মকবুল বুড়োর গ্রামে

খুব ভোরে ঘুমটা ভেঙ্গে গেলো। ফযরের আযান কানে এলো। নামাযটা পড়ে ভাবলাম যাই গ্রামটা একটু ঘুরেই আসি,কাল রাতেই বেড়াতে এসেছি এইগ্রামে। বাইরে এখনো অন্ধকার কাটেনি,আবছা আলোতে চারপাশ কেমন যেন রহস্যময় লাগছে। হাঁটতে হাঁটতেই বড় দীঘিটার পাশে চলে এলাম।
কি সুন্দর শাপলা ফুটে আছে দেখেই মনটা ভালো হয়ে গেলো। হঠাত একটা শব্দ কানে এলো,কারা যেন কথা বলছে,অন্ধকারে ভয় পেয়ে গাছের আড়ালে দাঁড়ালাম। তাকিয়ে দেখি দুজন নারীপুরুষ হাত ধরাধরি করে হাটছে,আর হাসাহাসি করছে,মেয়েটার হাত ভরতি শাপলা।

বিস্তারিত»

অনেক পুরোনো একটা প্রেমে পড়ার গল্প

ভালবাসা নিয়ে ছোট বয়সে একটা ছোটগল্প লিখেছিলাম। কালের অতলে হারাবার আগেই, তোমাদের জন্য –

বেশ কয়েকদিন ধরে ভালবাসা নিয়ে ভাবছি, কিন্তু কোন মানে খুঁজে পাচ্ছিনা । আমাদের কলেজে বৃষ্টি পড়ে। বৃষ্টি রহমান সুন্দরী এবং কিছুটা রহস্যময়ী।
ওর সাথে এতদিন মিশেও ওর মনের কোন কিনারা পাইনা, কোথায় যেন ওকে বুঝতে পারিনা।যদিও সবার সাথে ওর ব্যবহার খুব সাবলীল। সবার!!
সবার মানে আমি, নাফিস আর বাকিরা গুরুত্বহীন।

বিস্তারিত»

আত্মার ডায়রি থেকে: শুধু একটু আদর

১.

“” আমার ভালবাসা, আমার প্রাণপ্রিয়,

এত আনন্দ আমি কীভাবে যে তোমাকে বোঝাব! কোনো ভূমিকা ছাড়াই বলছি, তোমার একটা মেয়ে হয়েছে, একেবারে চাঁদের মত সুন্দর। তুমি বাবা হয়েছ, আর আমি – মা। জানো লক্ষ্মীটি, তোমার মেয়ে একেবারে তোমার মত হয়েছে, তোমার মত ওর কপালের ডানপাশেও একটা তিল আছে। কিন্তু মেয়েটা সারাক্ষণ শুধু কাঁদে, মনে হয় বাবার আদর পেতে চায়। please লক্ষ্মীটি,

বিস্তারিত»

বুশ, কালাম, মনমোহন

ভাইজানেরা হয়তো গল্পটা শুনেছেন। বঙ্গানুবাদ করে এখানে দিয়ে দিলাম।

 প্রেসিডেন্ট বুশ ভারত সফরে এসেছেন।
ভারতের প্রেসিডেন্ট প্রখ্যাত বিজ্ঞানী এপিজে আব্দুল কালামের সাথে কথা বলছেন।
বুশঃ আপনি একজন বিজ্ঞানী, রাজনীতিবিদ নন। এতোবড়ো দেশের অতোকিছু কী করে চালান আপনি?
কালামঃ কারণ আমার আশেপাশে অসংখ্য বুদ্ধিমান লোকেদের নিয়ে আমি বাস করি।
বুশঃ তাঁরা কি আমার চেয়ে বুদ্ধিমান?
কালামঃ আপনি দেখতে পারুন,

বিস্তারিত»

যেদিন চলে এলাম

আমাদের হাউজের সামনে থেকে শুরু করে একেবারে একাডেমি ব্লক পর্যন্ত লাইন। কলেজ জীবনে কোনদিন চোখে পড়ার মত কিছু করিনি। আমার মতো ছেলেদেরকে সবার চোখে পড়িয়ে দেয়ার জন্যই বিদায় বেলার এ আয়োজন, তখন এমনটিই মনে হচ্ছিল। একে একে সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে যখন ক্লাসমেটদের মাঝে আসলাম তখন অনুভূতিটা কেমন ছিল মনে নেই। কারণ মনে রাখার মতো কোন অনুভূতি হচ্ছিল না।
কলেজ মসজিদের সামনেই আমাদের গাড়িটা পার্ক করানো।

বিস্তারিত»