আজ বাংলাদেশের ৩৯ তম বিজয় দিবস। বিজয়ের দিনে নানা মানুষের নানা রকমের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন দেখলাম, যার সর্বাগ্রে আছে যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিষয়টি। যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিষয়টি অনেক জটিল একটি বিষয়, যা হুট করে করা সম্ভব নয়, এর জন্যে আন্তর্জাতিক আদালতের কাছ থেকেও অনেক আইনি সাহায্য ও বিপুল তথ্যপ্রমাণের প্রয়োজন, যা সঠিকভাবে প্রয়োগ করার মতো যথেষ্ট প্রজ্ঞা বাংলাদেশের আছে। আমাদের প্রবল ইচ্ছা এবং সামর্থ্যের সহযোগে এ দেশে যুদ্ধাপরাধের বিচার হবে,
বিস্তারিত»তবুও ভালোবাসি বাংলাদেশ
বিজয় তোমার পদধ্বনি শুনতে আমি পাই
বিজয় দিবস,বিজয়ী আজ আমরা সবাই
ভালবাসি তোমায় খুবই,তোমার বিজয় বেশ
লাল সবুজের রংয়ে আঁকা সোনার বাংলাদেশ ।
সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। হৃদয়ে বাংলাদেশ অটুট থাকুক আমরণ।
বিস্তারিত»দ্য ওয়েল টেম্পার্ড ক্ল্যাভিয়ের
আমাদের চারপাশের মানুষগুলো কেমন?
আমি মাঝে মাঝে ভাবি আমি আজকে এখন পৃথিবীতে না থাকলে কেমন হতো? একেবারে সাধারণ ভাবনায়, শুরুতেই ধরে নেয়া যায় যে এই লেখাটা লেখা হতো না। আমি জানি আমার ভেতরে যে কথাগুলো জন্ম নিচ্ছে সেগুলো আর কেউ কোনোদিন বলে গেছে; তবে আমার মতো করে বলে নি। আর আমার মতো জীবন ঠিক আমার মতো করেও কেউ কাটায় নি। আমি যাদের সাথে মিশে মিশে,
বিস্তারিত»কতিপয় “অশিক্ষিত” আমজনতার বাংলাদেশ ভাবনা
আমজনতা কি বলে তা আমাদের জানা উচিত। নাগরিক সুযোগ সুবিধা এবং নিরাপত্তা ভোগ করে এবং এসির বাতাস খেয়ে এসব অনুভব করা একটু কঠিন।
বসে ছিলাম বাসে, ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ৪ ঘন্টা বাস আটকে ছিল। কানে আসলো কয়েক সিট পেছনে থাকা লোকজনের কথাবার্তা..
– দেখেন ভাই, এ দেশে এখন যা-ই হইবো, বা অলরেডি যা কিছু হইছে, সবই কইবো শেখ সাইবে স্বপ্ন দেইখা গ্যাছে।
পিকনিক নিয়ে মরতুজীয় পোস্ট
০। একটি ছুটির দিন সর্বোচ্চ বিরক্তিকর উপায়ে কাটানোর ভালো উপায় হচ্ছে পিকনিক করা। তবে সিসিবি পিকনিকের পর এই ধারণা ইনভ্যালিড হয়ে গেছে। কোরিয়ান একটা অসাধারণ সিনেমা দেখেছিলাম, এ মোমেন্ট টু রিমেম্বার। কালকে রাতে কামরুল ভাইয়ের বাসায় নেমে শেষ সিগ্রেটে টান দিয়ে আমার মনে হলো, এ পিকনিক টু রিমেম্বার।
১। সত্যি সত্যি যে পিকনিক হচ্ছে এইটা আমার মাথায় কাজ করছে, আগের রাতে কামরুল ভাইয়ের সাথে একবস্তা কলা কিনতে যাওয়ার সময়।
বিস্তারিত»খুশকি – ৬
১। ২০০৫ সালের শেষের দিকের ঘটনা। আমি তখন পিজিআর এ ছিলাম। একটা কোর্স উপলক্ষ্যে এস.এস.এফ. এ এটাচ ছিলাম প্রায় তিনমাস। কোর্সের নাম ডিপিসি (ডিগনিটরী প্রটেকশন কোর্স) বা ভি আই পি প্রটেকশন কোর্স। ঐ কোর্সে আর্মি, নেভী, এয়ারফোর্স ছাড়াও পুলিশ ও আনসারের অফিসাররা ট্রেনিং করে থাকে। কোর্স শেষে সব ষ্টুডেন্ট অফিসারদের বিভিন্ন ভিআইপি এসাসিনেশনের ঘটনার উপরে প্রেজেনটেশন দিতে হয়। ষ্টুডেন্ট অফিসাররা কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে এই প্রেজেনটেশন দেয়।
বিস্তারিত»তিন চক্কর
অন টপিক
পিকনিক একখান হইছে, কিছুই বলমু না। আন্দালিব ভাইয়ের ছবি যেমন কথা বলে আমার নীরবতাও তেমনি চিৎকার করে। :grr:
অফ টপিক
ইদানীং কোন সমস্যায় পড়লেই গুগলাই। ব্যাপারটা যে বাড়াবাড়িতে চলে যাচ্ছে টের পেলাম
জিহাদের সাথে চ্যাটায়,
জিহাদঃ তোর ইন্টারে স্ট্যাটিকস ছিল?
আমিঃ না। কেন?
জিহাদঃ কাজ ছিল। পারবি করতে?
আমিঃ কোন ধরনের?
পিকনিক পূর্ববর্তী প্যাচাল এবং ক্যাচাল
“আমি হলাম যারে বলে মাল সিংহ”
কালকে ঘুম থেকে উঠেই আমার চিটাগং এর এবং বোধহয় বাংলাদেশেরও একমাত্র খাঁচা ছাড়া সিংহের কথা মনে পড়লো সবার আগে। আহারে! সিংহ হয়াও শান্তি নাই। এই ইট প্রাসাদের জংগলে বেঁচে থাকার জন্য তাদেরও আজকাল সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা দিতে হয়। কি আর করা! সিংহ বিনে গাজীপুর জংগলে যেতেই হবে। বাস্তব বড়ই কঠিন। এবং সেটা রজনীকান্ত ছাড়া মোটামুটি আর সবার জন্যই প্রযোজ্য।
বিস্তারিত»পিকনিক বিষয়ক মালসিংহীয় পোস্ট
এত্ত সুন্দর একটা পিকনিক কইরা আইলাম অথচ এখনো দেখি কারো কুনো খোঁজ নাই।আমি জানি,এই ব্লগের সেলিব্রিটি ব্লগাররা প্রত্যেকে কলমে শান দিতেছে পিকনিকিব্লগ দেওনের জন্যে।আগামী এক/দুইদিনের মধ্যে পরথম পাতার পুরাটাই পিকনিক ব্লগে ভরা থাকবে এইটা নিয়েও আমার কুনো সন্দেহ নাই।যাই হোক-এই ফাঁকে আমি ইঞ্জিনটা চালু কইরা দিয়া যাই—ভাইবোনেরা,অন্য “সুলিখিত” ব্লগ আসার আগে চলেন এইটায় পিকনিক নিয়া নিজের কথাবার্তা কই।
বিঃদ্রঃ এই ব্লগে লুঙ্গি এবং লংআপ জাতীয় কোন শব্দ ব্যবহার পরিহার করা বাঞ্ছনীয় x-( x-( x-(
বিস্তারিত»রিভিউঃ অন্যরকম ক্যাডেট কলেজ
রিভিউঃ অন্যরকম ক্যাডেট কলেজ
[ডিসক্লেইমারঃ এই লেখাটা শুরু করার মাত্র অল্প কিছুক্ষণ আগেই আমি “অন্যরকম ক্যাডেট কলেজ” ধারাবাহিকের শেষ পর্বে আমার একটা ছোট্ট মন্তব্য যোগ করেছি। আসলে মন্তব্যের ঘরেই কথাগুলো চলে আসছিল। কিন্তু মন্তব্য বড় হয়ে যাবার আশংকায় একটা রিভিউ-ব্লগ লেখার সিদ্ধান্ত নিলাম। এর মূল কারন অবশ্য দুটো – প্রথমতঃ আমি নিজে একজন ভাষা ও সাহিত্যের ছাত্র এবং দ্বিতীয়তঃ শেষ পর্বের বাস্তব ও জীবনমূখী সমাপনী যা আমাকে তীব্রভাবে আকর্ষন করেছে এবং বেশ ভাবিয়েছে।]
বলতে গেলে প্রায় একটানে গল্পগুলো (পুরো সিরিজটা) পড়ে শেষ করলাম।
বিস্তারিত»ক্র্যাশ রিপোর্ট
আমার নতুন কম্পিউটারে এরই মধ্যে নানা অদ্ভুতুড়ে আর ভূতুড়ে অসুখ দেখা দিয়েছে। কেনার পরে প্রথমে দুইটা অপারেটিং সিস্টেম বসালাম, এক্সপি, যেহেতু আমি এক্সপি-কে ভালোবাসি; আর উইন্ডোজ৭, কারণ সে তন্বী তরুণীর দেহবল্লরি নিয়ে হাজির হলো। পাইরেসিকে জিন্দাবাদ বলতে আমার কোনই আপত্তি নাই, হীনমন্যতাও নাই; তাই দুইটা ড্রাইভে এক্সপি ও ‘৭’ জায়গা করে নিলো। আমি দুইখানেই যাই, ঘুরি ফিরি ভালো লাগে।
প্রথম সমস্যা শুরু হলো যেদিন থেকে লাইভ মেসেঞ্জারে কয়েকদিন ধরে ঝুলে থাকা নোটিফিকেশনের কারণে আমাকে লগইন করতেই দিলো না!
বিস্তারিত»ফয়েজীয় ভঙ্গিমায় বাড্ডে পোস্ট…
প্রিয় ভাইবোনেরা,
আমি জানি যে এই ব্লগে যে কোন পোস্ট দেওয়ামাত্র আপনারা শেষ লাইন পড়ে ফেলেন-তাই এইবার আর কোনো ধানাই পানাই নাই-আগেই স্বীকার করে নিচ্ছি ইহা একটি আদি অকৃত্রিম জন্মদিনের পোস্ট। মাস্টার্স পরীক্ষা,বিসিএস গতটার(২৮তম) অনিশ্চয়তা এবং পরবর্তীটার(২৯তম) রিটেনের প্রস্তুতির কারণে এই অধম বড়ই মাইনকা চিপায় আছে। বন্ধুবর সোনিয়া(মগকক-১৯তম) এটা নিয়ে কমেন্টে ঝাড়িও দিয়েছে-বিশ্ব জন্মদিন দিবসে জেপির (জন্মদিন প্রিফেক্টের) কুনো পোস্ট নাই কেনু?
এই পোস্ট লেখা নিয়া কে কে কি অজুহাত দি্যেছে সেইগুলা একটু তুলে ধরিঃ
রকিব-ইয়ে মাস্ফ্যুদা,
বিস্তারিত»নিজের ঢোল নিজেই পিটামু, কার কি???
ঘটনা ১.
“ওই বেটা, ফুয়াদ কইলো তুই নাকি ভালো ডিজাইন করস, ক্যাডেট কলেজ ব্লগের লাইগা একটা সুন্দর দেইখা ডিজাইন কইরা দে ।”… ডাকটা শুইনা পিছন দিকে ফিরা তাকাইলাম, দেখি রায়হান। যাইতেছিলাম আই ইউ টির ক্যান্টিনে চা খাইতে। ঘটনাটা গত বছরের শেষের দিকের। সময়ে সময়ে কচ্ছপও নাকি আমার চেয়ে দ্রুত হাঁটে, এই রকম অলস আমি রায়হানের প্রস্তাবে বললাম, “ঠিক আছে, কইরা দিমু”। কিন্তু অলসতার দায়;
শব্দ পরিচয়, এই শীতে
আমি অনেকদিন ধরেই কিছু লিখতে পারছি না। লিখতে না পারার যন্ত্রণা বা অসহায়ত্বের সাথে আমার অনেকদিনের সখ্য। এমন অনেকদিন হয়েছে, আমি দিনের পর দিন লিখতে পারি নি। আমার চারপাশে যারা লেখেন, তারা খুব চমৎকার লেখা পাতার পর পাতা লিখে ফেলেছেন। আমার তেমন কিছু মনে হয় নি। অন্যের লেখা পড়েও আমি টের পেয়েছি আমার ভেতরে কোনো শব্দ নেই। কোন সুর নেই। তাই আমি চুপচাপ হয়ে গেছি।
বিস্তারিত»মোর নাম এই বলে খ্যাত হোক
আইজকা হইলো গিয়া হেপ্পি বাড্ডে। জব্বর একখান ব্যানার টাঙ্গাইছে মিচকা কাইয়ুম।
জানি পুলাপাইন আইসা আমারে মেলা পচাইবো। তাতে কি? আমি কি ডরাই নাকি? আমি হইলাম গিয়া, যারে বলে সিংহ।
হেপ্পি বাড্ডে সিসিবি। আইজকা শুধু এই কথা কই
“মোর নাম এই বলে খ্যাত হোক, আমি সিসিবির লোক” ।
বিস্তারিত»