ব্লগ লিখতে খুব আলসেমি লাগছে। কিন্তু কিছুদিন পরপর সিসিবিতে কিছু না দিলে এখন কিরম কিরম জানি লাগে। তাই ফাঁকিবাজি ।
নিতান্তই টাইম পাস করার জন্যে কিছু জোকস। বেশির ভাগই আহসান হাবীবের ‘জোকস সমগ্র’ থেকে নেয়া। কিছু অন্তর্জাল থেকে কপি-পেস্ট করা।
কিছু একেবারে সাদামাটা। কিছু আবার হালকা সেইরকম।
সামরিক কল্প-কাহিনী!!!
[কলেজে আমাদের দুইটা গ্রুপ ছিল- এক পার্টি ইন্টারের পর ফৌজিতে যাইব আর এক পার্টি যাইব না…আমি ছিলাম দ্বিতীয় দলে…তো আমরা বিজ্ঞ প্রতিপক্ষকে পঁচানোর জন্য বিভিন্ন কিছু করতাম…এর মধ্যে একটি ছিল গল্প বানানো…আজকের এই গল্পটি মূলটি হতে একটু আলাদা হলেও থিম এক…সময় বিবর্তনে ও কাহিনীর প্রয়োজনে হালকা রঙের প্রলেপ টানা হয়েছে মাত্র…তবে একটা কথা, খোদার কসম, কাউকে আঘাত করার উদ্দেশ্যে গল্পটি লেখা হয় নি…]
রাত দশটা আট।
বিস্তারিত»লিটুর ঘুম আসে না
লিটুকে নিয়ে বড় একটা সমস্যা হয়েছে। বড় বলতে বিশাল। লিটু কয়েকদিন ধরে ঘুমাচ্ছে না।
এমনিতে লিটু বাঁদর প্রকৃতির ছেলে। হেন কোনো অপকর্ম নেই যা লিটু করতে পারে না। ১২ বছরের ছেলের পক্ষে সম্ভব এমন প্রায় সবকিছুই সে ইতিমধ্যে করে ফেলেছে। যেগুলো করেনি সেগুলো সম্ভবত এজন্য যে এখনও সময় হয়ে ওঠেনি। সময় এবং সুযোগ পেলে সেগুলোও সে করবে সে বিষয়ে লিটুকে যারা চেনে তারা মোটামুটি নিশ্চিত।
বিস্তারিত»আমার এমওআই শিক্ষা
ক্যাডেট কলেজে নতুন শিক্ষক যারা যোগদান করতেন তাদেরকে একটা স্বল্পমেয়াদী কোর্স করতে পাঠানো হতো ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে। সেখানে তাদেরকে শেখানো হতো “মেথড অফ ইন্সট্রাকশন” বা এমওআই (অনুমানে নির্ভর করে বলছি)। এর উদ্দেশ্য কিভাবে বিভিন্ন ট্রেনিং এইডের সাহায্যে ক্লাস নিতে হয়, কিভাবে ছাত্রদেরকে শতভাগ ইনপুট দেয়া যায় সেটা শেখানো । আমরা কলেজে থাকতে থাকতেই ব্যাপারটা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এই কোর্স করে স্যারদের কতখানি উত্তরণ ঘটত তার মূল্যায়ন করার যোগ্যতা আমার ছিল না।
বিস্তারিত»ফটো ব্লগ : আমার জাস্ট সেলোগ্রাফী
অনেকদিন থেকে লেখার সময় করে উঠতে পারতেছিনা। অফিসে খুব ই প্রেসার এ আছি। খালি কাজ আর কাজ।
এর মাঝেই একটু পর পর সিসিবি চেক করি আর কমেন্ট দেই। (যাতে ইমোই থাকে বেশি)।
আজকে রায়হানের বিরিশিরি এর ছবি গুলো দেখে আমারো শখ চাপলো আমার তোলা কিছু ছবি শেয়ার করার।
বিস্তারিত»সদাচারিয়ান
তেসরা জুন, ১৯৯৯, নিরাপদ কাউন্টার, মহাখালী বাসস্ট্যান্ড।
ওয়েটিং রুমে আমার সামনেই দুই ঝুটি করা গাপুস গুপুস একটা মেয়ে বসে আছে, সাথে বাপ মা ভাই বোন…। তাদের সাথে অনেক ব্যাগ বোঁচকা, একটা থেকে উঁকি মারছে বাটার জুতার প্যাকেট। মিট করে একটা হাসি আসলো ভেতর থেকে, মনে হয় সমগোত্রীয়। জিজ্ঞাস করব কিনা ভাবতে ভাবতেই ওপাশের আপুটা হঠাৎ জিজ্ঞাস করে বসলো, আচ্ছা শুন, তুমি কি ক্যাডেট কলেজের?
একটি বিরিসিরি ভ্রমণ…
১…
ঘর থেকে দু’ পা ফেলে আশুলিয়া কিংবা ফ্যান্টাসী কিংডম যাওয়ার তিনদিন আগে থেকেই, পোলাপান সবাইকে সেটা জানান দেয় ফেসবুকের কল্যানে। এসে আরেকদফা। বেলা এগারোটায় জিহাদ ফোন করে একঘন্টার মধ্যে বিরিসিরি যাওয়ার প্রস্তাব দিতে শুরুতেই আমার মনে আসলো আগের কথাটা। ইসস!! এতো সুন্দর একটা জায়গায় যাচ্ছি, অথচ মাইক দিয়ে জানান দিতে পারলাম না। আমার কাছে পয়সা-পাতি কখনোই তেমন একটা থাকেনা। কিন্তু সেদিন (শনিবার) প্রায় সাতশ টাকার মতো ছিল।
বিস্তারিত»সাডেন চেক
ক্যাডেটদের কাছে খুব ভয়ংকর একটা শব্দ হল “সাডেন চেক”। কারণ সাডেন চেকের সময় কিছু না থাকলেও ধরা খাওয়ার চান্স থাকে। কিছুদিন আগের হারিয়ে যাওয়া ১০০ টাকার নোট কিংবা ভরসা ম্যাচ কিভাবে যেন সাডেন চেক কিংবা inspection এর সময় বের হয়ে আসে। ~x(
তো সেবার পেরেন্টস ডেতে আমরা এবং এস.এস.সি পরীক্ষার্থীরা টেবিল পার্টির জন্য প্রচুর খাবার হাউসে ঢুকাই। যথারীতি ৫/৬ টা টেবিল ধরা খেয়ে যায় টেবিল পার্টি তে।
টুশকি ১৩
ক্যাডেট নম্বর ১৮৬২-অসময়ে হারিয়ে যাওয়া অতি আপনজন(শেষ পর্ব)
[পর্ব-১] [পর্ব-২]
ক্যাডেট কলেজ থেকে বের হবার পর আলাদা হয়নি আমরা একেবারে। বের হয়ে ঢুকে পড়লাম বুয়েট কোচিং এ।কেউ গেল মেডিকেল কোচিং কেউ আই বি এ আবার কেউ বা আর্মি।তাতে কী?সবার কোচিং সেন্টারই ছিলো ফার্মগেট।ফল দাড়াতো এই আমরা কোচিং করতাম এগারোটা পর্যন্ত তারপর সারাদিন আড্ডা মারতাম ডিব্বা নামক এক জায়গায়।সেটা অবশ্য কোচিং করতে আসা সকল ছেলেরাই চিনতো।সেই দিন গুলো কেটে যেত বৈচিত্রহীন অথচ আনন্দময়।প্রতিদিন শেষেই মনে হত যেন এমনভাবে দিন কেটে যেত অনেকদিন -অসীম সময়।
আচার০০৭ : অবিবাহিতের অভিজাত পেটপূজা
২০০৬ সালের অক্টোবরের শেষ অথবা নভেম্বরের শুরু। বাংলাদেশে তখন ক্ষমতার মসনদ নিয়ে দুই দলের শকুন শেয়ালের টানাটানি চলছে। কোরবানী ঈদের পরপরই আমার বিশেষ প্রয়োজনে ঢাকা আসতে হলো। ঢাকায় তখন থাকি নিকুঞ্জে, ব্যাচেলারদের মেস বাসায়। বুয়া এসে রান্না করে দিয়ে যান, আমরা খাই। ঈদের ছুটিতে সবাই যে বাড়ি গিয়েছিল, ফেরেনি তখনো কেউ, বুয়াও ফেরেননি। আমি একলাই ফিরে আসলাম এবং মাইঙ্কা চিপায় ধরা খেলাম। ঢাকার ভেতরের দিকে তখন চরম গন্ডগোল,
বিস্তারিত»পাইলাম, আমি ইহাকে পাইলাম
তৌফিক ভাইয়ের আচার পোস্ট পৈড়া মনে হইলো এখনি সময়। তাওয়া গরম থাকতে থাকতেই পরোটা ভেজে ফেলা ভাল। দেখতে দেখতে এই ব্লগের বেশ ভাল সময় পার হয়ে গেল। আর কয়দিন পরেই এক বছরে পড়তে যাচ্ছে সি সি বি। সদস্যও আল্লায় দিলে খারাপ না। প্রত্যেকদিনই টুকটাক মেম্বার জয়েন করতে করতে তিনশোর ল্যান্ডমার্ক পার হয়ে এখন সাড়ে তিনশোর দিকে যাচ্ছে । তো যেই জন্য এত কিছু বলা। আমাদের ব্লগের কে ক্যামনে এই ব্লগের হদীস পাইলেন সেটা জানতেই একটা হালখাতা খুল্লাম।
বিস্তারিত»আচার০০৬ : বাংলা ব্লগোস্ফিয়ার
ব্লগ বলতে আমি শুধু বুঝতাম টেকি ব্লগ, টেকনোলজিক্যাল কোন সমস্যায় পড়লে যেখানে সমাধান পাওয়া যায়। বাংলা ব্লগিং কি জিনিস জানতামই না। বাংলা ব্লগিং-এর সাথে আমার পরিচয় হয়েছিল কানাডায় আসার পর। এক বন্ধু ফেসবুকে একটা লিংক পাঠিয়ে জিজ্ঞেস করেছিল আমাদের আরেক বন্ধু যে ব্লগ লিখে তা জানি কিনা। সত্যি বলতে কি ব্লগিং শব্দটার মানেই তখন আমার কাছে পরিস্কার ছিল না। যাহোক লিংক ধরে চলে গেলাম সেই বন্ধুর ব্লগে,
বিস্তারিত»খেরোখাতা -আমার সাদামাটা দিন
বয়স বাড়ার ব্যাপারটা আমার কাছে খুব বিভ্রান্তিকর মনে হয়। আমরা জন্ম তারিখকে কন্সট্যান্ট রেখে বয়সের হিসাব করি। আচ্ছা এমন যদি হয়, জন্মের সময় আমরা কোন ভাবে জেনে গেলাম কবে আমি মারা যাব, আর বয়সের জন্য মৃত্যুর দিনকে কন্সট্যান্ট রেখে হিসাব করা শুরু করলাম। একটা করে দিন যাবে, আর বয়স ধীরে ধীরে কমে যাবে। লিমিটের মত, আস্তে আস্তে তা জিরো হবে। তাই যদি হত, তাহলে দিনগুলো কি এত সাদামাটা ভাবে আমি কাটাতে পারতাম।
বিস্তারিত»ঘুড়ে এলাম মেঘের দেশে
অনেকদিন পরে আবার কম্পিউটারের সামনে একটু সময় করে বসার সুযোগ পেলাম। বাস্তবতা এবং কর্মব্যস্ততা কোনটিই সুযোগ দেয়নি অতি পরিচিত এবং অতি আপন সিসিবিতে আসার। খুব একটা যে অবসর মিলেছে তাও ঠিক না। তবে যতটুকু পেয়েছি, তার সবটুকুই এই মুহুর্তের জন্য সিসিবিকে দিতে চাই। তবে একথা অনস্বীকার্য যে, এই কয়টা দিন ভীষন মিস করেছি সিসিবিকে। শত ব্যস্ততার মাঝেও মনে পড়েছে অতি প্রিয় সিসিবিকে। আশা করি সবাই এই ক’টা দিন ভালোই ছিলেন।
বিস্তারিত»