প্রথম পর্ব
দ্বিতীয় পর্ব
৩
রাতের খাবার এর পাট চুকে গেছে বেশ কিছুক্ষন আগে। দেয়াল ঘড়িটা সশব্দে জানান দিল এখন এগারটা বাজে। যাক্। শেষ হলো লেখাটা! আকাশ স্বস্তিতে একটা সিগারেট ধরিয়েছে। এরপর শর্ত অনু্যায়ী বাবার কাছে যেতে হবে। দাঁত ব্রাশ করে বেশ আয়োজন নিয়ে সদ্য রচিত লেখাটি নিয়ে সে বাবা’দের রুমের সামনে এসে দাঁড়ালো। দরজায় মৃদু টোকা দিতেই বাবা বললেন,
শুধুই লেখা অথবা গল্প (শেষ পর্ব)
পূর্ব প্রকাশের পর………
প্রথম পর্ব
দ্বিতীয় পর্ব
তৃতীয় পর্ব
ছোট ছোট ভালো লাগা- মিষ্টি করে ভালোবাসায় এগিয়ে যেতে থাকে মানব মানবীর দিন। তাদের একজনের দিন শুরু হত অপরকে দেখার সুতীব্র বাসনা নিয়ে, শেষ হত সারাদিনে যাপিত সময়ের মধুর অতল সমুদ্রের তল ছুঁতে ছুঁতে। প্রতিটি দিন তাদের কাছে নতুন হয়ে আসত – একে অপরের আরও কাছে আসত।
বিস্তারিত»স্বপ্ন ! – প্রথম পর্ব।
১
আকাশের ঘুমটা আজকেও ভেঙ্গে গেল।
সে ঘড়িতে দেখলো আড়াইটা বাজে। রাতে ও যায় যায় দিন দিন পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে গিয়েছিল। তখন জানালাটা খোলা ছিল। এখন বন্ধ। মা নিশ্চয় রাতে বন্ধ করে গেছেন। এ বাসায় সব কিছুই চলে এই মমতাময়ী’র নিপুণ হাতের ছোঁয়ায়।
আকাশ আজ আবার সেই স্বপ্নটা দেখেছে। এই নিয়ে বেশ কয়েকবার এই অদ্ভুত স্বপ্নটা দেখলো সে। কেমন একটা অস্বস্তিবোধ হচ্ছে তার।
বিস্তারিত»উদ্ভট ফ্যান্টাসী-০৩
উদ্ভট ফ্যান্টাসী – ০১
উদ্ভট ফ্যান্টাসী – ০২
৩য় পর্বঃ
(ওইযে একটা প্রবাদ আছে না, নিজের পায়ে কুড়াল মারা, আমার হয়েছে সেই দশা। কিভাবে যেনো এই সিরিজের দুটি পর্ব লিখে ফেলেছিলাম। আসলে সবসময়ই সাইন্স ফিকশনের পোকা ছিলাম। অনেক আগের শখ ছিলো লিখার। কিন্তু দুটি পর্ব লিখার পর বিভিন্ন কারনে আর লেখা হচ্ছিলো না। এর মাঝে দেশের বাইরেও ছিলাম অনেকদিন।
জন্মদিন ও একটি উইশের গল্প
আহ কি শান্তি । যাক ট্রেন টা ছেড়েছে । সকাল বেলা ট্রেন জার্নির মজাটাই আসলে অন্যরকম কেমন জানি একটা অদ্ভুত তাল আর সাথে ঠান্ডা বাতাস । এরকম একটা দিনে ট্রেনের এই তাল কেমন জানি ঝিমুনি ধরিয়ে দেয় । কিন্তু কে কাকে বুঝাবে এই কথা । শান্তা সব সময় বলবে ট্রেন জার্নি বোরিং ।
ওর ঐ এক কথা – এত ঢকর ঢকর এর মাঝে মানুষ থাকতে পারে নাকি ।
বিস্তারিত»শীত উপেক্ষা করিয়া বৃষ্টি বিষয়ক পুরাতন একটি খোশ মেজাজের গপ্পো।
-
বৃষ্টি এবং টেলিপ্যাথী !
অফিস থেকে বাড়ী ফেরার জন্য রাস্তায় নামতেই অনাহুতের মত ঝমঝম করে বৃষ্টি শুরু হলো। যাকে বলা যায় একেবারে কুকুর বিড়াল বৃষ্টি । 😐
আমি সাথে সাথে উল্টা ঘুরলাম। এভাবে তো আর যাওয়া যাবেনা।
ফিরে গেলাম আবার অফিসে। কেবিনে যেয়ে বসলাম আবার।
কি করবো ভাবছি। :-/
উঠে যেয়ে কফি মেশিনটার কাছে যেয়ে এক গ্লাস কফি নিলাম।
বিস্তারিত»অভিমান
বুঝ এখন কেমন মজা , আগে আমার কথা তো কেও বিশ্বাস করল না । তাই বুঝুক এইবার মজা । আমি আগে কত করে বললাম যে আমি কাজ টা আমি করি নাই কিন্তু তখনতো কেও বিশ্বাস করল না , আমি বললাম আল্লার কসম এমন কি তার পরেও না । তাইলে আর আমার আর কি করার আছে । এইবার বুঝুক সবাই কেমন মজা ।
দেখ না এই অন্ধকার ঘরটায় কত লোক ভীড় করেছে এমনিতেও এই সময় কারেন্ট থাকে না তারপরও এই রুমে এত ভীড় ।
বিস্তারিত»আর্থ্রোপোড-ভার্টিব্রেট মিথোস্ক্রিয়া
মশা কামড়াচ্ছে। পিন্ পিন্ করে কয়েকটা মশা ঘুরে বেড়াচ্ছে আমার রুমটাতে। আমি হাত বাড়িয়ে চটাশ চটাশ করে মারার চেষ্টা করেছি কয়েকবার, মরেনি। আমার লক্ষ্যভেদ করার প্রয়াস খুবই হাস্যকরভাবে ব্যর্থ হয়েছে। সম্ভবত হস্ত-চক্ষুর সমন্বয় করার ব্যাপারটিতে আমি খুবই খারাপ। একটু পরে চটাশ চটাশের কারণে লাল হয়ে যাওয়া হাত টেবিলে মেলে রেখে আমি মশা-মারার হাল ছেড়ে দেই, এবং এই সুযোগে দুয়েকটা মশা আমার হাত-পায়ে দ্রুততার সাথে কামড় দিয়ে দেয়।
বিস্তারিত»দোযখের রাস্তা
– আসসালামু আলাইকুম ভাই
– ওয়ালাইকুম
এই নিয়ে ভার্সিটির ট্রেন থেকে নামার পর ৫ মিনিটে প্রায় ২০বার সালামের উওর দিলাম । এত উওর দেওয়া কষ্ট হলেও আমি কিন্তু ব্যাপারটা খুব উপভোগ করি । অনেকটা নতুন টাকার গন্ধ নেওয়ার মত , ক্ষমতার গন্ধ । কে আর জানত মা বাবার ছোট ছেলে আমি মোহাম্মদ আফজাল হোসেনের এত দাপট আর ক্ষমতা হবে । একটা ছাএ সংগঠনের ভার্সিটি শাখার সেক্রেটারি হওয়াতে পাহাড় ঘেড়া এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার দাপট কিন্তু কম না ।
বিস্তারিত»রঙীন ঘুড়ির হরেক ভাবনা – ২
আকাশ সকাল সকাল অফিসে চলে এল। জুনিয়র কয়েকজন কলিগ আর মজিদ মিয়াকে গেটের কাজটা বুঝিয়েই ওর চলে যাওয়ার কথা। ঐ ওস্তাদদের আত্মবিশ্বাস দেখে আকাশ দ্বিধায় পড়ে গেল।তাই কাজটা একটু গুছিয়ে দিতে চাইলো ও। আর তাতেই এই সময় ব্যাটা আলগোছে পেরিয়ে গেল অনেকখানি বিনা নোটিশে।
এখন পৌনে বারটা বাজে। ভীড় ঠেলে মগবাজারে যেতে আরও কিছু সময় লাগবে। পথে যেতে যেতে আকাশ ঠিক করে ফেললো যে প্রথমেই যেয়ে লম্বা একটা দুঃখিত দিয়ে বাক্যালাপ শুরু।
বিস্তারিত»রঙীন ঘুড়ির হরেক ভাবনা – ১
আকাশ আরেকবার হাতঘড়ির দিকে তাকালো –
পৌনে বারটা বাজে।
নীলিমার ওখানে যাওয়ার কথা দশটার দিকে।
এখন ছুটতে হবে সেই মগবাজারে।
নিজের উপর ওর এমন রাগ লাগছে যে আর কি বলবে ! ~x(
ছুটির দিনেও অফিসে এসে জনসেবামূলক কাজ নিয়ে দৌড় ঝাপ করে ঘাম ছুটাতে হলো।
একেই বলে খাল কেটে কুমির আনা। শুধু কুমির আনা পর্যন্ত ব্যাপারটা গড়ালেও চলতো।
আকাশ তবুও সুনীল থাকে……….
এক
সকালে ঘুম থেকে উঠার পর থেকেই তার মনে অদ্ভুত শিহরণ কাজ করছে।কেননা আজ তার জীবনের শেষ দিন।মনে মনে একটু চাপা অস্বস্তিও কাজ করছে।অদ্ভুত অনুভূতি হচ্ছে তার ।আর মাত্র ২৪ ঘন্টা তারপর সে চলে যাবে অজানার দেশে।সকল মানুষের যে অমোঘ নিয়তি মৃত্যু তাকে স্পর্শ করতে চলছে সে।সে চলে যাচ্ছে সব পাওয়ার এই পৃথিবী ছেড়ে।কী যেন অপূর্ণতা রয়ে গেল তার মাঝে।
যে জীবন দোয়েলের,ফড়িংয়ের,
বিস্তারিত»শুভেচ্ছা রাশি রাশি; সকল সিসিবিবাসী
ঠিক ইচ্ছে ছিল না হাজারতম পোস্টে আলাদা করে কিছু লিখি। কারণ এ পোস্ট বিষয়ক আইডিয়া নিয়ে একখানা পোস্ট আগেই করেছি। যার জন্য ব্লগ এডজ্যুটেন্টের একই পোস্টে অনেকেই আমরা অংশীদার হতে পারছি। তবু কলেজের একখানা পোস্ট বাড়ানোর লোভ সামলাতে পারলাম না। আমার এ নির্লজ্জতার জন্য সবার কাছে ক্ষমা……….
গুছিয়ে উঠতে পারছিলাম না। কি লিখব?? কিভাবে সিসিবির সন্ধান পেলাম?? আর কেনই বা এখন অন্য ব্লগ ছেড়ে কেবল সিসিবিতে পড়ে থাকি?
বিস্তারিত»জীবনের গল্প ! (…আছে বাকি অল্প !!)
জীবনের গল্প !
এ্যাই নৌকা এ্যাই।
কোন নড়াচড়া না দেখে রাতুল গলার স্বর উঁচু করে আবার ডাকলো-
অ্যাই… নৌকা অ্যাই…।
এতক্ষণে নৌকাটি নড়তে শুরু করলো। রাতুল আর কিংশুক শীতলক্ষ্যা নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে ছিল। নৌকাটি কাছে আসতেই ওরা লাফ দিয়ে উঠে পড়লো। নৌকার মাঝি ধীরে ধীরে তার নৌকা ঘুরিয়ে খেয়াপাড়ের দিকে অগ্রসর হলো।
এরা এখন ঢাকায় ফিরে যাচ্ছে। বিকেলে তারা নারায়নগঞ্জ এর সোনাকান্দায় এসেছিল রেশমার বিয়ের অনুষ্ঠানে।
সংসার
সারাদিন খালি ট্যাঁ ট্যাঁ । যেখানেই যাও এদের হাত থেকে রেহাই নাই । বসের অফিস বলো আর ঘর কোথাও এদের হাত থেকে নিস্তার নাই । বউ আর মোবাইল এই দুইটা আসলেই শালা ঝামেলা । যেখানেই যাও মোবাইল বাজবেই । রাত নাই দিন নাই , ঘর নাই বাহির নাই । আর বউ !!! এর কথা কি আর বলব । বড় ডেঞ্জারাস জিনিস । ঘরে ফিরলেই শুরু করবে –
বিস্তারিত»