তখন হলে থাকি। দুইটা টিউশানি করি। কপাল মন্দ, দুইজনই ছাত্র, ছাত্রী নাই।
আমার রুমমেট নতুন টিউশানিতে যায় কয়দিন হইলো। যাবার সময় দেখি পারফিউম মারে, শার্টে, গলায়, ঘাড়ে। আমাগো চোখ টনটন করে। আবার পড়ানো শেষে রুমে ফিরা গুন গুন গান গায়, কুছ কুছ হোতা হ্যায়…। আমাগো বুকে জ্বালাপোড়া!একদিন দেখি বালিশে হেলান দিয়া সিগারেট টানে। সাথে গুন গুন তো আছেই।
আমরা জিগাই, কি রে? নতুন টিউশানি কেমন? ছাত্রী ভালো?
কয়, আর কইস না।বড় জ্বালায় আছি।
আমরা বলি, কি হইছে?
ও বলে, মাইয়া জানি কেমুন কেমুন। পড়া পারে না। আমি ঐদিন চেইতা গিয়া কই, একটা চড় দিবো তোমারে, বুঝছো?আমরা তো হা! কি সাংঘাতিক। জিগাই, তারপর?
ও একটা সুখটান দেয়, তারপরে ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে কয়, মেয়ে আমারে বলে, দিয়ে ফেলেন স্যার। কেউ দেখবেনা, আম্মুও ঘুমাচ্ছে!
২৫ টি মন্তব্য : “আউলা মাথা বাউলা পোষ্ট”
মন্তব্য করুন
সারাক্ষণ ক্যাডেট কলেজের বিরিয়ানি খেতে খেতে এইবার একটু অন্যরকম আচারের উদ্দেশ্যে এই পোষ্ট।
konfu vai,
এইটা কি ফুল পোস্ট নাকি ভুলে চলে এসেছে?
o sorry... eto choto dekhe ami vabsilam bodhoy vule chole esechhe 😀
না, ফুল পোষ্ট।
আপনার বন্ধুটার মাঝে কেমন জানি ডালিম কুমার ডালিম কুমার গন্ধ পাচ্চি 😉
আচারটা আসলেই অন্যরকম ছিল।
"দিয়ে ফেলেন স্যার। কেউ দেখবেনা, আম্মুও ঘুমাচ্ছে!"
সবার প্রতি ছাত্রী পড়ানো ত্যাগ করার উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।
জিহাদ,
এটা ইউনিভার্সিটির কাহিনি। ঢাবি। একুশে হলে থাকতাম। তবে ইনি ডালিমকুমার নন। 🙂
মুহাম্মদ,
কি যে বল, ছাত্রী পড়ানোর জন্যে সবাই চাতক পাখীর মতন বসে থাকে।
সবাই চাতক পাখির মত বসে থাকতে পারে,কিন্তু মুহাম্মদ যে শুয়েও থাকবেনা সেটা বলতে পারি।
ক্লাস নাইন থেকে ও একটা অর্গানাইজেশন চালায়।নাম AMLO (Anti marriage & Love Organization).
এই অর্গানাইজেশন রীতিমত একটিভ ছিল কলেজে থাকতে।এমনকি প্রতি বৃহস্পতি বার মুড়ি চানাচুর সহযোগে ডিনার এর পর সাপ্তাহিক মিটীং পর্যন্ত বসতো।
কালের বিবর্তনে বানরও আস্তে আস্তে মানুষ হয়েছে।AMLO পার্টির মেম্বারগুলাও একে এক অমৃতের সন্ধান পেয়ে আলাদা হয়ে গেছে।
কিন্তু যেই মুহাম্মদ ছিল, এখনো সেই মুহাম্মদই রয়ে গ্যাসে 😀
muhammad tore ki bash ta dilo re....de to ore ekta achor diya....naile lej diya bari de...
আমি এখন পর্যন্ত যতগুলা টিউশনি করেছি সব ছাত্রী। এখন অবশ্য সব ছেড়ে ছুড়ে সারাদিন আইইউটি তে পড়ে থাকি...পোস্টটা পড়ে ওদের কথা মনে পড়ে গেল।
quote:[[সবাই চাতক পাখির মত বসে থাকতে পারে,কিন্তু মুহাম্মদ যে শুয়েও থাকবেনা সেটা বলতে পারি।
ক্লাস নাইন থেকে ও একটা অর্গানাইজেশন চালায়।নাম AMLO (Anti marriage & Love Organization).
এই অর্গানাইজেশন রীতিমত একটিভ ছিল কলেজে থাকতে।এমনকি প্রতি বৃহস্পতি বার মুড়ি চানাচুর সহযোগে ডিনার এর পর সাপ্তাহিক মিটীং পর্যন্ত বসতো।
কালের বিবর্তনে বানরও আস্তে আস্তে মানুষ হয়েছে।AMLO পার্টির মেম্বারগুলাও একে এক অমৃতের সন্ধান পেয়ে আলাদা হয়ে গেছে।
কিন্তু যেই মুহাম্মদ ছিল, এখনো সেই মুহাম্মদই রয়ে গ্যাসে ]]
:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D:D
তোরা কেউ মুহাম্মদের আসল খবর জানস না.....
প্রতি বৃহস্পতিবার ওর খালার বাসায় কেন যায়, সেইটা শুধু আমি জানি।
থাক, বললাম না। সবাই বাকিটা ভেবে নেন।
google এ কিভাবে search দিতে হয়. সেটা মেয়েদের খুব ভাল করে শেখাতে পারে মুহাম্মদ।
মুহাম্মদ ছাত্রী পড়ানো ত্যাগের আহবানের কারনসমূহ সম্পর্কে একটা লেখা চাচ্ছি।
টিউশনি না? ছাত্রী? ...............আবার জিগায়...... 😀
কেন? ছাত্রী কি খামচি দিবে? ছাত্রী না পড়াইতে চাওয়ার কারণ কি?
ছাত্রীরা খুব ভাল হয়। কিন্তু একটাই সমস্যা। তারা ফুটবল খেলা একদমই দেখেনা। তাই তাদের সাথে আর্সেনাল কেমন খেলল, চেলসি কেন ভুয়া এইগুলা নিয়া আলোচনা করা যায় না।।
হ, একটা ডিম নিয়া আন্দাজি তোমরা দৌড়ায় বেড়াবা, হুদাই লাত্থি দিবা, আর সেইটা নিয়া গল্প করতে হবে।
thik to!!!kutkut koto valo khela...
chol...aij kai kutkut r sapludu tournament kori...
champion er namta jodio ogrim declare dewa jaibe...
he he
হুমমম, কুতকুত চ্যাম্পিয়নশিপ হইলে খারাপ হয় না ব্যাপারটা...আচ্ছা ঠিক আছে, তোমরা খেইলো, আমি মাঠে থেকে তোমাদের উৎসাহ দিবনে যাও।
অটো চ্যাম্পিয়ন নাকি!!!
ভাগ এইখান দিয়া।
cadetcollegeblog a bivinno games ar babostha kora jete pare like facebook.
অটো চ্যাম্পিয়ন নাকি!!!!
(হাসতে হাসতে গড়াগড়ি।)
jhang তুমি আরো সাঙ্গ পাঙ্গ নিয়া আসো। নাইলে কুলাইতে পারবানা একা একা 😛
????????????????????
এই পোষ্টে মুহাম্মদ ভাইয়ের একটা কমেন্ট হইলে জমতো 😛
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..