অত্যন্ত সুচারুভাবে নির্মীত, শক্তিশালী অভিনয় আর সময়কে থমকে দেয়া অসাধারন গল্পের এক সিনেমা Revolutionary Road। টাইটানিকের কেট উইন্সলেট আর লিওনার্দো ডিকাপ্রিও আবারো একসাথে! আবারো অসাধারন অভিনয়! আবারো অস্কারের জন্য মনোনীত (আশা করি)এবং ভীষনভাবে মনে করিয়ে দিলো রুপালী পর্দায় দীর্ঘ ১১ বছর পরেও তারা একে অন্যের পরিপূরক।
বিস্তারিত»‘বাথরুমে বসিয়া বসিয়া সাইফুর রহমানের ছেরি দেখা’
সাংবাদিক হিসেবে প্রতিদিনই নানা রকম অভিজ্ঞতা হয়। সেই অভিজ্ঞতার গল্পও কম মজার না।তবে এই গল্প বা অভিজ্ঞতা আমার না, মুন্নী সাহার। মুন্নীর কাছেই শোনা এটা। আমি প্রথম শুইনা :pira: গেছিলাম। সবাইরে শুনাই। গত বছরের ঘটনা, জরুরী অবস্থার সময়, যখন সাইফুর হইলো বিএনপির নতুন নেতা, খালেদা জেলে।
মুন্নী কদিন আগে গিয়েছিল সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের সাক্ষাৎকার নিতে, নিউজ করার জন্য। তার গুলশানের বাসায়। সাধারণত সাইফুর রহমান নীচে ড্রয়িং রুমে বসে কথা বললেও এখন আর তার নীচে নেমের আসার শক্তি নাই।
বিস্তারিত»আমার ছোট্ট ভাইটি
সতর্কতা: ইহা একটি ব্যাপক তথ্যসহ মাল্টিমিডিয়া পোষ্ট।এটি পড়তে হলে আপনার চাই ধের্য্য,ধৈর্য্য এবং হ্যা অবশ্যই ধৈর্য্য….
ফাহিম।আমার ছোটভাই।
বিস্তারিত»খেরোখাতা – পুন্নিমার চান বড় হয়রে ধবল
শরতের আকাশ সবচেয়ে সুন্দর। কি দিনে, কি রাতে।
এর অবশ্য একটা ব্যাখ্যা আছে। বর্ষার কারনে আকাশ এবং পৃথিবীর মাঝের ধুলোর পর্দাটা মুছে যায়। আকাশ হয়ে উঠে সদ্যস্নাতা যুবতীর মত। তার নীল ফুটে উঠে, ফুটে উঠে তার জ্যোস্না। শরতের মেঘ গুলো সুন্দর। সাদা তুলোর মত উড়তে থাকে পুরো আকাশে। বাধা দেবার কেউ নেই যেন। একটা একটা মেঘ আবার একেক রকম। কোনটা ঘোড়ার মত, হাতির মত কেউ,
বিস্তারিত»ভুইলা গেছি ও একটা ফাও গল্প
১.
ক্যাডেট কলেজে। প্যারেন্টস ডে । এক শুক্রবার সকালে অভিভাবকরা আসতো কলেজে, খাবার আনতো, দেখা করতাম, খেতাম। এক বেলা বাবা-মার সঙ্গে থাকার আশায় সারা মাস অপেক্ষায় থাকতাম। একবার ঢাকা থেকে আমার বাবা গেলেন একা, আমাকে দেখতে। নিয়ম ছিল প্যারেন্টসরা এসে একটা কাগজে নাম লিখে দেবেন, তারপর আমাদের কাছে খবর যাবে, আর আমরা যাবো নির্দিষ্ট স্থানে। হাউজের সামনে বাস্কেটবল কাম প্যারেড গ্রাউন্ডে সামিয়ানা খাটিয়ে প্যারেন্টসদের বসার ব্যবস্থা থাকতো।
শুভেচ্ছা রাশি রাশি; সকল সিসিবিবাসী
ঠিক ইচ্ছে ছিল না হাজারতম পোস্টে আলাদা করে কিছু লিখি। কারণ এ পোস্ট বিষয়ক আইডিয়া নিয়ে একখানা পোস্ট আগেই করেছি। যার জন্য ব্লগ এডজ্যুটেন্টের একই পোস্টে অনেকেই আমরা অংশীদার হতে পারছি। তবু কলেজের একখানা পোস্ট বাড়ানোর লোভ সামলাতে পারলাম না। আমার এ নির্লজ্জতার জন্য সবার কাছে ক্ষমা……….
গুছিয়ে উঠতে পারছিলাম না। কি লিখব?? কিভাবে সিসিবির সন্ধান পেলাম?? আর কেনই বা এখন অন্য ব্লগ ছেড়ে কেবল সিসিবিতে পড়ে থাকি?
বিস্তারিত»টুশকি ২৬
একজন লাইবেরিয়ানের হৃদয়ে বাংলাদেশ
১
বেশ কিছুদিন ধরেই ভাবছি লাইবেরিয়া এবং আমাদের শান্তিরক্ষী মিশন নিয়ে কিছু লিখব। ইতিমধ্যে সায়েদ অনেক ছবি ব্লগ, লেখা এবং টুশকির মাধ্যমে লাইবেরিয়ার অনেক কিছুই সিসিবির পাঠকদের সামনে তুলে এনেছে। তাই এখানে আমার বলা অনেক কথাই হয়তো কমন পড়ে যাবে।
লাইবেরিয়ার ভৌগলিক অবস্থান সমন্ধে সবার ধারণা নাও থাকতে পারে। তাই একটু প্রাথমিক ধারণা দিয়ে নিচ্ছি। এই দেশটি পূর্বে আইভরিকোষ্ট, পশ্চিমে সিয়েরালিওন, উত্তরে গিনি এবং দক্ষিনে আটলান্টিক মহাসাগর দ্বারা পরিবেষ্টিত।
বিস্তারিত»আচার ০১৪: পরবাসীর স্বগতোক্তি
কাঁপতে কাঁপতে বাইরে এসে দাড়াঁই। ভালো লাগে না। এই সাদা বরফ, মেঘলা আকাশ, ছুরির মতো ধারালো বাতাস- এসবের কোন কিছুই আমার নয়। তবু পরিযায়ী পাখির মতো অস্থায়ী নীড় বাঁধার চেষ্টা। ঘেন্না হয়। বিপন্ন বিস্ময়কে অবহেলে ছুটছি অর্থ আর কীর্তির পেছনে। নিজেকে মাঝে মাঝে গদাম করে লাথি দিতে ইচ্ছে হয়, পারি না।
ক্রমশই বেশি করে আসা শীতে কেমন নেশা ধরে, ভুলে যাই। তবু নিজস্ব আকাশ,
বিস্তারিত»একলা এক কিশোরের কথা ( ১০০০ ……)
আজকাল প্রায় প্রতিরাতেই স্বপ্ন দেখি। সব স্বপ্ন গুলো ই কেমন যেন আগোছালো, উল্টা পাল্টা। তবে প্রায় সব স্বপ্নের ভেন্যু থাকে ক্যাডেট কলেজ। এই আজকের এই সকাল টায়ও ঘুম ভেংগেছে একটা স্বপ্ন দেখতে দেখতে। সেই পুরানো কলেজ টাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছিলাম। সেই স্বপ্নের মত দিন গুলোকে নিয়ে মজার একটা স্বপ্ন। আর সেজন্য এই ঘুমোট সকালটাতে একটা চনমনে ভাব চলে এসেছে। আমার সেই কলেজটা ছেড়ে এসেছি আজ অনেক দিন,
বিস্তারিত»সিসিবিঃ আমার কিছু নগন্য কথা
সিসিবির হাজারতম পোষ্টে সবাই যার যার কথা বলে ফেলছে। অফিস করি আর লেখা পড়ি।এম্নিতেই ফাকিবাজির অভ্যাস প্রবল। বাংলা লিখতে পারি না অন্যদের মতো। যেই কারনে আমার ব্লগও অনেক কম। খালি সেলোগ্রাফী করি। তার উপর মাঝখানে বেশ কিছুদিন লেখা থেকে দূরে থাকার কারনে লেখতে গেলে আরো ফাকিবাজি মনে পড়ে। আজকে ঠিক করছি এই পোষ্টে লেখার। অফিস থেকে এসে ল্যাপটপ নিয়ে অনেক্ষন বসে আছি। কোথা থেকে শুরু করবো খুজে পাচ্ছিনা।
বিস্তারিত»সংবাদপত্র জগতের মানুষের গল্প
১। এই গল্পটা প্রেস ক্লাবে খুব চালু। পুরোনো সাংবাদিকরা প্রায়ই উদাহরণ দিয়ে বলেন। গল্পটা সন্তোষ দাকে নিয়ে। সন্তোষ গুপ্ত তখন সংবাদে। উনি একটু দেরিতে বিয়ে করেছিলেন। বিয়ের পর প্রথম গেলেন প্রেস ক্লাবে। বন্ধুরা জানতে চাইলেন কেমন লাগছে নতুন জীবন, অভিজ্ঞতাই বা কি।
স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে সন্তোষদা বললেন, এমনিতে ঠিকই আছে, কিন্তু প্রাইভেসি বলতে আর কিছু রইলো না।
২। এটাও সন্তোষ দা কে নিয়ে। একদিন তিনি সংবাদ অফিসে বসে কাজ করছেন।
শূন্য থেকে যার শুরু (সংকলন)
সবাই চেয়েছেন, সিসিবি-র ১০০০তম পোস্টটি হোক ইতিহাস বিষয়ে, জগৎ ও জীবনের ইতিহাস না, এই সিসিবি-র ইতিহাস। সিসিবির সূচনা এবং যাত্রাপথ সম্পর্কে একটি সাধারণ ধারণা দেয়াই এর উদ্দেশ্য। অনেক কিছুই হয়ত বিস্তারিত বলা সম্ভব হবে না, নৈর্বক্তিক পোস্টে খুব বেশী কিছু আশাও করা যায় না। ইতিহাসের চেয়ে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকা মানুষগুলোই গুরুত্বপূর্ণ, সেদিক দিয়ে সিসিবি-র সবাই সিসিবি-র ইতিহাস। নিজেদের এই ইতিহাসকেই কিছুটা নৈর্বক্তিক করে তোলার কাজ তাহলে শুরু করে দেয়া যাক:
* শুরুটা ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে।
বিস্তারিত»বৃষ্টির ঘ্রাণ
…কাল রাতে অনেক দিন পর বৃষ্টি দেখছিলাম, আক্ষরিক অর্থে বেশ আগ্রহ নিয়েই দেখছিলাম। কেন জানি বৃষ্টির ছন্দটা অন্যরকম লাগছিল। কোথাও যেন কিছু একটা খাপছাড়া, কিছু একটা থেকেও নেই মনে হচ্ছিল…। কেমন যেন অপরিচিতের এক মোহ ছেয়ে আছে। বৃষ্টির ফোটাগুলো কী আজ একটু বেশি ভারী … না মনে হয়… তবে এতো বিস্মৃত কেন লাগছিল। বোধহয় বুঝতে পেরেছি। তবুও নিশ্চিত না হয়ে নিজের ক্লান্ত ধারনাকে প্রশয় দিতে ইচ্ছে করছিল নাহ।
বিস্তারিত»সিসিবি আর আমি
১০০০তম পোস্ট উপলক্ষে কিছু লিখব ভেবেছিলাম। ব্যাস্ততার কারণে (এবং কিঞ্চিত আইলসামি) লেখা হয়ে ওঠেনি। বসতে বসতে দেখি পোস্টের সংখ্যা এর মধ্যে ১০৩০+ হয়ে গেছে। বাসি জন্মদিনের মতই হয়ে যাচ্ছে লেখাটা। কিন্তু তারপরও নিজের অস্তিত্ত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য ভাব্লাম লেখাটা উচিৎ। নইলে কবে আবার মাসখানেক সিক রিপোর্ট মারার কারণে এডু সাহেব না আবার আমারে ব্যান কইরা দ্যান।
সিসিবিতে আসা আর আমার বাংলা টাইপ করাটা প্রায় একসাথেই হয়েছিল।
বিস্তারিত»