আমি উচ্ছৃঙ্খলতার অশুভ ছায়া-
আমি সমাজের অভিশাপ,রুদ্র তিমির ছোঁয়া।
আমি সাইক্লোন-
আমি ধ্বংস করিব যত অনিয়ম।
সমাজের এই পাশবিকতার অন্তরালের ভিত্তি
আমি দলিত করিব সেসব সমাজ রাজের কীর্তি।
আমি গেয়ে যাই তাহাদের গান আনিল যারা সভ্যতা
সে সব শূদ্র মানবেরা দেব,তারাই ভাগ্য বিধাতা।
তাহাদেরই বুক,তাদেরই পাঁজর গড়েছে গীর্জা মন্দির
তাহাদেরই ঘামে লুটিয়া পড়িছে বাধা সব পৃথিবীর।
একজন আদর্শ ছাত্রের দিনলিপি
কিছু একটা লেখার জন্য হাত নিশপিশ করতেছে অনেকক্ষণ ধরে। কারণ কিছুই না। পরশু থেকে মিডটার্ম পরীক্ষা। আর পরীক্ষা আসলেই পড়াশুনা ছাড়া দুনিয়ার সকল কিছু আমার দুই মিনিটের মধ্যে করে ফেলতে ইচ্ছে করে। তাই ভাব্লাম একটা ব্লগ লিখে ফেলি। দুই মিনিটের বদলে দুই ঘন্টা ধরেই না হয় লিখলাম। ক্ষতি কি। আম্রাআম্রাই তো ;;;
মিনি সাইজের কয়েকটা ঘটনা বলি।
কে.কে স্যার ইলেক্ট্রিক্যালের পোলাপানের ক্লাস নিচ্ছে।
বিস্তারিত»অণুকাব্য-২
১.
নীল আঁধারের অন্ধ আলোয়
নগ্ন চোখে ঝাপসা প্রলয়
অন্য আলোয় আলোকিত মুখ
আমার অলো শূণ্যে মিলায়।
**************
বিস্তারিত»কাঠবিড়ালী , তুমি মর , তুমি কচু খাও………….
গত কয়েকদিন কাটলো আবেগ কষ্ট রাগ ভালোবাসা আর বিষণ্ণতা মিলিয়ে অদ্ভুত রকম। সেই মানবীয় কিংবা বানরীয় ( আমার বুদ্ধিবৃত্তি অনুভূতি তাদের সাথে মিল পাই বলে এই শব্দটা আমদানি করলাম ) অনুভূতির আচ্ছন্নতা মুক্তি পাবার চেষ্টা করতে চাইলাম। কিভাবে করা যায়? হঠাৎ করেই ছোটবেলার পুরনো মেথড প্রয়োগ করার চেষ্টা করলাম। ভাবলাম মজার মজার ছড়া পড়া যাক তাতে একটু দম বন্ধ ভাব কেটে যাবে। যেমন ভাবা তেমন কাজ।
বিস্তারিত»অণুকাব্য-১
১.
তোমার ছায়ার মিথ্যে মায়ায়
হারিয়ে যখন নষ্ট আঁধারে
খুঁজে পেতে চাই ব্যর্থ আলো
অচেনা অতীত যাক হারিয়ে।
************
বিস্তারিত»কেন?
আজ অনেক দিন ধরেই চাচ্ছি ব্লগে লেখার জন্য…কিছুতেই হয়ে উঠছে না।ছুটি চলছিল।২৭ ফেব্রুয়ারিতে বাসা(সিরাজগঞ্জ) থেকে খুলনা(কুয়েট) আসছি।আমার ডাইনোসরটার(মগকক,৯৯) সাথে যেহেতু নিয়মিত ফোনালাপ( আনুমানিক দৈনিক গড়ে ৪ ঘন্টা) হয়,আর এর মধ্যে কলেজের স্মৃতিচারন হয় প্রায় ৫০ ভাগ সময়।
বিস্তারিত»‘শিরোনাম নিষ্প্রয়োজন’
জনসমুদ্রে তখন কোন জোয়ার ভাটা নেই,
হাহাকার আর কান্নায় বাতাস থেমে গেছে।
প্রতিটি চেহারা যেন ফ্যাকাসে –
অসহায় – ভাবলেশহীন!
বুকে ঢিপঢিপ;
মুখে কথা বা চোখে দৃষ্টি নেই।
অতি ব্যস্ততায় উঠে আসছে অনেকে;
কেউ কেউ হুরমুর করে নেমে যাচ্ছে ।
মেজর শাহনেওয়াজ স্মরণে……
মেজর শাহনেওয়াজ স্মরণে……
উনি রংপুর ক্যাডেট কলেজের ফার্স্ট ব্যাচের ক্যাডেট। আমার ক্যাডেট কলেজে যাওয়ার অনেক প্রেরণার মাঝে একজন। উনার ডাক নাম ছিল পিকো। ছোটবেলা থেকে সবসময় উনাকে পিকো ভাইয়া বলে ডাকতাম। অনেক বড় হওয়ার পরেও পিকো ভাইয়া বলেই নাম জানতাম, শাহনেওয়াজ নামটা মনে আসত না কখনো।
পিকো ভাইয়া আর্মির সিনিয়র মেজরদের ভেতর একজন। রিটায়ারমেন্টের খুব বেশি বাকি ছিল না, বড়জোড় ১ বা ২ বছর ছিল হয়ত।
বিস্তারিত»ওয়েক আপ, ক্যাডেটস
জানিনা কি লিখব ? চোখ ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে বারেবারে । এতগুলো তাজা প্রাণ এভাবে ঝরে যাবে, আর তথাকথিত বুদ্ধিজীবিরা(পড়ুন দালালা) আবার এই নৃশংসতাকে হালাল করার জন্য থিওরী দিবেন ! আর কত সহ্য করি ? আমাদের নিজেদের গায়ে ফোস্কা না লাগা পর্যন্ত কি আমরা কোনদিনই দুঃখীর দুঃখ বুঝবো না ? এতগুলো মানুষকে নির্বিচারে মারা হল তার কোন বিচার নাই, উল্টা শ্রেনীসংগ্রামের কথা বলছেন ! মানবিকতা কোথায় ?
বিস্তারিত»“এখনই নয়। আপাততঃ প্রহর গুনছি…”
(লেখাটি শুধুমাত্র সিসিবি’র সদস্যদের জন্য। এর মাঝেও কেউ যদি আহত হোন; ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি প্রত্যাশা করি। আমার মাথার ঠিক নাই।)
বিস্তারিত»“তোমাদের জন্য তোমাদের ভাইরা কাঁদছে…তোমরা শান্তিতে ঘুমাও”
(নামকরণ কৃতজ্ঞতাঃ সাইফ)
ঢাকা শহরের পিলখানা থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরে বসে একজন ক্যাডেট তার সেইসব ভাইয়ের জন্য কাঁদছে, যাদের সাথে তার কোনদিন চোখের দেখা হয় নাই, সুযোগ হয় নাই অনলাইনেও কথা বলার; তবুও তারা তার আত্মারই অবিচ্ছেদ্য একটা অংশ…
আসলে আমরা এভাবেই বড় হয়েছি…মাজহার ভাইয়ের নাম গতকালের আগে কখনো শুনি নাই, কিন্তু আমাদের রহমান ভাই তো তার সাথেই ‘স্বপ্ন দিয়ে তৈরী,
বিস্তারিত»যাদের জন্য সহানুভূতি নাই , শুধুই ভালোবাসা ………….
( সামুতে প্রকাশিত। এর বক্তব্যগুলো জেনারেল । কেউ পার্সোনালি না নিলে খুশি হবো )
দেশের উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে কথার শেষ নেই। জল্পনা কল্পনা করে নিজেদের সময় কাটানোর দারুণ বিষয় পেয়ে গেছি আমরা। সব কিছু শেষ হওয়ার পরো আমরা আলোচনা করে যাচ্ছি সেইসব কিছু নিয়ে যার আদতে কোন ফল নেই। অনেকে বোধ করি উত্তেজনায় ভাটা পরায় কিঞ্চিত বিরক্ত হয়েছেন। যা হোক এসব বলা আমার উদ্দেশ্য না কিংবা আর্মি বিডিআর এর কে দোষী তা নির্ণয়ও আমার কর্তব্য না।
বিস্তারিত»সত্যজিতের উত্তরসূরি ঋতুপর্ণ ঘোষ (একটি সাক্ষাৎকার)
বাংলা সংস্কৃতিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরই যার নাম উচ্চারিত হওয়া উচিত তিনি হলেন দ্য গ্রেট সত্যজিৎ রায়। আমার কাছে সত্যজিৎ যেন রবীন্দ্রনাথের চেয়েও বড়। কারণ খুব স্বাভাবিক, আমি এখনও রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত পৌঁছুতে পারিনি। চেষ্টাও করিনি অবশ্য, তার বদলে সত্যজিৎকে রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত যাওয়ার শর্টকাট রাস্তা হিসেবে ব্যবহার করেছি। রাস্তাটা চমৎকার, কারণ এপার-ওপার দুই বাংলা মিলিয়ে রবীন্দ্রনাথকে সত্যজিতের চেয়ে ভাল আর কেউ বুঝেনি।
তো এই গ্রেট সত্যজিৎ রায়ের একটা সাক্ষাৎকার অনুবাদ করব করব করেও করতে পারছিলাম না।
বিস্তারিত»এগারো টি অনু -পরমানু !
১
নিঁখুত প্রকৃতিকে সহ্য করা দুষ্কর
সেই অন্বেষনে প্রত্যয়ী মানুষের
সবুজ পাহাড় ডিঙানোর স্বপ্নটি
অপূর্ণ রয়ে যাওয়ার আকুতি
তাই নীল বেদনা হয়ে ঝরে
পুরোটা আকাশ জুড়ে !
ধর্মীয় অন্ধতা এবং আমাদের বানরায়ন ২
ধর্মীয় দার্শনিকরা যারা ধর্মকে নিরন্তরভাবে বিজ্ঞানময় 😉 করে তোলার ম্যামথ টাস্ক কাধে নিয়েছেন তাদের অধ্যাবস্যায়ের প্রতি পূর্নশ্রদ্ধা রেখেই আজকের আলোচনা শুরু করছি।
প্রায়ই বিভিন্ন যায়গায় বলতে শুনি সূচের মধ্য দিয়ে উট চলে যাবার ব্যাপারটি। এটি আমি প্রথম পড়েছিলাম আল কোরান দ্যা চ্যালেন্জ নামের একটি বইতে। বিভিন্ন সময় এই ব্লগেও অনেককে কথাটা বলতে শুনেছি। কথাটা সম্ভবত হাদীসের, কুরআনেরও হতে পারে। আমি সেই হাদীস বা কুরআনের রেফারেন্স দিচ্ছি না,
বিস্তারিত»