ব্রোকব্যাক মাউন্টেইন: রজার ইবার্টের রিভিউ

মূল রিভিউয়ের লেখক: রজার ইবার্ট
অনুবাদক: খান মুহাম্মদ
[মূল লেখকের অনুমতি নেয়া হয়নি। তাই এই রিভিউ কোন বানিজ্যিক কাজে ব্যবহার করা যাবে না।]
স্পয়লার ওয়ার্নিং: সিনেমার কাহিনীর কিছু চুম্বক অংশ বলে দেয়া আছে। যারা সিনেমা দেখার আগেই চুম্বক অংশগুলো জেনে ফেলতে চান না, তাদেরকে সতর্ক করা হল।

সিনেমার একটি দৃশ্যে এনিস জ্যাককে বলে, “There were two old guys shacked up together.

বিস্তারিত»

গল্পঃ সহোদর-মায়া

আমার জ্ঞান থাকতে থাকতেই ধারালো চাপাতির কোপে ডান হাঁটু থেকে আলাদা করে ফেলল আমার পা-টাকে। রমিজ। রমিজ আর সোবহান। সোবহানের পাশে আরো কেউ ছিল (মনে পড়ছে না)। রমিজের হাতে চাপাতিটা ধরা ছিল। কোপানোর ঠিক আগে ঝিকিয়ে ওঠা আলোয় দেখেছি রমিজের হাতের শিরাগুলো ফুলে উঠছে। সাঁ–ঝুপ! একটা শব্দের পরে আমি টের পাই পা আলাদা হয়ে গেছে। কাটাপ্রান্তে লাল লাল মাংস আর রক্ত। মোড়ের দোকানে পিজা বলে যা বিক্রি হয় পনেরো টাকায়,

বিস্তারিত»

আখ্যায়িকা ( সতর্কীকরণ: একটি আঁতলামি ধর্মী পোস্ট) -১

** সামুতে আমার একেবারে প্রথমদিকে লেখা একটি পোস্ট।

সন্ধ্যা নেমে এসেছে অনেক আগেই।ঢাকার কোন এক রাস্তায় হাটছে নিলয়।নিসঃঙ্গতা উপভোগ করতে শিখেছে সে ছোটবেলা থেকেই।তার একান্ত নিজঃস্ব মূহুর্তগুলো কাটে নিঃসঙ্গতায়।টিপটিপ বৃষ্টি পড়ছে চারদিকে।কিন্তু তা তার হাটার স্পৃহা মোটেই কমাতে পারছে না।অর্থহীন বিষন্নতায় ছেয়ে আছে তার মন।কোন এক অজানা কিছু হারাবার আশায় না জানা কিছু পাবার নেশায় তা সে ঠিক বলতে পারে না।শুধু সে জানে তাকে ছুটে চলতে হবে এ পথ ধরে।

বিস্তারিত»

আচার ০১৩: পরবাসীর রোজনামচা

ঘুম ভাঙে সাড়ে পাঁচটার দিকে। ল্যাপটপটাকে আবিষ্কার করি মেঝের উপর। ঘুমের ঘোরে ফেলে দিয়েছিলাম নাকি নিজেই মেঝের উপর রেখেছিলাম মনে করতে পারি না। তুলে চালু করি। আমার মতোই শীতনিদ্রা ভেঙে জেগে উঠেন আমার প্রবাস জীবনের সবচেয়ে বড় বন্ধুটা। ক্রিক ইনফোর পেজ খোলাই ছিল। আলস্য ভেঙে অতি কষ্টে আঙুল তুলে F5 চাপি। চারখানা উইকেট পড়েছে, লিড চারশর ঘরে। দীর্ঘশ্বাস ছাড়ি। কেউ কথা রাখে না। সাকিবকে ঠেকানোর বুদ্ধি ঠিকই বের করে ফেলেছে শ্রীলংকা।

বিস্তারিত»

জন্মদাতা

শালার মেজাজ টা কেমন লাগে , ভার্সিটির বাস টা মিস করলাম । সকালটাই লস দিয়ে শুরু, ফাউ ফাউ দশ টাকা খরচ হয়ে গেল। এদিকে টিউটোরিয়ালে যাই না দেখে স্যার ডাকছে, বেটা আবার কথা বলা শুরু করলে ঘন্টা তিনেকের আগে থামতে পারে না । ওদিকে মিতুর সাথে বারটায় টিএসসিতে দেখা করার কথা, মনে হয় না সম্ভব । ঝামেলা, মিতুও আবার মোবাইল বন্ধ রাখছে । শেষে আবার ফোন কইরা রাগ ভাঙ্গাতে হবে ।

বিস্তারিত»

ছেড়া-খোড়া মেঘের পদ্য

বুক পকেটে ছেড়া-খোড়া মেঘের পদ্য
বুকের বাম পাশের
হৃদয়ের ক্ষরিত রক্তের দোলায় দোলে
এক আকাশ ভরা স্বপ্ন নিয়ে রাস্তায়,
বারেবারে ছুটি সম্পাদকের অফিসে,
চোখে জ্বলজ্বলে তারা,ছাপা হয় না,ব্যর্থ চেষ্টায়
পায়ের তলায় দুমড়ে মোচড়ে ফেলা কবিতার পাতা,
আবার কোন এক ব্যর্থ কবিতা লিখব,কোন আড্ডায় বসে
শুভাকাঙ্খির নির্ভেজাল প্রসংশার উত্তফুল্ল ধ্বনি,
সেই পত্রিকা অফিস;
হয়ত এবার রুমালের বদলে ঘামই মুছব আমি
কবিতা দিয়ে,তবু ব্যর্থ হতে দিবনা
আমার ছেড়া-খোড়া মেঘের পদ্য।

বিস্তারিত»

প্রাত্যহিক অপলাপ- ১

প্রত্যহ এইরূপ দুপুরবেলা, আমাদের পাড়ার জানলা দিয়ে, ঝাঁক ঝাঁক কিশোরীরা ফান্টা খেতে খেতে এগিয়ে যায়।।

আমাদের পাড়ার জানলায় আকাশী পর্দা ওড়ে রোজ। মুশকিল এই যে- , আকাশ যেদিন মেঘে মেঘে গুরুগম্ভীর কালো থাকে-; তবু ঐ সব আচানক জানলায়
ওই আকাশী পর্দাই ওড়ে।।

বিস্তারিত»

কাটেইন গণহত্যা: একটি সিনেমা, ইতিহাস খুঁজে দেখা এবং বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

একটা সিনেমা দেখে আমি স্তব্ধ হয়ে গেছি। একটা পোলিশ ছবি, পরিচালক আন্দ্রে ওয়াজদা (Andrzej Wajda)। ছবিটার নাম কাটেইন (Katyń)। ২০০৭ সালের ছবি।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়েছিল পোল্যান্ড থেকে। জার্মাানি পোল্যান্ড আক্রমন করার পর। পোল্যান্ডের একদিক দখল করে নেয় জার্মানি, অন্যদিক সোভিয়েত ইউনিয়ন। বলা হয় গোপন চুক্তি করেই দেশ দুটি পোলান্ড দখল করে নেয়। ছবির শুরু এখান থেকে।
বিনা যুদ্ধে পোল্যান্ড ছেড়ে দেয়নি পোলিশরা।

বিস্তারিত»

৯৯% ভেজাল বৈজ্ঞানিক ছড়া

আপেল গাছের নিচে বসে ভাবে শুধু নিউটন
ব্যবসাটা হতো ভাল, আপেল পেলে few ton

গ্যালিলিও লাগিয়ে চোখে মস্ত এক টেলিস্কোপ
দেখে সূর্যের চারপাশে গ্রহ করে ছোঁক ছোঁক ।

হ্যালি দেখে আকাশে, তেড়ে আসছে ধুমকেতু
ভয় পেয়ে একলাফে পার হয় কর্নফুলী সেতু।

আইনস্টাইন ভাবে বসে সময় কেন মানে না আইন ?
ভাবতে গিয়ে রং রোডে ট্রাফিক পুলিশের ফাইন।

বিস্তারিত»

স্বপ্নের বাসর

(বাসর রাতে কী হবে, এটা নিয়ে কমবেশি চিন্তা হয়ত সবার মাথায়ই উঁকি দেয়। আমরা যারা এখন ‘কুমার’, এই চিন্তাটা আমাদেরই বেশি। বাসর রাতে বৌয়ের সাথে আমার কী কথা হবে, সেটাই উঠে এসেছে এই কবিতায়। প্রথমে স্বামী, এরপর স্ত্রী এভাবে নিচে নিচে কথোপকথন হিসেবে পড়ে যেতে হবে এটা। কবিতাটা তাইফুর ভাইকে গিফট করা হলো। :gulti: )

-অবশেষে এলো এই রাত
সহস্র প্রতীক্ষার প্রহর পেরিয়ে এলো এই রাত।

বিস্তারিত»

পুরনো দিনের গান, আজো ভরে মনপ্রাণ ( ২ )

কামরুল ভাইয়ের পুরনো দিনের গান আজো ভরে মনপ্রান পড়ে অনুপ্রাণিত হয়ে। কমেন্টেই অনেক কথা লেখা হয়ে গেছে তাও অনেক কিছু মনে পড়ে গেল কলেজ ফাংশন নিয়ে। কলেজে সব ব্যাচ ঢুকার পরই একটা ফাংশন করতে হত আমাদের কলেজে সেটাকে বলত ট্যালেন্ট শো। সেখানেই বের হয়ে পড়ত কারা গান গায় কারা কি পারে, এবং পরবর্তী ৬ বছর তাদের দিয়েই সব ফাংশন করানো হত। সবচেয়ে হিট হত মোটামোটি হিন্দি গানটা তাই হিন্দি গানটা করানো হত সবচেয়ে ইম্পর্ট্যান্ট কাউকে দিয়ে।

বিস্তারিত»

১০০% বৈজ্ঞানিক ছড়া

টন খানি ডাল কিনে গাল খেত ডালটন
বৌ ঝাড়ি দিলে যেত চলে নয়া পল্টন।

এডিসন রেডিসনে খেত রোজ ব্রেকফাস্ট
লুচি, ডাল ভাজি ভুলে নিত জ্যুস, কেক ফার্স্ট।

আসি আসি করে শেষে আসেনিতো আসিমভ
বেড়ে রাখা খাসি ভুনা হয়ে গেছে বাসি সব।

বিস্তারিত»

স্বপ্ন ও বাস্তবতা এবং সেই সাথে কুমিল্লার ১০০ তম পোষ্ট

আমাদের হাসনাইনের “স্বপ্নবাজ” পোষ্টের কমেন্ট করতে গিয়ে দেখলাম বেশ বড় হয়ে যাচ্ছে কমেন্টটা। কমেন্টটা পোষ্টের চেয়ে বড় হয়ে যাচ্ছিল। তখনই আইডিয়াটা মাথায় এল, স্বপ নিয়ে আরেকটা পোষ্ট লিখে ফেললে কেমন হয়? তাই কমেন্ট না করে তার সাথে আরো কিছু যোগ করে যা মনে আসল একটানে এখানে লিখে ফেললাম।

তাহলে মূল বিষয়ে আসি। বিষয়টা হলো স্বপ্ন কি এবং কত প্রকার? আমার মতে স্বপ্নের সংঙ্জ্ঞা হলো “ইহা আমাদের অবচেতন মনের কল্পনারই একটি প্রতিচ্ছবি”।

বিস্তারিত»

গর্জে ওঠো তুমি স্বাধীনতা …(যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর ফর্ম)

তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা
তোমাকে পাওয়ার জন্যে
আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায় ?
আর কতবার দেখতে হবে খান্ডবদাহন ?

Please read details from here :

গণসাক্ষর তালিকাটি পূরণ করে সরাসরি অথবা ডাক মারফত নিম্নোক্ত ঠিকানায় পাঠাতে অনুরোধ করা যাচ্ছে :

সামহোয়্যার ইন, বাড়ী নং ১৪, ষষ্ঠ তলা, সড়ক নং ১৬/e, গুলশান, ঢাকা-১২১২,

বিস্তারিত»

স্বপ্নবাজ

মানুষ নাকি ভাবে এক আর হয় আরেক। অনেকে নাও মানতে পারেন কিন্তু আমি মানি। কারণ ভাবতে ভাবতেই অনেকটা সময় পার করেছি একদা। সেই ভাবনার ফলগুলো যে মিঠা হয় নাই একথা মুখ বন্ধ করেও বলতে পারি। মানে চোখ বন্ধ করে মাথা এক পাশে কাত, এইবার বোঝতে পেরেছেন-ত। দিন যায়; নিত্য-নতুন মানুষ আসে, সাথে ইংরেজীতে জেনারেশন বদলে যায়। মানুষগুলো ‘ইয়ো’ থেকে ‘ইয়োতর’ হয়ে যায়। স্বপ্নগুলোর রংও বদলায় চাহিদার সাথে।

বিস্তারিত»