হতচ্ছাড়া রেলটাই নাকি বাংলাদেশের সকল সমস্যার মূল কারণ। ওর তো আর কোন সময় জ্ঞান নেই। রাত বিরাতে বাড়ির পাশ দিয়ে হুশশ করে চলে যায় আর গভীর রাতে কর্তার ঘুম ভাঙলে মেজাজ থাকে গরম, তখন কর্তা-কর্ত্রী দুজনে একটু বেশী কাছে আসেন আর সেই সাথে ফি বছর নতুন অতিথির আগমন। বেড়ে যায় বাংলাদেশের জনসংখ্যা। চারিদিকে কেবল মানুষ আর মানুষ! কেবল এই কারণে রেলের উপর সরকারের যত রাগ।
বিস্তারিত»একটি ব্যক্তিগত উপলব্ধি
এক সময় যেটা অন্যায় ভাবতাম সেটা কাউকে সমর্থন করতে দেখলে খুব রাগ লাগত।কিন্তু যত দিন যাচ্ছে আমি একটা বিষয় খেয়াল করেছি পৃথিবীতে মনে হ্য় এমন কোন কোন বিষয় নেই যেটা অন্তত একজনও সমর্থন করে না। প্রায় সব মত পথ তা আপাত দৃষ্টিতে যত খারাপই মনে হোক না কেন কেউ না কেউ এর সমর্থক হবে কেউ কেউ অনুসারি হবে। কিছু ঊদাহরণ দিলেই বিষয়টা পরিষ্কার হবে। যেমন হিটলার ,
বিস্তারিত»প্যারিসের সুন্দরীরা !
প্যারিসের হাটে মাঠে ঘাটে শত শত সুন্দরী। কেউ লাল, কেউ বেগুনী, কেউ হলুদ বা কেউবা শত বাহারী রঙএ সেজে বসে আছে। কখনও কখনও কোন সুন্দরীরা সেজে গুজে এত সুন্দর করে হাসছে যে চোখ ফেরানো দায়। তাদের কারো কারো দুলুনী দেখে তাদের সৌন্দর্যকে হিংসা করতে ইচ্ছে করে। অনেকের সৌন্দর্যকে ভাষায় বর্ননা করারও কোন উপায় নেই। তাই আজ আর সৌন্দর্যকে ভাষায় প্রকাশ করার বৃথা চেষ্টা করবো না।
বিস্তারিত»বাংলাদেশ বদলাবেই
১
আজ থেকে ৩ বছর আগে মাত্র কেবল সেকেন্ড ইয়ারে পা দিয়েছি। আমাদের একটা কোর্স ছিল (নাম ভুলে গেছি) সেখানে ইন্টারন্যাশনাল বিযনেস পড়ানো হতো। বড় অর্থনীতি কিভাবে ছোট অর্থনীতিকে খেয়ে ফেলে তাই শিখছিলাম। বেনিয়া গোষ্ঠী (পড়ুন রাষ্ট্র) যারা আগে এলাকা দখল করে শোষন করত এখন তারা বিশ্বায়নের নামে অর্থনৈতিকভাবে শোষন করে। তারা ঋণ নিতে বাধ্য করে আবার তার কারনে তাদের নির্দেশিত পথে চলতেও হয়।
বিস্তারিত»তারেক মাসুদ এবং আমরা
জহির রায়হান, আলমগির কবীর, এবং তারেক মাসুদ আমাদের ফিল্মের সবচেয়ে উজ্জ্বল নক্ষত্র; এদের তিনজনকেই আমরা অকালে হারিয়েছি । আবিশ্বাস্য হলেও সত্যি জহির রায়হানকে হত্যা করেছে আল-বদর/রাজাকার, তাও ১৬ই ডিসেম্বরের পরে, আর আলমগীর কবীর, এবং তারেক মাসুদ দুজনকেই হারাতে হল সড়ক দুর্ঘটনায়। তারেকের “মাটির ময়না” আমাদের প্রথম আন্তর্জাতিক মানের চলচিত্র এবং উল্লেখ্য যে, মাটির ময়নার পুরটাই আমাদের মাটির রস সিঞ্চিত। আমি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় বর্ষের ছাত্র,
বিস্তারিত»ইসসিরে……ঢাকায় গ্যাস নাই
ইসসিরে, ঢাকার বাসায় গ্যাস নাই। এখন সেহরি ইফতার কেমনে খাই!!!
(ঢাকায় আগমণের পর মালসিংহ ফয়েজ ভাইয়ের বোধদয়)
বিঃদ্রঃ চিন্তা করবেন না ফয়েজ ভাই, সামিয়া আপনাকে সেহরির জন্য ডিনারপ্যাক আর মাম পানির বোতল দিয়ে দিবে।
এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল সেরা অসেরা বিতর্ক এবং এই বিষয়ে আমার ভাবনা
এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বের হলো। তারপরেই শুরু হয়ে গেলো সেরা অসেরা বের করার প্রয়াস। কোন এক সমীকরণের হিসাব মেনে ক্যাডেট কলেজ গুলো বেশ ভালোভাবেই শীর্ষে স্থান করে নিয়েছে। এটা নিয়ে ফেসবুকে একটা পোলকে ঘিরে কাদা ছোড়াছুড়িও হচ্ছে বেশ। তারমাঝে অতি দুঃখজনক ভাবে লক্ষ্য করলাম আমাদেরই ক্যাডেট ছোটভাই অনেকেই ফেসবুকে কিছু মন্তব্য করেছে যা অনাকাঙ্খিত এবং দৃষ্টি কটুও। কথা বলার মাঝে নুন্যতম সৌজন্য বোধ হারিয়ে সেরা অসেরার কুতর্কে মেতে উঠেছে অনেকেই।
বিস্তারিত»হাশেম মামা
প্রায় ২ বছর পর নানা বাড়ি তে গেলাম। তাও আবার মাত্র ৪ ঘন্টার জন্য। গ্রাম আসলে আগের মত নেই। বাড়ি ঘর সব পাকা। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বোধহয় দেখা যায়, এমনই মনে হল। ঘুরলাম ফিরলাম আর দেখলাম।
চলে আসার আগে আগে হঠাত হাশেম মামাকে দেখলাম। হাশেম মামা একজন কৃষক, সব সময় আমার নানা বাড়িতে আসতেন। আমরা যখনই নানা বাড়ি যেতাম উনি এক বার হলেও আমাদের সাথে দেখা করতে আসতেন।
প্রেম : ৬ দশক পর
প্রেম : ৬ দশক পর
ভেবে নাও ।
আজ থেকে প্রায় ৬ দশক পর – আয়নায় তুমি ।
সাদা শাড়ি , সাদা চুল , চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা ,
কুঁচকানো চামড়া , ঘোলাটে দৃষ্টি –
আজ থেকে প্রায় ৬ দশক পরে , কোন এক বিকেলে –
দাঁড়িয়ে আছো তুমি ব্যালকনির রেলিং ধরে ,
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে তখনও ।
সুন্দরবনকে ভোট দেয়ার সহজ উপায়
সুন্দরবন পৃথিবীর বৃহত্তম প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বন। সমগ্র সুন্দরবন বাংলাদেশ ও ভারতের উপকূলে অবস্থিত যার পরিমাণ প্রায় ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার। এর বাংলাদেশ অংশে ৬,০১৭ বর্গকিলোমিটার। সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশ জীব-বৈচিত্র্য ও সম্পদে ভরপুর। যার মধ্যে রয়েছে বিশ্ববিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার যা আমাদের জাতীয় প্রাণী। সুন্দরবনের ১,৩৯০ বর্গ কিলোমিটার UNESCO ঘোষিত ৭৯৮তম বিশ্ব ঐতিহ্য এলাকা। অপরদিকে সুন্দরবন RAMSAR Site হিসাবে স্বীকৃত। পৃথিবীর এই অনন্য… …প্রাকৃতিক সম্পদকে নতুন প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে এগিয়ে আসা আমাদের সকলের কর্তব্য।
বিস্তারিত»এনার্জি সেক্টরে বর্তমান আন্দোলন এবং কিছু বাস্তবতা -২
(এটি কাঁপাকাঁপা হাতে লেখা। আমি এই সেক্টরে অভিজ্ঞ নই। তাই কোন তথ্যগত ভুল থাকলে ধরিয়ে দিন। আমি শুধরে নিব)
পিএসসি কি এবং কেন?
সোজা বাংলায় এবং সাদা চোখে এটা একধরনের অংশীদারিত্ব চুক্তি। যেখানে দুপক্ষই নিজেদের লাভের হিসাব করেন এবং হিসাব কাছাকাছি হলে (মানে দু পক্ষই মনে করলেন যে তিনি চুক্তিতে লাভবান হলেন) তারা চুক্তিবদ্ধ হন নিদির্ষ্ট একটা কাজের জন্য।
বিস্তারিত»টরেন্ট ডাউনলোড করুন IDM দিয়ে
অনেকে সবসময় টরেন্ট দিয়ে ডাউনলোড করেন। টরেন্ট থেকে ডাউনলোড সহজ হলেও অনেক সময় সাপেক্ষ। স্পিড =)) ও কম পাওয়া যায়। আর আমরা সবাই জানি Internet Download Manager দিয়ে অনেক দ্রুত Resume Capablity সহ ডাউনলোড করা যায়। আজ আমরা আমরা যদি IDM দিয়ে টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করতে পারি তাহলে কেমন হবে। হ্যাঁ আজ আমরা দেখব কিভাবে IDM এর সাহায্যে টরেন্ট ফাইল নামাতে হয়।
যাদের IDM নেই তারা IDM ডাউনলোড করে নিতে পারেন এখান থেকে।
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
Please Delete My Blog
প্র্যাকটিক্যাল জোক: ভাষা বিভ্রাট ( কিন্ঞ্চিত ১৮+ সতর্কতা) : একটা ছবি ফাও
১
প্যারিসে আসার পর কিছুদিন ফ্রেন্ঞ্চ ভাষা কোর্স করতাম। প্রথম ক্লাসে টিচার ( টিচার আবার সেই রকম ফ্রেন্ঞ্চ সুন্দরী ছিল !) সবার নাম ,দেশ ইত্যাদি জিজ্ঞাসা করছিল। সবাই এক এক করে পরিচয় দিচ্ছিল। আমার দেশ জিজ্ঞাসা করতে আমি বললাম বাংলাদেশ। উনি বললেন ‘দাকো’ ( ওকে)। তার মুখে ডাকো শুনতে কিছুটা ‘ঢাকা’ র মত মনে হলো। আমি ভাবলাম বুঝি উনি জানতে চাইছেন আমি ঢাকা থেকে কিনা।
নূপুর কাব্য -১
(বুকের মধ্যে হলুদ একটা, পাতার দীর্ঘশ্বাস)
১
রেলিং এ তোমাকে দেখেই কিনা,
ঈশান কোনের কালো মেঘটা হুড়মুড়িয়ে ছুটে এসে,
হলুদ রোদকে হটিয়ে দিয়ে
ঝুমঝুমিয়ে ভিজিয়ে দিল।
কিংবা তোমার ভেংচি দেখেই,
হঠাৎ করে পালিয়ে গেল।
বৃস্টিটুকু হতে পারলে, দারুন হত।
দারুন হত।
২
বাতাসের ঝাপটায় বারবার উড়ে যাচ্ছিল তোমার চুল।