আরও পাঁচটি জোকস

প্রকাশের দশ ঘন্টা পরে পাঠকদের আনুরোধে আমি এই ডিসক্লেইমার দিলাম যে, এই পোস্টের কন্টেন্ট প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যে। প্রথমে চলুন কয়েকটা জোক শুনে ফেলা যাক। আগেরগুলোর মতই এটারো অশ্লীল শব্দগুলো বাংলায় না লিখে ইংরেজীতে লেখা হল।

১। রাতে ঘুমানোর সময় বয়ফ্রেন্ড মেয়ের ঘাড়ে টোকা দিলো, মেয়ে বিরক্ত হয়ে বললো আজ না, কাল আমার গাইনোকলজিস্টের সাথে অ্যাপোইন্টমেন্ট আছে এবং আই ওয়ান্ট টু স্মেল নাইস অ্যান্ড ফ্রেশ দেয়্যর।

বিস্তারিত»

সোজা কবিতা নিয়ে একটি উল্টো কবিতা

[সূত্র: লেখাটি নীচ থেকে উপরে পাঠের জন্যে, তবে গতানুগতিকভাবে উপর-নীচ পাঠেও এমন কিছু এসে যাবেনা।]

আরেকটি দালান বানাবেন বলে
কবি আবার শূন্যে ফিরে যাবেন
মুচকি হেসে
দাঁড় করিয়েই
ওটাকে মাটির উপর এনে
তাড়াহুড়োয় গেঁথে নিয়ে
হাওয়া থেকে টেনে এনে
আরো খান দশেক
খসিয়ে দিয়ে
একটা-দুটো ইট যখন-তখন

বিস্তারিত»

ভালোবাসার বন্ধুত্ব-০৫

ভালোবাসার বন্ধুত্ব- [১] [২] [৩] [৪]
২১।
অনীতাকে বসিয়ে রেখে নীল ছুটলো সেই মেয়ের পেছনে পেছনে। এই প্রথম সে মেয়েটিকে ভালো করে দেখার সুযোগ পেলো। অদ্ভুত এক মায়া যেনো মেয়েটির চেহারায়। নীল মুগ্ধ হয়ে দেখতে লাগলো। মেয়েটি এক দোকান থেকে আরেক দোকানে যেতে থাকলো আর নীল শুধু পেছনে পেছনে হাটতে লাগলো। মনে হয় সারা জীবন যদি তাকে সামনে বসে থাকতো আর নীল চেয়ে থাকতে পারতো তার দিকে,

বিস্তারিত»

দ্যা গ্রেট এস্কেপ

মৌমাছির গুঞ্জন শুনে চোখ খুলব, কিন্তু সাবধান হবার আগেই বিষাক্ত হুলে প্রাণ ওষ্ঠাগত। ব্যাথা পেতে হয় এই সব ক্ষেত্রে। মজা হচ্ছে এই ব্যাথার ভয়ে পালিয়ে বেড়ানোটা যৌক্তিক আবার অযৌক্তিক। যৌক্তিকতা আসে ব্যাথার তীব্রতা আর জ্বর চলে আসার বিরক্তিকর আশংকা থেকে। অযৌক্তিক কারন সম্ভাব্যতার পরিমান ক্ষুদ্র। জানি শুন্যের মুখোমুখি হলে যাতনা কত, কিভাবে চার হাত পা ছুড়ে দিয়ে অসহায়ের মত ছেড়ে দিতে নিজেকে অসীমতটীয় চিন্তায়। তাই বলে কি মোকাবেলা করব না অভ্যন্তরীন প্রশ্ন সমূহের?

বিস্তারিত»

সিসিবি থেকে নয় সিসিবিতে হারিয়ে যেতে চাই

কম্পিউটারে আমার জীবন শুরু এক্সটি মেশিন/২৮৬ বেজড মেশিন দিয়ে। সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে ওয়ার্ডস্টার, কোয়াট্রো-প্রো, হারভার্ড গ্রাফিক্স ইত্যাদি ছিল আমার কাছে সপ্তাশ্চর্যের মত। উইন্ডোজ ৩.১ দেখার পর থেকেই নিজেকে আউটডেটেড ভাবতে শুরু করেছিলাম। এরপরের উইন্ডোজ ৯৫, এম ই, ৯৮, এক্সপি ইত্যাদির সাথে কোনমতে ধুঁকে ধুঁকে জীবন পার করেছি। ভিসতায় যেতে সাহসে কুলাতে পারিনি এখনও।

ইন্টারনেটের সাথে কবে প্রথম পরিচয় হয়েছে মনে পড়ে না। হয়তো ৯২-৯৩ সালের দিকে হবে।

বিস্তারিত»

রক্তের স্বাদ

প্রতিদিনই সূর্য ওঠে, পূর্বে;
অস্তমিত হয় দিগন্তে।
সকালে ডেকে ওঠে একটি কুকুর
আড়মোড়া ভেঙ্গে, স্বাগত জানায়
প্রতিটি নতুন দিনকে-নরকে।

বিস্তারিত»

বুমেরাং

শওকত (৭৯-৮৫, বরিশাল), এর দুটো লাইন তখন থেকেই তুখোড় এক বুমেরাং এর মতো বোধের বাতাস কেটে ফিরছিলো।
নীচে আরো দুটো লাইন জুড়ে (ছুড়ে) দিলে কেমন হয় —

আমি লিখলাম সম্ভাবনা
তুমি পড়লে সম্ভব না।
তুমি বললে বন্ধু
আমি শুনলাম বন্ধ।

বিস্তারিত»

রাহুল দ্রাবিড়ের ব্যান চাই…..আমি আমার ব্যান চাই……

১) অনেকদিন ধরেই নিজেরে ফাটাফাটি ক্রিকেটার ভাবে ইন্ডিয়ার রাহুল দ্রাবিড়। আর, ওরই বা কি দোষ…বেচারা তো আসলেই অতীব ভালো ক্রিকেট খেলে।
টেকনিকে প্রবলেম নেই…টাইমিংটাও ঠিক আছে…ভালো রানও আসতাছে ব্যাটে…সবই ঠিক!!!!!!!!!!!
তাহলে তারপরেও আমি কেন ওর ব্যান চাই?????????????????//
আমি ওর ব্যান চাই…এই কারণে…যে,
যেদিন রাহুল দ্রাবিড় ভালো খেলে…, সেদিন ওর দলের আরেকজন খুবই ভালো খেলে।
যেদিন বেচারা বেশী ভালো খেলে…, সেদিন ওর দলের আরেকজন অসাধারণ খেলে!!!

বিস্তারিত»

দুধ কাহিনী, খাঁটি vs পাউডার

যতদূর মনে পরে, আম্মার সঙ্গে প্রথম দ্বন্দ যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ি দুধ খাওয়া নিয়ে। তিনি আমাকে পেল্লায় সাইজের একটা কাঁসার মগে করে প্রায় এক পোয়া দুধ সামনে রেখে খান্ডারনীর মত থাকিয়ে থাকতেন, যতক্ষন পর্যন্ত তা শেষ না হবে। এমন কি বিকালে খেলতে যাওয়ার মত নিস্পাপ চাহিদার সংগে “দুধ খেয়ে তারপর যাও” এর মত কঠিন শাস্তি জুড়ে দিতেন।

ছোট বেলায় অক্ষরিক অর্থেই ওজনে কম ছিলাম।

বিস্তারিত»

স্টেরিওগ্রাম ১

আমাদের এখানে প্রতিবছর একইরকম ভাবে মনবুশো স্কলারশীপ নিয়ে কয়েকজন আসে। আমরা সবাই একই জায়গায় ভাষা শিখি একই রকম পথ পাড়ি দেই। এবং আমাদের মধ্যে প্রচুর ক্যাডেট। সেই হিসেবে এখানে আমাদের সবার মাঝে ক্যাডেট কলেজের মত একটা ট্রেন্ড চালু আছে। প্রতিবছর নতুনরা আসলে আমরা ওদের গিয়ে রিসিভ করি ওদের ভাল মন্দ দেখার চেষ্টা করতে গিয়ে অনেক সময় ওদের অনেক জ্বালাই। আমার এই পোষ্টের ব্যাপারটা সেটা নিয়ে না।

বিস্তারিত»

ডায়লগ (ভার্সন মির্জাপুর) – ২

জিহাদের পোস্ট দেখে অণুপ্রাণিত পোস্ট। কাউকে হেয় করা বা লোক হাসানো নয় জাস্ট আমাদের কলেজের অমর ডায়লগগুলো স্ম্বতির পাতা থেকে ব্লগের খাতায় নিয়ে আসার চেষ্টা।

ডায়লগ সমাচার লিখতে বসে ক্যাডেট কলেজের কত শত ডায়লগ মনে পড়ে যাচ্ছে। সেই ডায়লগ গুলোর মর্ম শুধু লেখায় তুলে ধরাটা বেশ কঠিন কাজ। এই লেখা ফ্লপ হবার তীব্র সম্ভাবনা জেনেও সিসিবির গুমোট ভাব দূরকরণের স্বার্থে লিখলাম। উল্লেখ্য ঘটনায় একটু উত্তেজনা আনয়নে কিঞ্চিত কল্পনার সংস্রব ঘটানো হয়েছে।

বিস্তারিত»

ব্যক্তিগত রুপকথা : ‘তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রণে’ – (শেষ পর্ব)

[রূপকথার তো কোন শেষ নাই…তাই এই ব্যক্তিগত রূপকথাটাও শেষ করবোনা ভাবসিলাম…তবু একটা বিশেষ উপলক্ষ্যে তাড়াহুড়া করে লিখে ফেললাম…এবারো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে :shy: ]

(প্রথম পর্ব)

– “সে আমার হাত রাখে হাতে;
সব কাজ তুচ্ছ মনে হয়, পন্ড মনে হয়,
সব চিন্তা- প্রার্থনার সকল সময়
শূণ্য মনে হয়,
শূণ্য মনে হয়”-

অবারিত ঐশ্বর্য্য নিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে সন্ধ্যা নামে…’ডানায় রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলা চিল’

বিস্তারিত»

দার্জিলিং জমজমাট – ০১

সেন্টমার্টিন থেকে চলে আসার পর মনটা কেমন অবসাদগ্রস্ত হয়ে ছিলো। এতো আনন্দ ফুর্তির হঠাৎ পরিসমাপ্তি খুবই বেদনাদায়ক। তাই চলে আসার পর থেকেই মনে মনে ফন্দি আঁটতে শুরু করি যে আবার কোথায় যাওয়া যায়। ভাবলাম সমুদ্রতো দেখা হলো, বাকি রইলো পর্বতশৃংগ। বাকি রইলো হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্গা। নামটা মনে হতেই এক অজানা রোমাঞ্চ অনুভব করলাম। যে করেই হউক হিমালয়কে কাছ থেকে একবার দেখার লোভ সামলাতে পারলাম না। অন্তত পশ্চিমে আসার আগে হিমালয় আমাক দেখতেই হবে।

বিস্তারিত»

সিসিবিরে তুই ঠিক হ, মনরে তুই ঠিক হ

১।
মোটামুটি দূর সম্পর্কের চাচাতো বোন আমার প্রেমে পড়ে গেল। আমি তখন ক্লাস টেনে, ছুটিতে ঘাড় টেনে শহরে, গ্রামে ঘু্রি। ভাইয়া আমার কলেজের ঠিকানা চায়, কারন কে একজন চেয়েছে। ঠিকানা দিয়েছি বলে মায়ের আবার খুব রাগ। কারন আমার মা গ্রামে বেড়াতে গেলে সেই বোন নাকি মাকে চা বানিয়ে খাওয়ায়, এটা সেটা কাজ করে দেয়। ক্যাসেট আর ডাইরী তুলে দিয়েছিল আমার মায়ের হাতে সরল বিশ্বাসে,

বিস্তারিত»

ব্যাচেলর কর ও স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা

১.
যারা বিয়ে করেননি বা করবেন না বলে ঠিক করেছেন এটা তাদের জন্য খবর। আপনারা এখন বেশ সুখেই আছেন। যদি জন্মাতেন ইতালির মুসেলিনির যুগে কিংবা তারও আগে ১৮২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরিতে তাহলে বিয়ে না করার শাস্তি পেতে হতো। আর এটা অর্থনৈতিক শাস্তি। সেসময় আপনাকে দিতে হতো বিয়ে না করার কর। এই করের নাম ‘ব্যাচেলর ট্যাক্স’।
ইতালির ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রপ্রধান বেনিটো মুসেলিনি (১৮৮৩-১৯৪৫) এই কর আরোপ করতেন।

বিস্তারিত»