ক্যাডেট কলেজ ব্লগের পক্ষ থেকে শহীদ আর্মি অফিসারদের স্মরণে বিডিআর গেটে প্রজ্জ্বলিত মোমবাতি কর্মসূচীর ভিডিও লিংকটি নিয়ে দেয়া হলো:
বিস্তারিত»টুশকি ২৮
ডাউনলোড লিংকঃ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
পাঠকরা হয়ত জেনে থাকবেন, কিছুদিন আগে মুক্তিযুদ্ধোর ইতিহাসকে খুব সংক্ষিপ্ত ভাবে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য একটা উদ্দোগ নেয়া হয়। খুব সংক্ষিপ্ত ভাবে যথেষ্ট রেফারেন্স সহ বইটি লেখার চেষ্টা করা হয়েছে। দৈনিক প্রথম আলোর সহযোগী পত্রিকা “ছুটির দিনে” এ ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল।
আগ্রহী পাঠকরা এই লিংক থেকে বইটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। একটু লক্ষ্য করলেই দেখবেন এখানে “হাই কোয়ালিটি” এবং “লো কোয়ালিটি” বলে দুটি অপশন আছে,
বিস্তারিত»দার্জিলিং জমজমাট – শেষ পর্ব
পরদিন ভোর বেলায় উঠে সবাই গেলাম কাঞ্চনজঙ্গা’য় সূর্যোদয় দেখতে। ‘টাইগার হিল’ থেকে সবচেয়ে ভালো ভাবে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্গা’র চূড়া। মাইনাস ৪/৫ তাপমাত্রায় ভোর ৪টায় ঘুম থেকে উঠে টাইগার হিল যাওয়ায় সময় মনে হচ্ছিলো এবস্যালুটলি রঙ ডিসিশান। আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে একটা জীপ নিয়ে সবাই পৌছে গেলাম ‘টাইগার হিল’। আমাদের মতো আরো অনেক ট্যুরিস্ট অপেক্ষা করছে সেখানে। প্রচন্ড শীতে অনেকেই কাহিল। আগুন গরম চা খাচ্ছি একের পর এক,
বিস্তারিত»সত্যের শিশ্নচ্ছেদ উতসব
দাবীকৃত ঐশৃরিক প্রত্যাদেশ লিফলেটের বোল্ড হরফে
পার্থিব বায়ুমন্ডলে বেচে জাতিতে জাতিতে কালো সাদা
হলদে পূব পশ্চিম ছোট চোখ গ্রীক নাক সব গেরস্তালীতেই
দাড়িয়ে গেছে জোব্বা চন্দন ক্রুশ মেকাপের রক্তপায়ী
অপমানব উত্তরাধিকারী ।
তাই সভ্যতার ফোলানো বিষবাষ্পের বেলুনে কেবল লাল চোখ
উদগত ঘৃণা তথাকথিত ত্রাতাদের হুংকার ।পোড়া মাংশের গন্ধ
গুজরাটে কাশ্মীরে নিউইয়র্কে প্যলেস্টাইনে আর বঙদেশে
খিন্ন সব জৈবনিক স্পন্দন আর রাস্তায় রাস্তায় পোস্টমর্টেম ।
ভোট দিন… পৃথিবীর জন্য!!!
বেশ কিছুদিন আগে একটা মেইল পেয়েছিলাম পৃথিবীর জন্য ভোট করার জন্য, সাবজেক্ট দেখেই মুছে ফেলেছিলাম, আজাইরা কিছু মনে করে। গতকাল আবার মেইল পেলাম, এবার পড়ে জিনিষটা বেশ চমকপ্রদ মনে হলো, তাই এখানে শেয়ার করলাম।
এই ভোটকে বলা হচ্ছে পৃথিবী ও গ্লোবাল ওয়ার্মিং (বাংলা কি হবে??) এর মধ্যে ভোটযুদ্ধ। পৃথিবীর জন্য ভোট করতে হলে কোন ব্যালট পেপারে সিল দিতে হবে না, শুধু লাইটের সুইচ অফ করলেই হবে।
বিস্তারিত»১৯৭১ এর দুটি ভিডিও
কিছুক্ষন আগে আমার শাবিপ্রবি এর এক বন্ধু সুশান্ত ইউটিউবের দুইটা লিঙ্ক পাঠাইলো। আমার বন্ধুর মতে আমেরিকা প্রবাসী জনৈক মাশুকুর এবিসি ও এনবিসি টিভির আর্কাইভ থেকে এই ভিডিওগুলো সংগ্রহ করেছেন। ভিডিও গুলো ইঊটিউবে গত ২০শে মার্চ পোস্ট করা হয়েছে। অনেকেই দেখে থাকতে পারেন। যারা দেখেন নি তাদের জন্য।
বিস্তারিত»সন্দেহ… সংশয়… Doubt !!
প্রেক্ষাপটঃ ব্রংস,আমেরিকা ১৯৬৪। চিন্তার স্বাধীনতা ও সামাজিক মুক্তির বিষয়গুলো তখন মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। পরিচালক জন প্যাট্রিক শ্যানলী তার পুলিৎজার পুরস্কারজয়ী মঞ্চনাটক থেকে এই সিনেমার চিত্রনাট্য এডাপ্ট করেছেন। মূল থিমটা পুরোনো। একদিকে আছে প্রাচীন নিয়ম কানুন, পরম্পরা আর বিশ্বাসকে আকঁড়ে ধরে রাখা কট্টরপন্থী (গুরুকুলের অমিতাভ) আর অন্যদিকে আছে নতুন আচার আচরন,বিশ্বাস আর মুল্যবোধকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত উদারমনা আধুনিক ব্যাক্তিত্ব। (গানের মাস্টার ছ্যাঁকু শাহরুখ) Doubt সিনেমার কাহিনী্তে একজন নান তার এক সহযোগী পুরোহিতের সাথে দ্বন্দে জড়িয়ে পড়েন।
বিস্তারিত»যেসকল সময়ে মনে হয় আত্নহনন ভীষন অযৌক্তিক
এখন সময় খুব প্যাচানো জালের মত মুক্তিচেতনাহীন।তাই বিভিন্ন আটকানো নি:শ্বাসে বাতাস ভারী,অসুস্থ।মনে হয় থ্রেশহোল্ড পেরিয়ে গেছি,ভেঙ্গে যাবো যে কোনোও সময়ে কেবল অপেক্ষায় আছ কখন ভাঙ্গবো।
আত্নহননে উত্সাহী মানুষরা সবসময়েই আত্নহননের সিদ্ধান্ত নেবার পর খুব আয়েশী হয়ে যায়।আত্নহননের কোনও চিন্তা মাথায় না আসলেও অস্তিত্বের প্রশ্ন (কেন দাড়িয়ে আছি বা কেনই দাড়িয়ে থাকব!)সব গুলো ধমনীর কপাটিকাতে আছড়ে পরে নিরন্তর জলোচ্ছাসের শক্তিতে,ক্রোধে।তাই মুখ লুকোতে হয় বালিশে অথবা প্রিয়ার কাম্য বুকে যদি কিছুটাও আলো আস্বাদনের সুযোগ ঘটে।
বিস্তারিত»দ্বিধাবিভক্ত আমি-২
আমার আগের এই নামের কবিতার সাথে এই কবিতার একমাত্র মিল হল উভয় ক্ষেত্রেই আমি দ্বিধাবিভক্ত ছিলাম।
শ্রেণী বৈষম্যের আলোকে সমাজকে দেখেছিলেন
মার্ক্স, কার্ল মার্ক্স।
সভ্যতার উত্তরণ, এগিয়ে চলার পথ আর আইনকে
তিনি দেখেছিলেন অর্থনৈতিক ভিত্তিতে।
সেই আইন, প্রলেতারিয়েতদের ওপর যা চাপিয়ে দেয়
বুর্জোয়াদের ইচ্ছার প্রতিফলিত ফলাফল।
বৈচিত্র্য ও নানা মত ধারণ করেই সিসিবিকে আমরা সুস্থ-প্রাণবন্ত রাখবো
কলেজ থেকে ছুটি পেলে বাসায় এসে মাঝে-মধ্যে সিনেমা দেখতাম। বাংলা, ইংলিশ তো আছে, তখন ভিসিআর যুগ মাত্র শুরু হয়েছিল। ফলে ফকিরেরপুলে ভিসিআর পারলারে প্রথম হিন্দি চলচ্চিত্র দেখেছিলাম, সম্ভবত কুরবানি।
সত্তুর নাকি আশির দশকে মনে নাই ঢাকাই চলচ্চিত্রে তখন রঙিন যুগ আসি আসি করছে। সাদা-কালো চলচ্চিত্রে আংশিক রঙিন (অবশ্যই শুধু গান) দিয়ে এর শুরু। সম্ভবত সেই সময়ের চলচ্চিত্র “দ্যা রেইন বা যখন বৃষ্টি এলো”।
বিস্তারিত»দার্জিলিং জমজমাট -০২
ষ্টেশন থেকে একটা টাটা-সুমো নিয়ে চলে এলাম দার্জিলিং চৌরাস্তায়। আসার পথটা এতো উঁচু-নিচু আর সরু সেটা দেখলে রীতিমতো ভয় লাগে। গাড়ি প্রতিটা বাঁক নেয়ার সময় মনে হচ্ছিলো এই বুঝি খাদে পড়ে যাবে। রাস্তাটা বিপজ্জনক বলেই একটু পর পরই সবার জন্যে সতর্কবাণী ছিলো দেখেশুনে গাড়ি চালাতে। একটা সতর্কবানী আমার এখনো মনে আছে- donate your blood in blood bank, not in the road। চৌরাস্তায় এসে পছন্দসই একটা হোটেল খুঁজে বের করে ফেললাম সবাই মিলে।
বিস্তারিত»অবাস্তব আকাঙ্খা
তুমি কেন এত সুন্দর?
কোন্ অপার্থিব নীলিমায় সৃষ্টি?
অস্পৃশ্যতার আড়ালে অনুভূতির ছোঁয়া
অবাস্তবতার সুস্পষ্ট দেয়াল
যাকে ভাঙতে আমি অপারগ।
তোমায় খুঁজে ফিরি আমি-
অদৃশ্যালোকে,তবুও প্রাকৃতিক পরিবেশে
তোমার প্রত্যক্ষ আস্তিত্বিক প্রকাশ।
সুপার কাপঃ ফাইনাল আবাহনী ০ – ১ মোহামেডান
সুপার কাপ চ্যাম্পিয়ন হলো মোহামেডান। চিরপ্রতিদ্বন্দি আবাহনীকে ১-০ গোলে হারিয়ে তারা চ্যাম্পিয়ন করে।
প্রথমার্ধের খেলা শেষ, মোহামেডান এগিয়ে আছে ১-০ গোলে।২৩ মিনিটে বুকালোর পাস থেকে গোল করে মোহামেডানকে এগিয়ে দিয়েছে গডউইন। খেলার মানেও তারা এগিয়ে আছে। আবাহনী স্বভাবতই জয় ও প্রাণতোষের অভাব অনুভব করছে। খেলা অধিকাংশ সময়ে মোহামেডানের হাফে হলেও আবাহনী পরিকল্পিত কোন আক্রমন রচনা করতে পারছে না। অপরদিকে মোহামেডানের ডিফেন্স অত্যন্ত গোছালোভাবে খেলছে,
বিস্তারিত»স্বাধীনতা ঘোষণার আগের সেই নারকীয় রাত
[ডিসক্লেমারঃ এটি আমার লেখা নয়। পেয়েছি বিডিনিউজ২৪ এ। আমি লিঙ্ক দিব ভেবেছিলাম কিন্তু মনে হল এই লেখাটি থাকলে আমাদের সিসিবি সমৃদ্ধ হবে তাই পুরো লেখাটি তুলে দিলাম। লেখক এবং অনুবাদক এর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনাপূর্বক]
অ্যান্থনি মাসক্যারেনহাস
রাত আটটার দিকে একটা রিকশা দ্রুতগতিতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির সামনে থামলো। রিকশাঅলাটি তখন ক্লান্তিতে হাঁপাচ্ছে। তড়িঘড়ি করে লোকটা জানালো ঝাড়া ক্যান্টনমেন্ট থেকে রিকশা চালিয়ে এসেছে সে।
বিস্তারিত»