এয়ারফোর্সে চান্স পাওয়ার পর থেকেই মনের ভিতর জানি কেমন কেমন লাগা শুরু হইল,সেই সময় আবার ‘ভীর-জারা’ মুক্তি পেল।মোনতাসিমদের বাসায় প্রায়ই যেতাম(মোনতাসিম ও চান্স পেয়েছিল,বুদ্ধিমান দেখে জয়েন করে নাই)।আমি আর মোনতাসিম ‘ভীর-জারা’র গানগুলি দেখতে দেখতে ভাবতাম আমরা আই এস এস বি কোয়ালিফাইড(হোয়াট এ সুপার কোয়ালিটি!!), এই বুঝি মেয়েরা প্রোপজ করা শুরু করল…একজন আরেকজনরে বলতামঃ
দোস্ত,তোর কি বিরক্ত লাগবে না,এত মেয়ে সামলাইতে?কয়টাকে রিফিউজ করব?
আরে আমরা কি সবাইকে বেল দিব নাকি?একজন/দুইজন থাকবে কনস্ট্যান্ট,বাকিদেরকে :just: ঘুরাবো!
ইত্যাদি ইত্যাদি।
যাই হোক,সময়ের চাকা ছাড়া আর কিছুই ঘুরল না।দেখতে দেখতে ১১ই জানুয়ারি(২০০৫) চলে আসল।
আমাদেরকে বলা হয়েছিল চট্টগ্রামে বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরে রিপোর্ট করার জন্য,সেখান থেকে বি এম এ তে নিয়ে যাওয়া হবে(প্রথম ১০ সপ্তাহের জন্য)।শার্ট-প্যান্ট-সোয়েটার-স্যু ইত্যাদি পড়ে রওয়ানা দিলাম।এক মামা আছেন,তিনি মেজর,বলেছিলেন : কেডস পড়ে যা,দৌড় ঝাঁপ হবে কিনতু। আমি বলেছিলাম : মামা, আমি স্যান্ডেল পড়েও দৌড়াতে পারি(ক্লাস সেভেনে থাকতে,মাগরিবের নামাজের পর হাউসে আসার সময় কত্ত দৌড়িয়েছি… 🙂 ),আর স্যু থাকতে তো এসব কোনো ব্যাপারই না।কলেজে কত্ত পাঙ্গা খেলাম,কিছুই হয় না।
জহুর ঘাঁটিতে বেশ কিছু ফরম্যালিটিজ শেষ করে যখন লাঞ্চ করি,তখন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মুকিত স্যার বললেন : যা পার,খেয়ে নাও।কারন… 🙂 🙂 🙂 সামনে বেশ কিছুদিন কিছু খাওয়ার সুযোগ পাবে না।বিশ্বাস হল আবার হল না।ভাবলাম একবার খালি ডাইনিং এ ঢুকতে পারলেই হয়,সাবা কিরকিরা করে দিব।
বি এম এ আসতে আসতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেল।গেটের কাছে দেখলাম খাকি ড্রেস পড়া অনেকেই হাঁটাহাঁটি/টেবিলে বসে লেখালেখি করতেছে ।এয়ারফোর্সে আরও ২ জন,আর্মিতে আরও ৪/৫ টা মাহমুদ নামের ছিল।আমারে একজন বললঃ ইয়্যু আর এম.রহমান।
অমি কনফিডেন্টলি বললামঃ মাই নেম ইজ মাহমুদ।(ক্যাডেট নামটারে খুব ভালবাসি,চোখের সামনে অদল বদল মানতে পারছিলাম না)
হুংকার দিয়া বললঃসো হোয়াট?? x-( হোয়াট ডু ইয়্যু ওয়ান্ট টু সে?
আমি তখনও আউল হই নাই,চিমসানো গলায় না বোঝার ভান কইরা বললামঃ মাই নেম ‘ওয়াজ’ মাহমুদ।
লাভ হইল না।
“গো ইন সাইড”-আবারও ব্যাঘ্র গর্জন…(কবীর ভাই বলেছিলেন এম রহমান নাকি মাহমুদের চেয়ে ম্যাচুরড্ শোনায়,কিনতু এই নামে কলেজে মেস ওয়েটার ছিল একজন,তাই একবার চেষ্টা করেছিলাম আর কি)
ভিতরে ঢুকে একটা গ্রুপের সাথে অপেক্ষা করছি,শুনলাম কে জানি এসে আমাদেরকে বেলম্যান হ্যাংগারে নিয়ে যাবে,সেখানে ডকুমেন্টেশন হবে,আমরা জাহাঙ্গীর কোম্পানীতে পড়ছি,এই কোম্পানীটা সবচে’ দূরে-যাওয়া আসাতেই মাইল টেস্ট ইত্যাদি।ইতোমধ্যে বুঝে গেছি এখন থেকে যারে দেখব ধমকাধমকি করছে,তারা সিনিয়র,সবাইরে স্যার বলতে হবে।কলেজের সৌহার্দ্যপূর্ণ ‘ভাই’ ডাক…শেষ। 🙁
আমি অবশ্য কলেজের সিনিয়রদেরকে কলিগদের সামনে ছাড়া কখনো স্যার বলতে পারি নাই। :frontroll:
একজন এসে জিজ্ঞাসা করলঃহোয়াই সাম অফ ইয়্যু আর পুটিং অন কেডস?ডোন্ট থিংক ইয়োরসেলফ টু মাচ স্মার্ট।
আমি খুশি,ভাবলাম আমি তো পরি নাই,তাহলে তো এই স্যারের চোখে আমি খানিকটা ভাল O:-) একটু কথা বলে আসি।
কি একটা জানি প্রশ্ন করেছিলাম,মনে নেই।কথায় কথায় স্যার বললঃ হোয়াই ইয়্যু জয়েনেড হেয়ার?
স্যার,ডিফেন্স লাইফ ইজ এডভেঞ্চারাস।
রিয়েলী?
ডেফিনিটলি স্যার।
আর ইয়্যু হিয়ারিং এনিথিং?
(কোথা থেকে জানি খুব চিল্লাচিল্লির আওয়াজ আসতেছিল,রাত হয়ে গিয়েছে তাই বেশী দূর দেখা যাচ্ছিল না )
স্যার,মে বি সাম পিপল আর প্লেয়িং।
হা হা,ইয়্যু উইল ফিল দ্য জোক :grr: :grr: ইয়োর কর্পোরাল উইল ‘টেক কেয়ার’ অফ ইয়্যু…।ভাবলাম কর্পোরাল নিশ্চই কবীর ভাইর মত সবকিছু বুঝিয়ে দিবে আমাকে,কিনতু একি হায়!রিয়াজ স্যার আমাদের উদ্দ্যেশ্যে প্রথম যে বাণী দিয়েছিলেন তা হলঃফা* ইয়্যু
একজন তরুণ তার চেয়ে অপেক্ষাকৃত ছোট একদল তরুণকে এই কথা বলতে পারে দেখে জাতি হতবাক! 😮 (আমাদের কর্পোরাল ছিলেন রিয়াজ স্যার(এফ সি সি),ল্যান্স কর্পোরাল ছিলেন সেলিম স্যার(আর সি সি),সাঈদুল স্যার(আর সি সি)।সাঈদুল স্যার মোরাল দিয়া পাঙ্গাইত,কিনতু রিয়াজ স্যার আর সেলিম স্যার…উফ্!খবর হয়ে গিয়েছিল।১০ সপ্তাহ পর চলে আসার সময় অবশ্য স্যারদের সাথে পুরা ফ্রি হয়ে গিয়েছিলাম।আর রিয়াজ স্যারের GF ছিল স্যারের এয়ারফোর্স কোর্সমেট,so স্যার তো আমাদের দুলাভাই :goragori: মাঝে মাঝে পাঙ্গার সময় এসব বিষয় নিয়ে কথা তুলে,আলোচনা দীর্ঘ করে ..একটু রিলাক্স করতাম )
কার কার সাথে তখন দেখা/কথা হয়েছিল,পরে আমি অনেক কিছু মনে করতে পারি নাই।পুরা সময় ছিলাম একটা ঘোরের মধ্যে।
যাই হোক,হঠাৎ কে জানি এসে চিৎকার করে বললঃ অল অফ ইয়্যু টেক ইয়োর ব্যাগ ওভার হেড…রান আপ রান আপ
আমি ধীরে ধীরে আমার অতীত,বর্তমান সব কিছু ভুলে যেতে লাগলাম।পুশ আপ,ফ্রন্ট রোল,সাইড রোল ইত্যাদি কানের কাছে শুনছি অনবরত।খাকি ড্রেস পড়া শত শত মানুষের ভীড়ে শুধু কলেজের কয়েকজন ‘ভাই’ ছাড়া কাউকে চিনতে পারি নাই।ডকুমেন্টেশনে প্রিন্স ভাই(ক্যাপ্টেন কামরুজ্জামান ৫২ বি এম এ) বললেনঃমাহমুদ,ওহ্ স্যরি এম রহমান,সামনে খুব টাফ টাইম যাবে।তুমি সাসটেইন করতে পারবা,i know you are an athlete,নো প্রবলেম।জাস্ট লেগে থাক।
আমি লেগে থাকলাম! :frontroll: :frontroll: :frontroll:
অনেকক্ষণ প্রপার পাঙ্গা ক্যারি করলাম।কিনতু বুঝতে পারছি না যে শেষ হবে কখন!কয়টা বাজে তা ভাবার/দেখার কোনো চান্স নাই।এক গ্রুপের সাথে ফ্রন্টরোল শুরু করি,দেখা যায় আরেক গ্রুপের সাথে ‘গেট আপ’ করছি।ভাবলাম একটু রেস্ট নেই।তাই একবার শ্যুট দিয়ে এসে ফল ইন হওয়ার সময় অজ্ঞান হবার মত পড়ে গেলাম।কে জানি বলতেছিলঃ”ক্যাডেট কলেজ থেকে আসছে না?কিচ্ছু হয় নাই,ভং ধরছে।” আমার এত কথা শুনে লাভ নাই।আমি চান্সে থাকলাম,আরেক গ্রুপের সাথে পরে আস্তে করে জয়েন করে গেলাম। :gulli2:
কোনো এক সময় কোম্পানীতে আসলাম।রুম নাম্বার ছিল সম্ভবত ৬৫। ৩০ সেকেন্ড সময় দিল ড্রেস চেঞ্জ করার।তারপর গেলাম এন্টি রুমে(টিভি নিউজ দেখার জন্য)।আমার পাশে বসলেন একজন স্যার(২য় টার্মের,ইউনিফর্ম পড়েছিলেন),বললেনঃহু আর ইয়্যু?
জিসি এম রহমান,স্যার সালাম স্যার।
ডু ইয়্যু নো মি?
ইয়েস স্যার,ফাহিম স্যার,সালাম স্যার।(নামের আগে রাংক/টার্ম তখনও শিখি নাই )।
ফাকেন …টেল দ্যাট সেকেন্ড টার্ম ফাহিম স্যার,ওকে?নাউ বাটাকাপ
আমি বুঝতেছিলাম না বাটাকাপ কি?পরে বুঝলাম ‘বাটাক’ আপ করে বসে থাকতে হবে!আরেক পাঙ্গা..
অনেকক্ষণ পর বসার সুযোগ পেয়ে বারবার ঘুমিয়ে পড়ছিলাম।ঘুম ভাঙল “জাহাঙ্গীর কোম্পানী জুনিয়র ডিভিশন বসে বসে সাবধান হবে,সা…বধান” শব্দে।তার কিছুক্ষণ পড় “গেট আপ প্লীজ”
এবার বহু প্রতিক্ষীত ডিনার..প্রচণ্ড ক্ষুধা পেটে।১০০/২০০ পুশ আপ দিয়ে ঢুকলাম ভিতরে।খেতে বসতে না বসতেই কার জানি সামান্য আওয়াজ হল কাঁটাচামচে,সাথে সাথে আমরা হয়ে গেলাম আনকার্টিয়াস & buffoon. ব্যস,আবার বাইরে,পুশ আপ দিয়ে দিয়ে মানুষ হবার চেষ্টা করলাম,আবার ভিতরে,আবার শব্দ,আবার বাইরে…শব্দের দুষ্ট চক্রে পতিত আমরা সবাই :((
একসময় আসলাম জাহাঙ্গীর কোম্পানীর ৪র্থ তলায়,১ম টার্ম পোর্চে।রিয়াজ স্যার বললঃ”হু অল ওয়্যার এপয়েন্টমেন্ট হোল্ডার ইন কলেজ?”হাত তুললাম।”হোয়াট ওয়াজ দ্যাট?”
স্যার,হাউজ প্রিফেক্ট।
ইয়্যু ওয়্যার লর্ড দেয়ার!বাট নাউ ইয়্যু আর শিটি ফার্স্ট টার্ম!ইয়্যু অল উইল বি ফা**ড ~x(
অনেকক্ষণ একের পর পাঙ্গা খেলাম সেখানে।একফোটা ঘুম তো দূরের কথা,বসতেও পারি নাই।রিয়াজ স্যার যখন যান,তখন সেলিম স্যার আসেন।পাঙ্গানোর জন্য ২ শিফট,পাঙ্গা খাই আমরা একটাই শিফট।একসময় শুরু করলাম ‘নাইস বাথ’ তারপর সাইড রোল।কিভাবে যে পারছিলাম ঐ শীতের মধ্যে কে জানে?
গভীর রাতে মাঠে চলে গেলাম।শুধু একটা পিটি হাফ প্যান্ট পড়ে আছি,খালি গায়ে-খালি পায়ে।শ্যুট দিয়ে এসে সবাই গা ঘেষাঘেষি করে দাঁড়াই যেন ঠান্ডা কম লাগে। পাঙ্গার সাথে সাথে শাউট করছিলামঃ হু ইজ আওয়ার বি এস ইউ ও?বি এস ইউ ও আমিন স্যার(পি সি সি) সালাম স্যার…/হু ইজ আওয়ার সি এস ইউ ও?সি এস ইউ ও সাইফুল স্যার(এস সি সি) সালাম স্যার।
মোটামুটি এইভাবে কেটেছিল সেই কালরাত।পরের কোর্স থেকে নাকি লাইটস আউট ছিল!৩ ঘন্টা করে ঘুমানোর চান্স পেয়েছে তারা..আর আমরা… হায় রে,আমাদের কি দোষ?তবে এখন এসব ভাবতে ভাল লাগে;কি কষ্টের দিন ছিল সে সময়!কিনতু কেউ যদি অপশন দেয় আমি চীফ হব,just ঐ লাইফটা আবার maintain করতে হবে কয়েকদিনের জন্য,তাহলে বলবঃ :no:
রিলাক্সের সাথে কোনো রকম আপোষ..ক্যাডেটরা করে না।
🙂 😛
ভাবী,জাইগা আছেন আপনি?
জাইগা আছি মানে???
কি কও???
আমার এইহানে দুপুর ১:১৪ ;))
দুপুরে 'কোয়াইট hour' না?না ঘুমালে বিকালে গেমস করবেন ক্যাম্বায়?
আপনাদের সাথে ফুটবল খেলার কথা মনে পইড়া গেল। আপনাদের ব্যাচ চইলা যাওয়ার পরে আর ফুটবলে কিক করি নাই। 🙁
জোশ লিখলা 🙂
ভাই, ভয়ের চোটে ISSB দেই নাই।কলেজে থাকতে প্রতি শীতকালে একবার করে প্রতিজ্ঞা করতাম, আর্মিতে যাব না। নিজেরে বড়ই সৌভাগ্যবান মনে হইতেছে। O:-)
:thumbup:
লেখাটা পড়ে সেই ২০০৪ সালের আমার তিন মাসের ক্ষুদ্র বিএমএ জীবনে ফিরে গেলাম।সব কিছু এত্ত জীবন্ত!আরো মজা লাগল ৫৩ লং কোর্সের আমার দোস্ত সাইদুর,রিয়াজ এদের কথা পড়ে।লেখা খুব ভাল হইছে- :boss:
ভাবলাম কর্পোরাল নিশ্চই কবীর ভাইর মত সবকিছু বুঝিয়ে দিবে আমাকে,কিনতু একি হায়!রিয়াজ স্যার আমাদের উদ্দ্যেশ্যে প্রথম যে বাণী দিয়েছিলেন তা হলঃফা* ইয়্যু
একজন তরুণ তার চেয়ে অপেক্ষাকৃত ছোট একদল তরুণকে এই কথা বলতে পারে দেখে জাতি হতবাক! 😮 (আমাদের কর্পোরাল ছিলেন রিয়াজ স্যার(এফ সি সি),ল্যান্স কর্পোরাল ছিলেন সেলিম স্যার(আর সি সি),সাঈদুল স্যার(আর সি সি)।সাঈদুল স্যার মোরাল দিয়া পাঙ্গাইত,কিনতু রিয়াজ স্যার আর সেলিম স্যার…উফ্!খবর হয়ে গিয়েছিল।
কিরে উদ্ধৃতি দেখি উল্টা হয়া গেছে
ও ভাইয়া লেখা সিরাম হইছে
:clap: :clap: :clap:
ভাই তুমি কি বোটানির নুরুল হক স্যারের ছেলে ? স্যার কেমন আছেন?
sorry if i am mistaken.
হ হ তুহিন ভাই, ইনিই তিনি... 😀
অই তুই আমার পাশের বেডে থাইকা এত পকড় পকড় করস কে x-(
আর এত হাসি কিয়ের......... x-(
@তুহিন ভাই, আপনার পুরা bulls eye হইসে :boss:
আব্বু তো সিসিপি নিয়া খুবই ব্যস্ত
:shy: আচ্ছা আমরা আইএসএসবি কোয়ালিফাই করার পরে দেখতাম সবচেয়ে ইয়ো টাইপ পোলাটাও ইনফর্মাল ফ্যামিলি গ্যাদারিঙ্গে শার্ট ,প্যান্ট জুতা পইড়া প্রোপার হেয়ারকাট দিয়া যাইতেছে।নিজেরাও এমন করছি :shy: তোমাদের সময় কি এইটা ছিল না উইঠা গেছিল???এখনকার ডিজুস আর্মি অফিসার রেজুরে দেখলে তো মনে হয় উইঠা গেছিল x-(
আবার জিক্স :awesome:
তখন ভাবতাম আমিই বস,বাকী সব ফস্
কিনতু দিল বদলাইতেছে...
আব্বার্জিক্স
বুঝলি রাহাত,যত দিন যাইতেছে,defence'র ভিতরে frustrated মানুষ বাড়তেছে
ফেরাস্টেটেড লাগলে bull-fish স্যারের সাথে দেখা কর 😛
অফ টপিকঃ bull= ষাঁড়,ষণ্ড
fish= মৎস,মীন
:-oনামটা লইয়া ভালই চিন্তা ভাবনা করছিস দেখা যায় :khekz: :khekz:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
ছেঞ্চুরি হই গেছে!!!!!ইয়ে!!!!!!!
যা ফ্রিজ থিকা মিষ্টি খায়া আয় 😛 😀
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
সেঞ্চুরিয়ান মাসরুফ ভাই :goragori: :goragori:
ভাল লিখছিস মাহমুদ । খুবই জীবন্ত । ভাল হইছে আমাকে নেয়নাই, বুইঝা গেছিল এরে নিলে টিকতে পারবেনা :))
খুব ভাল করছেন হোসেন ভাই :thumbup:
ভাইরে এমন মিথ্যা দাবীর তীব্র প্রতিবাদ জানাই 😕 😕 😕 😕
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
প্রথম এক সপ্তাহ তো ড্রেস চেঞ্জ করা ছারা রুমেই যাইতে পারি নাই :bash: :bash:
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
তুমি কোন কোম্পানিতে ছিলা???
আসলে পাঙ্গার পুরাটা ডিপেন্ড করে সার্জেন্টের উপর
আমাদর R-1 এ ছিল মাহমুদ স্যার (মির্জাপুরের, ৫৭ লং কোর্সের)
আমাদের বিশাল support দিসিল। বি এস এম যাতে ভাগাইতে না পারে এই জন্য আমাদের লগে এক টেবিলে বইসা খাইত।স্যাররে
:hatsoff: :salute:
soory স্যার ছিল 56 long course এ
:bash: :bash: :bash:
ছিলাম মানে এখনো আছি 😉 😉 😉 মোস্তফা কোম্পানি।
আর পাঙ্গার কথা বলতে গিয়া মাহমুদ ভাই বলছে যে এখন যাবার পর ৩ ঘন্টা করে ঘুমান যায়। এইটা সত্য না, তাই বলছি 😛 😛 😛
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
আমার মতে কর্পোরালের উপরও কিছুটা নির্ভর করে । আমার কর্পোরাল ছিল আমার কলেজের আহসান ভাই (বকক ২০০১-২০০৭)। আর ল্যান্স কর্পোরাল ছিল মঈনুল ভাই (বকক ২০০১-২০০৭)। অন্যরা পাঙ্গা খাইলেও আমি গিয়া তাদের রুমে ডাউট নিয়া ঘুমাইয়া থাকতাম 😀 😀 😀
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
তুমি তো দেখি পুরাই ডাউটবাজ... x-(
মঈনুল আর আহসান তো শান্ত পোলা, তুই ওগো লগে ডাউট মারছোস x-( x-(
কর্পোরাল, ল্যান্স কর্পোরাল ২ টাই কলেজ ভাই...তোর ট্রেনিং প্রপার হয়নাই তাইলে.. x-(
গুড মোস্তফা কোম্পানির প্রাইড নাও
আর প্রত্যেক ইভেন্টের আগে পরে মাইল টেস্ট দাও 😀
তয় আমি মোস্তফা কোম্পানির খানা পিনা বড়ই ভালো পাই :thumbup:
মুসতাকীম,তুমি এখনও তো জিসি..অনেক কিছু শিখবে/জানবে সামনে,তাই না?
আর শেখার কোনো শেষ নাই।
আরেকটু সেন্স খাটিয়ে কমেন্ট করবা,ওকে?
as you are in service,হুঁট করে কাউকে ভাই বলে বসবা না।
personally i'll not say anything bcz i m very free with all my juniors,but someday you may be screwed up by someone.
ভাই মাহমুদ,তোমার কমেন্ট যদিও মুস্তাকিমের উদ্দেশ্যে করা তাও আমার মনে হয় এইবেলা সিসিবির "পুরানো পাপী" হিসেবে দু একটা কথা বলে ফেলি-যদি কিছু মনে না কর। সিসিবিতে আমরা যখন আসি তখন এখানে কে কোন প্রফেশনে আছে এবং কোন র্যাঙ্কে আছে সেটি বাইরে রেখেই আসি।এখানে কমান্ডো স্কুলের বর্তমান ইন্সট্রাকটর আছেন ব্লগার হিসেবে-এবং তাঁর ডায়রেক্ট ছাত্রও কিন্তু আছে অথচ ব্লগে সবাই ভাই ভাই।তুমি নিশ্চয়ই টের পেয়েছ এখানে আমরা শুধুই ক্যাডেট জীবনের সিনিয়র-জুনিয়র-ক্লাসমেট।কমান্ডো স্কুলের ছাত্রটি প্রফেশনাল লাইফে গিয়ে তার ইন্সট্রাকটরকে দেখলে হয়তো স্যার বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলবে কিন্তু সিসিবিতে আমরা আসলে ওভাবে সম্পর্ক বজায় রাখিনা।কাজেই সিসিবিতে "ভাই" ডেকে কমেন্ট যদি কেউ করে আমার মনে হয়না কোন পক্ষেরই তাতে মাইন্ড করার কিছু আছে(তুমি যে মাইন্ড করোনি সেটা ত বলেই দিয়েছো।) ।তোমার উদ্দেশ্য খুবই সাধু এটা পরিষ্কার,তুমি তোমার ছোট ভাইকে জিসি হিসেবে পরবর্তীতে তার যাতে সমস্যা না হয় সে ব্যাপারে সচেতন করতে চেয়েছ।কিন্তু তোমার এ মন্তব্যে হয়ত অনেক জুনিয়র সিসিবিকে খুব ফর্মাল একটি পরিবেশ ভেবে বসতে পারে এবং এর ফলে তার স্বাচ্ছন্দ্যবোধে ব্যাঘাত আসতে পারে-যেটি সিসিবির সদস্য হিসেবে আমরা কেউই চাইনা।প্লিজ আমার এ মন্তব্যকে তোমার পেশাগত দায়িত্বের প্রতি কোনরূপ অসম্মান প্রকাশ করছি এমনটি ভেবোনা, আমি এটাও বলছিনা তোমার উপদেশে বিন্দুমাত্র ভুল রয়েছে।আমি শুধু সম্ভাব্য ভুল বোঝাবুঝি যাতে না হয় সে বিষয়টি পরিষ্কার করতে চেয়েছি।আশা করি কিছু মনে করবেনা 🙂
ধন্যবাদ মাস্রুফ ভাই
ক্যাডেট তো...তাই আগে সতর্ক কইরা রাখলাম।হাজার হইলেও...আমারই তো ছুডু ভাই
অঃটঃ আমারও তো এইখানে ভাই কইতে মনে চাইতেছিল,মাগার কারও কোনো signal না পাইয়া ভাববাচ্যে কথা কইতিছিলাম
এখন :clap: :clap:
🙁 দূর আমি ভাবছিলাম তুই গাছ টাইপ-এই জইন্য বিশাল মন্তব্য নিয়া একটু পার্ট লইতেছিলাম এখন দেখি তুই আমাগো দলে 😀 বুখে আয় বাভুল :hug: (কপিরাইট আন্দা ভাই) আর ভাববাচ্য থিকা সিধা কর্তৃবাচ্চে ল্যান্ড কর তোর মিগ-২৯ নিয়া :gulli2:
অফ টপিক-কমান্ডো স্কুলের ইন্সট্রাকটর কিন্তু সত্যি সত্যি ব্লগে উপস্থিত,স্যারের পরিচয় জানতে চাইলে আমারে কইছ।ইদানীং ব্লগে উনারে বেশি দেখা যায়না-নতুন বিয়া করছেন,সংসার আর কমান্ডো স্কুল নিয়া বেশ বিজি মনে হয়
চেহাড়া দেইখ্যা বুঝছি.. উনি রায়হানের(আমার course mate) ভাই
নভেম্বরে সিলেটে গেছিলাম, advance commando দের আমার পেলেন থিকা jump করাইছি SI&T র উপড়
😀 😀 বুলস আই
শুধু একটা কথাই বলি....""In our time.............."" এইটা সব সময়ই থাকবে, আমরাও শুনছি এবং আমরাও বলছি, বাকিরাও বলবে...
সরি স্যার ভুল হইয়া গেছে 😀 😀 😀
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
কোনো মাফ নাই...লাগাতারররর.. :frontroll: :frontroll: দিতে থাক্
বাঁচার উপায় ১টাইঃম্যাশ ভাইরে কিছু :just: FRIEND দিবি
তাহলে :just: RELAX পাবি :khekz: :khekz:
x-( বিয়া খাইতে গিয়া নিজের প্লেট খালি হইলে সরাসরি না কইয়া গেরামের লোকজন কয়-"এই যে ভাই,চাচার পাতে কয়টা ভাত দাও(আমারেও দিও)
অফ টপিক-মাহমুইদ্যা-ষাড়মীণ স্যারের(আমার অবশ্য স্যার না :shy: 😡 ছবি লইয়া আফটার লাঞ্চ কুইক ফলইন 😡
মাসরুফ ভাই,সে Jotilllzzz
কেমন যেন ধারাল লাগত আমার কাছে! ;)) ;))
আহারে,আমি বিএমএ থাকতে কইলেই তো আর আর্মি ছাড়তামনা-দেশও একজন সুযোগ্য অফিসার থিকা বঞ্চিত হৈতনা B-) :grr:
বাই দা ওয়ে এইবার সত্যি সাবধান করি-ব্লগে কিন্তু মেলা আর্মি অফিসার আসে-আর তুই যেম্নে কইলি তিনি যদি সেইরাম "ধারাল" হইয়া থাকেন তাইলে উনার ধারালো তরবারির খোঁচা কিন্তু অনেকেই খাইছে।তাই উনার অনুরাগী কেউ(এই যেমন ধর তোর ডায়রেক্ট বস) যুদি তোর এই অনুরাগ সম্পর্কে জানতে পারে তাইলে তুই শ্যাষ :gulli2:
অবশ্য,এইরাম ধারালো কারো জইন্য মনে হয় :gulli2: খাইলেও সুখ 😡
আপনি আমার গুরু :salute:
এরেই কয় ঢেঁকি স্বর্গে গিয়াও ধান ভানে, মাস্ফ্যু ভাই ঐ বি এম এ তেও গিয়াও :just: স্যার বানায়া ফেলছিলো আরেকটু হৈলে, ধারাল দের ভাগ পাইবার এইরূপ পুঁজিবাজী সিস্টেমের বিরুদ্ধে কঠিন প্রতিবাদ জানাই. :frontroll:
:shy: ইয়ে মানে,বিএমএর আপুরা আমাকে অনেক ভালো পাইতো।আমি সাচেল থিকা লুকায় খাবার বাইর কইরা খাইলে দেইখাও কিছু কইতোনা-সারাদিন এক্সট্রা পাঙ্গার উপ্রে থাকতাম বইলাই মনে হয় :shy:
তা বিএমএ'র কোন কোন আপুরা তোরে ভাল পাইত?
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
একটা আপু ছিলেন উনার সাথে জেসিসির ৪৯ লং কোর্সের এক ভাইয়ের "ইয়ে" ছিল।উনি জেসিসির সবাইকে,বিশেষ কইরা আমাকে "দেবর" স্নেহে দেখতেন।ওই আপুর নাম সম্ভবত "শ" দিয়া,আমি ঠিক শিউর না(পরবর্তীতে ভাবী হইছেন কিনা জানিনা)।আপু যেইখানেই থাকুন ভালো থাকুন।
আহারে মাস্ফ্যু, শেষ পর্যন্ত তুমিও 😕
x-( আঁধার ভাই কি আকারে ইঙ্গিতে আমারে নরেশ কইলেন?নাহিইইইইইইইইইইইইইইই......(আবেগে হিন্দি চইলা আসছে 🙁 )
তুই আমারে 'নরেশ', 'পরেশ', 'সমরেশ' এই তিন শব্দের সাথে পরিচিত করছিলি ভাইডি, এখন দেখি তুই ও... :((
আমারে 'ভাই' ডাকা বন্ধ কর, নাইলে তোর গুঁড়ি এক কোপে কেটে দিব। আই উইল হায়্যার দ্যা কাঠুরিয়া অফ কেমস ভাইয়া :grr: :grr: :grr:
ওই হালা তুই ক্যাডা? x-( খুইলা ক নাইলে কিন্তু *চি তে লাত্থি দিমু x-(
মাস্ফ্যু, শোন, follow the following instruction, quick, hurry up:
আমার এ যাবৎকালের সকল কমেন্ট খুঁজে বের করে পড়।
কমেন্টের রিপ্লায়ে যেসব কমেন্ট আসছে সেগুলাও পড়।
ফেসবুকে যাও।
After that, u'll feel "ভাবিয়া বলিও কথা, বলিয়া ভাবিও না......কারণ বুলেট আর বচন, একবার বাইর হইলে আর ফির্যা আস্তারেনা"
:grr: :grr: :grr: :gulli2: :gulli2: :gulli2:
ঐ আপু কি এক্স ক্যাডেট ছিল নাকি?
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:boss: :boss: :boss: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz:
মাস্ফ্যু ভাই নরেশ 😮 😮
বিএমএর এমন পাঙ্গার কথা আগে অনেক শুনছিলাম।
কিন্তু এর লিখিত বিবরণ পেয়ে সেইরকম লাগতেছে!
লেখা খুব ভাল হয়ছে মাহমুদ ভাই :clap:
কোনরকম লাগতেছে জেরিনাপ্পু ? 😛
তোরে বলা যাবেনা 😛 😛
পাঙ্গা কমার ব্যাপারটা আমাকে বলছে আমারই কলেজের পোলাপাইনরা।এখন তাহলে আবার বাড়ছে?
ব্যাপার না,লেগে থাক। :thumbup:
৫৬ বি এম এর মাহমুদ হল সম্ভবত শিশির মাহমুদ তালুকদার,কলেজে নাম ছিল শিশির।
কলেজ ভাইর রুমে গিয়া হালকা পাতলা ঘুমানো তো কোনো doubt না,এটা অধিকার। 🙂
মাসরুফ ভাই,tradition remains.. :-B :-B
হোসেন ভাই,আমি আপনার 'ধোপার কাপড়' ইন চার্জ ছিলাম O:-) O:-)
কিছু খাওয়ান তাড়াতাড়ি নইলে অনেক তথ্য Leak হইয়া যাইতে পারে!
তুই কি আমাকে বললি ?? দে সব লিক কইরা দে :)) তোদের শামসুজ্জামান, রাকিব ওরা কেমন আছে ওদের কন্টাক্ট নাম্বার/ইমেইল থাকলে দিস তো ।
01924682033 রাকিব।
সে আর্মিতে আছে,হিল ট্র্যাক্সে।
শামস USA তে চলে গিয়েছিল 2001/2002 এ।
থ্যান্কস । দেশে এসে খাওয়াবনে । ভাল থাকিস ।
:no: :no: মানি না...এক্ষনি খাপো :(( :((
নইলে আপনার ধুপি থেকে আসা ট্রাউজারে যে চিঠিটা পাইছিলাম,ঐটা কিন্তু আপলোড হইয়া যাইব। :awesome: :awesome: :awesome:
ধুপিরা হোসেন ভাইকে চিঠি লিখছিল? 😮 😮 😮 😮
=)) =))
আছে আছে...বিশাল কাহিনী।
আগে হোসেন ভাইর কাছ থেকে কিছু বাগাইয়া লই
তুই মনে হয় অন্য কারো কথা বলতেছিস । আমার তো কিছু মনে পরে না । এক কাজ কর বিস্তারিত লিখে একটা ব্লগ জমা দে 😀
থাক লেখমু না।ভাবছিলাম আপনার নামে একটা Fake ছাড়মু :khekz:
কিন্তু পরে ভাইবা দেখলাম আপনি আমারে বিশাল বাঁচা বাঁচাইছিলেন!আপনি আমারে select না করলে তারেক ভাই করতো...
তাহলে আমি :(( :(( :((
কলেজের ঘটনা নিয়ে লেখা দে আরো । তোদের আরেকটা কে যেন ভাল এ্যাথলেট ছিল নামটা মনে পড়ছে না আমিন নাকি 😕 যাইহোক ভাল থাক আর বেশি করে লিখতে থাক ।
একেবারে জীবন্ত মনে হচ্ছে... ৭ বছর আগে ২১ জানুয়ারির কথা মনে পড়ে যাচ্ছে...
আমরা ১০ জন (৯ ক্যাডেট+ ১ সিভিল) জয়েন করলাম রাত ১২ টার পর... ভেবেছিলাম পাঙ্গা কম খাব, কিন্তু হায়...!!! পরবর্তি কাহিনি বর্ননা করতে চাই না... বুঝে নিয়েন কি হয়েছিল...।।
মেহেদী ভাই, পাঙ্গার কাহিনী দিয়ে একটা সিরিজ দিয়া ফ্যালান, বহুদিন আপ্নের লেখা পড়ি না।
আমাদের কোর্স ফল ইন গুলিতে প্রথমেই একটা ভাগ হয়ে যেত: who all were the late comers?Fall Out
এমন কি কোম্পানী ফল ইনেও এটা হত!
so,আপনার কষ্ট 'ক্লোজ হোল' করে visualize করে নিলাম sir.. 🙂 🙂
:frontroll: :frontroll: :frontroll: দিচ্ছি
ভাল লেখা। মজা পাইলাম।
থ্যাংকস এ লট!আপনার কাছে আমি অন্যভাবে ঋণী,আপনার পোস্ট করা কিছু movie আমি search দিয়ে বের করি,তারপর download করি।অনেকের কাছে ভাব নিতাম!
গতকাল এক course mate দেখে ফেলেছে :no: :no:
:)) :)) :))
হুমমমম... বড় ই নস্টালজিক টাইপের লেখা... কত্ত কিছু মনে পইড়া গেলরে...
মাহমুদ, সুন্দর লিখেছো...
আহসান ভাই মাশা আল্লাহ বিয়ার পরে আরো সোন্দর হই গেছেন- 🙂
আপনি যে বিয়া না কইরাই এতো সোন্দর হইতাছেন দিনে দিনে...
জাতির বিবেক জানতে চায় যে :just: FRIEND রাই কি এর কারণ?
:dreamy:
সিনিয়ররে টিজ করার অফ্রাধে মাহমুদের ব্যান চাই x-(
অফ টপিক-আদনান ভাই আমারে আকারে ইঙ্গিতে আগলি কইছে :((
মাসরুফ ভাই,আমি তো আপনার দলে!আপনি আর আমি মিল্যা বিরোধী দলরে :gulli2: :gulli2: :gulli: :gulli:
ম্যাশ,
তারপরেও তো তোর চেহারার ধারে কাছে যাইতে পারতেছি না...।
এইবার কিন্তু সত্যি সত্যি ভ্যাঁ কইরা কাইন্দা দিমু কইতাছি আহসান ভাই
জানি তো ক্যান কানতে চাইতাছোস... কান্নার পরে :just: ফেরেন্ডরা আইসা চোখ মুছাইয়া (কি দিয়া মোছাবে তা অবশ্য শিওর না 😉 ) দেবে...। খালি চান্স মারার ধান্দা... :chup:
🙁 নাহ, আমি ভাবছিলাম আর কেউ না হোক সিসিবি কমান্ড্যান্টের কাছে অন্ততঃ আমার ভালু ছেলে ইমেজটা রইয়া গেছে-কিন্তু বিরোধীদলের অপপ্রচারে মনে হচ্ছে সেই নিষ্কলঙ্ক ইমেজের আকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা-স্যার,আপনি ওদের কথায় বিভ্রান্ত হবেন না...
=)) =)) =)) :grr: :grr: :grr:
😕 আঁধার ভাই হাসেন ক্যান? 😕 নাহ দুইন্না থিকা দ্বীনি শিক্ষা উইঠা গেছে
লাস্ট ওয়ার্নিং, মাস্ফ্যু, ভাই কবিনা ~x( :gulli:
এইডা কিডা? আমাগ মোটকা সামিউর নাকি?( 🙁 দুস্তো,প্রেরণা ভাবী আমারে মোটকূ কইছে সেইদিন :(( )
আমি সামিউর না, তয়, তুমি ভাই কাইন্দোনা, এইখানে তো কেক্কুকের ইমো নাই, নাও :teacup: খাও।
হুম, হেল কমান্ডো বইটা পড়ছেন? আপনিও একটা লিখে ফেলেন।
সেই রকম হইছে।
পড়ছিলাম অনেক আগে।
আমি কমান্ডো কোর্স করামু,তুই student হবি।
start start
তুহিন্তাইলেপক্ষীসমাজের্প্রথমকমান্ডোহৈব
ভয়াবহ অভিজ্ঞতা!!
ভালো লিখছ! :thumbup:
বি এম এর reception কাহিনী আইসা গেছে
এখন বেগারতির কাহিনীও কিছু শোনা দরকার
মাহমুদ, ভালো লাগছে আমার কাছে লেখাটা পইড়া। এখন লেখার ব্যাপারে কই, পোস্টের মধ্যে ইমো কি কমানো (সম্ভব হলে একদম না) করা যায়??
ইমো কমাইলে বাক্যের আকাঙ্খা-আসত্তি থাকে,কিন্তু যোগ্যতা থাকে না!ফলে ভাষার প্রাণ্জ্যলতা হারায় । O:-) O:-) 🙂
😀 :)) =)) =)) :)) 😀 :)) =))
অনেক কিছু মনে পড়ে গেল... জাহাঙ্গীর কম্পানীর স্কোয়ার প্রথম কয়েক সপ্তাহ তো সারারাত ঐ খানেই কেটেছে।
তবে ক্যাডেটদের কলেজ ভাইয়ের ডাউট নেয়া জিনিষটা নন ক্যাডেটদের বেশ নেগেটিভলি ইফেক্ট করে, আমি জিনিষটা কখনোই সাপোর্ট করতে পারিনি।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আপনার সাথে 'সহমত' পোষণ করছি..
ক্যাডেটদের কলেজ ভাইয়ের ডাউট নেয়া জিনিষটা নন ক্যাডেটদের বেশ নেগেটিভলি ইফেক্ট feel করা অনুচিৎ
🙂
অনেক সময় দেখা যেত যেই ছেলের ফল্টের কারণে পুরা স্কোয়াড পাঙ্গা খাচ্ছে সেই ছেলেই ডাউট নিয়ে কোন "ভাই" এর রুমে ঘুমায় আছে।এই জিনিসটা খুব খারাপ লাগত।
😮 😮 ক্যাডেটদের কলেজ ভাইয়ের ডাউট নেয়া জিনিষটা নন ক্যাডেটদের বেশ নেগেটিভলি ইফেক্ট feel করা অনুচিৎ
😮 😮 এইডা কি কৈলি? বেচারারা একে পাঙ্গা বেশি খাইতেছে এর পরে আবার অনুচিত ফীলও করতে পারবোনা? 🙁 🙁
অনুচিত কেন হবে?
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
সবখানেই তো ক্যাডেটরা :gulli: খায়।নন ক্যাডেট তো বলেই এমনকি আমার কতিপয় :just: Friend রাও বলতোঃ"শুনেছি ক্যাডেট কলেজের ছেলেরা নাকি ...." ইত্যাদি ইত্যাদি ~x( ~x(
একমাত্র এই একজায়গাতেই একফোঁটা relax পাই ;))
ছোট্ট ভাইটিকে বিপদে আশ্রয় দিন(যদি সে ফাক আপ না মেরে থাকে) 🙂
ফাক আপ মারলেও ছুডো ভাইরে আশ্রয় দিমু,কিডা কি কয় দেখি তো :grr: :grr: (এই "কিডা" এর মধ্যে সিনিয়র ভাইরা পড়বেন না :shy: )
মাহমুদ,
আবারো বলি-লেখাটা একদম জীবন্ত হইছে।চালায় যা আর পুরা ত্রেনিং লাইফের সম্ভব হইলে সিরিজ আকারে একটা বর্ননা দে।খুব মজা পাইছি পইড়া 🙂
খুব লাইভ্লি হইছে বর্ণনা। আরো বেশি বেশি করে লিখো।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
মাহমুদ ভাই,মাহমুদ নামের সবাই বস্ :hatsoff: কলেজে আমার নাম আর ক্যাডেট নং নিয়া অনেক ফাইজলামি করতাম
মাসরুফ ভাই,বাংলা লেখা বিশাল পাঙ্গা :(( :((
ফেসবুকে এটাই কি আপনি?http://www.facebook.com/search/?q=mashruf&init=quick#/profile.php?id=1349507042&ref=search&sid=567906353.1437179575..1
:shy: আমার পুরা নামটাও মাশা আল্লাহ আমার সাইজের মতই,এইটা লিখা সার্চ দিলে অটো পাইয়া যাবিঃ Tahsin Mashroof Hossain Mashfi
অভ্রতে বাংলা লেখা ইংলিশ লেখার চেয়েও সোজা...এইসব কিচাইন পাইড়া আর কতকাল চালাইবি রে আবদুল থুক্কু মাহমুদ x-(
মাশাআল্লাহ :boss: :boss: দেহের থেকেও থুক্কু নামের থেকেও তো লিঙ্কটা বড় মনে হচ্ছে।
বেটা গাধা-এইটা আমার প্রোফাইলের লিঙ্ক না।
আমার মনে হয় বিএমএ তে যোগদানের দিনটা সকল সামরিক অফিসারদের জীবনে এক স্মরণীয় দিন। সবারই এরকম মজার মজার ঘটনা আছে মনে হয়। তোমার লিখা পড়ে ২১শে জানুয়ারী ২০০৩ এর কথা মনে পড়ে গেল।
বিএসইউও আমিন (৫২) , আমি যতদূর জানি এক্স ক্যাডেট না।
আমিন স্যার পি সি সি 😀
:boss: :boss: :boss: :thumbup: :thumbup: :thumbup:
"রিলাক্সের সাথে কোনো রকম আপোষ..ক্যাডেটরা করে না।"
মাহমুদ ভাই ( স্যার) কি লেখা লিখলেন??? সারাজীবন ফলো করে জ়াব।
আদীব,সুস্থ্য আছিস তো?
স্যার এখন পর্যন্ত সুস্থ আছি ইনশাল্লাহ...।
ভাল,ভাল...এয়ার কমডর আনোয়ারের বাণীটা ফলো করিস 😉 😉
ফারাবী আর তৌহিদ তো চপারে চইলা গেছে,নেক্সট ১ বছর ৩ স্কোয়াড্রনে আর কেউ আসবে না...
বালা লিখসুইন 😀 আমরা এক্সকারশনে বিএমএ গিয়ে জিসি অপিচের ফোটু তুলসিলাম :awesome: ( ক্যাডেট ও ছিল)
যখন চলে যাব দূরে...বহুদূরে...নৈশব্দের দূর নগরীতে