১.
তোমার ছায়ার মিথ্যে মায়ায়
হারিয়ে যখন নষ্ট আঁধারে
খুঁজে পেতে চাই ব্যর্থ আলো
অচেনা অতীত যাক হারিয়ে।
************
বিস্তারিত» ১.
তোমার ছায়ার মিথ্যে মায়ায়
হারিয়ে যখন নষ্ট আঁধারে
খুঁজে পেতে চাই ব্যর্থ আলো
অচেনা অতীত যাক হারিয়ে।
************
বিস্তারিত»আজ অনেক দিন ধরেই চাচ্ছি ব্লগে লেখার জন্য…কিছুতেই হয়ে উঠছে না।ছুটি চলছিল।২৭ ফেব্রুয়ারিতে বাসা(সিরাজগঞ্জ) থেকে খুলনা(কুয়েট) আসছি।আমার ডাইনোসরটার(মগকক,৯৯) সাথে যেহেতু নিয়মিত ফোনালাপ( আনুমানিক দৈনিক গড়ে ৪ ঘন্টা) হয়,আর এর মধ্যে কলেজের স্মৃতিচারন হয় প্রায় ৫০ ভাগ সময়।
বিস্তারিত»জনসমুদ্রে তখন কোন জোয়ার ভাটা নেই,
হাহাকার আর কান্নায় বাতাস থেমে গেছে।
প্রতিটি চেহারা যেন ফ্যাকাসে –
অসহায় – ভাবলেশহীন!
বুকে ঢিপঢিপ;
মুখে কথা বা চোখে দৃষ্টি নেই।
অতি ব্যস্ততায় উঠে আসছে অনেকে;
কেউ কেউ হুরমুর করে নেমে যাচ্ছে ।
মেজর শাহনেওয়াজ স্মরণে……
উনি রংপুর ক্যাডেট কলেজের ফার্স্ট ব্যাচের ক্যাডেট। আমার ক্যাডেট কলেজে যাওয়ার অনেক প্রেরণার মাঝে একজন। উনার ডাক নাম ছিল পিকো। ছোটবেলা থেকে সবসময় উনাকে পিকো ভাইয়া বলে ডাকতাম। অনেক বড় হওয়ার পরেও পিকো ভাইয়া বলেই নাম জানতাম, শাহনেওয়াজ নামটা মনে আসত না কখনো।
পিকো ভাইয়া আর্মির সিনিয়র মেজরদের ভেতর একজন। রিটায়ারমেন্টের খুব বেশি বাকি ছিল না, বড়জোড় ১ বা ২ বছর ছিল হয়ত।
বিস্তারিত»জানিনা কি লিখব ? চোখ ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে বারেবারে । এতগুলো তাজা প্রাণ এভাবে ঝরে যাবে, আর তথাকথিত বুদ্ধিজীবিরা(পড়ুন দালালা) আবার এই নৃশংসতাকে হালাল করার জন্য থিওরী দিবেন ! আর কত সহ্য করি ? আমাদের নিজেদের গায়ে ফোস্কা না লাগা পর্যন্ত কি আমরা কোনদিনই দুঃখীর দুঃখ বুঝবো না ? এতগুলো মানুষকে নির্বিচারে মারা হল তার কোন বিচার নাই, উল্টা শ্রেনীসংগ্রামের কথা বলছেন ! মানবিকতা কোথায় ?
বিস্তারিত»(লেখাটি শুধুমাত্র সিসিবি’র সদস্যদের জন্য। এর মাঝেও কেউ যদি আহত হোন; ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি প্রত্যাশা করি। আমার মাথার ঠিক নাই।)
বিস্তারিত»(নামকরণ কৃতজ্ঞতাঃ সাইফ)
ঢাকা শহরের পিলখানা থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরে বসে একজন ক্যাডেট তার সেইসব ভাইয়ের জন্য কাঁদছে, যাদের সাথে তার কোনদিন চোখের দেখা হয় নাই, সুযোগ হয় নাই অনলাইনেও কথা বলার; তবুও তারা তার আত্মারই অবিচ্ছেদ্য একটা অংশ…
আসলে আমরা এভাবেই বড় হয়েছি…মাজহার ভাইয়ের নাম গতকালের আগে কখনো শুনি নাই, কিন্তু আমাদের রহমান ভাই তো তার সাথেই ‘স্বপ্ন দিয়ে তৈরী,
বিস্তারিত»( সামুতে প্রকাশিত। এর বক্তব্যগুলো জেনারেল । কেউ পার্সোনালি না নিলে খুশি হবো )
দেশের উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে কথার শেষ নেই। জল্পনা কল্পনা করে নিজেদের সময় কাটানোর দারুণ বিষয় পেয়ে গেছি আমরা। সব কিছু শেষ হওয়ার পরো আমরা আলোচনা করে যাচ্ছি সেইসব কিছু নিয়ে যার আদতে কোন ফল নেই। অনেকে বোধ করি উত্তেজনায় ভাটা পরায় কিঞ্চিত বিরক্ত হয়েছেন। যা হোক এসব বলা আমার উদ্দেশ্য না কিংবা আর্মি বিডিআর এর কে দোষী তা নির্ণয়ও আমার কর্তব্য না।
বিস্তারিত»বাংলা সংস্কৃতিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরই যার নাম উচ্চারিত হওয়া উচিত তিনি হলেন দ্য গ্রেট সত্যজিৎ রায়। আমার কাছে সত্যজিৎ যেন রবীন্দ্রনাথের চেয়েও বড়। কারণ খুব স্বাভাবিক, আমি এখনও রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত পৌঁছুতে পারিনি। চেষ্টাও করিনি অবশ্য, তার বদলে সত্যজিৎকে রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত যাওয়ার শর্টকাট রাস্তা হিসেবে ব্যবহার করেছি। রাস্তাটা চমৎকার, কারণ এপার-ওপার দুই বাংলা মিলিয়ে রবীন্দ্রনাথকে সত্যজিতের চেয়ে ভাল আর কেউ বুঝেনি।
তো এই গ্রেট সত্যজিৎ রায়ের একটা সাক্ষাৎকার অনুবাদ করব করব করেও করতে পারছিলাম না।
বিস্তারিত»১
নিঁখুত প্রকৃতিকে সহ্য করা দুষ্কর
সেই অন্বেষনে প্রত্যয়ী মানুষের
সবুজ পাহাড় ডিঙানোর স্বপ্নটি
অপূর্ণ রয়ে যাওয়ার আকুতি
তাই নীল বেদনা হয়ে ঝরে
পুরোটা আকাশ জুড়ে !
ধর্মীয় দার্শনিকরা যারা ধর্মকে নিরন্তরভাবে বিজ্ঞানময় 😉 করে তোলার ম্যামথ টাস্ক কাধে নিয়েছেন তাদের অধ্যাবস্যায়ের প্রতি পূর্নশ্রদ্ধা রেখেই আজকের আলোচনা শুরু করছি।
প্রায়ই বিভিন্ন যায়গায় বলতে শুনি সূচের মধ্য দিয়ে উট চলে যাবার ব্যাপারটি। এটি আমি প্রথম পড়েছিলাম আল কোরান দ্যা চ্যালেন্জ নামের একটি বইতে। বিভিন্ন সময় এই ব্লগেও অনেককে কথাটা বলতে শুনেছি। কথাটা সম্ভবত হাদীসের, কুরআনেরও হতে পারে। আমি সেই হাদীস বা কুরআনের রেফারেন্স দিচ্ছি না,
বিস্তারিত»একটা প্রশ্ন ইদানিং ঘুরে ফিরে আমাকে বড় বেশি বিরক্ত করে যাচ্ছে। বিয়ে করে কি ভুল করে ফেললাম? কিছুদিন আগেও তো দিনগুলো এত দ্রুত পার হয়ে যেত না! উলটো স্থবির, শ্লথ, শম্বুক গতির দিনগুলোর একেকটা ঘন্টা এত বেশি সময় ধরে চলত যে বিরক্তি এসে যেত। আর এখন আমার সময় কাটে ঘড়ির কাটার সাথে পাল্লা দিয়ে। চব্বিশ ঘন্টা পার হতে সময় নেয় মাত্র আধ ঘন্টা। এই হারে হিসেব করলে আয়ু যে চরম দ্রুত কমে আসছে সেই চিন্তা থেকেই কি বিরক্তিকর প্রশ্নটা প্রশ্রয় পাচ্ছে ??
বিস্তারিত»একুশ নিয়ে অনেকেই অনেক সুন্দর করে লেখা দিয়েছে।
কবিতা, স্মৃতি, ভাবনা, প্রবন্ধ কিংবা প্রামাণ্য অনুষ্ঠান নিয়ে সব গুলা লেখাই পড়লাম।
লেখা গুলো পড়ে এই দিনটির জন্য কিছু লিখতে প্রয়াসী হলাম।
তেমন করে গুছিয়ে লেখা হয়ে উঠবেনা বলেই এই একুশে ব্লগর ব্লগর। তবে এর শব্দের অলি গলিতে অব্যক্ত হয়ে থেকে যায় ভুলতে না পারা কষ্টের কথামালা।
ক্যাডেট কলেজ থেকে বেরুবার পর প্রভাতফেরীতে যাওয়া হয়নি।
একুশ এলেই আমরা বাংলা নিয়ে খুব মাতামাতি করি … বাইশ এলে আবার ভুলেও যাই। তেইশ থেকে বাংলিশ আবার শুরু … তাও তো মন্দের ভাল। বইমেলা, শহীদ মিনার তবু তো মনে করিয়ে দেয় একুশের কথা। আহ্লাদের আতিশায্যে লিখলামই না হয় একটা দুইটা কবিতা।
একুশ এলেই লিখতে বসি, লেখালেখি বেড়ে যায়।
একুশ নিয়ে লেখালেখির মাত্রা যেন ছেড়ে যায় …
তবে একথা সত্যি …
বিস্তারিত»কত কথা ব্যাকুলতা
আমাদের ভাষাতে
কত জনে দিলো প্রাণ
বাংলার আশাতে।
বরকত, শফিউর
সালাম আর জব্বার
রাজপথে ঢেলে দিল
তাজা লাল সব্বার।
তার বিনিময়ে হলো
সূর্যটা কিনা রে
আজো সেটা ঝুলে আছে
শহীদের মিনারে।