এ ট্রিপ টু রিমেমবার – শেষ পর্ব

এই জীবনে কখনোই লেখালেখি করিনাই। কিন্তু এবার নেপাল ভ্রমন করছি এমন কিসু বন্ধুর শাথে যারা সবাই একেক জন উচ্চ মানের লেখক। সবাই যখন মোটামুটি লিখে ফেল্লো, তখন ই আমি বিপদ এ পরে গেলাম। আমাকে নাকি শেষ পর্ব লিখতে হবে | আমি সিসিবি তেই নতুন| কেবল কমেন্ট দেওয়া শুরু করছি. কিন্তু টুম্পা আর তানভির এর পিরাপিরি তে লিখতে বসলাম।

যাই হোক, নাগর কোট এ সূর্যোদয় দেখে একটা জম্পেশ নাস্তা সেরে সবাই হোটেল এ ফিরে এলো.

বিস্তারিত»

আকাশ বাড়িয়ে দাও(আপডেটেড)

প্রিয় ভাই বোনেরা,

গতকাল জাকিরের সাথে(জেসিসি ৩৫তম) কথা হল।ওর মায়ের অপারেশন ভারতে সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে কিন্তু পোস্ট অপারেটিভ জটিলতার কারণে ওখানে আরো প্রায় দুই মাসের কাছাকাছি অবস্থান করতে হবে-যার জন্যে খুব শিগগিরি দেড় লাখ টাকার মত প্রয়োজন।আরেকটি দুঃসংবাদ হচ্ছে,প্রায় ত্রিশ হাজার টাকা ওর কাছ থেকে ছিনতাই হয়ে গিয়েছে মাস খানেক আগেই-বেচারা ভয়ে/লজ্জায় আমাদেরকে বলতে পারেনি।

আমরা জানি যে বিপদ যখন আসে চারদিক থেকেই আসে-আর এমন দুঃসময় যে কোন মানুষের জীবনেই আসতে পারে।সিসিবির ফেসবুক একাউন্টের মাধ্যমে সবাইকে ইমেইল করে ইতোমধ্যে জানিয়ে দেয়া হয়েছে,বাকিদের জানানোর জন্যে এই ব্লগে সরাসরি লিখে দিলাম।

বিস্তারিত»

এরেই বলে ‘টেক কেয়ার’ !!!

এয়ারফোর্সে চান্স পাওয়ার পর থেকেই মনের ভিতর জানি কেমন কেমন লাগা শুরু হইল,সেই সময় আবার ‘ভীর-জারা’ মুক্তি পেল।মোনতাসিমদের বাসায় প্রায়ই যেতাম(মোনতাসিম ও চান্স পেয়েছিল,বুদ্ধিমান দেখে জয়েন করে নাই)।আমি আর মোনতাসিম ‘ভীর-জারা’র গানগুলি দেখতে দেখতে ভাবতাম আমরা আই এস এস বি কোয়ালিফাইড(হোয়াট এ সুপার কোয়ালিটি!!), এই বুঝি মেয়েরা প্রোপজ করা শুরু করল…একজন আরেকজনরে বলতামঃ
দোস্ত,তোর কি বিরক্ত লাগবে না,এত মেয়ে সামলাইতে?কয়টাকে রিফিউজ করব?
আরে আমরা কি সবাইকে বেল দিব নাকি?একজন/দুইজন থাকবে কনস্ট্যান্ট,বাকিদেরকে :just: ঘুরাবো!

বিস্তারিত»

আমার পরিচয়

প্রথমবার দেখেই আমি পাগল হয়ে গিয়েছিলাম। আমার ওকে অনেক সুন্দর মনে হতো। কেমন ঠোট বাঁকা করে কথা বলত। মাই গড সহ্য করাটা অসম্ভব ছিল। আর কেমন যেন পাত্তা দিত কম কম। আমি এত দেশে ঘুরলাম, সিনিয়ার, ক্লাস-মেট কাউকে সেরকম এ্যাফেয়ার করার জন্য পছন্দ হয় নাই। হঠাৎ ওর জন্য অস্থির হয়ে গেলাম। ও যতই বুঝতো আমি ইমোশনাল হচিছ ততই বেশী আমাকে ঘুরাতো। একবার দেখা করার জন্য ফোর্স করে ক্যাম্প থেকে বের করলাম।

বিস্তারিত»

আচার ২৯: ক্রিসমাস

আমার ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট এডভাইজিং অফিস ক্রিসমাস উপলক্ষ্যে একটা প্রোগ্রাম আয়োজন করে প্রতিবছর। প্রোগ্রামটা বেশ মজার। ক্রিসমাসের ছুটি শুরু হওয়ার আগে প্রত্যেক ফ্যাকাল্টিতে তারা নোটিশ পাঠায় ফ্যাকাল্টি মেম্বার আর স্টাফদের কাছে। খোঁজ করে কারা তাদের ফ্যামিলির ক্রিসমাস ডিনারে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের অতিথি হিসাবে পেতে চায়। আর ইমেইল করে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের, কারা ক্রিসমাসের ডিনারে যেতে চায়। উভয়পক্ষের তালিকা পেলে তারা দৈবচয়নের মাধ্যমে আগ্রহী ফ্যামিলিগুলোতে এক, দুই বা তিনজন ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট পাঠানোর ব্যবস্থা করে।

বিস্তারিত»

প্রিন্সিপাল এসেম্বলী!! (সিসিবি ভার্সন) পর্ব ৩

১ম পর্ব
২য় পর্ব

৫।

-জুনায়েদ, তোর কাছে ম্যাচ বা লাইটার আছে? পকেটের শেষ সিগারেটটা ধরাবো…

পাভেল ভাই (‘৯৩) এর কথা শুনে থমকে গেলাম। আমার জানা মতে উনি তো সিগারেট খেতেন না। কবে থেকে শুরু করলেন?? যাই হোক, কথা না বাড়িয়ে পকেট থেকে ম্যাচ বের করে দিলাম। উনি বুক পকেট থেকে একটা সিগারেট বের করে অস্ফুট স্বরে গালি দিয়ে উঠলেন,

বিস্তারিত»

টানাপোড়েন

দ্বিধায় আছি, দ্বন্দে আছি
অজানা সুর ছন্দে আছি
আছি অবাক মোহে মায়ায়
কিংবা শীতল গাছের ছায়ায়
জগৎ জুড়ে আগুন জ্বলে
তবুও হৃদয় সিক্ত জলে
অবাক দ্বন্দ!পাইনা ভাষা
কোনটা আমার মনের আশা?

বিস্তারিত»

বিজ্ঞাপণ

বিজ্ঞাপণ! বিজ্ঞাপণ! বিজ্ঞাপণ!
আচ্ছা বড় ভাই ও বোনেরা, ছোট ভাই ও বোনেরা কেউ কি আমার জন্য একটা উপযুক্ত পাত্র খুজে দিবেন? যার হাইট হবে পাচ ফিট এগারো। মাথার চুলগুলা হবে সিল্কি। গায়ের রং শ্যামলা। তাকে অবশ্যই অবশ্যই কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজের ১২তম ব্যাচ হতে হবে। তাকে ভাল এ্যাথলেট হতে হবে। বাংলাদেশ আর্মিতে যার চাকরীর বয়স ১০ বছর হবে। আমিসহ আমার ছেলেদের সমস্ত অন্যায় আবদার যে রাখবে।

বিস্তারিত»

তোর ঘ্রাণ পাই

তোর ঘ্রাণ পাই——–মাঠে এলে রোজ
তুই এসেছিলি——–আমি তারই খোঁজ
পেয়ে এসে দেখি——কেউ আর নেই
তবু জানি ঠিক——–চলে যাবো যেই
তুই আবারো———-ফিরে আসবি
অস্থির আমি———-দেখে হাসবি

বিস্তারিত»

ছুটির শুরুঃ কিছু কথা

বলাই বাহুল্য আমার ক্যাডেট কলেজ খুবই ভাল লাগে!তবুও বাসা…অন্যরকম ভাব আছে না! এবার আমি মরেই যাচ্ছি! নিয়মানুযায়ী ইলেভেন হিসাবে আমার রেজাল্ট ভয়ংকর!!!
আম্মা তাই দুনিয়ার যত পড়াশোনার ব্যাবস্থা আছে সব খুঁজে বের করে ফেলছে! দিন রাত… কোনো ব্রেক নাই! তাই সিসিবি তে ও কম বসা হয়। কলেজে বসে অনেক কবিতা, গল্প লেখা হলেও বাসায় এসে তা দেয়া হচ্ছে না। আমি প্রহর গুনছি…আমার রেজাল্ট কবে আম্মার পছন্দ হবে!

বিস্তারিত»

শপথ

১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ। কত আলোচনা, সভা, বিশেষ দিনগুলো সুন্দরভাবে পালন করা সহ কত কবিতা-গান তৈরী করা, সেগুলো উপস্হাপন করা, নাটক-সিনামা তৈরি করা, তার জন্য কত নিত্য নতুন পোশাকের ধরন, কালার নির্বাচন, শরীরের বিভিন্ন স্হানে পতাকা ও বাংলার বিভিন্ন চিন্হসহকারে বহুরকম ট্যাটো আকা, বইমেলা, বিজয়মেলা, পিঠামেলা এবং সৃত্নিচারণসহ অনেক কিছু করে বাঙ্গালীর ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য কত চেষ্টা করা। কিন্তু এখন আমার কথা হল, আমাদের এই ঐতিহ্য পালন করলেও আমরা কি সঠিকভাবে মর্যাদা দিয়ে একে মূল্যায়ন করি?

বিস্তারিত»

হারবিনে চৈনিক জীবন ও ACM-ICPC

আমি এই ব্লগ এর নিরব পাঠকদের একজন।সিসিবি এর সদস্য হবার ২ বছর হয়ে গেছে প্রায়, কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন ব্লগ লেখার সাহস হয় নাই।হয়ত এর আগে পরীক্ষার ২ দিন আগে ব্লগ লেখার চেষ্টা করিনি তাই 🙂 । আসলে কপি পেস্ট করে অভ্যাস হয়ে গেছে।। আমাদের এই ঠান্ডা প্রবাস জীবনে দৈনন্দিন কর্মকান্ডের মধ্যে সিসিবি ও পড়ে।আমার 😡 সিসিবির সবচেয়ে নিয়মিত নিরব পাঠিকাদের একজন।ও আমার চেয়ে বেশি সিসিবি পড়ে।এখানকার প্রায় সব্বাইরে তিনি চিনেন।ওনারে একটা আইডি করতে দিলে ভালো হয় ।তাহলে হয়তো হিন্দী জ়িনিষ দেখা একটু কমবে 😕 ।

বিস্তারিত»

শুভ নববর্ষ

নাহ,মানুষজনকে নিয়ে আর পারা গেলনা-এখনো কেউ কুনো পোস্ট দেয়নাই নিউইয়ার নিয়ে।মনে হচ্ছে সবাই পার্টিতে কেক্কুক খাপাখাপি আর নাচানাচি নিয়ে ব্যস্ত।কি আর করা-নববর্ষের এই শুভদিনে বরাবরের মত সিসিবির ইঞ্জিন্টা চালু রাখার দায়িত্ব আপনাদের চিরপরিচিত এই মাস্ফ্যুর ঘাড়েই বর্তালো।আজকে গিয়েছিলাম আমার মামাতো বোন ডালিয়াপ্পুর বিয়েতে-গিয়ে দেখি পাত্র আর কেউ না,এই সিসিবির একজন পাঠক-এমসিসি ৩২তম ব্যাচের জাহিদ ভাই!!!! সেখানে উপস্থিত ছিলেন হ্যান্ডসাম তানভীর ভাই,আরমান ভাই,মাজহার ভাইসহ ৯৪ ব্যাচের প্রায় দশ বার জন।পিরা ভাইয়েরো আসার কথা ছিল কিন্তু র‌্যাডিসনে জিপির নিউ ইয়ার পার্টিতে এটেন্ড করার কারণে আসতে পারেননি 😉 ।উনি না আসায় আমি অবশ্য হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছি…স্যুট তাই পরে মাঞ্জা মেরে গিয়েছিলাম কিনা-ওখানে গিয়ে রিবিন ভিয়ের হিমকির সিম্মিখি পিরলে ইনিক সিমিস্যি হিতো।

বিস্তারিত»

ভালোবাসার নববর্ষ

love_new_year_sun

সুনসান বনের নিঃস্তব্ধতা মাঝে
আকাশ আজ তারায় তারায় মোহময় সাজে,

আধারের আড়ালটুকুতে জড়িয়ে থেকে
মুখোমুখি বসে দুজন চোখে চোখ রেখে

মেতে উঠি দুজনে খুলে স্মৃতির পাতা,
বিগত হয়ে যাওয়া অভিমান
আর শত ভালবাসার কথা

স্রোতের মত বয়ে চলি স্মৃতির নৌকা বেয়ে
কাটিয়েছি কত রাত তোমার চোখের পানে চেয়ে,

একটা বছরে ছিল কত দূরত্ব,

বিস্তারিত»

……আবার কবে যাবো…

লেখা পড়ি কিন্তু লেখা হয় না কখনই। লেখার অভ্যাসও নেই একেবারে। কিন্তু লিখতেও ইচ্ছা হয়। ইচ্ছাটাকে পূজি করেই শুরু করলাম।

এই ২৪ তারিখ রাতে ঢাকা থেকে যাত্রা শুরু করলাম কক্সবাজার এর MERMAID RESORT এর দিকে রাত ১০ টার দিকে। কলাতলি বাসস্ট্যান্ড থেকে ওদের CNG এসে আমাদের নিয়ে গেছে । যায়গাটা অনেক সুন্দর। হিমছড়ির একটু পরেই। ইনানী বিচে যাবার আগে যে ব্রিজটা পরে ওটার পাশেই।

বিস্তারিত»