যখন বাজলো গেমস এর বাঁশী (২)

নীল পরিকল্পনা করে ফেলল জেদের বশেই। ঠিক হলো- এই মাঠেই এই দলকেই হারাতে হবে খেলে। এবং তা করতে হবে যত দ্রুত করা যায় ততোই স্বস্তির হবে।

জগতে কেউ কেউ আছে যে একবার একটা নির্ধারন করে ফেললে তা সম্পূর্ণ না করা পর্যন্ত হাল ছাড়ে না। কিন্তু নীলের বয়সে ততটুকু আশা করা বাড়তি বলেই ঠেকা উচিৎ। তথাপি এই ছেলেটি কিন্তু সেইরকম অসাধ্যকে আয়ত্ত্বে আনতে বদ্ধ পরিকর হয়ে উঠলো।

বিস্তারিত»

বিষ্টি ধোয়া স্বপ্ন

খাতা থেকে মুখ উঠায়ে ছোট ভাই বলল; স্যাম জানিস আমরা ক্লাস টেনে উঠে একটা ব্যান্ড বানাবো।
আমি বললাম, অ।
সব কিছু ঠিক হয়ে গেছে।
অ। তুই কি বাজাবি?
আমি বাজাব না, গান গাব।
অ। (উল্লেখ্য আমাদের ভাইবোনদের সম্বন্ধে কনক ভাইয়ের করা মন্তব্যটি পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে খাটে)
আমি গান লিখবও।
আচ্ছা, আমাকেও বলিস, আমিও দুই একটা লিখে দিব।
না আমিই লিখব।

বিস্তারিত»

ক্যাডেট নম্বর ৯৯৯ : বদলে যাওয়া নিক

গত জুন মাসে বা-পায়ে একটা ‘ইনফেকশন’ নিয়ে কিছুদিন বাসায় বিশ্রাম আর কয়েকদিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। সে সময় সামুতে প্রকাশিত আমার একটা পোস্টে জিহাদ এসে মন্তব্য করলো :

“১৬ জুন : ভাইয়া আপনি অদ্ভুত সুন্দর লিখেন। আমাদের ক্যাডেট কলেজ ব্লগে আপনাকে না পেলে কিন্তু খবর আছে!!!!

লিংকটা দিয়ে দিলাম : http://cadetcollegeblog.com”

এরকম দাবি নিয়ে বলা! সত্যি বলছি ভীষণ ভালো লেগেছিল।

বিস্তারিত»

যখন বাজলো গেমস এর বাঁশী (১)

কলেজে প্রতিদিন সবচেয়ে মজার সময় ছিল গেমস টাইম।
আমি ক্লাস এইটের পর থেকে বাস্কেটবল খেলা শুরু করছি। তার আগে ফুটবল এর গোলকীপার খেলতাম। আমার বন্ধু তাজুল সেই ক্লাস সেভেন থেকেই দুর্দান্ত ফুটবল খেলতো। ওর নেশা ছিল শট নেয়া আর আমার ওকে ঠেকিয়ে দেয়া। ছুটির দিন গুলোতে ও আর আমি খুব ভোরেই মাঠে যেয়ে এই প্র্যাকটিস করতাম। ওর রেইন বো / ব্যানানা শট গুলো ঠেকানো ছিল ঐ সময় আমার বিশাল চ্যালেঞ্জ।

বিস্তারিত»

ওয়েলকাম টিউন

১.
-হ্যা রনি বল
-কিরে তুই এইটা কি ওয়েলকাম টিউন লাগাইছিস?
-ক্যান দোস্ত ভালো হয় নাই?
-নাআআ…ভাল হইছে…কিন্তু..”সখীগো নিলানা খবর যতনে..”এইটার মানে কি??ছ্যাক ট্যাক খাস নাইতো আবার।
-আরে ধ্যাত।তোর খবর বল।
-বুঝছি,বুঝছি।শোন সখীরা কখনো খবর নেয় না,বুঝছো।খালি মিসকল দেয়।সো সখী খবর নেয় না বলে মন খারাপ করিস না।সব ঠিক হয়ে যাবে।সবেতো এক উইকেট।
-না বুইঝা টিজ করা তোর একটা স্বভাব।কি বলবি বল।

বিস্তারিত»

ফটোব্লগ : মনরোভিয়া – এখানে সেখানে

[ফটো ব্লগ : মনরোভিয়া] [ফটো ব্লগ : মনরোভিয়ার পথে] [ফটো ব্লগ : লাইবেরিয়া] [ফটো ব্লগ : স্থির সময়] [ফটো ব্লগ : বোমি লেক] [ফটো ব্লগ : মনরোভিয়া (সাদাকালো Vs রঙ্গিন)]

১. এর আগে টুশকি ২৪ এ সবাইকে পরিচিত করিয়ে দিয়েছি Wulki Farm এর একলা এক বিষন্ন বান্দরের সাথে। এইবার দেখুন সেখানের উট পাখির দলকে।

বিস্তারিত»

মাঙ্গলিক পূণ্য

তোমার রন্ধ্রে রন্ধ্রে পাপ জমেছে
প্রখর গ্রীষ্মের স্বেদবিন্দুর মতো –
তুমি কি পার সেই পাপকে ক্ষমা করতে ?
পাপ – সে কেন পাপ হবে
– এসো, হোক না এ আমাদের প্রথম স্মৃতি।
স্মৃতি – মনের খাঁচায় গ্রোথিত এ ক্ষণ
এক অসুন্দর সুখ –
ধরে নিলাম সেটা জীবনের শ্রেষ্ঠ সুখ।
সুখ – আপেক্ষিক এ তত্ত্বে
তোমার আমার মিলন যেন সাগরে সাগরে সঙ্গম –
কেউ কারো মাঝে বিলীন না হয়ে
নিজের অস্তিত্ত্বে একে অপরের মাঝে হারিয়ে যাওয়া।

বিস্তারিত»

উপাধি ( ১০০০ পোষ্ট উদযাপন ) (আপডেট)

১০০০ পোষ্ট হওয়ার আনন্দে আমার হঠাৎ মনে হল এখানকার না দেখা অচেনা প্রিয় মানুষগুলার একটা করে নাম দেই। যারা নিজেদের নাম থেকে বিশেষ কিছু শব্দে বা নামেই বেশি পরিচিত। যেমন টুশকি বললেই সবাই বুঝে যাবে কার কথা বলছি। বেশি কথা না বলে কাজে চলে যাচ্ছি। কিন্তু তার আগে বলে নেই এটা একেবারেই দুষ্টামি কেউ প্লিজ মাইন্ড খাইয়েন না। কারো কিছুতে আপত্তি থাকলে কমেন্টে লিখে দিলে আমি সেটা সরিয়ে নিব।

বিস্তারিত»

অতঃপর ব্লগর ব্লগর !

‘রাশি মিলছে না।‘- এই ডায়লগটি আমার বর্তমান কর্মস্থলে এখন সেই রকম হিট । কোন গড়মিল দেখলেই পাশ থেকে কেউ বলে বসছে- ‘উঁহু। রাশি মিলছে না।‘
আমারও আসলে সেই দশা এখন; রাশি মিলছে না একদমই। 🙁

আচ্ছা। একটু খোলাসা করে বলি।
চলমান কর্মক্ষেত্রে লড়াই এ টিকে থাকার জন্য সামনে একটা এসিড টেস্ট আছে। সে পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য আমাকে আমার পূর্বের অ্যাপয়েন্টমেন্ট থেকে অতিরিক্ত করা হয়েছে ।

বিস্তারিত»

ফটোব্লগঃজাস্ট সেলোগ্রাফী-০৭(সাইবারজায়া ও গেন্টিং হাইল্যান্ড)

আমার ফটো ব্লগ দেখতে দেখতে নিশ্চয় অনেকে টায়ার্ড। কি করবো, আমি ছিবি তিলতে পছন্দ করি। আপাতত এটাই আমার শেষ ফটো ব্লগ।

মালয়েশিয়া যে কতোটা গুছানো তা তাদের যেকোনো কিছু দেখলেই বুঝা যায়। ওরা নতুন করে একটা শহর তৈরী করতেছে যেখানে সব কিছু ছবির মতো সুন্দর। নাম পুত্রজায়া। আরেকটা সিটি আছে ওদের নাম “সাইবারজায়া”। নামেই বুঝা যায় এখানে সব আইটি অফিস এবং সব ভালো ভালো ইউনিভার্সিটি গুলো।

বিস্তারিত»

শূন্য থেকে যার শুরু

সবাই চেয়েছেন, সিসিবি-র ১০০০তম পোস্টটি হোক ইতিহাস বিষয়ে, জগৎ ও জীবনের ইতিহাস না, এই সিসিবি-র ইতিহাস। সিসিবির সূচনা এবং যাত্রাপথ সম্পর্কে একটি সাধারণ ধারণা দেয়াই এর উদ্দেশ্য। অনেক কিছুই হয়ত বিস্তারিত বলা সম্ভব হবে না, নৈর্বক্তিক পোস্টে খুব বেশী কিছু আশাও করা যায় না। ইতিহাসের চেয়ে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকা মানুষগুলোই গুরুত্বপূর্ণ, সেদিক দিয়ে সিসিবি-র সবাই সিসিবি-র ইতিহাস। নিজেদের এই ইতিহাসকেই কিছুটা নৈর্বক্তিক করে তোলার কাজ তাহলে শুরু করে দেয়া যাক:

* শুরুটা ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে।

বিস্তারিত»

একটি অশালীন গল্প

সেদিন উইকএন্ডে আমরা কয়েকজন ড্রয়িংরুমে বসে আছি । কেউ টিভি দেখছি, কেউ বই পড়ছি আর শাহেদ ইন্টারনেট ব্রাউজ করছে । অনেকক্ষণ ধরেই আমাদের আরেক হাউসমেট সাইফুল শাহেদকে বলছে কিছুক্ষণের জন্য যাতে ওকে ব্রাউজ করতে দেয়া হয় । শাহেদ আমাদের বাসাতে সবচেয়ে কম ইন্টারনেট ব্যবহার করে; ইচ্ছা নেই তা নয় কিন্তু ওর কাজের সময়গুলো এত অদ্ভুত যে সাধারণত: উইকএন্ড ছাড়া ওর পক্ষে কম্পিউটারের সামনে বসা হয়না ।

বিস্তারিত»

স্লামডগ মিলিওনিয়ারঃ ভিন্নমত

(এই সিনেমা নিয়ে লিখার কথা গত দুইদিন ধরে ভাবছি। সিনেমা দেখার আগে হোম ওয়ার্ক হিসাবে সিটি অফ গড দেখেছি। আজকে যখন পোস্ট তা দিব দেখি ইতোমধ্যে শওকত ভাই লিখে ফেলেছেন। ভাবলাম মন্তব্যে এইটা দিয়ে দেই। কিন্তু দুষ্ট ছেলে কামরুল বললো আপনার দৃষ্টিভঙ্গিটা দেখি আর চামে সিলেটের একটা লেখা বাড়বে। নামটাও কামরুলের বুদ্ধিতে দেয়া। তাই আলাদা করে পোস্টটা দিলাম)
postar

স্লামডগ মিলিওনিয়ারঃ কি সিনেমা এইটা?

বিস্তারিত»

দুশ্চরিত্রের ছড়া

ভার্সিটিতে প্রথম আসার পর এক বড় ভাই রিক্সার তলে চলা কপোত কপোতীদের কুটির শিল্প সম্পরকে অনেক সাবধান বানী দিয়েছিলেন কিন্তু হায় কিছু দিন পর ওনাকে যখন আবিষ্কার করলাম এক বৃষ্টি দিনে ফুলার রোডে রিক্সার হুডের তলে কুটির শিল্পে ব্যস্ত তখন ব্যাপক ক্ষেপে এই ছড়া লিখেছিলাম । এইখানে কেও কোন অশ্লীলতার গন্ধ পাইলে আমার কোন দোষ নাই দোষ সব ঐ বড় ভাইয়ের ।
………………………………………………………………………………………………………………………………………………
টুপ টুপা টুপ
বৃষ্টি পড়ে
ফুলার রোডে রিক্সা চলে
হুড তুলে সব খেলা চলে,

বিস্তারিত»

ডগ নামের দুই ছবি: স্লামডগ মিলওনার ও শুটিং ডগস

পর পর দুটি ছবি দেখলাম। কাকতালীয় ভাবে দুটো ছবির নামের মধ্যেই ডগ আছে। দুই ছবি দুই ভিন্ন ধরণের অনুভূতি আনে। মুগ্ধ হয়েছি, মন খারাপ হয়েছে, ব্যথিত হয়েছি। একটা দেখে ভাল কিছু দেখার অনুভূতি আসে, পরেরটি দেখে মনে পড়লো এই মুহূর্তে গাজায় কি হচ্ছে সেটি।

স্লামডগ মিলিওনার

মুম্বাই-এ বেড়ে ওঠা তিনজনের গল্প। জামাল, সেলিম আর লতিকা। মূলত এটা জামাল মালিকের গল্প। সেলিম মালিক তার ভাই,

বিস্তারিত»