আমি ঘুরে ফিরে আবার ফাউ প্যাঁচাল পাড়তে আসলাম। কারণ আমার বখিল কাব্যচর্চায় ঘোর অমানিশা, কলম ছন্দ খুঁজতেছে আকুল হয়ে। তাই বলতে পারেন, এই প্যাঁচাল আমার কপিতা ক্ষেতে বেগুন ফলানো। তাছাড়াও অধিকাংশ ব্লগারই সিনিয়র যেনারা সমালোচনা কখনই করেন না, বরং উৎসাহ দ্যান। তাহলে আজকের গল্প শুরু করি………………
গল্প ৩-
এই গল্প আমার বেশ প্রিয় একজন স্যার কে নিয়ে। স্যার পড়াতেন বোটানি, ছিলেন বায়োলজি ডিপার্টমেন্টের হেড। স্যারের ছিলো এক অদ্ভুতুড়ে গোঁফ এবং…………স্যার কথা কইতেন আনুনাসিক স্বরে। কেমন আনুনাসিক স্বরে??
“বঁয়েঁজ, তোঁমরাঁ ছঁবিঁ আঁকোঁ। এঁতেঁ ভাঁলোঁ নঁম্বঁর পাঁবেঁ। বাঁয়ঁলঁজিঁ শুঁধুঁ পঁড়াঁ নঁয়, ছঁবিঁ আঁকাঁও বঁটেঁ……………।”
এই কারণে ক্লাস সেভেনে স্যারের প্রথম ক্লাস করার পর রাতে দুঃস্বপ্ন দেখেছিলাম, গভীর রাতে আমি অজানা কারণে শশ্মানঘাটে গেছি এবং পথে আমারে দেখতে পায়ে এলাকার পেত্নীসকল আমারে দিয়ে ডিনার খাইবার পরিকল্পনা আঁটতেছে । বলাইবাহুল্য উনারা নিজেদের মধ্যে আনুনাসিক স্বরে কথাবার্তা কইতেছিলো। স্বপ্নের এক পর্যায়ে আমি উনাদেরকে আগামী বায়োলজি পরীক্ষায় ডজনখানেক ছবি আঁকার প্রতিশ্রুতি দিলে উনারা খুশি হয়ে মরিচপোড়া ও শুঁটকিভর্তা দিয়া আমাকে খাওয়ার অযাচিত পরিকল্পনা বাতিল করেন।
যতদুর মনে পড়ে স্বপ্নে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পালন করে আমি ওই টার্মের বায়োলজিতে হায়েস্ট মার্কের কাছাকাছি পায়েছিলাম। তবে আসল গল্প এসব নিয়া নয়, স্যারের বৃক্ষপ্রেম নিয়া। স্যরের বৃক্ষপ্রেম ছিলো কিংবদন্তিতুল্য। উনি বিরল প্রজাতির সব বৃক্ষ যোগাড় করতেন এবং সোৎসাহে সেইগুলা রোপণ করতেন। আমাদের হাউস গার্ডেনে ছিলো এমনি এক বিরল প্রজাতির গাছ। অইটার বৈজ্ঞানিক নাম শোনার আধা সেকেন্ডের মধ্যে আমি ভুলে গেছিলাম(এখনও মনে নাই!)। তো গার্ডেনিং কম্পিটিশন আগায়ে আসতেছে, সব জুনিয়র ব্যাচরে হাউস গার্ডেনে নামানো হইছে কাজ করার জন্য। চুপচাপ কাজ চলতেছে। হঠাৎ………
এক অমানুষিক আনুনাসিক আর্তনাদ।
“আঁমাঁর গাঁ-আঁ-আঁ-আঁ-আঁ-আঁ-ছ!!! ”
আমরা আতঙ্কে বাইর হয়ে এসে দেখি স্যার মহা ক্রোধে এক ক্লাস সেভেন এর প্রাণনাশের উপক্রম করতেছেন। কমবখতের দোষ এই যে সে মহা উৎসাহে সেই বিরল প্রজাতির গাছরে আগাছা মনে করে তারে উপড়াইয়ে ফেলছে। উপস্থিত অন্যান্য শিক্ষকরাও বৃক্ষের মূলোৎপাটনের অপরাধে বেচারা জুনিয়রের প্রাণোৎপাটনের পাঁয়তারা কষতে লাগলেন। তবে আমাদের হস্তক্ষেপে এবং অনুরোধে ওই ক্লাস সেভেন কে ছেড়ে দেওয়া হয়।
অতঃপর আমরা স্যারদেরকে খুশি করার প্রয়াসে আমরা ওই জুনিয়ররে তীব্র ভর্ৎসনা এবং বৃক্ষপ্রেমের উপর এক নাতিদীর্ঘ লেকচার দিলাম। এই ঘটনার পর থেকে আমাদের ব্যাচ স্যারের কাছে বৃক্ষপ্রেমিক ব্যাচ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। ওবং এই কারণেই পরবর্তী ঘটনার গুরুত্ব অনেক বেশি।
———————————————–
ডিনার শেষে টয়লেটের সামনে বিশাল লাইন, বিশাল মানে ২ খানা টয়লেট ব্যবহার করে শতাধিক ক্যাডেট। আমরা সব্বাই ব্লাডারের চাপে কাহিল এবং বিভিন্ন ভাষায় ক্যাডেট কলেজ সিস্টেমের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করতেছি। এই পরিস্থিতিতে আমাদের ব্যাচের নক্ষত্র “খাগাবাবা”-র মাথায় এক বৈল্পবিক আইডিয়া আসলো। তিনি গভীর ভাবনাচিন্তা শেষে বায়োলজি ল্যাবের সামনের একটা টবে জলত্যাগ করা শুরু করলেন। অইটা দেখে আমরা বাকি সবাই অন্যান্য টবগুলাতে ব্লাডারের চাপমুক্তির প্রয়াস চালায়ে দিলাম। আমি চিরকালই ধীর একজন বালক, তাই দোতলায় আর কোনো টব ফাঁকা না পায়ে তিনতলার সিঁড়ির এক “বিরল প্রজাতির” ক্যাকটাসে জলদান করে আসলাম।
অল্পবিদ্যা ভয়ংকারী এবং কেমেস্ট্রি পড়ায় আমাদের সকলেরই ধারণ ছিলো মূত্রে NH3 থাকে এবং এর সাথে ইউরিয়ার রাসায়নিকগত মিল বিদ্যমান। তাই আমরা হৃষ্টচিত্তে এই ভেবে ফর্মে ফিরে আসলাম যে গাছগুলারে আমরা খালি জলদানই নয় বরং উপযুক্ত পরিমাণে সারও প্রদান করেছি। না বললেই নয় এতে আমরা কিঞ্চিৎ গর্বিতও বোধ করতেছিলাম। অতঃপর আমরা কলেজের আর কোন কোন বৃক্ষে জলত্যাগ করে তার উপকারসাধন করব তা নিয়া গভীর আলোচনায় মশগুল হয়ে পড়লাম। কিন্তু হায়! আমাদের বালকচিত্তে এই কথা ঘুর্ণাক্ষরেও আসে নাই যে মূত্রের আধিক্য ওই গাছগুলোর উপর বিষক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
তাই পরদিন সকালে আমরা যখন এক সুদীর্ঘ গগনবিদারী আনুনাসিক আর্তনাদ শুনতে পেলাম তখন আতংকিত হবার পাশাপাশি আমরা কিঞ্চিত আশ্চর্যও হয়েছিলাম। স্যারের বিলাপ অনুসরণ করে গিয়ে আমরা দেখি টবের সকল বৃক্ষ মৃতপ্রায় কিংবা মৃত্যুবরণ করেছে। না বললেই নয় ওইখানেই আমাদের বৃক্ষে জলত্যাগের দেশব্যাপি কর্মসূচীর পরিকল্পনার অপমৃত্যু ঘটে।
তো এই ঘটনা থেকে আমি কি শিক্ষা লাভ করেছিলাম??
এই যে ক্যাকটাসের জীবন শক্তি প্রখর। যেইখানে অন্যান্য বৃক্ষ মারাত্মক প্রতিকুলতার মুখে মৃত্যুবরণ করে সেইখানে ক্যাকটাস কিভাবে জানি বেঁচে থাকে।
প্রিয় বৃক্ষকূলের অকালমৃত্যুর শোকেই হউক কিংবা স্ত্রীর চাপেই হউক, স্যার একবার হুট করে উনার বিরল গুম্ফরাজি কর্তন করে ক্লাস নিতে উপস্থিত হলেন। স্যারের গুম্ফবিহীন চেহারা আমাদের মনে বিরাট আমোদের সৃষ্টি করল। উনার নতুন চেহারা এতটাই আনন্দদায়ক ছিলো যে এস.এস.সি পরীক্ষার পড়ার চাপে আমাদের যখন মন খারাপ থাকত তখন আমরা একে অন্যকে স্যারের গুম্ফবিহীন চেহারা মনে করায়ে দিতাম এবং আমাদের মন আনন্দরসে পূর্ণ হয়ে উঠত। যা কিছু সুন্দর ও আনন্দদায়ক তাতে আমাদের বিশ্বাস ফিরে আসতো। এরপর আমরা আবার প্রফুল্লচিত্তে পড়াশোনায় মনোযোগ দিতাম।
তাই স্বীকার করতে দ্বিধা নাই যে আমাদের ব্যাচের এস.এস.সি পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের পেছনে স্যারে কর্তিত গুম্ফরাজির বিরাট অবদান আছে।
আর আমার পূর্ববর্তী পোষ্ট “ফাউ প্যাচাল-১“ পড়তে চাইলে
হুররে, আমি ফার্সট!!! :awesome: :awesome: :awesome:
তর সেন্স অফ হ্যামার একটু বেশি কড়া। থরের হ্যামারের লাহান। 😀 😀
সেন্স অফ হ্যামার কড়া ক্যাম্নে হইতে পারে? 🙁
:khekz:
লিঙ্ক বানায়ে দে।
লেখা জোসসস হইছে। পরের পর্বে কবে দিবি??
দিতেছি ভাই, পরেরটা দিমু আর কয়দিন পর। আপাতত ব্লগের অন্য পোষ্টগুলা পড়তেছি।
জোশিলা !!
:shy:
😀 :gulli2:
হা হা হা। মজা পাইসি :))
স্যার সিসিবিতে আসলে মনে হয় বড়ই খুশি হইতো। কারণ এইখানে বেশ কয়েক পিস বিরল প্রজাতির বৃক্ষ বিদ্যমান ;;;
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
:shy: জুনাদা,জুলাদা-দেখেন জিহাদ আমাদের কথা কইতেছে :shy:
আমি বৃক্ষপ্রেমী......হাচা কথা।
=))
মাস্ফু, জিহাদরে চিবায়ে খায়া ফ্যালা... x-( x-(
হাসান ভাই, ভাবতাছি ওরে "ম্যাড মেহেদী থুক্কু জ্যাকের" কাছে ছাইড়া দিমু 😀
মেহেদী ভাই, লেখা দেন, নাইলে আপনার ডালপালা কিন্তু আস্ত রাখবো না :grr: :grr:
ভাইরে, কি যে ব্যস্ত সময় যাচ্ছে তা বলে বোঝাতে পারবো না... ফ্রি হইলেই দিমু...
:thumbdown:
মেহেদী ভাই আপনি আপনের ইয়েকে 'ভাই" বইলা ডাকেন??!!!! 😮 😮 😮
মাস্ফ্যু এই "আধার" টা কে ?
আমিন x-(
মানে কী ? ইনি দেখি আমারেও চিনে।
ভাই আঁধার আপনার পরিচয়টা কি আমি জানতে পারি?
না, পার না।
~x( ~x(
আমারে তুমি কয় হাসানরে আপ্নে কয় মাস্ফ্যুরে তুই কয় , আমার মাথা চুলকায় !!!
Amin, tomaketo sei 2003 thekei tumi boli, eta to ar bodlate parbo na. Mehedi to somporke VAIJAN hoi, tai apni boli. Ar Mashfu amar :just: 'chotto vai', oke ki 'tui' na bole thaka jai!!
সহমত :goragori:
আমি জিহাদের সাথে সহমত হইলাম, মাস্ফ্যুর কমেন্টের নিচে আইলো কেনু, কেনু, কেনু???????
প্রথমটা পড়ছি, মন্তব্য করি নাই। তাই এইখানেই স্বাগতম জানাই। আমার কিন্তু এইধরনের ফিচেল ব্লগই পড়তে ভালো লাগে। 🙂
প্রথমটা পড়ছি, মন্তব্য করি নাই। তাই এইখানেই স্বাগতম জানাই। 🙂
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
😐
লেখার স্টাইলটাই এমন মজার যে পড়লে না হাইসা থাকা অসম্ভব! =)) =)) =))
আমি সেকেন্ড :tuski: :awesome: :guitar: :goragori: 🙂 B-)
বাব্বাহ, তাইলেতো যুগ্ম ভাবে শ'খানেক লোক ফার্স্ট হইসে দেখি 😕
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
🙂
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz:
হা হা পি গে...
:khekz: :pira:
=)) =)) =))
ভাইজান, এত্ত সাহস ভাল না, আপনার ডালপালা কেটে আজকেই আমি বার্বিকিউ বানাবো 😡 😡 😡
এই কমেন্ট তো মেহেদী ভাইজানের কমেন্টের পরে করছিলাম, এখানে আস্লো কেম্বাই। মাস্ফ্যু, দেখ তো, এইগুলা কি হচ্ছে?
তোমার পরিচয় টা দাও, তারপর দেখি কি করন যায়... সবার সম্নে দিতে না চাইলে mehedi1816@yahoo.com এ পাঠাও
😀 :khekz: :khekz: :khekz: =)) =)) =))
আমি আপনারে চিনে ফেলছি। এইবার কোক খাওয়ান :grr:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
দেশে আস, তারপর কেক্কুক, আপাতত :teacup:
দিহানাপ্পি, হাস্লা ক্যান x-(
আমি এক জায়গায় লেখা দিলে অন্য জায়গায় যায়, আমি সেকেন্ড হইলে অনেকজন ফার্স্ট হয়ে যায়, আমি খেল্বো না। এত্তগুলা বড়ভাই থাকতে আমার সাথে এত্তবড় অবিচার!!!!!!!!! প্রিন্সু স্যার আপনি কুথাই??????????
বৃক্ষনিধন মারাত্মক অপরাধ, বৃক্ষপ্রেম মানবপ্রেমের সমতুল্য :-B
:(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :((
হাচা কথা কইতেছি আমি বৃক্ষপ্রেমী……............
দুস্তো ঠিক কইছস :shy:
আমি কি ভুল কইছি??!! :-/
=)) =)) =)) =))
ভাই ... তুমি একটা মাল ...... :boss: :boss: :boss:
O:-) O:-) O:-)
আমি এখন আকাশে
:gulli: :gulli2: :guitar: :salute: :goragori: :awesome:
O:-) O:-) O:-) O:-) ;;;
ড়িঁজঁওয়াঁনঁ,তোঁমাঁর সাঁহঁস তোঁ কঁম না,তুঁমিঁ আঁমাঁকেঁ নিঁয়েঁ মঁস্কঁরাঁ কঁর।
আঁলাঁউদ্দিঁন,আঁমাঁর লাঁঠিঁটাঁ নিঁয়েঁ আঁস তোঁ।
সে এখনও জানেনা তার গাছগুলারে কে বা কারা হত্যা করেছিলো। তাই সাবধান!! 😉
কিরে সঙ্গিতার জামাই,এম্নে নাকি ভাষায় কথা কইতাছোস যে বড়? 😀
মাঁসঁরুঁফ ভাঁই,আঁমাঁর বৌঁ এর দিঁকেঁ নঁজঁর দিঁবেঁন নাঁ 😛 😛
ছিঁ ছিঁ ছিঁ তুঁই আঁমাঁকেঁ কিঁ ভাঁবিঁশঁ!
অফ টপিক-সঙ্গীতা বিজলানি আন্টিকে ছুটোকালে অনেক ভালো পাইতাম :shy:
তাহলে বৌকে বোরকা পড়াও, অথবা বৌকে "আজহার (২০০০-২০০৬) এর বৌ" লিখে ট্যাগ কর, জামাই মাস্ফ্যুর ভরসা নাই 😕
আগে দেখতাম সিনিয়র ভাইএর বঊ এর সাথে জুনিওররা টাংকি মারে।
এখন তো দেখতেসি দিন বদলায়ে গেসে। :bash: :bash:
কলিকাল,ঘোর কলিকাল....।
এত্তদিনে কলিকাল টের পাইলা!! পুরাই টিউব্লাইট =))
x-( আস্তাগফিরুল্লাহ,নাউযুবিল্লাহ-আমি সঙ্গীতা আন্টি বলতে বর্তমানে ক্রিকেটার আজহারুদ্দিনের স্ত্রীকে বুঝিয়েছিলাম-আর যখন উনাকে ভালো পাইতাম তখন তিনি "সিঙ্গেল" ছিলেন... x-(
ছি! তোদের মন এত কলুষিত!!!
মাসরুফ, টিউবলাইট দেখছো কখনো? উপরে তাকায়ে এই পোস্টের বত্রিশ নং কমেন্টটা দেখ, এমন টিউবলাইট আর কোথাও পাবেনা। x-( 😡 ~x(
:pira:
:grr: , 😀 , :)) , =)) , :clap: , :grr: , :boss:
ব্যাপক মজার লেখা। বিশেষ করে বৃক্ষের কথা শুনতে বড়ো মধুর লাগে! :clap:
তবে পরীক্ষার খাতার মতো, সাধু-চলিতে মিশিয়ে ফেলেছো অনেক। এরকম রম্য সাধুতে দুর্দান্ত হয়ে ওঠে। তোমার লেখাটা পুরোপুরি সাধুতে নিয়ে আসতে পারতে, অন্তত ক্রিয়াপদগুলো আনলেই লেখাটা আরো ভালো হয়ে উঠবে! চালায়ে যাও...!
থ্যাঙ্কু...............
লেখাটা পুরোপুরি সাধুতে আনা খুবই সহজ। গুরুচন্ডালী আর গ্রামারে ভুল আনছি ইচ্ছা করেই, ভালো লাগে।
পরে কোন একটা পোষ্ট শুদ্ধুরুপে দিমুনে।
বেশ ভালো লেগেছে।
তারপরেও আন্দালিবের মত করে বলি "তোমার লেখাটা পুরোপুরি সাধুতে নিয়ে আসতে পারতে, অন্তত ক্রিয়াপদগুলো আনলেই লেখাটা আরো ভালো হয়ে উঠবে! চালায়ে যাও…!"
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
পড়ে গেলাম, আনন্দ পেলাম... :duel:
পড়ে গেলেতো ব্যাথা পাওয়ার কথা ~x(
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
বৃক্ষরা হয়ত পড়ে গেলেই আনন্দ পায়..কি জানি! 🙁
হা হা হা হা :khekz: :khekz: :khekz:
ব্যাপক মিজা পাইলাম...
:pira: :pira:
আহারে সিসিবিতে বিরিক্ষদের কি হইবো? 😕
:shy: কেন সিসিবির বিরিক্ষদেরকে তাদের দিহানাপ্পু যত্ন করে সার দিবে,আগাছা সরাবে,উর্বর মাটির ব্যবস্থা করবে... :shy: করবানা দিহানাপ্পু??
আবার জিগস্ 🙂 :hug:
নাহ, কিছু কিছু বৃক্ষ বেশি বেড়ে গেছে, তাদের ডালপালা ছাটাই করে দাও, দিহানাপ্পি ;))
তার আগে লাইট জ্বালিয়ে আঁধার দূর করতে হবে...
ব্লগে সাংসারিক খুন্সুটি করে বযাচেলরদের মনে ঈর্ষার আগুন জ্বালানোর অফ্রাধে মেহেদী ভাই আর আন্ধার ভাবীর ভ্যাঞ্চাই
😡 😡 😡 :gulti: :gulti: :gulti:
জোস লিখছিস রিজওয়ান। হাহাপিগে :goragori: :goragori: :goragori:
স্যারের একটা ডায়লগ আমাদের কাছে খুব হিট ছিল,"তোঁমরা ডিঁইইম খাঁবেএহ, ডিঁমে প্রোটিন্নন্নন্নহ আঁছেএহ"
তোঁর লেঁখাঁ পঁড়েঁ বিঁয়াঁপঁক মঁজাঁ পেঁয়েঁছিঁ দোঁস্তঁ, হিঁহিঁহিঁহিঁহিঁ... :khekz:
ব্যাচের strength বাড়তাছে :hug: :hug:
সবাই শক্তি দই খাওয়া শুরু করসে। strength না বেড়ে উপায় আসে??
তোমার লেখার ধরনটা বেশ ভালো লাগল।
লেখাটাতে অনেক মজা পেলাম। 🙂
প্রথমটা পড়ছি, মন্তব্যও করছি। তারপরেও এইখানেও স্বাগতম জানাই। 🙂
লেখা আগেরটার মতই মজা হইছে :thumbup:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
প্রথমটা পড়ছি, মন্তব্য করি নাই। তাই এইখানেই স্বাগতম জানাই। আমার কিন্তু এইধরনের ফিচেল ব্লগই পড়তে ভালো লাগে। 🙂
প্রথমটা পড়ছি, মন্তব্যও করছি। তারপরেও এইখানেও স্বাগতম জানাই। 🙂
লেখা আগেরটার মতই মজা হইছে :thumbup:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
আচ্ছা........আমার যদি ভুল হয়ে না থাকে তবে স্যারকে আমরাও পেয়েছি। আর রাজশাহীতে তিনি এটাই প্রথমবার নন 😛 🙂 🙂 😛 । স্যারকে গোঁফ ছাড়া কল্পনা করতে আমারও কেমন যেন বুগবুগ হাসি উঠতেছে 😀 😀 ।
রিজওয়ান, অসাধারণ। সিসিবিত এই ধরণের লেখাগুলোই আমার বেশি ভাল লাগে :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: ।
Life is Mad.
হুররে হাফ সেঞ্চুরি!!!
আর টুশকি ভাই, আপনে এত বড় কমেন্ট করছেন দেইখা অবাক হয়া গেলাম :grr:
আই লাইক বড় কমেন্ট,
এর মানে সায়েদ ভাই আমার লেখা ভালো পাইছেন।
প্রাকৃতিক বিষয় নিয়ে জোক্স করতে হয় না 😛
এবং তোমার জিনিস এ প্রচুর সার আছে তাই তোমার ক্যাকটাসটা মরে নাই। :duel:
=))
আমার জিনিষে সার নাই, ক্রেডিট পুরা ক্যাক্টাসের ছিলো।
তার মানে কি? ঐটা তোমার জিনিস ছিল?? পেশাপ না??? শেষ পর্যন্ত ক্যাকটাস্???? 😮 😮 😮
~x( ~x( ~x(
জিনিষ কইতে পিশাব বুঝাইছি
আমি সিরিয়াস্লি জানতে চাচ্ছি, আমার কমেন্ট এত বে-পজিশনে চলে যাচ্ছে কিভাবে?
এত সুন্দর একটা প্রোফাইল পিক দিলাম, কিন্তু কেউ কিছু কয় না কেন।
নাকি প্রোফাইল পিক আপডেট হয় নাই?
এত কমেন্ট আইলো কই থেকে??? :-/ :-/ :-/
আমার জিনিষে সার নাই, ক্রেডিট পুরা ক্যাক্টাসের ছিলো।
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz:
:gulli2: :gulli2: :gulli: :chup: :chup: :duel: ~x( :chup: :chup: :chup: :chup: :chup: :gulli: :gulli2: :gulli2: :chup: :duel: :chup: :bash: :chup: :bash: :gulli: :gulli2: :gulli2: :gulli2:
খাড়া তর রুমে যায়া তরে পিটায় আসতেছি
মাহবুব তুই তর রুমে আয়,
আমি তরে পিটাইতে চাই।
আমি ওয়েট করতেছি.................. :guitar:
তরে খালি পাই হাতের কাছে, 😡 😡
দেখ তারপর কি করি আমি!!!
খ্যাক খ্যাক খ্যাক,
লেখা পুরাই কোপানি হইছে রে।
মূত্র নিয়া বোধহয় সব ক্যাডেটেরই কিছু না কিছু কাহিনী আছে। আমি আর ইসলাম একবার পৃথিবীব্যাপী জ্বালানি সমস্যার সমাধান কল্পে মূত্রের অবদান বিষয়ে অল্পের জন্য নোবেল প্রাইজ মিস করছিলাম। পইড়া দেখতে পারিস।
পিসিসি তে আমাদের ব্যাচের কে যেন মূত্রত্যাগকালে বৈদ্যুতিক শক প্রাপ্ত হইয়াছিল যেই কাহিনী থ্রি ইডিয়টস ছবিতে মারছে।
আরো বেশি কইরা ফাউ প্যাঁচাল পড়তে ও পাড়তে মন চায়। পাঁচ তারা দাগাইলাম।
:goragori: :goragori: :goragori: :goragori:
তুহিন ভাই পাঁচতারা দিছে
আপনার অই কাহিনী আমি পড়ছি অনেক আগে।
আমি এখনও মনে করি আপ্নারা কোনো পেপার টেপার বানায়ে সাবমিট দিলে শিওর নোবেল পাইতেন
রিঁজওঁয়াঁননঁ, 😀 তুঁমি বেঁশি বেঁশি ডিঁম খাঁবে,ডিঁমে প্রোঁটিন আঁছে. :-B .....তাঁহলেঁ,তোঁমাঁর সাঁরেও প্রোঁটিন থাঁকবেঁ...... :boss:
:just: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :goragori: :goragori: :goragori: :goragori: :goragori: :goragori: :goragori: :chup: :chup: :chup: :chup: :awesome: :awesome: :awesome: :awesome: :grr:
খুব মজা পাইছি পড়ে :)) :))