তুমি জানবেও না যে এই লেখাটা তোমায় নিয়ে…

আ,

ছোটবেলায় আমি একবার দৌড়ের রেসে নেমেছিলাম। অনেক প্রাণপণ দৌড়ে নিঃশ্বাসের শেষবিন্দুতে পৌঁছে দেখি আমি হেরে গেছি আরেকটা ঢ্যাঙা ছেলের কাছে। সেদিন ফিনিশিং লাইনের পাশে দাঁড়িয়ে আমার অনেক কান্না পাচ্ছিলো, ছোট ছিলাম। আবেগী ছিলাম। এখনও হতচ্ছাড়া আবেগ আমায় ছাড়ে না। সেদিন থেকে হারতে বড়ো কষ্ট হয় সবসময়।

বছরের বিশেষ দিনগুলোতে আমাদের কখনোই দেখা হয় না! এটা খুব অদ্ভুতভাবে তুমি একদিন বললে,

বিস্তারিত»

এরেই বলে ‘টেক কেয়ার’ !!!

এয়ারফোর্সে চান্স পাওয়ার পর থেকেই মনের ভিতর জানি কেমন কেমন লাগা শুরু হইল,সেই সময় আবার ‘ভীর-জারা’ মুক্তি পেল।মোনতাসিমদের বাসায় প্রায়ই যেতাম(মোনতাসিম ও চান্স পেয়েছিল,বুদ্ধিমান দেখে জয়েন করে নাই)।আমি আর মোনতাসিম ‘ভীর-জারা’র গানগুলি দেখতে দেখতে ভাবতাম আমরা আই এস এস বি কোয়ালিফাইড(হোয়াট এ সুপার কোয়ালিটি!!), এই বুঝি মেয়েরা প্রোপজ করা শুরু করল…একজন আরেকজনরে বলতামঃ
দোস্ত,তোর কি বিরক্ত লাগবে না,এত মেয়ে সামলাইতে?কয়টাকে রিফিউজ করব?
আরে আমরা কি সবাইকে বেল দিব নাকি?একজন/দুইজন থাকবে কনস্ট্যান্ট,বাকিদেরকে :just: ঘুরাবো!

বিস্তারিত»

৭ জানুয়ারি,২০০৫

১.
বুধবার দিনটা আমাদের রুটিন খুবই পেইনফুল। সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ক্লাস। ক্লাস থেকে বের হবার পর আর কিছু করার এনার্জি থাকে না। এমনি ঘুমাই,বা মুভি দেখি,বা গেম খেলি। আজকে কিছুই করতে ইচ্ছা হচ্ছিল না। বসে বসে কার্ড গেম খেলসিলাম। এমন সময় হঠাৎ করে স্ক্রিনের ডানের কোনায় টাইম & ডেটে চোখ গেল। ৬ জানুয়ারি,ডেটটা কেন জানি অনেক পরিচিত লাগসিল। তারপর মনে পড়ল,

বিস্তারিত»

ফিরে পাওয়া শৈশব পাহাড় আর সিসিবির ভালোবাসা

এই দিনগুলোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম অনেকদিন ধরেই। ২০০৮ সালে হতে হতেও হলো না। ফলে বিদেশ থেকে আসা বেশ কয়েকজন বন্ধু ফেরত গেল। কিন্তু দেশে যারা আছি বা থাকি, বেঁচে থাকলে ঠেকায় কে? ফৌজদারহাটের পূণর্মিলনী, তাও আবার সুবর্ণজয়ন্তীতে। ৫১ বছর বয়সী একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, আমরাও বেরিয়েছি ২৯ বছর হয়ে গেল। কি একটা অদ্ভূত টান! বারবার ফিরে গেলেও আবার যাওয়ার আকাঙ্খা এতোটুকু কমে না। এ কেমন ভালোবাসা?

বিস্তারিত»

প্রিন্সিপাল এসেম্বলী (সিসিবি ভার্সন) পর্ব ২

পর্ব এক

৪।

‘৯৭, ‘৯৮ এর পোলাপাইন ব্লগে যেমন কম, এখানেও এসেছে কম। ‘৯৮ এর কনক, হায়দারকে দেখা গেল। ওদিকে ‘৯৭ এর এসেছে শাহেদ, সামিউর, আদনান এবং মাহবুবা। মাহবুবা আবার এক গাদা ফুল নিয়ে এসেছে, ‘কি ফুল’ জিজ্ঞাসা করতেই জানালো ‘মরুর ফুল’!!!! সামিউর এটা শুনে ফট করে বলে বসল, ‘শিউর কর্ছেন তো??? জবাবে ও আরবীতে হড়বড় করে অনেক কিছু বলল।

বিস্তারিত»

প্রয়োজনীয়তাই উদ্ভাবনের জনক

Disclaimer: আজ অনেকদিন পর আবার সিসিবিতে লিখতে বসলাম। আসলে এই লেখা দেবার উদ্দেশ্য হল সিসিবিতে আমার হাজিরা সম্পর্কে সকলকে জানানো। মাত্র বিএমএর সেকেন্ড টার্ম শেষ করে আসলাম। সেকেন্ড টার্ম শারীরিক দিক দিয়ে সবচেয়ের কষ্টের টার্ম। তাই টার্ম ভালভাবে শেষ করতে পারায় খুব আনন্দ লাগতাছে :tuski: :tuski: :tuski: । আর আজকে আমার এই লেখা এই সেকেন্ড টার্মেরই একটি মজার ঘটনা সবার সাথে শেয়ার করার জন্য।

pepsi

সতর্কীকরনঃ ইহা একটি গান্ধা পোষ্ট,

বিস্তারিত»

প্রিন্সিপাল এসেম্বলী!!! (সিসিবি ভার্সন)

(ডিসক্লেইমারঃ লেখাটি অনেকটাই বন্য’র ‘সিসিবি সমাবেশ’ আদলে লেখা। তাই, ও যদি কপিরাইট নিয়ে কোন ঘাপলা করতে চায়…ওয়েল…পিটিয়ে ওর পিঠের ছাল তুলে ফেলব…

ইচ্ছে ছিল সিসিবির সবাইকে নিয়ে লিখব, কিন্তু পরে দেখলাম সেটা কোনমতেই সম্ভব না…তাই, কারো নাম বাদ পড়ে গেলে আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি…মূলত সাম্প্রতিকালে সক্রিয়দের নিয়েই লেখাটি রচিত হয়েছে…বা চেষ্টা করা হয়েছে…)

১।

দিন সাতেক আগের কথা।
পান্থপথ গিয়ে দেখি ‘সিসিবি তারা’দের হাট বসেছে।

বিস্তারিত»

আবার এসেছি ফিরে

ঠিক ছয় মাস পর সিসিবিতে লিখছি । হয়তো এতদিনে ভুলেই গেছি কিভাবে লিখতে হয় । অন্য সবার মতো আমারো নতুন একটি পৃথিবী তৈরী হয়েছে । একটা সময় ছিল যখন অনেক বেশি ভাবতাম কিন্তু এখন সবসময় শুধু আদেশ পালন করে যাচ্ছি । নিজের খেয়াল খুশিকে বিসর্জন দিয়ে ১৫ জুলাই ২০০৯ যখন বিএমএ গেট দিয়ে ভেতরে ঢুকলাম তখনও জানতাম না কি হতে যাচ্ছে । বিকাল সাড়ে চারটা থেকে ঝুম বৃষ্টি আর কাঁদার মাঝে যে পাঙ্গা শুরু হয়েছিল সেটা শেষ হয়েছিল ভোর হওয়ার খানিকটা আগে ।

বিস্তারিত»

স্মৃতি………

আমি শুধু মাত্র আমার মনের কষ্টের কথা গুলাই এখানে শেয়ার করেছি। কিন্তু সত্যি বলছি কাউকে কখনো কষ্ট দেবার কোনরকম ইচ্ছা আমার ছিল না বা হবেও না। তবে হয়তো নিজের অজান্তে আমার ইমোশনটা আমি সেরকম ভাবে তুলে ধরতে ব্যর্থ হয়েছি। আশা করি কেউ অন্যভাবে নেবেন না।

cox's-bazar-Me-and-Rumee

ইমরান, মুসা, মহসিন,আখতার,মঈনুল,আহমেদভাইসহ আরো অনেক জন আছেন যারা আমাদের সংসারের শুরু থেকে আমাদেরকে অনেক সাহস ও সহযোগিতা করেছেন।

বিস্তারিত»

আবারও পেরেক

পেরেক এর আরেক ঘটনা বলি . এটাও আমি ক্লাস টুএলভ এ থাকার সময়কার ঘটনা . তখন কলেজ এ নতুন ক্লাস সেভেন এসেছে , মনে হয় ১০ – ১৫ দিন হবে. প্রতিদিন সেকেন্ড প্রেপ এর পর হাউস রাউন্ড দেয়া ছিল আমার একটা রেগুলার রুটিন. ( কারণ জুনিয়র পান্গাতে আমার সেই রকম ভালো লাগত ) .
যাই হোক ঘটনায় আসি, এই যে নতুন ক্লাস সেভেন তা এসেছে,

বিস্তারিত»

ওয়াচ ম্যান

আমি যখন ক্লাস টুয়েলভ এ তখনকার কথা . আমার হাউস মাস্টার ছিলেন “পেরেক” . এটা যে তাঁর নিক নেম তা নিশ্চই বুঝতে পারছেন . আমি হাউস প্রিফেক্ট ছিলাম বলে আমার সাথে স্যার এর রিলেশনটা একটু ভালো থাকা টাই স্বাভাবিক ছিল . কিন্তু অজ্ঞাত কারণে তিনি আমাকে অত্যধিক পছন্দ ও বিশ্বাস করতেন . সেটার মাত্রা যে কেমন ছিল এই ঘটনা টা পরলেই পরিষ্কার হযে যাবে.

হাউস মাস্টার স্যার আবার ভিপি স্যার এর খুব ই ক্লোজ লোক ছিলেন .

বিস্তারিত»

আমার দেখা স্বর্গপুরি – ২

আমার দেখা স্বর্গপুরি – ১

খুব ভোরে প্যারিসে পৌঁছালাম। সকাল ৮ টা। ইন্টারন্যাশনাল বাস টার্মিনালের অপেক্ষাগারে ক্লান্ত ও বিধ্বস্ত হয়ে বসে বসে ঠিক করে নিচ্ছি আজকের দিনের পরিকল্পনা। কোথায় আস্তানা গাড়বো সেটা নিয়ে আলোচনা চলছে আর এর মাঝেই এক আগন্তুকের আবির্ভাব। আগন্তুক আমাদেরকে তার বাসায় পেইং গেষ্ট হিসাবে থাকার প্রস্তাব করলো। প্রতিদিন ২০ ইউরো দিতে হবে বিনিময়ে থাকা এবং খাওয়া। ফ্রড হতে পারে এইকথা মাথায় থাকার পরও কেমন করে যেন আমরা রাজি হয়ে গেলাম।

বিস্তারিত»

একজন অখ্যাত মুক্তিযোদ্ধার গল্প

চারু মিয়া সর্দারের তিন মেয়ে, দুই ছেলে। বড় ছেলে মোঃ সুলতান মিয়া সর্দার আর ছোট ছেলে মোঃ সিদ্দিকুর রহমান। ছোট ছেলের নামের শেষে ‘সর্দার’ না রাখার কারন পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া সর্দারীটা যেন বড় ছেলে পায়। শুধু তাই নয়, বড় ছেলের জন্য সব ভাল ভাল খাবার, জামা কাপড়, আর অন্যান্য যত্নের যেন কোন ত্রুটি না হয় সে বিষয়ে স্ত্রীকে সবসময় মনে করিয়ে দেন। বড় ছেলেকে তো সর্দার বানাতে হবে।

বিস্তারিত»

খুশকি – ৬

১। ২০০৫ সালের শেষের দিকের ঘটনা। আমি তখন পিজিআর এ ছিলাম। একটা কোর্স উপলক্ষ্যে এস.এস.এফ. এ এটাচ ছিলাম প্রায় তিনমাস। কোর্সের নাম ডিপিসি (ডিগনিটরী প্রটেকশন কোর্স) বা ভি আই পি প্রটেকশন কোর্স। ঐ কোর্সে আর্মি, নেভী, এয়ারফোর্স ছাড়াও পুলিশ ও আনসারের অফিসাররা ট্রেনিং করে থাকে। কোর্স শেষে সব ষ্টুডেন্ট অফিসারদের বিভিন্ন ভিআইপি এসাসিনেশনের ঘটনার উপরে প্রেজেনটেশন দিতে হয়। ষ্টুডেন্ট অফিসাররা কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে এই প্রেজেনটেশন দেয়।

বিস্তারিত»

মর্চুয়ারি

[এখানকার বক্তব্যগুলো হায়দারের স্ত্রী প্রেরণা’র লেখা]

ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে কেন যে লাশগুলোকে আইডেন্টিফাই করা হলো না, বুঝতে পারলাম না। ভাইদের লাশগুলোর তো খুবই বিশ্রী অবস্থা ছিল। খুবই কম সংখ্যককে চেনা গেছে। পোস্ট মর্টেম করার সময় স্যাম্পল সবারই রাখা হয়েছিল। দাফন করা লাশগুলোকে কেন কবর থেকেই বা তুলতে হবে, আমি বুঝি না। মেডিকেল সায়েন্স না পড়ে থাকলেও এতটুকু জ্ঞান তো আমার আছে। প্রত্যেকের বাচ্চার সাথে স্যাম্পলের ডিএনএ টেস্ট করা যেতে পারে।

বিস্তারিত»