টুশকি [১] [২] [৩] [৪] [৫] [৬] [৭] [৮] [৯] [১০] [১১] [১২] [১৩] [১৪] [১৫] [১৬] [১৭] [১৮] [১৯] [২০] [২১] [২২] [২৩] [২৪] [২৬]
১.
বিস্তারিত»প্রশ্ন : ক্যাডেট কলেজ ব্লগের (সিসিবি) এক হাজার তম পোস্ট বিষয়ে আপনার মন্তব্য কি?
আমি: বিসমিল্লাহ-এ-রহমান-এ-রাহিম। অল ক্রেডিট গোওজ টু দি বয়েজ। এভরিওয়ান ওয়ার্ক হার্ড ফর ইট, এসপেসিয়ালি মি। ইট ওয়াজ টাইট সিচুয়েশন হোয়েন আই ওয়েন্ট ইন। উইদাউট মাই স্ট্রোক 😮 ইট নট হ্যাভ বিন পসিবল। আই ওয়াজ পুলিং দি গুড পোস্ট। অলসো অ্যাডজুটেন্ট কিপিং ক্লোজ ওয়াচ অন প্রোগ্রেস অ্যান্ড গিভিং ইন্সট্রাকশন। ইটস অল টিম এফোর্ট উইচ পুলড আস আউট অফ বিগ হোল x-( ।
৩
খেলার দিন সকাল থেকেই নীলদের দলের সবাই ভেতরে ভেতরে চাপা উত্তেজনা নিয়ে প্রতীক্ষায় থাকলো বিকালের। গত কাল ওরা কেবল ওয়ার্ম আপ করে ড্রিবলিং, ওয়াল পাসিং, অ্যাটাক- কাউন্টার অ্যাটাক, কর্ণার আর পেনাল্টি প্র্যাক্টিস করলো। শেষে ১০ মিনিট-১০ মিনিট করে ছোট গোল বারে খেলে অনুশীলন সেশন শেষ করে নিজেদের পরিকল্পনা গুলো আরেক দফা শানিয়ে নিল ওরা। তারপর আর একটি রাত ফুরাবার পালা।
রাশেদ ঘড়ি দেখলো।
বিস্তারিত»প্রথমেই আমার পক্ষ থেকে স্বপ্নময় ও স্বপ্ন কিশোর কিশোরী গুলোর প্রতি শ্রদ্ধা রইল।
ওরা যা করেছে এক কথায় অসাধারণ।
ব্লগিং নামক জিনিসটা আমার কাছে প্রথম এসেছিল অলস জীবনের বিলাস হয়ে।
প্রথম চাকরিতে ঢোকার পর অফুরন্ত অবসরে কী করব বুঝতে পারছিলাম না।তখনই বুয়েটের আমার রুমমেট কাম কলিগ এক বন্ধু আমাকে সামু ব্লগের সাথে পরিচয় ঘটিয়ে দেয়। পড়তে থাকি সেখানে ।মজা ও পেতে থাকি খুব দ্রুত।
খাতা থেকে মুখ উঠায়ে ছোট ভাই বলল; স্যাম জানিস আমরা ক্লাস টেনে উঠে একটা ব্যান্ড বানাবো।
আমি বললাম, অ।
সব কিছু ঠিক হয়ে গেছে।
অ। তুই কি বাজাবি?
আমি বাজাব না, গান গাব।
অ। (উল্লেখ্য আমাদের ভাইবোনদের সম্বন্ধে কনক ভাইয়ের করা মন্তব্যটি পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে খাটে)
আমি গান লিখবও।
আচ্ছা, আমাকেও বলিস, আমিও দুই একটা লিখে দিব।
না আমিই লিখব।
গত জুন মাসে বা-পায়ে একটা ‘ইনফেকশন’ নিয়ে কিছুদিন বাসায় বিশ্রাম আর কয়েকদিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। সে সময় সামুতে প্রকাশিত আমার একটা পোস্টে জিহাদ এসে মন্তব্য করলো :
“১৬ জুন : ভাইয়া আপনি অদ্ভুত সুন্দর লিখেন। আমাদের ক্যাডেট কলেজ ব্লগে আপনাকে না পেলে কিন্তু খবর আছে!!!!
লিংকটা দিয়ে দিলাম : http://cadetcollegeblog.com”
এরকম দাবি নিয়ে বলা! সত্যি বলছি ভীষণ ভালো লেগেছিল।
বিস্তারিত» ১.
-হ্যা রনি বল
-কিরে তুই এইটা কি ওয়েলকাম টিউন লাগাইছিস?
-ক্যান দোস্ত ভালো হয় নাই?
-নাআআ…ভাল হইছে…কিন্তু..”সখীগো নিলানা খবর যতনে..”এইটার মানে কি??ছ্যাক ট্যাক খাস নাইতো আবার।
-আরে ধ্যাত।তোর খবর বল।
-বুঝছি,বুঝছি।শোন সখীরা কখনো খবর নেয় না,বুঝছো।খালি মিসকল দেয়।সো সখী খবর নেয় না বলে মন খারাপ করিস না।সব ঠিক হয়ে যাবে।সবেতো এক উইকেট।
-না বুইঝা টিজ করা তোর একটা স্বভাব।কি বলবি বল।
‘রাশি মিলছে না।‘- এই ডায়লগটি আমার বর্তমান কর্মস্থলে এখন সেই রকম হিট । কোন গড়মিল দেখলেই পাশ থেকে কেউ বলে বসছে- ‘উঁহু। রাশি মিলছে না।‘
আমারও আসলে সেই দশা এখন; রাশি মিলছে না একদমই। 🙁
আচ্ছা। একটু খোলাসা করে বলি।
চলমান কর্মক্ষেত্রে লড়াই এ টিকে থাকার জন্য সামনে একটা এসিড টেস্ট আছে। সে পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য আমাকে আমার পূর্বের অ্যাপয়েন্টমেন্ট থেকে অতিরিক্ত করা হয়েছে ।
হয়ত কোথাও সূর্য ডুবলো টুপ করে,আর শেষ হইয়ে গেল ঝকঝকে একটা দিন, গাজ়ায় হয়ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে গেল অথবা অপ্রত্যাশিতভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়ে গেল……..সাইবেরিয়াতে সবুজ ফসল ফলে গেল…………..ঠিক এখনই অনেক কিছু ঘটে যাচ্ছে প্রতিটি মানুষের মনের গহিনে……………দায়ভার এড়াতে গর্ভপাতে শেষ হয়ে গেল একটা সৃস্টি, অথবা ছাড়পত্র পেল সদ্যজাত এক শিশু নতুন বিশ্বের দ্বারে ব্যক্ত করল অধিকার জন্ম মাত্র সুতীব্র চিৎকারে………..তখুনি হয়ত কোথাও ইথিওপিয়াতে কারও গালে হাত,
বিস্তারিত»সেদিন উইকএন্ডে আমরা কয়েকজন ড্রয়িংরুমে বসে আছি । কেউ টিভি দেখছি, কেউ বই পড়ছি আর শাহেদ ইন্টারনেট ব্রাউজ করছে । অনেকক্ষণ ধরেই আমাদের আরেক হাউসমেট সাইফুল শাহেদকে বলছে কিছুক্ষণের জন্য যাতে ওকে ব্রাউজ করতে দেয়া হয় । শাহেদ আমাদের বাসাতে সবচেয়ে কম ইন্টারনেট ব্যবহার করে; ইচ্ছা নেই তা নয় কিন্তু ওর কাজের সময়গুলো এত অদ্ভুত যে সাধারণত: উইকএন্ড ছাড়া ওর পক্ষে কম্পিউটারের সামনে বসা হয়না ।
বিস্তারিত»পর পর বেশ কয়েকটা ফটো ব্লগ দেয়ার পর লোকজন মনে হয় আমাকে ফাকিবাজ নাম দিয়ে দিচ্ছে। তাও ভালো তাইফু ভাই বহুদিন ধরে নাই। নাহলে অনেক আগেই নামটা দিয়ে দিতো। তাই ভাবলাম এই বেলা একটা লেখা দেয়া দরকার।
কিছুদিন আগে মালয়েশিয়া থেকে ঘুরে আসলাম। ওই ট্যুর নিয়া ভাবতেছি একটা ব্লগ লেখি। ভ্রমন ব্লগ।
ট্যুর এর তারিখ অনেক আগে থেকেই ঠিক করা ছিলো ১৩ই ডিসেম্বর।
স্বপ্নময় স্মৃতি – স্মৃতিময় স্বপ্ন ১
জয়েনিং ইন্সট্রাকশন হাতে আসার পর শুরু হলো আরেক দফা উন্মাদনা। একদিন দুপুর হতে না হতেই আব্বা আমাকে সাথে করে নিয়ে চললেন পুরনো ঢাকার ইসলামপুর (সেই প্রথম আমার পুরনো ঢাকা দেখা) – সেখানে নাকি যাবতীয় পাইকারী কাপড়ের দোকান। অনেক অনেক ভ্যারাইটি থেকে বেছে বেছে তুলনামূলক কম দামে কাপড় পাওয়া যায়। কলেজের চাহিদা মতোন পোষাকের কাপড়ের জন্য আব্বার কাছে সেটাই উপযুক্ত মনে হয়েছে।
বিস্তারিত»ডুল-হাজারা সাফারী পার্কে যাওয়ার আক্ষরিক অর্থেই আমার কোন ইচ্ছে ছিল না।
কক্সবাজারে একটা পুরো টিম নিয়ে যাওয়া, রাতে থাকার আনজাম করা, বীচে ক্রিকেট-ফুটবল খেলা, মেয়েদের দিকে আলাদা কেয়ার, বউকে নিয়ে ঘুরাঘুরি, বার্মিজ মার্কেটের দামাদামি, বিভিন্ন মত আর পথ, ক্লান্ত আমি চাচ্ছিলাম ট্যুর শেষ হোক। ভালয় ভালয় সবাই চট্টগ্রাম ফিরি। বাংলাদেশের চিড়িয়াখানা গুলো নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা ভালো না, সাফারী পার্কের পাহাড়ে পাহাড়ে বিকেল বেলা হাটা,
বিস্তারিত»সকালে আসতে আসতেই ভাবছিলাম আজ একটা লেখা দিব। সাবজেক্টও মোটামুটি ঠিক করে ফেলেছিলাম। এ স্মল ট্যুরিস্ট গাইড । বেশ মজার গল্প। কিন্তু সিসিবিতে ঢুকতেই মাথায় একটা আইডিয়া আসল। সেটাই সবার সাথে শেয়ার করছি…
এক এর পর তিনটা শুন্য দিলে তবেই এক হাজার হয়( আমি কি জ্ঞানী!!) ঠিক এ রকম ১০০০। কিন্তু ফোর ডিজিটের এই সংখ্যাটার জোর অনেক। এই সংখ্যক টাকায় প্রায় ১০০০ ম্যাচ পাওয়া যায়( ম্যাচের দাম বাড়লেও একসাথে কিনলে পাইকারী রেট),
বিস্তারিত»