ডায়লগ (ভার্সন মির্জাপুর) – ২

জিহাদের পোস্ট দেখে অণুপ্রাণিত পোস্ট। কাউকে হেয় করা বা লোক হাসানো নয় জাস্ট আমাদের কলেজের অমর ডায়লগগুলো স্ম্বতির পাতা থেকে ব্লগের খাতায় নিয়ে আসার চেষ্টা।

ডায়লগ সমাচার লিখতে বসে ক্যাডেট কলেজের কত শত ডায়লগ মনে পড়ে যাচ্ছে। সেই ডায়লগ গুলোর মর্ম শুধু লেখায় তুলে ধরাটা বেশ কঠিন কাজ। এই লেখা ফ্লপ হবার তীব্র সম্ভাবনা জেনেও সিসিবির গুমোট ভাব দূরকরণের স্বার্থে লিখলাম। উল্লেখ্য ঘটনায় একটু উত্তেজনা আনয়নে কিঞ্চিত কল্পনার সংস্রব ঘটানো হয়েছে।

বিস্তারিত»

ব্যক্তিগত রুপকথা : ‘তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রণে’ – (শেষ পর্ব)

[রূপকথার তো কোন শেষ নাই…তাই এই ব্যক্তিগত রূপকথাটাও শেষ করবোনা ভাবসিলাম…তবু একটা বিশেষ উপলক্ষ্যে তাড়াহুড়া করে লিখে ফেললাম…এবারো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে :shy: ]

(প্রথম পর্ব)

– “সে আমার হাত রাখে হাতে;
সব কাজ তুচ্ছ মনে হয়, পন্ড মনে হয়,
সব চিন্তা- প্রার্থনার সকল সময়
শূণ্য মনে হয়,
শূণ্য মনে হয়”-

অবারিত ঐশ্বর্য্য নিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে সন্ধ্যা নামে…’ডানায় রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলা চিল’

বিস্তারিত»

দার্জিলিং জমজমাট – ০১

সেন্টমার্টিন থেকে চলে আসার পর মনটা কেমন অবসাদগ্রস্ত হয়ে ছিলো। এতো আনন্দ ফুর্তির হঠাৎ পরিসমাপ্তি খুবই বেদনাদায়ক। তাই চলে আসার পর থেকেই মনে মনে ফন্দি আঁটতে শুরু করি যে আবার কোথায় যাওয়া যায়। ভাবলাম সমুদ্রতো দেখা হলো, বাকি রইলো পর্বতশৃংগ। বাকি রইলো হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্গা। নামটা মনে হতেই এক অজানা রোমাঞ্চ অনুভব করলাম। যে করেই হউক হিমালয়কে কাছ থেকে একবার দেখার লোভ সামলাতে পারলাম না। অন্তত পশ্চিমে আসার আগে হিমালয় আমাক দেখতেই হবে।

বিস্তারিত»

সিসিবিরে তুই ঠিক হ, মনরে তুই ঠিক হ

১।
মোটামুটি দূর সম্পর্কের চাচাতো বোন আমার প্রেমে পড়ে গেল। আমি তখন ক্লাস টেনে, ছুটিতে ঘাড় টেনে শহরে, গ্রামে ঘু্রি। ভাইয়া আমার কলেজের ঠিকানা চায়, কারন কে একজন চেয়েছে। ঠিকানা দিয়েছি বলে মায়ের আবার খুব রাগ। কারন আমার মা গ্রামে বেড়াতে গেলে সেই বোন নাকি মাকে চা বানিয়ে খাওয়ায়, এটা সেটা কাজ করে দেয়। ক্যাসেট আর ডাইরী তুলে দিয়েছিল আমার মায়ের হাতে সরল বিশ্বাসে,

বিস্তারিত»

ব্যাচেলর কর ও স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা

১.
যারা বিয়ে করেননি বা করবেন না বলে ঠিক করেছেন এটা তাদের জন্য খবর। আপনারা এখন বেশ সুখেই আছেন। যদি জন্মাতেন ইতালির মুসেলিনির যুগে কিংবা তারও আগে ১৮২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরিতে তাহলে বিয়ে না করার শাস্তি পেতে হতো। আর এটা অর্থনৈতিক শাস্তি। সেসময় আপনাকে দিতে হতো বিয়ে না করার কর। এই করের নাম ‘ব্যাচেলর ট্যাক্স’।
ইতালির ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রপ্রধান বেনিটো মুসেলিনি (১৮৮৩-১৯৪৫) এই কর আরোপ করতেন।

বিস্তারিত»

ভোরের একটু আগে


রাত শেষ হয়ে আসছে ধীরে ধীরে। আকাশের দিকে তাকালে এখনও সময়টা আন্দাজ করা যায় না। আমি উঠে পড়ি। এপাশ ওপাশ অনেকক্ষণ তো হলো! বিছানাবালিশ ধীরে ধীরে উষ্ণ মনে হচ্ছে। আর কতোক্ষণ এভাবে গড়াগড়ি করা যায়?
আমি উঠে পড়ি। জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে দেখি কিছু পরিষ্কার হয় না। তাও কী মনে করে তাকিয়েই থাকলাম। হালকা কুঁজো হয়ে বসলাম। আমি সবসময় এভাবে বসি। ছোটবেলায় নানী রেগে যেত,

বিস্তারিত»

বউ কথা কও

আজীজ সাহেবকে দেখে কখনও মনে হয় না তিনি পশ্চিম পাকিস্তানী। ততটা লম্বাও নন; ফর্সাও নন। যখন বাংলায় কথা বলেন, তখন তো সন্দেহের কিয়দংশও অবশিষ্ট রাখেন না। পুলিশের চাকরী নিয়ে সেই দেশভাগের আগ থেকে আব্দুল আজিজ ঢাকায়। এখন ‘৪৭। এতেই কিনা তিনি রীতিমত বাংলায় কথা বলেন! সহকর্মীরা তার এ গুণ দেখে ভেবে পান না, তার প্রমোশন না হয়ে থাকে কি করে?
কিন্তু আজীজ সাহেব জানেন,

বিস্তারিত»

ঘড়ি

নিচের গান টা খেয়াল করুন;

ঘড়ি দেখতে যদি হয় বাসনা চইলা যাও গুরুর কাছে,
যেই ঘড়ি তৈয়ার করে ভাই লুকায় ঘড়ির ভেতরে,
মেকার যদি হইতাম আমি,ঘড়ির জুইল পাল্টাইতাম,
জ্ঞান নয়ন খুলিয়া যাইত,দেখতে পাইতাম চোখের সামনে।

মন আমার দেহ ঘড়ি সন্ধান করি কোন মিস্তরি বানাইয়াছে।।
একটা চাবি মাইরা দিছে ছাইড়া জনম ভইরা চলতে আছে।।

বিস্তারিত»

হত্যাকাণ্ডের পর

তখন কি জানতাম
আহ্লাদে দরোজা ভেজাতে গিয়ে
একটা টিকটিকি কাতরাচ্ছে
ভীষণ থেঁতলে গিয়ে?
বেচারা টিকটিকি
শরীর ভরা তার অ্যানিমিয়া নাকি?

বিস্তারিত»

মডারেশন প্রসংগ এবং কিছু কথা

ব্লগ এ বিচরন খুব অল্প কিছুদিনের, কিন্তু এর মাঝেই ব্লগ এর ভক্ত হয়ে যাচ্ছি। আমি লিখার চেয়ে পড়তে বেশি পছন্দ করি। গত কয়েকদিনের আলোচনার পর মনে হলো এবার কিছু না বল্লেই নয়। মডারেশন নিয়ে কিছু ব্যক্তিগত পরামর্শ দিচ্ছি যা নিয়ে আমরা আলোচনা করতে পারি।

ব্যক্তিগত ভাবে কোন কিছুই আমার আলোচনা করতে বাধা নেই। আমরা যত বেশি আলোচনা করবো ততই আমরা জানবো। কিন্তু আলোচনা অবশ্যই সুন্দর পরিবেশ বজায় রেখে করতে হবে।

বিস্তারিত»

ভালোবাসার বন্ধুত্ব-০৪

ভালোবাসার বন্ধুত্ব- [১] [২] [৩]

১৭।
নীল ঠিক তো করলো মেয়েটাকে খুজে বের করা দরকার। কিন্তু খুজবে কোথায়? শহর তো আর ছোট না। আগে তো জানতে হবে কথায় খুজবে।
প্রথমে ঠিক করলো মেয়েদের কলেজ তো শহরে দুইটাই। ঠিক আছে, ২/১ দিন ওগুলার সামনে দাড়াই। দেখি দেখা যায় কি না।
কিন্তু কাজটা যত সহজ ভেবেছিলো,

বিস্তারিত»

কলেজ লাইফ-ক্লাস নাইন(১ম পর্ব)

কলেজ লাইফ-ক্লাস এইট
ক্লাস এইটের পোষ্ট ছোটো হওয়ার কারণে আমি সরি। আসলে আমার ক্লাস এইট এর কাহিনী ভালোভাবে মনে নাই।
ক্লাস নাইন এ ওঠার পর পরই ভাব একটু অকারণে বেড়ে যায়। কোনো কারণ ছাড়া জে.পি দের সাথে ঘাড় ত্যাড়ামি করতাম সাথে ক্লাস মেইটরাও। কিন্তু ভাইদের মাইর খাইয়া সব শেষ হই গেছে ভাব সাব।
এর মাঝে আবার হাউজএ জয়নাল ভাই নামে নতুন সুইপার আসলো।

বিস্তারিত»

আরে আমরা আমরাই তো ………

(আজকাল দেখি সিসিবিত সবাই অন্য কার নামে লেখা উৎসর্গ করে। এইসব দেখে আমারো মন চায় সবার নামে একটা লেখা উৎসর্গ করি কিন্তু এত লেখা বাহির করার মত এলেম আমার নাই তাই চামে দিয়া এই পোষ্ট খান সিসিবির সিনিয়র জুনিয়র সবাইকে উৎসর্গ করলাম)
০১।
আমরা ছিলাম তিন জন। আমি, জাহিদ আর কৌশিক। কি বলা যেত আমাদের, থ্রী মাস্কেটীয়ার্স? যে যাই বলুক কলেজে আমরা কিন্তু আমাদের এই টাইপ একটা কিছু ভাবতাম।

বিস্তারিত»

শুভ জন্মদিন, ভাইয়া

আমার ছোটভাই কনক। ওর পিচ্চি বেলার কথা এখনো আমার মনে আছে। আমি ওর অল্প বড় হলেও ওকে নিয়মিত গল্প শোনাতাম। কখনো গল্পের বই থেকে কখনো বানিয়ে বানিয়ে। সেও ছোট্টবেলা থেকে ও আমার সাথে সাথে থাকত। ৩ ভাইয়ের মাঝে আমরা দুজন থাকতাম সবসময় একসাথে। পিচ্চিটাকে নিয়ে চলত আমার সারাদিনের সকল কাজ। খেলাধূলার ব্যাপারে ওর প্রায় সব খেলার হাতেখড়ি মনে হয় আমার হাতেই। পিচ্চিবেলায় ও যখন মাত্র পড়ালেখা শুরু করে তখন একবার নিজের বানান করেছিল এইভাবে cng কনইক্যা।

বিস্তারিত»

ঘটনা কি!!

ব্লগে নাই বেশ কয়েকদিন। অজুহাত দিয়া পোলাপাইনের মিজাজ খারাপ করুম না। তবে সত্যই ম্যালা চাপের মইদ্দে আছি। সফটয়্যার রিলিজের শেষ পর্যায়ে আছে টিম। ভয়ানক প্রেশার। তবে ফাকেঝুকে প্রায়ই ঢু মারি। আইজকা তো দেখি ব্যাপার ম্যালা দূর গড়াইছে। কে কি পোস্ট দিসে জানিনা, পড়িনাই, তাই কইতে পারুম না। তয় যা হইতাচে তাও ভালা লাগতাছে না। পোলাপাইন, সব ঠিক হয়া যাও। দ্যাশে আইসা তো মনে লইতাচে সবগুলারে ডলা দিতে অইব।

বিস্তারিত»