বিজ্ঞাপণ! বিজ্ঞাপণ! বিজ্ঞাপণ!
আচ্ছা বড় ভাই ও বোনেরা, ছোট ভাই ও বোনেরা কেউ কি আমার জন্য একটা উপযুক্ত পাত্র খুজে দিবেন? যার হাইট হবে পাচ ফিট এগারো। মাথার চুলগুলা হবে সিল্কি। গায়ের রং শ্যামলা। তাকে অবশ্যই অবশ্যই কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজের ১২তম ব্যাচ হতে হবে। তাকে ভাল এ্যাথলেট হতে হবে। বাংলাদেশ আর্মিতে যার চাকরীর বয়স ১০ বছর হবে। আমিসহ আমার ছেলেদের সমস্ত অন্যায় আবদার যে রাখবে। তাকে অনেক মনখোলা হতে হবে। আমি যখন তখন রাগারাগি করবো আর আমাকে সবসময় বুঝতে হবে। আমার সাথে হিন্দী টিভি সিরিয়াল দেখতে হবে। আমি ঘুমিয়ে গেলেও দেখে মনে রাখতে হবে। আমি জানতে চাইলে পুরোটা বলতে হবে। আমার ইচ্ছা হলে অবশ্য সে গেমস চ্যানেল দেখতে পারবে। বাসায় অন্য টিভি থাকলেও ইচ্ছা মত টিভি দেখা যাবে না। আমাকে অলওয়েজ বুঝাতে হবে। আমার মা বাবা থেকে শুরু করে সবার আদর যেন আমি তার মধ্যেই খুজে পাই। ভাঙ্গা রাস্তা দিয়ে গেলে আমি গায়ে ব্যথা না পেলেও সে আমার ব্যথাটা পাবে। বুটজুতা পড়ে প্রতিদিন বেডরুম পর্যন্ত এসে বকা শুনতে হবে। গেমস থেকে ফিরে নোংরা কাপড়ে বিছানায় বসে পরতে হবে। তারপর আমি অনেক রাগ হলেও প্রতিদিন একই কাজ করবে। প্রতিদিন সকালে সে ঘুম থেকে উঠে দাঁত ব্রাশ করার জন্য ব্রাশ পেষ্ট লাগিয়ে টুথপেষ্টের মুখ ও সেভিং ফোমের মুখ না লাগিয়ে চলে যাবে অফিসে। লুকিয়ে লুকিয়ে প্রতিদিনই সিগারেট খাবে। বকা দিলে বলবে সি ও আমার সামনে খেয়েছে তাই গন্ধ লাগছে। কোথাও যাবার সময় আমার থেকে বেশী ভাল দেখতে লাগলে নিজে থেকেই ড্রেস চেঞ্জ করে ফেলে আমাকে বুজতে না দিয়ে আনকমফোর্ট লাগছে তাই চেঞ্জ করেছে বলা। আমাকে বাইরে নিয়ে যাবার কথা বলে রেডী করিয়ে ঘুমিয়ে যাবে অথবা অফিসের কাজে চলে যাবে। টেনশনে সামনের চুলগুলাকে আংগুল দিয়ে পেচাবে আর হাটু চূলকাবে। আমাকে আজগবি সব সারপ্রাইজ দিবে। যেমনই রান্না করব খুবই মজা করে খাবে। আমাকে বলবে তোমার নামটা কঠিন, তাই রণা ডাকবো। আমাকে ছেড়ে একদমই থাকতে পারবেনা। সবসময় আমাকে নিয়ে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরবে। বেবীদেরকে জান প্রান দিয়ে আদর করবে।
তার নামটা অবশ্যই হবে তানভীর হায়দার নুর রুমি। অনেক দিন হয়ে গেল আমি ভীষণ মিস করছি এমন মানুষটাকে। এমন একজন মানুষ সব সময়ই আমার ছিল। হঠাৎ করে হারিয়ে গেছে। কেউ খুজে পায় নাই। এখন একে ছাড়া আমার জীবনটা ১০০০% অচল হয়ে গেছে। ব্লগের সবাই তো বলেছেন যখন কিছু লাগবে জানাতে।
জানালাম তো। কেউ কি একে খুজে দিবেন আমাকে।
আমার সাধ্য থাকলে রক্ত দিয়ে হলেও খুঁজে দিতাম ভাবী!
.......................................................................
আমার সাধ্য থাকলে বুকের রক্ত দিয়ে হলেও খুঁজে দিতাম,ভাবী...
আপনার লেখাগুলোয় সচেতনভাবে মন্তব্য করিনা কারণ কী বলবো বুঝে পাইনা।
ভাবী আপনার কষ্টটার হাজারভাগের একভাগ হয়তো আমরা অনুভব করতে পারি, তাই আপনাকে সহানুভূতি সাহস যোগানোরও সাহস নেই।
আমিও সাধ্য থাকলে বুকের রক্ত দিয়ে হলেও খুঁজে দিতাম,ভাবী…
..........................................................................................
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
প্রেরণা, দয়া করে ভেঙে পড়ো না। তোমার ছেলেরা আছে। ওদের গড়ে তুলতে হবে। আমরা বড় আর ছোট ভাই-বোনেরা তোমার সঙ্গে আছি, সেটা ভুলো না।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
ভাইয়া কতো যে চেষ্টা করি একটু ভুলে থাকার জন্য। সব সৃত্মি আমাকে খুব কষ্ট্ দেয়।
আমার আব্বুটাকে কেউ খুজে এনে দিবেন? 🙂
চলো খুজতে যাই। :hug:
তুই কি আমার বন্ধু হবি?
বন্ধু হবি বল?
মন খারাপ আর করিস না তুই
ফেলিস না চোখের জল!!
তুই কি আমার বন্ধু হবি?
বন্ধু হবি বল?
সামিয়া তোমার মধ্যেই তুমি খুঁজে ফির - কিছুটা হলেও খুঁজে পাবে --- একদিন হয়তো অনেকটাই পাবে।
প্রেরণা - এই ভাব আর বিষয়বস্তু নিয়ে এরকম করে লেখা আমি আগে কখনও পড়িনি। তুমি একজন অনেক সাহসী মেয়ে।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
যদি সারা দিন কাঁদতে পারতাম, তাহ্ললে হয়ত একটু ভালো থাকতে পারতাম।
প্রেরণা ভাবি ও সামিয়া,
বিধাতা মানুষকে বিশেষ এক গুন দিয়েছেন। আর তা হল মানিয়ে নেবার আসম্ভম রকমের এক ক্ষমতা। আমাদের প্রিয়জনদের হারানোর মুহূর্ত কখনোই আমরা ভুলতে পারি না। কিন্তু এক সময়ে আমরা এই হারানোর বেদনাকে সহ্য করতে শিখে যাই। কথাগুলো এভাবে কেন বললাম বা কোন উপলব্ধি থেকে বললাম তা হয়তো সিসিআর-এর অনেকেই ধরতে পেরেছেন যারা আমার ব্যক্তগঅ জীবন সম্পর্কে জানেন। এখানে যা কিছু বললাম তা একান্তই আমার ব্যক্তিগত উপলব্ধি। আমি মন থেকে দোয়া করছি যেন শহীদ পরিবারের সকল সদস্যকে বিধাতা আরো বেশী মনের জোর দিয়ে দেন।
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
একজেক্টলি। কিন্তু সহ্যের দিনটা কেন আসে না, বলতে পারেন।
..................................................................
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
................................
x-( মাঝে মাঝে খুব রাগ হয়। মাঝে মাঝে খুব কান্না পায়। আর প্রতিদিনই নিজেদের অপারগতা অনুভব করে অসহায় লাগে। আমাদের মাফ করে দেবেন ভাবি।
...............
তোমার লেখাটা পড়ে থম মেরে বসে আছি।
কোথায় পাবো তারে।
'ভালো থেকো' টাইপের জংধরা কথা ছাড়া আর কিছুই
বলার নেই যে!
কী বলবো???
"তারপরেও মানুষের জীবনের এক অনন্ত সম্ভাবনা থাকে।"
কোথায় যেনো পড়েছিলাম। কিছু কিছু কষ্ট কখনো পুরাতন হয় না। সারা জীবন থেকে যায় মনের কোনে। কোন এক দুর্বল মূহুর্তে হানা দেয় তারা। এমন কষ্টের কোন সান্তনা নেই, তাই সেটা দেবার চেষ্টাও করলাম না।আসলে কিছুই বলতে পারলাম না।
কি বলবো?? 🙁
ভাবী,
গত কয়েক মাসে সিসিবিতে আমার সবচেয়ে অপছন্দের যে কাজটা হয়েছে, তা হলো আপনি এভাবে ব্লগিং শুরু করে দিয়েছেন। মোসাদ্দেক ভাই কয়েকদিন খুব যন্ত্রণা দিয়েছিলেন, তারপর উনি চুপ গেলেন তো আপনি শুরু করলেন। সিসিবিতে এসে যখন দেখি আপনার পোস্ট, ঠিক করি যে পড়বো না। এমনিতে সিসিবিতে আসিই খুব প্রাণ খুলে হাসার জন্যে। সারাদিন দুনিয়াদারিতে ব্যস্ত থাকি, সেখানে নানা আবর্জনা, অনলাইনেও যেখানেই বসি, অনেক রকম কুটিলতা সামলে সুমলে চলি। কিন্তু সিসিবি হচ্ছে একদম প্রাণের জায়গা। অন্য কোথাও, যা-ই কিছু হোক, মন খারাপ হলেই আমি সিসিবিতে চলে আসি। কী আশ্চর্য, ঠিক ৫ মিনিটেই আমার মন ভাল হয়ে, হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ি। হয়ত বউ আছে রান্না ঘরে বা অন্য কোথাও, চিৎকার দিয়ে ডাকাডাকি করে কাছে এনে জোরে জোরে পড়ে শোনাই। তারপরে দু'জনে হা হা করে হাসি।
কিন্তু আপনার কারণে আমার এই নিয়মিত রুটিনে ব্যাঘাত ঘটছে। যতবারই আপনার লেখাগুলো পড়ি, ছবিগুলো দেখি, চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করে। ভাবী, আপনি বিশ্বাস করবেন কি না জানি না, প্রথম যেদিন শুনলাম... আমি অনেকদিন স্বাভাবিক থাকতে পারিনি। আমাকে যারা চেনে, তারা জানে, হড়বড় করে হাবিজাবি লিখে প্রতিদিন ব্লগ ভরিয়ে ফেলা আমার জন্যে দুধভাত, সেই আমিই মাসখানেক কিছুই লিখতে পারিনি। কিছু করতে গেলে মাথা শূণ্য লাগতো, ভাবতে গেলে অবোধ লাগতো! মাসখানেক পরে যখন লিখলাম, তাও হায়দার ভাইদের নিয়েই।
হায়দার ভাই আমার হাউসেই ছিলেন ভাবী। আমরা পনের নম্বর ব্যাচ, ওনারা বারো। হায়দার ভাই, আমাদের কাছে হিরো ছিলেন ভাবী। আপনি শুনলে মজা পাবেন, এই যে পোস্টে আপনি সিল্কি চুলের কথা লিখেছেন, আমরা সেই এত আগেও, প্রায় বারো বা তারও বেশি বছর আগেও হায়দার ভাইয়ের চুল নিয়ে গবেষণা করতাম। আমরা বলতাম, ঊনি কি জেল মাখেন চুলে, আবার ভাবতাম কলেজে জেল পাবে কই? আবার ভাবতাম, নাপিতের চোখ ফাঁকি দিয়ে চুলই বা বড় রাখে কীভাবে?
ঊনি যখন বাস্কেটবল খেলতেন, অদ্ভুত সুন্দর ছিলো সেই দৃশ্য। জাদুকরী দৃশ্য আসলে সেটা। ভাষায় বর্ণনা করার সাধ্য নেই আমার সেটা। অথবা এনুয়াল এথলেটিক্সের সময় রিলে রেইস হতো যখন, হায়দার ভাইয়ের হাতে রিলে রেইসের ব্যাটন গেলেই আমরা নিশ্চিত, যাক, গোমতী এবারেও চ্যাম্পিয়ন হচ্ছে তাহলে!
আসলে লেখার কিছু নেই, বলার কিছু নেই। যখুনি ব্যাপারটা ভাবি, এখনও, আজও মাথাটা ফাঁকা লাগে, চোখ ঝাপসা হয়ে যায়।
আপনি ভাল থাকবেন ভাবী। হায়দার ভাই আর আপনার সন্তানেরা ভাল থাকুক সারাজীবন। এটুকুই কেবল চাওয়া এখন।
www.tareqnurulhasan.com
:thumbup: :thumbup: :thumbup: :hatsoff:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
তারেক ভাই আমি তো লিখবোই, আপনি বরং আমার লেখা পইরেনই না।
দোস্ত, কতেকদিন ধরে এই কথাগুলোই যেন আমি বলতে চাচ্ছিলাম ভাবীকে। বাস্কেটবলের জাদুকরী মুহূর্তগুলো, এথলেটিক্সে অনবদ্য পারফর্মেন্স কিংবা মাটির একেবারে ভিতরে ঢুকিয়ে দেয়া ভলিবলের স্ম্যাশগুলো- আমি এখনও দেখতে পাই! আমাদের চোখে হায়দার ভাই সবসময় হিরো হয়েই থাকবেন।
...........
Life is Mad.
যাকে পেতে এত কষ্ট করতে হয় তাকে এত সহজে ছেড়ে দেয়া যায় না...আমি মরে গেলে আমার বউ যেন আপনার মত সাহসী হয়।আমি আপনাকে সান্তনা দিব না।কারন আমারও এত সাহস নেই।
অনেক কিছু কমেন্টে লিখবো চিন্তা করেও যা ভাবি সবই কেমন তালগোল পাকিয়ে যায়।তাই লিখাটা নিয়ে কিছুই বলবো না॥শুধু :hatsoff:
আমার কি সমস্ত কিছুই হলো ভুল
ভুল কথা, ভুল সম্মোধন
ভুল পথ, ভুল বাড়ি, ভুল ঘোরাফেরা
সারাটা জীবন ভুল চিঠি লেখা হলো শুধু,
ভুল দরজায় হলো ব্যর্থ করাঘাত
আমার কেবল হলো সমস্ত জীবন শুধু ভুল বই পড়া ।
আপনার কষ্টের কাছে এলে নিজেকে খুব ক্ষুদ্র ও অসহায় মনে হয়। আপনাকে স্বান্তনা বা সাহস দেয়া দু:সাধ্য। আমিই বরং আপনার কাছ থেকে সাহস ও ধৈর্য্য শিখি। আপনার সংগ্রামকে আমার হাজার সালাম।
ভাবী, কিছু বলার ভাষা আমার নেই... ভালো থেকেন...
আমার জামাইটা অনেক বেশি সুন্দর ছিল। প্রথম দেখা আর কথা বলেই আমি বদ্ধ পাগল হয়েছিলাম।
ভাবি, স্যারের পোস্টিং হয়েছিলো আমাদের ইউনিটে ২০০৯ এর জানুয়ারি মাসে।স্যার দেরি করছিলেন বলে আমার সিও প্রায়ই আমাদের এডজুটেন্টেকে বলতেন স্যারের সাথে যোগাযোগ করতে।আমি তখন কোয়াঃ মাস্টার,তাই আমারও সুযোগ হয়েছিল মানুষটার সাথে কথা বলার।কিন্তু দেখার সুযোগ আল্লাহ দেননি।এখনো মনে হয় যদি স্যার চলে আসতেন তাহলে হয়ত একসাথে গেমস টাইেম বাস্কেট খেলতাম আর অন্য ভাবিদের মত আপনাকেও যন্তনা করতাম এই বলে "ভাবি আজকে আমাদের আপনার বাসায় দাওয়াত"....
রঞ্জনা আমি আর আসবো না...
~x( ~x( ~x( ~x(
রঞ্জনা আমি আর আসবো না...
শক্ত হও'রে বোন। তোকে বাচ্চাদের জন্য হলেও অনেক শক্ত হতে হবে।
আমরা সবাইতো আছি'ই তোর পাশে, যখনি ডাক দিবি, পাশেই পাবি।
অনেকদিন হলো কাঁদিনি। পুরুষ মানুষ তো, কাঁদতে বড় লজ্জা লাগে। যতো কষ্টই হোক, একটু মন খারাপ করে বসে থাকি, গান শুনি, চিল্লায়ে চিল্লায়ে গান করি, ফোন করে কোন দোস্তরে এমনি এমনি ঝাড়ি দেই। অনেকদিন হলো কাঁদিনি। খুব ইমোশনাল এই আমি, কিছুটা রগচটা।
আজ আমি কেঁদেছি। হাও মাও করে কেঁদেছি। দুচোখের পানি বাঁধ মানছিলো না। অন্তর বলছিলো কার জন্য কাঁদো? জানিনা। তাঁকে চিনিও না। শুধু জানি আমি তাঁর জন্য কেঁদেছি...অনেকদিন পর...অন্তরের অর্গল খুলে কেঁদেছি। আমি ঠিক আমার কথাগুলো গুছিয়ে লিখতে পারছিনা। লিখতে লিখতেই আমার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছে...স্ক্রিনটা কে শুধু একটা সাদা পর্দা মনে হচ্ছে। আমাকে ক্ষমা করবেন। আমার অনুভূতি বর্ণনে আমি অপারগ!!
মন্তব্য করার ভাষা নেই 🙁
ভাবি,খুজে পাব কিনা জানিনা।তবে খোজার চেষ্টা চলতে......থাকবে।কষ্টের মাঝেও ভাল থাকেন।
আপু,
আপনি বাংলা ব্লগগুলোতে লেখতে পারেন । এতে কিছুটা হলেও মানসিক শান্তি পাবেন ।
www.prothom-aloblog.com
www.somewhereinblog.com
অনেক কষ্ট পেলাম। অনেক। অনেক কান্না পেলো।
তবু বাঁচতে হবে। তবু। আপনার সন্তানকে মানুষ করতে হবে।
কী বলবো আমি বা আমরা , পুরো পৃথিবী আমরা নিরুত্তর, নিরুপায়।
জানি না আপনার ধর্ম বিশ্বাস কেমন।
শান্তনা দিন নিজেকে।
আল্লাহ অতি সত্ত্বর আপনাদের একত্রিত করবেন।
আপনাদের জন্য শান্তির উত্তম ব্যবস্থা করবেন।
পৃথিবীতে যার যত কষ্ট বেশী হবে পরকালে তার পুরষ্কার অনেক বেশী।
আমাদের মহানবী জন্মের পূর্বেই তার বাবা-মাকে হারিয়েছিলেন।
তার জীবদ্দশাতেই তার স্ত্রী, দুই কন্যা , পুত্র ইন্তেকাল করেন।
জানি কিছু শূণ্যতা কখনো পূরণ হয় না।
কিছু আর্তনাদ আকাশকেও ছাড়িয়ে যায়।
আল্লাহ আপনাকে শান্তি দিন।
এডড্রেস্ দেওয়াতে থ্যাংক্স।
তবে এখন সারাজীবন আপনাকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য আপনার ঘরের বাজার-সদাই করে দেয়ার জন্য সব ধরণের সাপোর্টের জন্য আপনার একজন মানুষ দরকার তাই না?
যদি আমি আপনার জন্য সামান্যতম কিছু করতে পারতাম তবে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করতাম। brother.kawsar@gmail.com
কি বলবো? শুধু থ্যাংক্স আর একটা প্রবলেম তো বুঝে উঠলেন।
ভাবী, আপনার সাথে কথা বলতে খুব ইচ্ছা করে। আপনার মোবাইল নম্বরটা কি পেতে পারি?
পারেন।
ভাবী এটা আমার সাইট।
www.greenbirdbd.com
সত্যি এটা দুর্লভ যে কোন মেয়ে তার হাজব্যান্ড এর ব্যাপারে এতটা সন্তুষ্ট।
আমি জানি না যে আপনার জায়গায় আমি হলে কী করতাম?
কঠিন এক প্রশ্ন এটা।
গতবার ১৭ ই ফেব্রুয়ারীতে আমি মেজর মাহবুবুর রহমানকে তার ওয়াইফ সহ কিছু ছবি তুলে দিয়েছিলাম।
তারা আমার প্রতি খুব খুশি হয়েছিলেন। ফোন নাম্বার নেইনি। শুধু ই-মেইল এড্রেস নিয়েছিলাম। কিন্তু আর কোন রিপ্লাই পাইনি। একদিন পুরনো পত্রিকা ঘেটে যখন ছবিটা বেরিয়ে এলো . . . ১৭ আর ২৩ ফেব্রুয়ারী । খুব বেশি একটা দূর নয়। সত্যি আমার চোখ থেকে পানি পড়ছে।
ভাইয়ার রেখে যাওয়া ভালোবাসা, সুখময় স্মৃতি আর সন্তান বেঁচে থাকার জন্য এই আপনার সম্বল।
ভাইয়া এখনো আপনার, চিরদিনই আপনার।
হয়তোবা আপনার সাপোর্ট লাগবে না।
তবে যে কাউকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য আমি তৈরী।
যদি আপনার চেনা জানা এমন কোন পরিবারের কোন বৃদ্ধ বা বৃদ্ধা কিংবা যে কেউ হোক যদি কারো কোন সাপোর্টর প্রয়োজন হয় তবে আমাকে বলবেন।
গায়ে পড়ে সাপোর্ট দিবো।
আপনার ব্লগে চোখ রাখলাম। ব্লগে থাকুন, সঙ্গে থাকুন।
তাদের ফটো তুলে দিয়েছিলাম সেন্ট মার্টিনে। কে জানত এমন আনন্দ থেকে ফিরে আসার পর তাদের জীবনে নেমে আসবে কালো আঁধার।
জানি না প্রতিটি পরিবার কেমন আছে। হয়তোবা তাদের অনেক কষ্ট হচ্ছে।
hatz off 2 u APU......... :boss: :boss: :boss: :boss: :boss: :boss: :boss: :boss: :boss: :boss: :boss:
সব মিলিয়ে যাবে না, শুধু তোমার ভালবাসা...
সব মিলিয়ে যাবে, যাবে না শুধু তোমার ভালবাসা…
সরি ফর দা মিসতেক... 🙁 🙁 :-B :chup: :duel: :frontroll:
কি বলবো বুঝতেছি না। শুধু এটুকুই কামনা মহান আল্লাহ একদিন এই জুলুম হত্যাকান্ডের বিচার করবেন, যেদিনের বিচারে রাজনৈতিক পরিচয় দেখা হবে না, যেদিনের বিচারে কার কত জ্যাক এটা দেখা হবে, নিরপেক্ষ সেই বিচারে বাংলাদেশের এ সকল বীর সন্তানদের হত্যার বিচার ইনশাআল্লাহ হবে বোন। সেদিন এর অপেক্ষায় রইলাম। আল্লাহ আপনাদের সবাইকে শোক সইবার শক্তি দিন। আর যেন বাংলাদেশের কোন বীর সেনানী এভাবে খুন না হয়।
স্যরি কারেকশন হবেঃ
*যেদিনের বিচারে কার কত জ্যাক এটা দেখা হবে না।
...............
ধৈর্যের সীমা হারিয়ে ফেল্লাম-আপু আমরা সরি যে আপনাকে সান্ত্বনা দেয়া ছাড়া আর কিছু বলতে পারছি না।আমরা ক্ষমা চাই :salute:
সান্ত্বনা ছাড়া আর কিছুই দেয়ার নেই ভাবী । ক্ষমা চাইছি... 🙁
রক্তিম প্রসাদ প্রাচীরে বন্দি সবুজ মায়া
এরি মাঝে খুজে ফিরি নিজের অচেনা ছায়া..