আগামী ১২ই ফেব্রয়ারি সভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাবশালী বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইনের ২০০তম জন্মবার্ষিকী এবং তার সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রন্থ “অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস” এর ১৫০তম প্রকাশবার্ষিকী। বিবর্তনবাদ নিয়ে আজ পৃথিবীর কোন জীববিজ্ঞানীর মধ্যেই সংশয় নেই। তবে এর প্রক্রিয়া নিয়ে সংশয় আছে। সেটা নিয়েই বিবর্তনবাদী জীববিজ্ঞানীরা এখন সবচেয়ে বেশী গবেষণা করছেন। এই প্রেক্ষিতে পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত বিজ্ঞান পত্রিকা “সায়েন্টিফিক অ্যামেরিকান” তাদের জানুয়ারি ২০০৯ সংখ্যাটি বিবর্তনবাদ নিয়ে করেছে।
বিস্তারিত»আরেকখানা যদু মধু কাহিনী
দেশ দেখি না কতদিন! দেশে দ্রুত ফিরিয়া আসিব বলিয়া খাইয়া না খাইয়া রিসার্চের কাজ করিতেছি। এমনকি প্রাণপ্রিয় সিসিবি হইতেও স্বল্পকালীন অবসর গ্রহণ করিয়া নীরব পাঠকে রুপান্তরিত হইয়াছিলাম। কিন্তু তা আর থাকিতে পারিলাম কই, সিসিবিতে সেইরকম কিছু লেখা পড়িয়া আমারও লিখিতে ইচ্ছা করিল। সু বলিতেছে, যা ব্যাটা থিসিসের কোয়ার্টার্নিয়ন নিয়া লেখাটা এইবেলা সেরে ফেল। আর কু বলিতেছে, কি হইবে থিসিস লিখিয়া, এর চেয়ে বরং একখানা দম ফাটানো হাসির ব্লগ লিখিয়া ফেল।
বিস্তারিত»একজন বৃহন্নলার আত্মকথন
(সামুতে প্রকাশিত এই লেখাটি ট্যাগ করতে পারলাম না। অবহেলিত একটি সম্প্রদায়ের জন্য অর্থহীন দীর্ঘশ্বাস বলা যেতে পারে একে।)
বিষন্ন নিস্তরঙ্গ জীবন বয়ে চলে নর্দমার জলের মত,
যে জীবনের আগমন এই নিষ্পাপ জীবনের বড় পাপ।
যে জীবনের স্বপ্ন নিঙড়ে গেছে অনেককাল আগে,
আমার জীবন আমাদের জীবনের মত বিবর্ণ ধুসর-
যে জীবন আমার বহুতল বাড়ির ক্ষুদ্র ঘরে বদ্ধ,
যে জীবন আমাকে দেখতে দেয় না কিছুই নিষ্টুর হয়ে বড়
অথবা আমাকে দেখতে চায় না কেউ কিংবা দেখতে চায়-
দেখতে চায় যারা চায় না পৃথিবীকে দেখাতে জীবনের অপমান।
I wish I were an AngeL…
গানটা যখন প্রথম শুনি তখন মনে মনে বলেছিলাম, আহা! মেয়েটা কত জোস গায়। সেই ভালোলাগার রেশ থাকতে না থাকতেই মেয়েটা সম্পর্কে আরো গভীর কিছু জানার আশায় লাগাইলাম উইকিতে সার্চ। এবং আমাকে বেক্কল বানায় দিয়ে উইকি ঘোষণা দিল – তুমি যাকে এতদিন যাহা ভাবিয়াছো সে আসলে তাহা নয়। মেয়েটা আসলে মেয়ে না। মেয়েটা হলো একটা ছেলে। এবং রীতিমত জুনিয়র গোত্রীয়।
বিস্তারিত»স্বপ্ন ! তৃতীয় পর্ব।
প্রথম পর্ব
দ্বিতীয় পর্ব
তৃতীয় পর্ব
৫
বিজ্ঞাপন চিত্রে যেমন বলে-চমকের উপর চমক। সকালে আকাশ যখন অফিসে পৌঁছুলো, ব্যাপারটা অনেকটা সেরকমই ঘটলো। রাতের ঘটনার রেশ নিয়ে অফিসের দরজা খুলে সে দেখলো যে- নানা রংএর বেলুন আর একটা ব্যানারে লেখা-
‘HAPPY BIRTHDAY TO DEAR AKASH’.
কাজটা ওদের বস্ এর। এই ভদ্র লোক সব্বার খুঁটিনাটি খবর রাখেন এবং অফিসের working environment টা কেমন সহজ করে রাখেন যে,
স্বপ্ন ! – দ্বিতীয় পর্ব।
প্রথম পর্ব
দ্বিতীয় পর্ব
৩
রাতের খাবার এর পাট চুকে গেছে বেশ কিছুক্ষন আগে। দেয়াল ঘড়িটা সশব্দে জানান দিল এখন এগারটা বাজে। যাক্। শেষ হলো লেখাটা! আকাশ স্বস্তিতে একটা সিগারেট ধরিয়েছে। এরপর শর্ত অনু্যায়ী বাবার কাছে যেতে হবে। দাঁত ব্রাশ করে বেশ আয়োজন নিয়ে সদ্য রচিত লেখাটি নিয়ে সে বাবা’দের রুমের সামনে এসে দাঁড়ালো। দরজায় মৃদু টোকা দিতেই বাবা বললেন,
শুধুই লেখা অথবা গল্প (শেষ পর্ব)
পূর্ব প্রকাশের পর………
প্রথম পর্ব
দ্বিতীয় পর্ব
তৃতীয় পর্ব
ছোট ছোট ভালো লাগা- মিষ্টি করে ভালোবাসায় এগিয়ে যেতে থাকে মানব মানবীর দিন। তাদের একজনের দিন শুরু হত অপরকে দেখার সুতীব্র বাসনা নিয়ে, শেষ হত সারাদিনে যাপিত সময়ের মধুর অতল সমুদ্রের তল ছুঁতে ছুঁতে। প্রতিটি দিন তাদের কাছে নতুন হয়ে আসত – একে অপরের আরও কাছে আসত।
বিস্তারিত»আচার ০১৬: আবারো কাব্যকথা
[নতুন পোস্ট দেয়ার সময় নাই, তাই পুরোনো একটা কবিতা আবার দিচ্ছি। বাংলা ব্লগ সম্পর্কে তখনো জানি না, চরম বুদ্ধির আধার এই অধম তাই ফেসবুকে ব্লগিং করা শুরু করেছিল। কবিতা লিখে তার স্ক্রিনশট ফেসবুকে আপলোড করে দিতাম। ওটা ছিল আমার প্রথম বাংলা অনলাইন পাবলিকেশন। এর কিছুদিন পরেই বাংলা ব্লগ সম্পর্কে জানতে পারি। আমার ওখানের কবিতা এখানে আবার দিলাম।]
ভালোবাসি ততোটাই যতোটা বাসা যায়।
লোবান জ্বেলে রাতের আধাঁর সাজিয়ে
বাতাসের ফিসফিসানিতে বহুবার বলেছি,
স্বপ্ন ! – প্রথম পর্ব।
১
আকাশের ঘুমটা আজকেও ভেঙ্গে গেল।
সে ঘড়িতে দেখলো আড়াইটা বাজে। রাতে ও যায় যায় দিন দিন পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে গিয়েছিল। তখন জানালাটা খোলা ছিল। এখন বন্ধ। মা নিশ্চয় রাতে বন্ধ করে গেছেন। এ বাসায় সব কিছুই চলে এই মমতাময়ী’র নিপুণ হাতের ছোঁয়ায়।
আকাশ আজ আবার সেই স্বপ্নটা দেখেছে। এই নিয়ে বেশ কয়েকবার এই অদ্ভুত স্বপ্নটা দেখলো সে। কেমন একটা অস্বস্তিবোধ হচ্ছে তার।
বিস্তারিত»আমার বন্ধু হিমেল -১
ওর আসল নাম জানার আগে আমি ওর টিজ নাম টা আগে জেনেছিলাম। ক্লাস সিক্সের কথা। শাহীন কোচিংয়ে ক্যাডেট কোচিং করি তখন। আমি ছিলাম আবাসিক সেকশনে। আর ও অনাবাসিক এ। এডমিশন টেস্টের কয়েক দিন যখন বাকি তখন থেকে আবাসিক অনাবাসিক মিলে একটা ব্যাচ করা হয়েছিল। “বান্দর” এর সাথে পরিচয় হয় তখনই। কেউ আদর করে ডাকতো। আর কেউ ওর সাথে মারামারিতে না পেরে। আমি অবশ্য কোনটা ভেবেই কিছু ডাকতাম না।
বিস্তারিত»অর্থহীন বিষণ্ণতা
(কবিতা দেয়ার দুঃসাহস দেখাইলাম। ডরে আছি। )
অর্থহীন বিষণ্ণতা ঘিরে ধরে আমাকে তার ধূসর আবরণে,
অথবা শুধু ঘিরে ধরে না, গ্রাস করতে চায় আমার সত্তাকে।
আমি তাকে ধরতে পারি না , সে আমাকে ছুয়ে যায়,
আমার বোধ গুলোকে শুধুই এলোমেলো করে দেয়।
অদ্ভুত সে আমাকে আচ্ছন করে ফেলে কোন অজানা মোহে,
আধারের বুকে নিঃসঙ্গ আমার পাশে জেগে রয় পাহারায়।
আচার০১৫: কাব্যকথা
[তাইফুর ভাইয়ের কাব্যগুলো পড়ে আমার নিজের কিছু কবিতা দিতে ইচ্ছা হলো। এতে করে সুবিধা দুটো, নতুন করে কিছু লিখতে হবে না, কবিতা রেডিই আছে। দ্বিতীয় সুবিধাটা হলো, খুব ব্যস্ত আছি, এই সু্যোগে কাব্য দিয়ে নিজের + কলেজের একটা ব্লগ বাড়ানো যাবে। আগেই ক্ষমা চেয়ে নেই, কমেন্টের উত্তর হয়তো দিতে পারবো না সময়মতো। ]
১…
শুরুটা বোধহয় এভাবেই হয়,
ভবঘুরে স্বপ্নের মতো এভাবেই
জলজ প্রেমে ভিজে যায় বুকের জমিন।
অতঃপর ব্লগর ব্লগর – ৩
ক্যাডেট কলেজ থেকে শুরু করে আজ অবধি একটা বিষয় আমি খুব কন্সিস্টেন্সি সহ লক্ষ্য করে আসছি। প্রাকৃতিক ভারসাম্যহীনতা কিংবা অবক্ষয়ে প্রকৃতিতে ঋতু বদলের সময়সীমায় পরিবর্তন আসে। এমন কি সনাতন রচনা বই গুলোতে লিখিত ষড় ঋতুর বৈশিষ্ট্যতেও আজকাল খুঁজে পাওয়া যায় গড়মিল। কিন্তু ,এই একটা বিষয় আমি দেখলাম এক্কেবারে অনড় এবং নিশ্চিত। সেটা হচ্ছে ছুটিতে ‘সময়’ এর দ্রুততার সাথে পথ অতিক্রম এর ব্যাপারটা। কোন এক অজানা কারনে বোধকরি পৃথিবীটাও ঐ সময়ে সূয্যিমামার চতুর্দিকে অধিকতর ‘জায়রো’
বিস্তারিত»উচ্চ নম্বরের সিঁড়ি-১ (আন্দা’র ভাগাড়ী পংক্তিগুলো)
বলতে দ্বীধা নাই, আরও অনেকের মত আমিও আন্দালিবের বিশাল ভক্ত। ছেলেটার লেখা যতই পড়ি ততই ওর চিন্তা ভাবনার রসাল রসে রসসিক্ত হই। মাঝে মাঝে এও ভাবি, সেদিন হয়ত দূরে নয়, আন্দালিবের কবিতা পাঠ্য বইয়ে চলে আসবে। সে যুগের কথা ভেবেই … ‘এ পৃথিবীকে শিশুর বাসযোগ্য করে দিয়ে যাব’ টাইপ কবিতার নোটবই …
আন্দালিব নিশ্চই মাইন্ড করবে না। বরং আমাকে মার্কিং করতে পারে ওর চিন্তার সাথে আমার ব্যাখ্যা কতটুকু মিলল … ওর ব্লগে কমেন্ট আকারে দিতে চেয়েছিলাম,
একটু পরেই সূর্যগ্রহণ
আকাশ জিনিসটা আসলেই বিস্ময়কর। প্রাচীনকালের মানুষদের মত বললাম আর কি। সে সময় তো মানুষ আকাশকে একটা জিনিসই মনে করতো। সকল পৌরাণিক কাহিনী এবং ধর্মগ্রন্থেই তার প্রমাণ আছে। এই সেদিন আমরা আকাশের বাস্তব রূপ আবিষ্কার করেছি। কিন্তু জ্যোতির্বিজ্ঞানের সাথে যে পুরাণ আর প্রাক-ইতিহাস জড়িয়ে আছে তা মাঝে মাঝেই ফিরে আসে। সেটা হয়ত আমাদের উপর কোন প্রভাব বিস্তার করে না, কারণ আমরা জানি সেসবের কোন অর্থ নেই।
বিস্তারিত»