আচার০১৫: কাব্যকথা

[তাইফুর ভাইয়ের কাব্যগুলো পড়ে আমার নিজের কিছু কবিতা দিতে ইচ্ছা হলো। এতে করে সুবিধা দুটো, নতুন করে কিছু লিখতে হবে না, কবিতা রেডিই আছে। দ্বিতীয় সুবিধাটা হলো, খুব ব্যস্ত আছি, এই সু্যোগে কাব্য দিয়ে নিজের + কলেজের একটা ব্লগ বাড়ানো যাবে। আগেই ক্ষমা চেয়ে নেই, কমেন্টের উত্তর হয়তো দিতে পারবো না সময়মতো। ]

১…

শুরুটা বোধহয় এভাবেই হয়,
ভবঘুরে স্বপ্নের মতো এভাবেই
জলজ প্রেমে ভিজে যায় বুকের জমিন।

বিস্তারিত»

ছিন্নস্বর

সিলুয়েটে করতল জমে উঠলে একটা বিছানা ধীরে খুব ধীরে রওয়ানা দিল আস্তাকুঁড়ে
যেখানে প্রতিদিনরাত বার্ধক্য-উপনীতা শুকুতে দেয় কুমড়োর বড়া; ঐ বড়াভাজা মাদুরের
পাশে পিঁপড়ের সারি লাইনে জমাট বিক্ষোভ ফেলে একটা চিকন জলধারা ক্রমশ শৃঙ্খলিত
হতে থাকলে মোলায়েম শকট এসে তার চেহারায় অদ্ভুত রঙ এঁকে দ্যায়।

কাছেই সিঙ্ক্রোনাইজ্‌ড ঘুমের বাসর থেকে জেগে উঠতে পারে কালো কুকুরটি- এহেন
ভাবনা ঠাস্‌ করে বেলুন ফুটে মিলিয়ে যাবার আগে নিঃসরিত বায়ুত্যাগী জোছনা আমাকে
ঠ্যালা দিয়ে রমণে ঠেলে দিতে থাকে আর ভিখেরিপনায় পটু আমার ছোটভাই চেয়ারের
নিচে রাখা গলিত-ঘামসিক্ত তোয়ালে জড়িয়ে দিনকে দিন শুষ্ক হতে থাকে।

বিস্তারিত»

অতঃপর ব্লগর ব্লগর – ৩

ক্যাডেট কলেজ থেকে শুরু করে আজ অবধি একটা বিষয় আমি খুব কন্সিস্টেন্সি সহ লক্ষ্য করে আসছি। প্রাকৃতিক ভারসাম্যহীনতা কিংবা অবক্ষয়ে প্রকৃতিতে ঋতু বদলের সময়সীমায় পরিবর্তন আসে। এমন কি সনাতন রচনা বই গুলোতে লিখিত ষড় ঋতুর বৈশিষ্ট্যতেও আজকাল খুঁজে পাওয়া যায় গড়মিল। কিন্তু ,এই একটা বিষয় আমি দেখলাম এক্কেবারে অনড় এবং নিশ্চিত। সেটা হচ্ছে ছুটিতে ‘সময়’ এর দ্রুততার সাথে পথ অতিক্রম এর ব্যাপারটা। কোন এক অজানা কারনে বোধকরি পৃথিবীটাও ঐ সময়ে সূয্যিমামার চতুর্দিকে অধিকতর ‘জায়রো’

বিস্তারিত»

মালেয়শিয়ার চিঠি – ২

[ গতকালের আমার লেখা পরে অনেকের খারাপ লেগেছে। আজকে তাই একটি মজার ঘটনা লিখলাম ]

আজকের সকালে বাসার নিচের দোকানে গেলাম কিছু কেনাকাটা করতে। দোকানের লোকটা জানে আমি বাংলাদেশি। সে আমাকে মালায়শিয়ান জাতিয় পত্রিকা কসমোর একটা পাতা দেখিয়ে বলছে,
“দেখ, তোমাদের দেশের কথা লিখছে”। কসমো মালায় ভাষার পত্রিকা, তাই উনি আমাকে বলেদিলেন কি লেখা আছে। পত্রিকার হেডিং হল “বাংলাদেশি মানুষের আকষন”। এক মালায়শিয়ান মেয়ে বাংলাদেশি একছেলের প্রেমে পরে বাংলাদেশ এ চলে গেছে।

বিস্তারিত»

মালেয়শিয়ার চিঠি – ১

[ মালেয়শিয়া তে ৮০ হাজার বৈধ ও ৪০ হাজার অবৈধ শ্রমিক কাজ করছে । এদের প্রায় সবাই নিদারুন কষ্টে আছে। তাদের কষ্ট দেখার কেউ নাই। এই সব হতভাগ্য মানুষ দের কিছু ঘটনা নিয়ে লিখছি … ]

১৯৬৫ সালেও মালয়শিয়া ছিল ৩য় বিশ্বের একটা দেশ। আর আজকে তারা পৌঁছে গেছে উন্নত বিশ্বের দরজায়, ২০২০ সালে তারা নিজেদের কে উন্নত বিশ্বের দেশ হিসাবে ঘোষনা দিবে।

বিস্তারিত»

টুকলিফাইং-০২

তুমি স্বর্ণের বর্ণ চুরি করে তোমার অঙ্গে লুকিয়ে রেখেছ। চন্দ্রের কিরণ চুরি করে রেখেছ তোমার চন্দ্রাননে। মদনের ধনুকটা চুরি করে রেখেছ তোমার নিজের ভুরুর মাঝখানে। বনের হরিণীর কাছ থেকে তুমি হরণ করেছ তোমার চোখদুটি। পক্ক বিম্ভের শোভা চুরি করেছ তমার ওষ্ঠে। সাদা বেগুনের মসৃণতা চুরি করেছ তোমার চিবুকে। কোন মরালীকে নিঃশ্বেষ করে তৈরী করেছ তোমার গ্রীবা। সিংহের কাছ থেকে চুরি করেছ তোমার কোমরের খাঁজ। গজের কাছ থেকে চুরি করেছ তার গতি।

বিস্তারিত»

আকর্ষণীয়া, সুন্দরী আর চঞ্চলার গল্প

আমরা সবাই তাদের দিকে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকতাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা মাত্র কাশ শুরু করেছি। সে আমাদের অর্থনীতির ছাত্রী ছিল না। তার নাম দিলাম আকর্ষণীয়া। তার দুই বন্ধু পড়তো আমাদের সাথে। তাদের একজনের নাম দিলাম সুন্দরী, আরেকজন চঞ্চলা। মাঝে মধ্যে সাথে দেখতাম একটি ছেলেকে। তার নাম দিলাম পাজী। x-(
তখন আমাদের মধ্যে কয়েকটা গ্রুপ। সবচেয়ে বেশি এসেছিল ঢাকা কলেজ থেকে। ওরা একটা গ্রুপ। নটরডেম আরেকটা গ্রুপ।

বিস্তারিত»

অতঃপর ব্লগর ব্লগর -২

সময় হিসেব করে করনীয় আর সব কিছু না করা হলেও সিসিবি’তে ঢু দেয়া বাদ যায়না কখনোই।

আজ সিসিবি’র অতিথি যুবরাজের দুইটা লেখা পড়লাম। সাথে সাথে তার সচলায়তনের ‘লেটার ফ্রম লাইবেরিয়া’ এর পর্বগুলিও পড়ে নিলাম।
শেষ পর্বে খালাম্মার কথা পড়তে পড়তে ভেতরে মোচড় খেলাম।
অনেকক্ষন ঝিম মেরে বসে ছিলাম।
তারপর দেশে কথা বললাম। হঠাৎ ফোন করায় কয়েকবার জিজ্ঞেস করলেন বাবা- মা দুজনেই।

বিস্তারিত»

চাকু উই মিস ইউ

কলেজে প্রথম যেদিন ঢুকলাম সেদিন খুব বেশী কারও সাথে পরিচয় হয় নি । অপিরিচিত একটা জায়গায় গিয়ে সব কিছু কেমন জেন আজব আজব লাগছিল । আর তাছাড়া এমনিতি মনটাও খারাপ থাকার কারনে ( যেহেতু বাবা, মা কে ছাড়া প্রথমবারের মত থাকতে যাচ্ছি ) কোনদিকে খুব একটা মন ছিল না। শুধু দুয়েকজন যাদের কোচিং থেকে চিনতাম তাদের সাথেই কথা বলছিলাম। আর রুম লিডার মাঝে মাঝে এটা সেটা বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন।

বিস্তারিত»

জরুরী বিজ্ঞপ্তি (সর্বশেষ আপডেট)

এতদ্বারা সকল সিসিবিবাসীকে (সদস্য ও অতিথি) অত্যন্ত আনন্দের সহিত জানানো যাইতেছে যে ওয়ার্ডপ্রেস আপগ্রেড করার কাজ শেষপর্যন্ত সফল ভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হইয়াছে।

অতএব, সিসিবির সকল স্বাভাবিক কর্মকান্ড পুনরায় পূর্বের ন্যায় বহাল করা হইলো।

একই সাথে সাইট ব্যবহারে কোন সমস্যা চোখে পড়লে নিচের কমেন্ট বক্সে জানানোর জন্য সকলকে অনুরোধ করা হইলো।

শুভ লেখালেখি।

বিস্তারিত»

টুকলিফাইং – ০১

কল্পনা মানে হল একটা সত্যিকে দেখতে পাওয়া, মনে মনে দেখতে পাওয়া। যা দেখছ সেটা যদি এই মুহুর্তে তোমার সামনে সশরীরে উপস্থিত নাও থাকে, কিছু এসে যায় না। তুমি মনে মনে দেখতে পাচ্ছ বলেই সেটা সত্যি। আজ যা দেখতে পাচ্ছ একদিন হয়তো তার বাস্তব প্রমাণ পাবে। হয়তো কোনওদিন প্রমাণ পাবে না। তবু, মনে মনে যা দেখবে সেটা কোথাও সত্যি। মনে মনে একটা সত্যিকে দেখতে পাওয়া!

বিস্তারিত»

আফ্রিকান বীরবলের গল্প

আমাদের দেশে প্রচলিত বীরবলের গল্পের মতো আফ্রিকা জুড়ে প্রচলিত আছে আয়ুবার গল্প। যদিও গল্পের ধরন একই রকম । হয়ত অনেকগুলো আবার বেনামে অন্য কোথাও ও সমানভাবে জনপ্রিয়। চলুন শুনি আফ্রিকান বীরবলের গল্প :

মোবাইল নম্বর :

আয়ুবা নতুন মোবাইল কেনার পর তার ফোনবুকের সবার কাছে মেসেজ পাঠালো : ” আমার মোবাইল নম্বর চেন্জ হয়েছে, আগে ছিল নোকিয়া ৩৩১০ এখন ৬৬১০ ”

বিস্তারিত»

সিমিকে বাঁচাতে এস-এম-এস করুন-

প্রিয় সিসিবি পাঠক- আপনাদের কাছে একটি অনুরোধ।

আপনারা অনেকেই হয়তো শুনেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ছাত্রী সিমির কথা, যে এখন প্রাণপনে লড়ে যাচ্ছে মৃত্যুর সঙ্গে। ওর দু’টো কিডনীই নষ্ট, প্রায় পঁচানব্বই শতাংশেরও বেশি – ডাক্তারের ভাষ্যানুযায়ী যত দ্রুত সম্ভব কিডনী ট্রান্সপ্ল্যান্ট করা প্রয়োজন। হয়তো এ’ও জানেন, ওর রিটায়ার্ড বাবা’র পক্ষে এই টাকা তোলা অসম্ভব,আর তাই ওঁর বন্ধুরা মিলে ওর চিকিৎসার জন্য টাকা যোগাড় করছেন।

বিস্তারিত»

আরেকটি সাইফুর কাহিনী

শওকত ভাই এর লেখায় সাইফুর রহমানের কাহিনি পড়ে অনেকদিন আগে শোনা আরেকটি কাহিনি মনে পড়লো।এটাও সাইফুর রহমান স্পেশাল।যেমন উনি সিলেটী ভাষায় প্রায়ই বলে আমাদের নিজেদের মাঝে সম্পর্ক আরো “গন” করতে হবে।

ঢাকাতে নতুন ভলভো গাড়ি আনার সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিক রা জিগায়, স্যার কি গাড়ি আনলেন? উনি বললেনঃ “বলবো”। ঠিক আছে সবাই অপেক্ষা করতে থাকলো।
একটু পরে আবার আরেকজন জিগায়, স্যার কি গাড়ি আনলেন?

বিস্তারিত»

আমাকে স্বাগতম

আমি আরিফ। ২৯, ঝিনাইদহ। লোকমুখে শুনলাম যে এখানে নাকি ক্যাডেট কলেজ এর পরিবেশ পাওয়া যায়। তাই দেরি করলাম না।

বিস্তারিত»