কাঁপতে কাঁপতে বাইরে এসে দাড়াঁই। ভালো লাগে না। এই সাদা বরফ, মেঘলা আকাশ, ছুরির মতো ধারালো বাতাস- এসবের কোন কিছুই আমার নয়। তবু পরিযায়ী পাখির মতো অস্থায়ী নীড় বাঁধার চেষ্টা। ঘেন্না হয়। বিপন্ন বিস্ময়কে অবহেলে ছুটছি অর্থ আর কীর্তির পেছনে। নিজেকে মাঝে মাঝে গদাম করে লাথি দিতে ইচ্ছে হয়, পারি না।
ক্রমশই বেশি করে আসা শীতে কেমন নেশা ধরে, ভুলে যাই। তবু নিজস্ব আকাশ, বাতাস আর মাটি সত্ত্বার ভেতর দীপ জ্বেলে বসে বসে আক্ষেপে কাঁদে, হায়রে জীবন এতো ছোট ক্যানে? এ ভুবনে!!!
নিজের ব্লগে সরিয়ে দেয়ার অনুরোধ রইলো। কিভাবে করতে হয় জানালে ভবিষ্যতে যন্ত্রণা না করার নিশ্চয়তা ফ্রি। 😀
কিরে হাইড আউট ক্যান হঠাৎ
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
তুমিও কি কবিতার লাইন ভেংগে গদ্য আকারে দিছ???
সেরকমই লাগল...
ছুটছি আমরা সবাই...
সবসময়...
কিছু না কিছুর পিছে...
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
into the wild মুভিটা দেখে ফেলেন।
কম্পিউটার ছেড়ে ব্যাপারটা একটু চেষ্টা করে দেখলাম 😛 😛 ।
আসলেই সমস্যা 😛 ।
Life is Mad.
দেশে আয়, এই সমস্যায় পিড়লে আমারে ডাক দিস 😛 😛
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কিরে দোস্ত কেমন আছিস? মন খারাপ নাকি?
তৌফিক ভাই, এই কয়দিন তো ওয়েদার অ্যালার্ট এর উপরে চলতেছে 🙁 🙁 ,
সাদা বরফের দিকে তাকিয়ে থেকে মাঝে মাঝে একি অনুভূতি হয় :no: :no:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
বিদেশে থাকলে এই এক সমস্যা ... বিপদে পরলে কেউ আগায়া আসে না। নিজের সব কাজ নিজেকেই ...
দেশে থাকলে এই কাম তোর নিজে করতে হইত না। যে কাউকে আসতে কইরা দিতে বললেও গদাম ...
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥