যে চিঠি ঠিকানায় পৌছায়নি………

……
তোমাকে কি সম্বোধন করবো ঠিক বুঝতে পারছিনা,কারন আমাদের সম্পর্কটাতো কখনো কোন সম্বোধনের বেড়াজালে জড়ায়নি। কখনো বন্ধু,কখনো বন্ধুর চেয়েও বেশি-যখন যেমন প্রয়োজন তেমন ভাবেই তুমি আমার কাছে এসেছিলে। আমি বুঝতে পারিনি ঠিক কখন তুমি আমার সমগ্র সত্তায়,আমার’আমি’তে মিশে গেছো।বুঝতে পারিনি তুমি ছাড়া আমি কতটুকু অসহায়,বুঝিনি আসলেই আমি তোমায় কতটুকু ভালোবাসি। আজ যখন আমি সব বুঝতে পারছি তখন তুমি আমার থেকে অনেক অনেক দুরে,অথবা তোমার দুরে চলে যাওয়াতেই হয়তো আমি বুঝতে পারছি তুমি আমার কত কাছের ছিলে,আমার ঠিক কতটা জুড়ে ছিলে।

বিস্তারিত»

ষড়ঋতুর ছড়া !!!!!

এক বন্ধুর আভিযোগ প্রেম ছাড়া কবিতা লিখতে পারিস না! 😉 টপিক খোঁজলাম :dreamy: -ষড়ঋতু!কবিতা লিখতে চেয়েছিলাম, শেষে বাচ্চাদের ছড়া হয়ে গেছে! ব্লগে দেবার যোগ্য কিনা সন্দিহান! তবে মনে হয় পাঠ্যপুস্তকে স্থান পেতে পারে!

বিস্তারিত»

“আমরা এক ভাই দুই বোন। আমি, সালমা আর নূরী”

“নূরী, দরজাটা খুলোতো। কে যেন কলিংবেল দিসে।” হাতের আধ-কাঁটা শাক রেখেই রান্নাঘর থেকে ছুটে দরজাটা খুললো নূরী। সাকিবের যে কোন কথাতেই নূরীর প্রাণবন্ত বহিঃপ্রকাশ পাওয়া যায়, সাকিবের বোনটাকে কেমন যেন লাগে নূরীর কাছে। সাকিবেরই ছোট বোন সালমা স্কুল থেকে বাসায় ফিরেছে। নূরীর কাছে কাঁধের ব্যাগটা দিয়ে ড্রয়িং রুমের সোফায় শুয়ে নূরীকে গোসলের জন্য গরম পানি আর এক গ্লাস শরবত করে দিতে বলেই রিমোট চেপে টিভি অন করে সে।

বিস্তারিত»

একটি কাল্পনিক গল্প (ক্ষমাপ্রার্থনা পূর্বক বেশ্যা নামে চিহ্নিত সকল নির্যাতিত নারীদের প্রতি)

মগবাজার মোড়ের কাছে এসে যাওয়ার পর আরেকবার শান্ত’র দিকে ঘাড় ঘুরিয়ে মনযোগ দিয়ে তাকাল ফাহিম। নাহ ওর চেহারা একেবারে নরমাল। কোন উত্তেজনার ছিটেফোটা সেখানে নেই। কিছুটা হতাশ ফাহিম; শান্তটা এমন খ্যাপাটে হয়ে পড়বে বুঝলে তার সাথে সে আসত না আর সে না আসলে যে তার একা আসার সাহস কুলাতো না একথা সে ভালভাবেই জানে। কিংবা কে জানে হয়তো কুলাতো কেননা শান্তর পরিবর্তন গত কয়েকদিনে বড়ই রহস্যজনক মনে হচ্ছে শান্তকে বড়ই অচেনা মনে হচ্ছে।রিকশা থেমে গেল।

বিস্তারিত»

আচার ০১২: নাথিং এলস ম্যাটারস

মেটালিকার বিখ্যাত নাথিং এলস ম্যাটারস গানটি শোনেনি এরকম মেটাল ভক্ত কম পাওয়া যাবে। আমি নিজে মেটাল গানের হার্ডকোর ভক্ত না। সেই প্রগৈতিহাসিক কালে একবার গিটার হাতে তুলে নিয়েছিলাম। অপেক্ষায় আছে আইজুদ্দিন, এখনো আমার গিটারে দখল যেকোন শিক্ষানবিশ গিটার বাদকের মতোই। তখন মেটাল শুনতাম, কারণ গিটারে ওদের গানগুলো তুললে অনেক টেকনিক শেখা যায়। গিটারে ওদের কাজগুলোও ভালো। সেইভাবে শুনেছিলাম মেটালিকার নাথিং এলস ম্যাটারস। আমার প্রিয় গানগুলির একটা।

বিস্তারিত»

তুমি যা হতে চেয়েছিলে একবার, সেরকম হয়ে ওঠা হয়নি তোমার

ছাইদানির মানচিত্রে খয়েরিদাগেরা বলে তুমি সেখানে শুয়েছিলে পরতে পরতে
তুমি যা হতে চেয়েছিলে একবার, সেরকম হয়ে ওঠা হয়নি তোমার

বিছানায় ফিরে যাবার সময়ে তোমার চোখেও কয়েকটি মৃত্যু জমে থাকে
তুমি যা হতে চেয়েছিলে একবার, সেরকম হয়ে ওঠা হয়নি তোমার

সেখানে বিষন্ন বালিশ কেঁদেছিল তিনযুগ জেগে থাকা বিনিদ্রতায়
শীত রাতের কুয়াশা শাল গায়ে খুব মোলায়েম ব’সা ছিল রোদে

সূর্যে আগুন ধরে গেলে তুমি ঘুমিয়ে পড়ো
বই-মলাটের ভাঁজে ভাঁজে তখনও জেগে থাকে অলস জন্ম-কোষ

তুমি যা হতে চেয়েছিলে একবার,

বিস্তারিত»

বিশ্বসেরা আমাদের সাকিব!!!

ক্রিকইনফো ম্যাগাজিনের ইয়ার রিভিউ পড়তে গিয়ে অত্যন্ত অবাক সেই সাথে খুশি হয়ে তথ্যটি আবিষ্কার করলাম, সাকিব আল হাসান ২০০৮ সালে টেস্ট ক্রিকেটের সেরা অলরাউন্ডার। মোট রান ও উইকেট সংখ্যা এবং ব্যাটিং ও বোলিং গড় দুটোই বিবেচনা করে।

বিস্তারিত»

উসেইন বোল্ট…… Lightning Bolt

অলিম্পিক সোনা জেতার আগে থেকেই উসেইন বোল্টকে বলা হতো বিদ্যুৎময় বোল্ট। গত জুলাই এ ১০০ মিটার স্প্রিন্টে মাত্র ৫ম বারের মতো দৌড়াতে নেমেই উসেইন বোল্ট টাইমিং করেন ৯.৭৬ সেকেন্ড। তখনই ফিসফাস শুরু হয়েছিলো। মাত্র চার সপ্তাহের ভিতর বেইজিং অলিম্পিকে ১০০ মিটার দৌড়ে বিশ্ব রেকর্ড করে বসেন এবং একই সাথে ২০০ মিটার এবং স্প্রিন্ট রিলে এর বিশ্ব রেকর্ডও নিজের বায়োডাটাতে যোগ করেন। ২০০৮ সালে স্প্রিন্ট দৌড়ের সব হিসাব নিকাশ বদলে ফেলেছেন উসেইন বোল্ট।

বিস্তারিত»

জোয়ার্দারের কাণ্ড, মজুমদারের কীর্তি

১.
আনিস জোয়ার্দার পরিষ্কার বুঝতে পারলেন, ঘরে কেউ হাঁটাহাঁটি করছে। চোর হওয়াই স্বাভাবিক। তবু তিনি খুশি হয়ে ওঠেন। কারণ একটা ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন দেখছিলেন। ঘুম ভাঙ্গাতে এখন আর স্বপ্ন নেই। চোর আছে বটে, কিন্তু চোরকে বধ করার কৌশলও তার জানা আছে। তিনি অভিজ্ঞতা থেকে জানেন চোরদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করলে, একটু সুখ-দুঃখের কথা বললে ওরা ভড়কে যায়। আদর-সমাদর পেলে চোররা ভদ্রলোকের চেয়েও ভদ্রলোক।
আনিস জোয়ার্দার তাই কম্বলের তলা থেকেই বললেন কে-রে?

বিস্তারিত»

বিবাহিতদের গল্প, পোলাপাইনের পড়া নিষেধ

১.
ডাকাত পড়লো ব্যাংকে। ভল্ট থেকে সব অর্থ তুলে নেওয়ার পর ব্যাংকের ভিতরে থাকা সবাইকে এক লাইনে দাড়াতে বললো ডাকাতরা। ডাকাত সর্দার দবিরকে জিজ্ঞাসা করলো-তুমি কি দেখোছে যে আমরা ডাকাতি করেছি।
কাপঁতে কাপঁতে দবির বললো- জি দেখেছি। সাথে সাথে এক গুলি, লুটিয়ে পড়লো দবির।
পাশে দাঁড়ানো ছবির আর তার বউ জরিনা। ডাকাত সর্দার এবার ছবিরের কাছে জানতে চাইলো-তুমিও কি দেখেছো যে আমরা ডাকাতি করেছি।

বিস্তারিত»

আছি-

আছি,
বড্ড জানান দিতে ইচ্ছে করে আছি।
মন ও মননে গুনগুন করে ব্লগিং-এর মৌমাছি।

———
হেলাল হাফিজের কবিতা থেকে টুকলিফাইং করলাম। এই ভদ্রলোকের কবিতায় একসময় এতই ডুবে ছিলাম যে মনে মনে বিশ্বাস করতাম, আমাদের প্রত্যেকের মনের ভেতর বাস করেন একজন হেলাল হাফিজ!
সে যাকগে,
নেট ছিলো না কদিন। মনে হচ্ছিলো আমি যেন আমাতেই ছিলাম না।

বিস্তারিত»

বৃষ্টির আনন্দ

আজ সকালে সবুজ টিপ পরবে বলে –
খুঁজে দেখ সব টিপ আছে, তবে সবুজটা নেই।
খোঁপা বাঁধবে বলে ধরে রাখছ চুলের গোছা –
অথচ কেন যেন খোঁপাটা বাঁধছে না কিছুতেই।
আজ সারাটা রাস্তা নিস্তব্ধ, নেই কোন রিক্সা
রোদে পুড়ে ঘামছ তুমি, আর জ্বলছ রাগে –
দিনের শুরুতে সবকিছুতে না, শঙ্কা জাগে মনে

বিস্তারিত»

জয় বাংলা বাংলার জয়, শুভ হোক দু’হাজার নয়

নতুন বছরের শুরুতে নাকি যা করা হয় পুরো বছর জুড়ে তার পুনুরাবৃত্তি হয়। তাই লিখছি….

এমনিতে আমার আলস্য প্রবাদসম। গড়িয়ে চলি গড়িয়ে খাই, কচ্ছপকে হার মানাই। তাতে কিছু সুবিধা পাই, কিছু হারাই। সুবিধা হল কাজের কথা কেউ সহজে বলে না। অসুবিধা হল আমার নিজের প্রয়োজনীয় অনেক কাজ যা দিয়ে আমার ভবিষ্যত তৈরী হতে পারে তাও আর করা হয় না।

একবার ভার্সিটির হল বদলের সময় আমার বন্ধু আহসানের(আমার আগের ক্যাডেট নম্বর ওর ছিল) কিছু সার্টিফিকেট আমার ব্যাগে রযে যায়।

বিস্তারিত»

শুভ নববর্ষ ২০০৯ (or Happy NewYear?)

এখন পর্যন্ত নিউ ইয়ার নিয়ে কোন অফিসিয়াল ব্লগ না দেখে লোভটা সামলাতে পারলাম না। কোবতে একটা দ্যাক্লাম, আর রায়হানের পিলান প্রগ্রাম, মাগার তাও…ফাকা মাঠে গোল দেওয়ার ধান্দা আর কি। সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা। আহারে, পোলাপাইন/মাইয়াপাইন সব বুড়া/বুড়ি অয়া যাইতাচে।

ফুটনোটঃ আজকে বিকালে বাইরে ঘুরতে গিয়েছিলাম। হঠাৎ রাস্তার পাশে দোকানের নাম দেখলাম “Animal Eye Clinic”. আমেরিকার গরু ছাগলেরা মনে হয় আইজকাইল চোখে কম দেক্তাচে আমার মত।

বিস্তারিত»