[এখানকার বক্তব্যগুলো হায়দারের স্ত্রী প্রেরণা’র লেখা]
ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে কেন যে লাশগুলোকে আইডেন্টিফাই করা হলো না, বুঝতে পারলাম না। ভাইদের লাশগুলোর তো খুবই বিশ্রী অবস্থা ছিল। খুবই কম সংখ্যককে চেনা গেছে। পোস্ট মর্টেম করার সময় স্যাম্পল সবারই রাখা হয়েছিল। দাফন করা লাশগুলোকে কেন কবর থেকেই বা তুলতে হবে, আমি বুঝি না। মেডিকেল সায়েন্স না পড়ে থাকলেও এতটুকু জ্ঞান তো আমার আছে। প্রত্যেকের বাচ্চার সাথে স্যাম্পলের ডিএনএ টেস্ট করা যেতে পারে।
বিস্তারিত»