গতকাল ছিল (১৪ই মার্চ) বিশ্ব পাই দিবস। ১৪ই মার্চ পাই দিবস কেন হল, তা অনেকেই জানেন। ৩.১৪, মার্কিন নিয়মে পাইয়ের এই মানটি ১৪ই মার্চকে নির্দেশ করে। পাইয়ের এই আনুমানিক মানের তাৎপর্য মেনে প্রথম পাই দিবস পালন শুরু হয়েছিল আমেরিকার স্যান ফ্রানসিস্কোর একটি বিজ্ঞান জাদুঘরে। এক্সপ্লোরেটোরিয়াম নামের এই জাদুঘরে দিবসটি পালন শুরু করেছিলেন ল্যারি শ। শ’কেই তাই পাই দিবসের জনক হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৯৮৮ সালে পাই দিবস পালন শুরু হয়।
বিস্তারিত»অচেনা আবরণ
ভুলে যাও জীবনের দুঃখগুলো
খুঁজে নাও সুখ-
বেরিয়ে এস কষ্টের বৃত্ত থেকে।
কেঁদো না নিজে,কাঁদিওনা কাউকে
উদ্ভাসিত হও স্বর্গীয় হাসিতে।
হয়ত কেউ দেখছে তোমায়,
বহুদূর থেকে,সঙ্গোপনে।
সুপার কাপ
“স্বপ্ন দেখতেই হবে, নইলে তো বাস্তবায়ন করা যাবে না। ফুটবলের গৌরব ফেরানোর জন্য এরকম কিছু করতেই হবে যা সবাইকে নাড়া দিয়ে যাবে।”
কাজী সালাউদ্দিন বাফুফে সভাপতি নির্বাচিত হবার পর থেকেই ফুটবলের সোনালী দিন ফিরিয়ে আনার স্বপ্ন দেখানো শুরু করেন সবাইকে। ফেডারেশন কাপ ও বি-লীগের সফল আয়োজনের মাঝেই কোটি টাকার এক ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষনা দিয়ে চমকে দেন সবাইকে। আর সেই কোটি টাকার টুর্নামেন্ট “সিটিসেল সুপার কাপ”
বিস্তারিত»বিপন্ন বিস্ময় এবং দুঃখবিলাসী এই আমি
(এই লেখাটা ক্যাডেট কলেজ ব্লগে দিতে একটু কুন্ঠিত ছিলাম। কিন্তু নূপূর ভাই সহ অনেক জীবনানন্দপ্রেমীদের ভীড়ে সাহসটা করেই ফেললাম। সামুর প্রথম পাতায় প্রকাশিত আমার প্রথম লেখা। ক্যাডেট কলেজে কোনো বার্ষিকীতে কিংবা বুয়েটের কোন সাময়িকীতে কখনো কোন লেখা ছাপাতে না পারা আমার জন্য এ লেখাটা তাই সবসময়ই বিশেষ কিছু। লেখা পড়ে বিরক্ত হলে পাঠককে নিজগুণে ক্ষমা করার অনুরোধ রইল। )
কোন কষ্ট না থাকাটা বড় কষ্টের কারণ।
বিস্তারিত»রক্তাক্ত উল্লাস (রক্তাক্ত সুখ-এর ২য় পত্র)
গীর্জাটি এখনো পড়ে আছে
নির্জন,স্পন্দনহীন কোন স্থানে
পরিচর্যার কেউ নেই
ছোঁয়াও হয় না বাইবেলটি
দেয়ালে আশ্রয় নিয়েছে গাছ
আগাছা আগলে রেখেছে পথটি।
বাচ্চা ভয়ংকর…..কাচ্চা ভয়ংকর…..(২)
মান্নান ভাই এর বাচ্চা ভয়ংকর…..কাচ্চা ভয়ংকর….. পড়ে আমারও এক বাচ্চার কাহিনী মনে পড়ে গেলো।
তার নাম ছিলো আবীর।সে আমার এক সিসিআর এর ফ্রেন্ডের মামাতো ভাই।আমরা যখন ১১ এ পড়ি তখনকার গল্প।
তো একবার সবাই ঈদের কানাকাটা করতে গেলো।সাথে আবীরও।কিন্তু কিছুক্ষন পরে দেখা গেলো যে তাকে কেউ খুঁজ়ে পাচ্ছে না।শেষে তাকে পাওয়া গেলো এক দোকানে সেখানে সে দোকানীর সাথে বেশ জমিয়ে কথা বলছে।পরে দোকানী যা জানালো তা হলো দোকানে রাখা একটা ছেলে ডলের জিপার খুলে সে বলছে “আঙ্কেল আঙ্কেল এই ভাইয়ের নু*টা কোথায়??”
পরে আর একবার বন্ধুর এক মামার বিয়ে।তো সবাই বউ নিয়ে কথা বলছে।তো আবীর কি মনে করে তারই এক কাজিন(মেয়ে) কে বলে ফেললো “তোমাকে আমি বিয়ে করবো!!!!কিন্তু তোমাকে আগে তুমি কাপড় খুলো তোমাকে দেখি।তুমি অনেক সুন্দর!!”
এইবার কিন্তু আবীর মায়ের কাছে চরম মাইর খাইলো।কিন্তু সে কি আর লাইনে আসে?
নীলা-৩য় পত্র
আবার শালা জ্যাম! শালার ঢাকা শহরের কবে যে উন্নতি হবে! ৩০ মিনিট ধরে নিউমার্কেটের জ্যামে আটকা আছি। হেঁটে গেলে এতক্ষণ ৪ বার টিএসসি যাওয়া-আসা করা যেত! পারলে যেতাম। কিন্তু রিকশায় ওর পাশে বসা হবে না। গতরাতে ভাল করে ঘুম হয়নি। হঠাৎ ফোন,ভাইব্রেশনে শুধু ফোন না,আশেপাশের সবকিছুই যেন ভাইব্রেট করছে! রাশেদ ফোন দিল নাতো! ওর হাতটা ছেড়ে দিয়ে পকেট থেকে ফোন বের করলাম।
বিস্তারিত»নীলা-২য় পত্র
(পূর্ব প্রকাশিতের পর..)
নীলা।দুইটা অক্ষরের ছোট্ট নাম।ওর চোখ আকাশের মতো নীল।তাই আদর করে আমি নীলা ডাকি।নীল আমার ফেভরিট কালার কিনা!ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়ে।কিভাবে পরিচয়,আর একদিন বলব।
আমার হইছে এক জ্বালা!আমি সাইন্সের আর ও আর্টসের।আমি যখন তাকে “কার্শফস ভোল্টেজ ল” আর “কার্শফস কারেন্ট ল” বুঝাই,সে বলে”এই গুলার মধ্যে কোন রস আছে নাকি!এই নাও ‘মানব জমিন’”।ও ব্যাগ থেকে বই বের করে দেয়।”ও,ওই ব্যাটা তো ক্যারেক্টারলেস।কার না কার সাথে সম্পর্ক বাধাইছে।আবার কিনা পাহাড়ে যাইতে চায়।কত্ত বড় সাহস।এত জনরে ঘুরাইয়া শেষে কিনা চইলা যায়!”ওকে রাগাতেই এত আয়োজন।রাগলে ওকে খুব সুন্দর লাগে।
বিস্তারিত»রক্তাক্ত সুখ
একে একে সবাই চলে গিয়েছে
প্রার্থণার পর,শূণ্য গীর্জা
পড়ে থাকে আবছা অন্ধকারে
হঠাৎ আলোকিত হয় বেদী
ঈশ্বরের দূত অবস্থান নেয়
একটি মোমের উপর
যীশু আর একা নয়
সে এখন ক্রুশবিদ্ধ,রক্তাক্ত
এবং নগ্ন এক সুখী পুরুষ।
********************
কবিতাটি ক্লাস ১১(২০০৩) এ লেখা।আমার ৫৩ নং কবিতা।
বিস্তারিত»লাইকার জন্য ভালবাসা
১৯৫৪ সালে জন্ম মেয়েটির। মস্কোর রাস্তায় রাস্তায় ভবঘুরের মত ঘুরে বেড়াতো। মেয়েদের পক্ষে ভবঘুরে হওয়া অতোটা সোজা নয়। কিন্তু লাইকার জন্য তা আসলেই সোজা ছিল। কারণ তার জন্ম কোন মানুষের ঘরে হয়নি। হয়েছে এক কুকুরের ঘরে। মানব সমাজে লিঙ্গভেদ থাকলেও আমার জানামতে কুকুর সমাজে তা খুব একটা নেই। নানা দিক দিয়ে বরং মেয়ে কুকুরেরাই বেশী সুবিধাভোগী।
সুখ-দুঃখ মিলিয়ে ভালই কাটছিলো লাইকার দিনগুলো। তাকে তখন কেউ লাইকা নামে ডাকতো না।
বিস্তারিত»নীলা
“এই তুই আমার মাথায় মারলি ক্যান?”খাইছে!ক্ষেপছে!কিছুই করি নাই।খালি দুষ্টামি করে ওর মাথায় একটা চাটি মারছি।ধ্যাত,বিকালটাই আজ মাটি হয়ে গেল।খুব রাগলে ও তুই-তোকারি শুরু করে।
“আমি বলছি না,আমার মাথায় কখনো মারবে না!আমার মাথা ব্যাথা করে।”ওর সাইনোসাইটিস আছে জানতাম,কিন্তু দুষ্টামি করে চাটি মারার জন্য মাথা এত ব্যাথা করার কথা না,যার জন্য রেগে টং হতে হবে?
টিএসসির ক্যাফের পাশে দুজন পাশাপাশি বসে আছি।ওর হাতটা আমার হাতের মুঠোয় নিয়ে আদর করতে লাগলাম।যা রাগছে!বছরে খুব হলে তিন থেকে চার দিন নীলার সুন্দর মুখটা দেখতে পাই।দুজন বাংলাদেশের দুই প্রান্তে থাকি কিনা!এই সময়টুকু অভিমানে নষ্ট হোক চাই না।
বিস্তারিত»প্রতিবাদী
আমি উচ্ছৃঙ্খলতার অশুভ ছায়া-
আমি সমাজের অভিশাপ,রুদ্র তিমির ছোঁয়া।
আমি সাইক্লোন-
আমি ধ্বংস করিব যত অনিয়ম।
সমাজের এই পাশবিকতার অন্তরালের ভিত্তি
আমি দলিত করিব সেসব সমাজ রাজের কীর্তি।
আমি গেয়ে যাই তাহাদের গান আনিল যারা সভ্যতা
সে সব শূদ্র মানবেরা দেব,তারাই ভাগ্য বিধাতা।
তাহাদেরই বুক,তাদেরই পাঁজর গড়েছে গীর্জা মন্দির
তাহাদেরই ঘামে লুটিয়া পড়িছে বাধা সব পৃথিবীর।
একজন আদর্শ ছাত্রের দিনলিপি
কিছু একটা লেখার জন্য হাত নিশপিশ করতেছে অনেকক্ষণ ধরে। কারণ কিছুই না। পরশু থেকে মিডটার্ম পরীক্ষা। আর পরীক্ষা আসলেই পড়াশুনা ছাড়া দুনিয়ার সকল কিছু আমার দুই মিনিটের মধ্যে করে ফেলতে ইচ্ছে করে। তাই ভাব্লাম একটা ব্লগ লিখে ফেলি। দুই মিনিটের বদলে দুই ঘন্টা ধরেই না হয় লিখলাম। ক্ষতি কি। আম্রাআম্রাই তো ;;;
মিনি সাইজের কয়েকটা ঘটনা বলি।
কে.কে স্যার ইলেক্ট্রিক্যালের পোলাপানের ক্লাস নিচ্ছে।
বিস্তারিত»অণুকাব্য-২
১.
নীল আঁধারের অন্ধ আলোয়
নগ্ন চোখে ঝাপসা প্রলয়
অন্য আলোয় আলোকিত মুখ
আমার অলো শূণ্যে মিলায়।
**************
বিস্তারিত»কাঠবিড়ালী , তুমি মর , তুমি কচু খাও………….
গত কয়েকদিন কাটলো আবেগ কষ্ট রাগ ভালোবাসা আর বিষণ্ণতা মিলিয়ে অদ্ভুত রকম। সেই মানবীয় কিংবা বানরীয় ( আমার বুদ্ধিবৃত্তি অনুভূতি তাদের সাথে মিল পাই বলে এই শব্দটা আমদানি করলাম ) অনুভূতির আচ্ছন্নতা মুক্তি পাবার চেষ্টা করতে চাইলাম। কিভাবে করা যায়? হঠাৎ করেই ছোটবেলার পুরনো মেথড প্রয়োগ করার চেষ্টা করলাম। ভাবলাম মজার মজার ছড়া পড়া যাক তাতে একটু দম বন্ধ ভাব কেটে যাবে। যেমন ভাবা তেমন কাজ।
বিস্তারিত»