১৯৭১ এর দুটি ভিডিও

কিছুক্ষন আগে আমার শাবিপ্রবি এর এক বন্ধু সুশান্ত ইউটিউবের দুইটা লিঙ্ক পাঠাইলো। আমার বন্ধুর মতে আমেরিকা প্রবাসী জনৈক মাশুকুর এবিসি ও এনবিসি টিভির আর্কাইভ থেকে এই ভিডিওগুলো সংগ্রহ করেছেন। ভিডিও গুলো ইঊটিউবে গত ২০শে মার্চ পোস্ট করা হয়েছে। অনেকেই দেখে থাকতে পারেন। যারা দেখেন নি তাদের জন্য।

বিস্তারিত»

সন্দেহ… সংশয়… Doubt !!

প্রেক্ষাপটঃ ব্রংস,আমেরিকা ১৯৬৪। চিন্তার স্বাধীনতা ও সামাজিক মুক্তির বিষয়গুলো তখন মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। পরিচালক জন প্যাট্রিক শ্যানলী তার পুলিৎজার পুরস্কারজয়ী মঞ্চনাটক থেকে এই সিনেমার চিত্রনাট্য এডাপ্ট করেছেন। মূল থিমটা পুরোনো। একদিকে আছে প্রাচীন নিয়ম কানুন, পরম্পরা আর বিশ্বাসকে আকঁড়ে ধরে রাখা কট্টরপন্থী (গুরুকুলের অমিতাভ) আর অন্যদিকে আছে নতুন আচার আচরন,বিশ্বাস আর মুল্যবোধকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত উদারমনা আধুনিক ব্যাক্তিত্ব। (গানের মাস্টার ছ্যাঁকু শাহরুখ) Doubt সিনেমার কাহিনী্তে একজন নান তার এক সহযোগী পুরোহিতের সাথে দ্বন্দে জড়িয়ে পড়েন।

বিস্তারিত»

যেসকল সময়ে মনে হয় আত্নহনন ভীষন অযৌক্তিক

এখন সময় খুব প্যাচানো জালের মত মুক্তিচেতনাহীন।তাই বিভিন্ন আটকানো নি:শ্বাসে বাতাস ভারী,অসুস্থ।মনে হয় থ্রেশহোল্ড পেরিয়ে গেছি,ভেঙ্গে যাবো যে কোনোও সময়ে কেবল অপেক্ষায় আছ কখন ভাঙ্গবো।

আত্নহননে উত্সাহী মানুষরা সবসময়েই আত্নহননের সিদ্ধান্ত নেবার পর খুব আয়েশী হয়ে যায়।আত্নহননের কোনও চিন্তা মাথায় না আসলেও অস্তিত্বের প্রশ্ন (কেন দাড়িয়ে আছি বা কেনই দাড়িয়ে থাকব!)সব গুলো ধমনীর কপাটিকাতে আছড়ে পরে নিরন্তর জলোচ্ছাসের শক্তিতে,ক্রোধে।তাই মুখ লুকোতে হয় বালিশে অথবা প্রিয়ার কাম্য বুকে যদি কিছুটাও আলো আস্বাদনের সুযোগ ঘটে।

বিস্তারিত»

দ্বিধাবিভক্ত আমি-২

আমার আগের এই নামের কবিতার সাথে এই কবিতার একমাত্র মিল হল উভয় ক্ষেত্রেই আমি দ্বিধাবিভক্ত ছিলাম।

শ্রেণী বৈষম্যের আলোকে সমাজকে দেখেছিলেন
মার্ক্স, কার্ল মার্ক্স।
সভ্যতার উত্তরণ, এগিয়ে চলার পথ আর আইনকে
তিনি দেখেছিলেন অর্থনৈতিক ভিত্তিতে।
সেই আইন, প্রলেতারিয়েতদের ওপর যা চাপিয়ে দেয়
বুর্জোয়াদের ইচ্ছার প্রতিফলিত ফলাফল।

বিস্তারিত»

বৈচিত্র্য ও নানা মত ধারণ করেই সিসিবিকে আমরা সুস্থ-প্রাণবন্ত রাখবো

কলেজ থেকে ছুটি পেলে বাসায় এসে মাঝে-মধ্যে সিনেমা দেখতাম। বাংলা, ইংলিশ তো আছে, তখন ভিসিআর যুগ মাত্র শুরু হয়েছিল। ফলে ফকিরেরপুলে ভিসিআর পারলারে প্রথম হিন্দি চলচ্চিত্র দেখেছিলাম, সম্ভবত কুরবানি।

সত্তুর নাকি আশির দশকে মনে নাই ঢাকাই চলচ্চিত্রে তখন রঙিন যুগ আসি আসি করছে। সাদা-কালো চলচ্চিত্রে আংশিক রঙিন (অবশ্যই শুধু গান) দিয়ে এর শুরু। সম্ভবত সেই সময়ের চলচ্চিত্র “দ্যা রেইন বা যখন বৃষ্টি এলো”।

বিস্তারিত»

দার্জিলিং জমজমাট -০২

ষ্টেশন থেকে একটা টাটা-সুমো নিয়ে চলে এলাম দার্জিলিং চৌরাস্তায়। আসার পথটা এতো উঁচু-নিচু আর সরু সেটা দেখলে রীতিমতো ভয় লাগে। গাড়ি প্রতিটা বাঁক নেয়ার সময় মনে হচ্ছিলো এই বুঝি খাদে পড়ে যাবে। রাস্তাটা বিপজ্জনক বলেই একটু পর পরই সবার জন্যে সতর্কবাণী ছিলো দেখেশুনে গাড়ি চালাতে। একটা সতর্কবানী আমার এখনো মনে আছে- donate your blood in blood bank, not in the road। চৌরাস্তায় এসে পছন্দসই একটা হোটেল খুঁজে বের করে ফেললাম সবাই মিলে।

বিস্তারিত»

অবাস্তব আকাঙ্খা

তুমি কেন এত সুন্দর?
কোন্ অপার্থিব নীলিমায় সৃষ্টি?
অস্পৃশ্যতার আড়ালে অনুভূতির ছোঁয়া
অবাস্তবতার সুস্পষ্ট দেয়াল
যাকে ভাঙতে আমি অপারগ।

তোমায় খুঁজে ফিরি আমি-
অদৃশ্যালোকে,তবুও প্রাকৃতিক পরিবেশে
তোমার প্রত্যক্ষ আস্তিত্বিক প্রকাশ।

বিস্তারিত»

আমার অসুস্থতা ( একটি সাময়িক পোষ্ট )

সিসিবিতে অনেক বড় ভাই ছোট ভাই কমেন্টে আমাকে অনেক বার জিজ্ঞেস করছেন আমার শরীর এখন কি অবস্থা। কমেন্টে উত্তর দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু অনেক মানুষকে একসাথে জানাবার জন্য এই সাময়িক পোষ্ট। সবার প্রথমে সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্লগে কমেন্টে কিংবা পার্সোনালি মেইল করে আমার খবর নেওয়া, উপদেশ, সাহস দেওয়ার জন্য।
আমি আজ গিয়েছিলাম সিলেক্টিভ নার্ভ ব্লক করার জন্য। আমার ডিস্ক প্রোলাপস হচ্ছে L5-S1 ডিস্কে মূলত,

বিস্তারিত»

সুপার কাপঃ ফাইনাল আবাহনী ০ – ১ মোহামেডান

সুপার কাপ চ্যাম্পিয়ন হলো মোহামেডান। চিরপ্রতিদ্বন্দি আবাহনীকে ১-০ গোলে হারিয়ে তারা চ্যাম্পিয়ন করে।

প্রথমার্ধের খেলা শেষ, মোহামেডান এগিয়ে আছে ১-০ গোলে।২৩ মিনিটে বুকালোর পাস থেকে গোল করে মোহামেডানকে এগিয়ে দিয়েছে গডউইন। খেলার মানেও তারা এগিয়ে আছে। আবাহনী স্বভাবতই জয় ও প্রাণতোষের অভাব অনুভব করছে। খেলা অধিকাংশ সময়ে মোহামেডানের হাফে হলেও আবাহনী পরিকল্পিত কোন আক্রমন রচনা করতে পারছে না। অপরদিকে মোহামেডানের ডিফেন্স অত্যন্ত গোছালোভাবে খেলছে,

বিস্তারিত»

স্বাধীনতা ঘোষণার আগের সেই নারকীয় রাত

[ডিসক্লেমারঃ এটি আমার লেখা নয়। পেয়েছি বিডিনিউজ২৪ এ। আমি লিঙ্ক দিব ভেবেছিলাম কিন্তু মনে হল এই লেখাটি থাকলে আমাদের সিসিবি সমৃদ্ধ হবে তাই পুরো লেখাটি তুলে দিলাম। লেখক এবং অনুবাদক এর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনাপূর্বক]

অ্যান্থনি মাসক্যারেনহাস

রাত আটটার দিকে একটা রিকশা দ্রুতগতিতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির সামনে থামলো। রিকশাঅলাটি তখন ক্লান্তিতে হাঁপাচ্ছে। তড়িঘড়ি করে লোকটা জানালো ঝাড়া ক্যান্টনমেন্ট থেকে রিকশা চালিয়ে এসেছে সে।

বিস্তারিত»

আরও পাঁচটি জোকস

প্রকাশের দশ ঘন্টা পরে পাঠকদের আনুরোধে আমি এই ডিসক্লেইমার দিলাম যে, এই পোস্টের কন্টেন্ট প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যে। প্রথমে চলুন কয়েকটা জোক শুনে ফেলা যাক। আগেরগুলোর মতই এটারো অশ্লীল শব্দগুলো বাংলায় না লিখে ইংরেজীতে লেখা হল।

১। রাতে ঘুমানোর সময় বয়ফ্রেন্ড মেয়ের ঘাড়ে টোকা দিলো, মেয়ে বিরক্ত হয়ে বললো আজ না, কাল আমার গাইনোকলজিস্টের সাথে অ্যাপোইন্টমেন্ট আছে এবং আই ওয়ান্ট টু স্মেল নাইস অ্যান্ড ফ্রেশ দেয়্যর।

বিস্তারিত»

সোজা কবিতা নিয়ে একটি উল্টো কবিতা

[সূত্র: লেখাটি নীচ থেকে উপরে পাঠের জন্যে, তবে গতানুগতিকভাবে উপর-নীচ পাঠেও এমন কিছু এসে যাবেনা।]

আরেকটি দালান বানাবেন বলে
কবি আবার শূন্যে ফিরে যাবেন
মুচকি হেসে
দাঁড় করিয়েই
ওটাকে মাটির উপর এনে
তাড়াহুড়োয় গেঁথে নিয়ে
হাওয়া থেকে টেনে এনে
আরো খান দশেক
খসিয়ে দিয়ে
একটা-দুটো ইট যখন-তখন

বিস্তারিত»

ভালোবাসার বন্ধুত্ব-০৫

ভালোবাসার বন্ধুত্ব- [১] [২] [৩] [৪]
২১।
অনীতাকে বসিয়ে রেখে নীল ছুটলো সেই মেয়ের পেছনে পেছনে। এই প্রথম সে মেয়েটিকে ভালো করে দেখার সুযোগ পেলো। অদ্ভুত এক মায়া যেনো মেয়েটির চেহারায়। নীল মুগ্ধ হয়ে দেখতে লাগলো। মেয়েটি এক দোকান থেকে আরেক দোকানে যেতে থাকলো আর নীল শুধু পেছনে পেছনে হাটতে লাগলো। মনে হয় সারা জীবন যদি তাকে সামনে বসে থাকতো আর নীল চেয়ে থাকতে পারতো তার দিকে,

বিস্তারিত»

দ্যা গ্রেট এস্কেপ

মৌমাছির গুঞ্জন শুনে চোখ খুলব, কিন্তু সাবধান হবার আগেই বিষাক্ত হুলে প্রাণ ওষ্ঠাগত। ব্যাথা পেতে হয় এই সব ক্ষেত্রে। মজা হচ্ছে এই ব্যাথার ভয়ে পালিয়ে বেড়ানোটা যৌক্তিক আবার অযৌক্তিক। যৌক্তিকতা আসে ব্যাথার তীব্রতা আর জ্বর চলে আসার বিরক্তিকর আশংকা থেকে। অযৌক্তিক কারন সম্ভাব্যতার পরিমান ক্ষুদ্র। জানি শুন্যের মুখোমুখি হলে যাতনা কত, কিভাবে চার হাত পা ছুড়ে দিয়ে অসহায়ের মত ছেড়ে দিতে নিজেকে অসীমতটীয় চিন্তায়। তাই বলে কি মোকাবেলা করব না অভ্যন্তরীন প্রশ্ন সমূহের?

বিস্তারিত»

সিসিবি থেকে নয় সিসিবিতে হারিয়ে যেতে চাই

কম্পিউটারে আমার জীবন শুরু এক্সটি মেশিন/২৮৬ বেজড মেশিন দিয়ে। সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে ওয়ার্ডস্টার, কোয়াট্রো-প্রো, হারভার্ড গ্রাফিক্স ইত্যাদি ছিল আমার কাছে সপ্তাশ্চর্যের মত। উইন্ডোজ ৩.১ দেখার পর থেকেই নিজেকে আউটডেটেড ভাবতে শুরু করেছিলাম। এরপরের উইন্ডোজ ৯৫, এম ই, ৯৮, এক্সপি ইত্যাদির সাথে কোনমতে ধুঁকে ধুঁকে জীবন পার করেছি। ভিসতায় যেতে সাহসে কুলাতে পারিনি এখনও।

ইন্টারনেটের সাথে কবে প্রথম পরিচয় হয়েছে মনে পড়ে না। হয়তো ৯২-৯৩ সালের দিকে হবে।

বিস্তারিত»