দুইটাই। ঠিক আছে, ২/১ দিন ওগুলার সামনে দাড়াই। দেখি দেখা যায় কি না।
কিন্তু কাজটা যত সহজ ভেবেছিলো,

বিস্তারিত»

কলেজ লাইফ-ক্লাস নাইন(১ম পর্ব)

কলেজ লাইফ-ক্লাস এইট
ক্লাস এইটের পোষ্ট ছোটো হওয়ার কারণে আমি সরি। আসলে আমার ক্লাস এইট এর কাহিনী ভালোভাবে মনে নাই।
ক্লাস নাইন এ ওঠার পর পরই ভাব একটু অকারণে বেড়ে যায়। কোনো কারণ ছাড়া জে.পি দের সাথে ঘাড় ত্যাড়ামি করতাম সাথে ক্লাস মেইটরাও। কিন্তু ভাইদের মাইর খাইয়া সব শেষ হই গেছে ভাব সাব।
এর মাঝে আবার হাউজএ জয়নাল ভাই নামে নতুন সুইপার আসলো।

বিস্তারিত»

আরে আমরা আমরাই তো ………

(আজকাল দেখি সিসিবিত সবাই অন্য কার নামে লেখা উৎসর্গ করে। এইসব দেখে আমারো মন চায় সবার নামে একটা লেখা উৎসর্গ করি কিন্তু এত লেখা বাহির করার মত এলেম আমার নাই তাই চামে দিয়া এই পোষ্ট খান সিসিবির সিনিয়র জুনিয়র সবাইকে উৎসর্গ করলাম)
০১।
আমরা ছিলাম তিন জন। আমি, জাহিদ আর কৌশিক। কি বলা যেত আমাদের, থ্রী মাস্কেটীয়ার্স? যে যাই বলুক কলেজে আমরা কিন্তু আমাদের এই টাইপ একটা কিছু ভাবতাম।

বিস্তারিত»

শুভ জন্মদিন, ভাইয়া

আমার ছোটভাই কনক। ওর পিচ্চি বেলার কথা এখনো আমার মনে আছে। আমি ওর অল্প বড় হলেও ওকে নিয়মিত গল্প শোনাতাম। কখনো গল্পের বই থেকে কখনো বানিয়ে বানিয়ে। সেও ছোট্টবেলা থেকে ও আমার সাথে সাথে থাকত। ৩ ভাইয়ের মাঝে আমরা দুজন থাকতাম সবসময় একসাথে। পিচ্চিটাকে নিয়ে চলত আমার সারাদিনের সকল কাজ। খেলাধূলার ব্যাপারে ওর প্রায় সব খেলার হাতেখড়ি মনে হয় আমার হাতেই। পিচ্চিবেলায় ও যখন মাত্র পড়ালেখা শুরু করে তখন একবার নিজের বানান করেছিল এইভাবে cng কনইক্যা।

বিস্তারিত»

ঘটনা কি!!

ব্লগে নাই বেশ কয়েকদিন। অজুহাত দিয়া পোলাপাইনের মিজাজ খারাপ করুম না। তবে সত্যই ম্যালা চাপের মইদ্দে আছি। সফটয়্যার রিলিজের শেষ পর্যায়ে আছে টিম। ভয়ানক প্রেশার। তবে ফাকেঝুকে প্রায়ই ঢু মারি। আইজকা তো দেখি ব্যাপার ম্যালা দূর গড়াইছে। কে কি পোস্ট দিসে জানিনা, পড়িনাই, তাই কইতে পারুম না। তয় যা হইতাচে তাও ভালা লাগতাছে না। পোলাপাইন, সব ঠিক হয়া যাও। দ্যাশে আইসা তো মনে লইতাচে সবগুলারে ডলা দিতে অইব।

বিস্তারিত»

খয়েরি রঙের ব্যাথা …

যদিও আমি কখনও পোস্ট উৎসর্গ করিনাই তাও এই পোস্টটা ফয়েজ ভাইকে …

১…

একটা মেডেল পাওয়ার লক্ষ্যে ঢুকেছিলাম কলেজ বাদক দলে। দুইবছর প্যাঁপু প্যাঁপু করতে হবে তারপর অবসর। অবসরের আগে গলায় ঝোলানো হবে মেডেলখানা। সোনার না। মহাখালির এমিকন থেকে বানানো খুব বেশি হলে পঞ্চাশ টাকার জিনিস। তাও মেডেল নামটার মধ্যে একটা ব্যাপার আছে এবং ব্যাপার স্যাপারের দিকে আমার সর্বদাই লোভ আছে,

বিস্তারিত»

শৈশব-ইন্দ্রিয়ের গান

ঘুড়ির লেজে করে উড়ে গেছে দুরন্ত আটপৌরে রোদ। শরীরে ঘুমপ্রিয় ক্লাশরুমেরা একা একা অযথাই ফাঁকা হয়ে বসে থাকে। ক্লাশের মেয়েরা বেণীর পেছনে মেঘের দরজা খুলে নেমে আসে, ওড়নাপ্রান্তে বেঁধে নিয়ে নিজ নিজ হোমওয়ার্ক। হাত বাড়িয়ে মেঘপ্রান্তের ঢেউ ছুঁয়ে দেখেছি, সেখানে শুভ্র রাতের ওপারে কুসুম কমলা ভোর আঁকা। পানিতে ঢেউ কেটে কেটে একবালিকার অবসন্ন রাত থরথরিয়ে ওঠে, দ্রুত নেমে যায় নিঠুর কাঁপন! যেমন ভেবেছি: কাটাকুটি খেলার গোপন টিফিন-আওয়ার,

বিস্তারিত»

বিব্রত বোধ করছি

মেইলটা আমি করেছিলাম

প্রথম মেইল
প্রিয় মডারেটর

এ কথা সত্য যে, সিসিবি খেলাচ্ছলে তৈরী ব্লগ হলেও এখন এটা ঠিক ঐ পর্যায়ে নেই। তাই মডারেটরদের এখন প্রজ্ঞার সংগে কাজ করতে হবে, খেলাচ্ছলে নয়।

১। কত কিছুদিন যাবৎ মডারেটরের কিছু কাজ আমার মনে বিভ্রান্তির জন্ম দিয়েছে। আমার মনে হয়েছে মডারেটর তাদের ইচ্ছা এবং অনিচ্ছার ব্যাপার ব্লগে চাপিয়ে দিচ্ছেন। তাদের কেউ কেউ বুঝতে ব্যর্থ হচ্ছেন কি ধরনের পোষ্ট প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকা উচিৎ এবং কি ধরনের মন্তব্যকে নিরুৎসাহিত করা উচিৎ।

বিস্তারিত»

সুপার কাপঃ সেমিফাইনাল ঢাকা মোহামেডান ০-১ চট্টগ্রাম মোহামেডান (এগ্রিগেট ১-১)টাইব্রেকার(৩-২)

কোটি টাকার টুর্ণামেন্টের ফাইনালের আকর্ষনের ষোল কলা পূর্ণ হয়েছে। আগামী ২৭ মার্চ স্বপ্নের এই ফাইনালে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে চির প্রতিদ্বন্দি ঢাকা আবাহনী ও ঢাকা মোহামেডান।

সুপার কাপের শেষ সেমিফাইনালে আজ মুখোমুখি হয়েছিল ঢাকা ও চট্টগ্রামের দুই মোহামেডান। আজকের ম্যাচের হিসাব-নিকাষ ছিল গতকালের ম্যাচের মতোই, প্রথম লেগে ১-০ গোলে জয়লাভ করায় আজ নূন্যতম ড্র করলেই ফাইনালে পৌছে যেত ঢাকা মোহামেডান, ২ গোলের ব্যবধানে জিতলে ফাইনালে যেত চট্টগ্রাম মোহামেডান,

বিস্তারিত»

আমি মডারেটর প্যানেল থেকে সরে দাঁড়িয়েছি

আমি মডারেটর প্যানেল থেকে পদত্যাগ করেছি। ইতিমধ্যে আমার অ্যাকাউন্ট থেকে মডারেটর অপশন সরিয়ে নেয়া হয়েছে এবং আমি এখন থেকে একজন সাধারণ “লেখক” (Author)। এই সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ আমার নিজস্ব। কেউ আমাকে বাধ্য করেনি বা সরে যেতে বলেনি।

কারণ

আমি অন্যের ব্লগে নিজের কিছু কমেন্ট এডিট করেছিলাম, এমনকি কিছু কমেন্ট ডিলিট করে দিয়েছিলাম। এটা আবার সবার অগোচরেই করেছি। অন্য কারও এমন এডিট বা ডিলিটের ক্ষমতা নেই।

বিস্তারিত»

জেন্টল্‌ ক্যাডেটস!

আমি আমার আগের লেখাতেই বলেছিলাম ক্যাডেট থাকা অবস্থায় বাইরের মেয়েদের সাথে আমাদের চিন্তাধারার অনেক পার্থক্য ছিল। কলেজের নিয়মকানুন আর ব্যস্ততার জন্যই হয়তোবা নিয়ম ভাঙার বিষয়গুলো আমাদের অনেক বেশি আকৃষ্ট করত।

আমরা যখন ক্লাস টেন এ পড়ি, কোন এক ছুটিতে আমার কাজিনদের একজন ইটালি থেকে এসেছে। সঙ্গে এসেছে তার ছোট বেবিটা। আমাদের সব কাজিনদের গেট টুগেদার হচ্ছে বড়খালার বাসায়। ওখানে আমাদের একজন আরেকজনকে পঁচানোর উপায় ছিল ‘কুদ্দুস’ বলা।

বিস্তারিত»

একটা পোস্ট দেই?

এখন বাজে রাইত তিনটা দশ। কালকে সকালে অফিস, তাড়াতাড়ি যাইতেই হবে। অনেকগুলো খাতা দেখতে হবে, প্রশ্ন বানাতে হবে ফাইন্যালের। এসব নিয়ে খুবই মেজাজ খিচড়ানো অস্থিরতার মধ্যে আছি। ২৫শে ফেব্রুয়ারির পর থেকে আমি ব্লগের মধ্যে দিয়ে মানুষ চিনতেছি। প্রথমে চিনলাম সামহোয়ারে। সেখানে নানারকম ছাগু-কাগু থাকে, তাই কিছুটা প্রিপেয়ার্ড ছিলাম। তবুও কিছু নিকট ব্লগারের বিচারবুদ্ধির উপরে ভরসা ছিল, সেটা চলে গেছে। সেই সপ্তাহটা আমি পুরা সিসিবিতে কাটাইছি।

বিস্তারিত»

সিক্সটি নাইন

প্রথম কয়েক মিনিট শুধু মেজাজ খারাপ হচ্ছিল।এখন মনে হচ্ছে উঠে গিয়ে শরীরের সব শক্তি দিয়ে একটা চড় মেরে আসি। ব্যাটা ন্যাকার বাদশা কোথাকার!! পাশের মেয়েটার দিকে তাকিয়ে চড় মারার ইচ্ছেটা সমানুপাতিক হারে আরো বেড়ে যাচ্ছে। বুঝতে পারছিনা সত্যি সত্যিই উঠে গিয়ে চড় মেরে আসবো কীনা। জোর করে চিন্তাটা ডাইভার্ট করার চেষ্টা করি। টেবিলে রাখা গ্লাসের বাকি অর্ধেক পানিটুকুও এক নিঃশ্বাসে শেষ করে ফেললাম।

আমি রকিব এর কথা বলছি।

বিস্তারিত»

জুবায়ের অর্নব ভাইয়ের পোস্ট এবং আমার নৈশ কালের আজাইরা চিন্তার খসড়া

( জুবায়ের ভাইএর পোস্ট “সো লেটস স্টার্ট লিভিং এ লাইফ” পড়ে ভেবেছিলাম একটা মন্তব্য করবো কিন্তু মন্তব্যটা বড় হয়ে যাওয়ায় পোস্ট আকারে দিচ্ছি )

আমরা ভাবতে গেলে প্রায়শই চিন্তাভাবনা এগোতে পারে না, এটা হয়ত পরিপক্কতার অভাব ,যেমন প্রাচীন মানুষরা আকাশের তারকা কে অলৌকিক শ্বাপদের চোখ ভাবত। এখানে যত মানুষ জেনেছে ততই ভ্রান্ত এবং অলৌকিকের ধারনা থেকে মুক্ত হয়েছে। এই মুক্ত হওয়াটা কোন সার্ব্জনিন বিষয় নয় অবশ্যি,

বিস্তারিত»