কামরুল ভাইয়ের পুরনো দিনের গান আজো ভরে মনপ্রান পড়ে অনুপ্রাণিত হয়ে। কমেন্টেই অনেক কথা লেখা হয়ে গেছে তাও অনেক কিছু মনে পড়ে গেল কলেজ ফাংশন নিয়ে। কলেজে সব ব্যাচ ঢুকার পরই একটা ফাংশন করতে হত আমাদের কলেজে সেটাকে বলত ট্যালেন্ট শো। সেখানেই বের হয়ে পড়ত কারা গান গায় কারা কি পারে, এবং পরবর্তী ৬ বছর তাদের দিয়েই সব ফাংশন করানো হত। সবচেয়ে হিট হত মোটামোটি হিন্দি গানটা তাই হিন্দি গানটা করানো হত সবচেয়ে ইম্পর্ট্যান্ট কাউকে দিয়ে।
বিস্তারিত»১০০% বৈজ্ঞানিক ছড়া
টন খানি ডাল কিনে গাল খেত ডালটন
বৌ ঝাড়ি দিলে যেত চলে নয়া পল্টন।
এডিসন রেডিসনে খেত রোজ ব্রেকফাস্ট
লুচি, ডাল ভাজি ভুলে নিত জ্যুস, কেক ফার্স্ট।
আসি আসি করে শেষে আসেনিতো আসিমভ
বেড়ে রাখা খাসি ভুনা হয়ে গেছে বাসি সব।
স্বপ্ন ও বাস্তবতা এবং সেই সাথে কুমিল্লার ১০০ তম পোষ্ট
আমাদের হাসনাইনের “স্বপ্নবাজ” পোষ্টের কমেন্ট করতে গিয়ে দেখলাম বেশ বড় হয়ে যাচ্ছে কমেন্টটা। কমেন্টটা পোষ্টের চেয়ে বড় হয়ে যাচ্ছিল। তখনই আইডিয়াটা মাথায় এল, স্বপ নিয়ে আরেকটা পোষ্ট লিখে ফেললে কেমন হয়? তাই কমেন্ট না করে তার সাথে আরো কিছু যোগ করে যা মনে আসল একটানে এখানে লিখে ফেললাম।
তাহলে মূল বিষয়ে আসি। বিষয়টা হলো স্বপ্ন কি এবং কত প্রকার? আমার মতে স্বপ্নের সংঙ্জ্ঞা হলো “ইহা আমাদের অবচেতন মনের কল্পনারই একটি প্রতিচ্ছবি”।
বিস্তারিত»গর্জে ওঠো তুমি স্বাধীনতা …(যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর ফর্ম)
তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা
তোমাকে পাওয়ার জন্যে
আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায় ?
আর কতবার দেখতে হবে খান্ডবদাহন ?
Please read details from here :
গণসাক্ষর তালিকাটি পূরণ করে সরাসরি অথবা ডাক মারফত নিম্নোক্ত ঠিকানায় পাঠাতে অনুরোধ করা যাচ্ছে :
সামহোয়্যার ইন, বাড়ী নং ১৪, ষষ্ঠ তলা, সড়ক নং ১৬/e, গুলশান, ঢাকা-১২১২,
বিস্তারিত»স্বপ্নবাজ
মানুষ নাকি ভাবে এক আর হয় আরেক। অনেকে নাও মানতে পারেন কিন্তু আমি মানি। কারণ ভাবতে ভাবতেই অনেকটা সময় পার করেছি একদা। সেই ভাবনার ফলগুলো যে মিঠা হয় নাই একথা মুখ বন্ধ করেও বলতে পারি। মানে চোখ বন্ধ করে মাথা এক পাশে কাত, এইবার বোঝতে পেরেছেন-ত। দিন যায়; নিত্য-নতুন মানুষ আসে, সাথে ইংরেজীতে জেনারেশন বদলে যায়। মানুষগুলো ‘ইয়ো’ থেকে ‘ইয়োতর’ হয়ে যায়। স্বপ্নগুলোর রংও বদলায় চাহিদার সাথে।
বিস্তারিত»সিসিবি’কে নিয়ে একটি ব্যাপক চিন্তাশীল পোস্ট…!!!
২০০৯ এর জানুয়ারী মাসটা সিসিবি’র জন্য একটি মাইলস্টোনের মাস হতে চলেছে…প্রতিদিন যে হারে পোস্ট আসছে তাতে হাজারতম পোস্ট হতে খুব বেশি হলে আর ১০/১২ দিন লাগবে।
আমি সিসিবি’তে যোগদান করেছিলাম ২০০৮ এর মাঝামাঝি সময়ে, তখন দিনে মনে হয় দুই তিনটার বেশি পোস্ট হত না…ধীরে ধীরে সদস্যসংখ্যা বাড়তে লাগল, সিনিয়র ভাইদের আনাগোনা জোরাল হতে লাগল, সেই সাথে তাল মিলিয়ে জুনিয়ররাও…শুধুই স্মৃতিমূলক লেখা থেকে বিভিন্ন ভেরিয়েশনের লেখা আসতে আরম্ভ করল…মূলতঃ এটিই ব্লগটাকে করে তুলল গতিশীল…
শীতের চাদর
ছেঁড়া ছালা গায়ে দিয়ে
ঠাণ্ডা মেঝেতে শুয়ে আছে সে,
গায়ে বিঁধছে সূঁচের মতো
বরফ শীতল ঠাণ্ডা বাতাস
– তবু শিশু শুয়ে থাকে
অভ্যস্ত ভঙ্গীতে, কাঁপতে কাঁপতে ঠক ঠক;
শান্তির মা বাড়ি ফিরে গেলেন
শান্তির মা এই বাড়ি ছেড়ে গেছেন। দু’দুটো বছর আদরে-শাসনে বাড়ির সবাইকে আগলে রেখেছিলেন তিনি। পানি-বিদ্যুৎ যেমন, না থাকলে চলে না; শান্তির মা ছিলেন তেমনি- এই বাড়ির হৃদপিন্ড। গোটা পরিবারকে সচল রেখেছিলেন তিনি।
বাড়িতে তখন একজন কাজের লোকের ভীষণ প্রয়োজন। সকালের নাস্তা ঠিকমতো হয় না, রান্নার লোক নেই। ব্যবহার করা পেটিকোট, শাড়ি, ব্লাউজ থেকে শুরু করে বিছানার চাদর, আন্ডারওয়্যারের স্তুপ জমেছে দিনের পর দিনে।
বিস্তারিত»শুধুই লেখা অথবা গল্প -২
পূর্ব প্রকাশের পর…..
শুধুই লেখা অথবা গল্প -১
সেই নর আর সেই নারীর মাঝে প্রথম যেদিন সাক্ষাত হলো তা খুব সাধারণ একটি দিন ছিল।অসাধারণ হবারও তেমন কোন কারণ নেই।জগত মানবের বড় কোন কল্যান কিংবা অকল্যান কোন দিন বয়ে না আনলে তাকে মহাকাল মনে রাখে না।সেই দিনটি মহাকালতো দূরে থাকুক সেই মানব মানবীদের ও ঠিকমতো স্মরণে নেই কোন বিশেষ দিন হিসাবে।কিন্তু আমাদের এই গল্পের জন্য দিনটি নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ তা বলার অপেক্ষা রাখে না।তার চেয়েও বড় কথা এই মানব আর মানবী যদি সাধারণ আর দশজনের মত হত তবে তাদের মাঝে কথা দূরে থাক সাক্ষাতও হতো না।কিন্তু সাক্ষাত হলো তাদের মাঝে নাটকীয় কিংবা অনাটকীয় ভাবে।
বিস্তারিত»ইচ্ছে ঘুড়ি ০৬…
১…
ভালো সিনেমা কিংবা বড়সড় ভালো বই পড়লে কিছুক্ষণ কোন ভাবেই কম্পিউটারের বসা উচিত নয়। বসলেই আমার একটা পোস্ট লিখে ফেলতে ইচ্ছা হয়। কি দেখলাম বা পড়লাম তার জ্ঞানী সমালোচনা নয়, আমি লিখি জিনিসটা দেখে কিংবা পড়ে আমার অনুভূতি। আমি তাই সিনেমা দেখা কিংবা বই পড়া শেষে চট করে ঘুম দিয়ে দেই- এবং সকালে উঠে সব কিছু ভুলে যাই। কিংবা একটা দুইটা সিগ্রেট খাই,
বিস্তারিত»ভাল ছেলে
আমি যে বদ এ ব্যাপারে আমার বাপ মা ছোট কাল থেকেই নাকি নিশ্চিত ছিল । আরো ভাল করে বললে আমার দুই বছর বয়সে যখন আমি আমার পাঁচ বছরে বড় বোন কে কামড়ে রক্ত বের করে দিলাম তখন থেকেই তারা আমার বজ্জাতির ব্যাপারে নিশ্চিত ছিলেন । কিন্তু ব্যাপার হল বদ হিসেবে আমার সুনাম শুধু আমার বাবা মার মধ্যে সীমাবদ্ধ রইল না আস্তে আস্তে এটা আত্মীয় স্বজন থেকে পাড়া প্রতিবেশী সবার মধ্যে ছড়িয়ে পরতে থাকল যাদের প্রধান কাজ হল তাদের ন্যাদা ন্যাদা পোলাপাইন গুলারে আমার কাছ থেকে যত সম্ভব দূরে রাখা ।
বিস্তারিত»Before the Rains…. তথাকথিত ক্লাসিক নাহলেও ভালো সিনেমা
ছুটিতে অনেক গুলো সিনেমা দেখার প্ল্যান ছিলো। দেখেছিও অনেকগুলো। কিন্তু সেরা সিনেমাটা দেখা হলো আজ ছুটির শেষদিনে। ঠিক করে রেখেছিলাম ছুটিতে দেখা সেরা সিনেমাটার অভিজ্ঞতা ccbতে শেয়ার করবো। কাল রাতে হঠাৎ করেই একটা সিনেমার রিভিও দেখলাম। আমিতো synopsis পড়ে অনেক আহলাদিত হয়ে উঠেছিলাম। ‘Mon Amoure’। বলা হয়েছে Sesher Kobita Revisited. শিলং দেখলে আবার সিলেটের কথা মনে হবে, ভেবেছিলাম লাবন্য আর অমিতের কি হলো দেখা যাক।
বিস্তারিত»কী মানি কেন মানি
(ইসলামী আমল-আখলাকের দিক দিয়ে খুব দুর্বল একজন মুসলমান আমি। কেবল ঈমানটা নিয়েই বেঁচে আছি। তবে সে ঈমান ঠুনকো কোনো ফিলিংস নয়, তাই নিয়েই এই লেখা। সঙ্গত কারণে লেখাটি মুহাম্মদ এবং সাদীদ ভ্রাতৃদ্বয়কে উৎসর্গ করলাম।)
বিশ্বাস ব্যাপারটা সবসময় যুক্তি-তর্কের গন্ডিতে আবদ্ধ না-ও হতে পারে। আমাদের চিন্তাজগতের সীমাবদ্ধতার কারণে যুক্তির বাইরেও অনেক কিছু মেনে নিতে হয় আমাদেরকে। বাস্তবতা হলো, ঈমান বা বিশ্বাসের সাপোর্টে জ্ঞান অত্যন্ত আবশ্যক,
বিস্তারিত»প্রবাসে প্রলাপ – ০০১
একটা শীতের বন্ধ শেষ করলাম। আজ ছুটির শেষ দিন তাই মনটা বড়ই উশখুশ করছে। ছুটি শেষের অনুভূতি মনে হয় সবারই একরকমই হয়। কিন্তু ছুটি শুরুর অনুভূতিগুলো বিদেশে যারা থাকে তাদের একটু অন্যরকম। এবার যেমন ছুটি শুরু হবার আগে ভাবছিলাম কি যে করি। ছোট্ট একটা ছুটি খুব বেশি কিছু করার ও নেই। প্রতিটা ছুটির আগে যেমন নিজের টাকা পয়সা মিলিয়ে দেখি দেশে যাওয়া যাবে কিনা এবারও তেমন।
বিস্তারিত»সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার দু’বছর পর
এই বেশ ভালো আছি –
শেষ হয়ে যাওয়া ভালোবাসার চর্বিত চর্বন নিয়ে
জাবর কাটছি শেষ হওয়া বলদের মতো।
যে যাই বলুক, ভালোবাসাহীনতার এক চরম আনন্দ আছে –
আর তা হলো দায়বদ্ধতাহীনতার সুখ, উপরি হিসেবে নতুন গাভীর স্বপ্ন।
আমার দীর্ঘ প্রেমময় জীবনের সুখস্মৃতিগুলো
কালের ধূলোয় হারিয়ে যাচ্ছে, যাবে;
দগদগে ঘা-এর মতো আরো উজ্জ্বল হবে
সেই সময়ের কষ্টগুলো – বর্তমানে সেগুলোই বেশী মনে পড়ছে।