অবাস্তব আকাঙ্খা

তুমি কেন এত সুন্দর?
কোন্ অপার্থিব নীলিমায় সৃষ্টি?
অস্পৃশ্যতার আড়ালে অনুভূতির ছোঁয়া
অবাস্তবতার সুস্পষ্ট দেয়াল
যাকে ভাঙতে আমি অপারগ।

তোমায় খুঁজে ফিরি আমি-
অদৃশ্যালোকে,তবুও প্রাকৃতিক পরিবেশে
তোমার প্রত্যক্ষ আস্তিত্বিক প্রকাশ।

বিস্তারিত»

দ্যা গ্রেট এস্কেপ

মৌমাছির গুঞ্জন শুনে চোখ খুলব, কিন্তু সাবধান হবার আগেই বিষাক্ত হুলে প্রাণ ওষ্ঠাগত। ব্যাথা পেতে হয় এই সব ক্ষেত্রে। মজা হচ্ছে এই ব্যাথার ভয়ে পালিয়ে বেড়ানোটা যৌক্তিক আবার অযৌক্তিক। যৌক্তিকতা আসে ব্যাথার তীব্রতা আর জ্বর চলে আসার বিরক্তিকর আশংকা থেকে। অযৌক্তিক কারন সম্ভাব্যতার পরিমান ক্ষুদ্র। জানি শুন্যের মুখোমুখি হলে যাতনা কত, কিভাবে চার হাত পা ছুড়ে দিয়ে অসহায়ের মত ছেড়ে দিতে নিজেকে অসীমতটীয় চিন্তায়। তাই বলে কি মোকাবেলা করব না অভ্যন্তরীন প্রশ্ন সমূহের?

বিস্তারিত»

রক্তের স্বাদ

প্রতিদিনই সূর্য ওঠে, পূর্বে;
অস্তমিত হয় দিগন্তে।
সকালে ডেকে ওঠে একটি কুকুর
আড়মোড়া ভেঙ্গে, স্বাগত জানায়
প্রতিটি নতুন দিনকে-নরকে।

বিস্তারিত»

ডায়লগ (ভার্সন মির্জাপুর) – ২

জিহাদের পোস্ট দেখে অণুপ্রাণিত পোস্ট। কাউকে হেয় করা বা লোক হাসানো নয় জাস্ট আমাদের কলেজের অমর ডায়লগগুলো স্ম্বতির পাতা থেকে ব্লগের খাতায় নিয়ে আসার চেষ্টা।

ডায়লগ সমাচার লিখতে বসে ক্যাডেট কলেজের কত শত ডায়লগ মনে পড়ে যাচ্ছে। সেই ডায়লগ গুলোর মর্ম শুধু লেখায় তুলে ধরাটা বেশ কঠিন কাজ। এই লেখা ফ্লপ হবার তীব্র সম্ভাবনা জেনেও সিসিবির গুমোট ভাব দূরকরণের স্বার্থে লিখলাম। উল্লেখ্য ঘটনায় একটু উত্তেজনা আনয়নে কিঞ্চিত কল্পনার সংস্রব ঘটানো হয়েছে।

বিস্তারিত»

ব্যক্তিগত রুপকথা : ‘তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রণে’ – (শেষ পর্ব)

[রূপকথার তো কোন শেষ নাই…তাই এই ব্যক্তিগত রূপকথাটাও শেষ করবোনা ভাবসিলাম…তবু একটা বিশেষ উপলক্ষ্যে তাড়াহুড়া করে লিখে ফেললাম…এবারো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে :shy: ]

(প্রথম পর্ব)

– “সে আমার হাত রাখে হাতে;
সব কাজ তুচ্ছ মনে হয়, পন্ড মনে হয়,
সব চিন্তা- প্রার্থনার সকল সময়
শূণ্য মনে হয়,
শূণ্য মনে হয়”-

অবারিত ঐশ্বর্য্য নিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে সন্ধ্যা নামে…’ডানায় রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলা চিল’

বিস্তারিত»

আমি মডারেটর প্যানেল থেকে সরে দাঁড়িয়েছি

আমি মডারেটর প্যানেল থেকে পদত্যাগ করেছি। ইতিমধ্যে আমার অ্যাকাউন্ট থেকে মডারেটর অপশন সরিয়ে নেয়া হয়েছে এবং আমি এখন থেকে একজন সাধারণ “লেখক” (Author)। এই সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ আমার নিজস্ব। কেউ আমাকে বাধ্য করেনি বা সরে যেতে বলেনি।

কারণ

আমি অন্যের ব্লগে নিজের কিছু কমেন্ট এডিট করেছিলাম, এমনকি কিছু কমেন্ট ডিলিট করে দিয়েছিলাম। এটা আবার সবার অগোচরেই করেছি। অন্য কারও এমন এডিট বা ডিলিটের ক্ষমতা নেই।

বিস্তারিত»

সিক্সটি নাইন

প্রথম কয়েক মিনিট শুধু মেজাজ খারাপ হচ্ছিল।এখন মনে হচ্ছে উঠে গিয়ে শরীরের সব শক্তি দিয়ে একটা চড় মেরে আসি। ব্যাটা ন্যাকার বাদশা কোথাকার!! পাশের মেয়েটার দিকে তাকিয়ে চড় মারার ইচ্ছেটা সমানুপাতিক হারে আরো বেড়ে যাচ্ছে। বুঝতে পারছিনা সত্যি সত্যিই উঠে গিয়ে চড় মেরে আসবো কীনা। জোর করে চিন্তাটা ডাইভার্ট করার চেষ্টা করি। টেবিলে রাখা গ্লাসের বাকি অর্ধেক পানিটুকুও এক নিঃশ্বাসে শেষ করে ফেললাম।

আমি রকিব এর কথা বলছি।

বিস্তারিত»

জুবায়ের অর্নব ভাইয়ের পোস্ট এবং আমার নৈশ কালের আজাইরা চিন্তার খসড়া

( জুবায়ের ভাইএর পোস্ট “সো লেটস স্টার্ট লিভিং এ লাইফ” পড়ে ভেবেছিলাম একটা মন্তব্য করবো কিন্তু মন্তব্যটা বড় হয়ে যাওয়ায় পোস্ট আকারে দিচ্ছি )

আমরা ভাবতে গেলে প্রায়শই চিন্তাভাবনা এগোতে পারে না, এটা হয়ত পরিপক্কতার অভাব ,যেমন প্রাচীন মানুষরা আকাশের তারকা কে অলৌকিক শ্বাপদের চোখ ভাবত। এখানে যত মানুষ জেনেছে ততই ভ্রান্ত এবং অলৌকিকের ধারনা থেকে মুক্ত হয়েছে। এই মুক্ত হওয়াটা কোন সার্ব্জনিন বিষয় নয় অবশ্যি,

বিস্তারিত»

ব্লগের গত কয়েকদিনের আলোচনা দেখে আমার ভাবনা

একটা ছোট সত্য ঘটনা বলি প্রথমে। দিনটা ৫ই অক্টোবর। বাংলাদেশের অন্যতম আধুনিক সুযোগ সুবিধাসম্পন্ন হাসপাতালে ভর্তি হলেন একজন মানবী। তার অবস্থা এমন ছিল হয়তো অন্য কোন হাসপাতালে গেলে সেদিনটাই তার শেষ দিন হতে পারত। কিন্তু অত্যাধুনিক ঐ হাসপাতাল তাকে বাঁচাতে না পারলেও তার মৃত্যু দীর্ঘায়িত করল। শুধু এখানেই শেষ হতে পারত। লাইফ সেভিং নামে একটি অপারেশন করে হাসপাতালের পিছে কাড়ি কাড়ি টাকার সাথে আরো কিছু টাকা বাড়ানো হলো।

বিস্তারিত»

একটি বই প্রসঙ্গে

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: ভাষাগত অসংলগ্নতায় যারা বিরক্ত হন, পোস্টটি তাদের জন্য না।
[এই লেখাটার একাংশ গত বছর ১৫ই অগাস্ট উপলক্ষে সামুর জন্য ড্রাফট করেছিলাম। যাই হোক সামুর পাতি বুদ্ধিজীবিদের কাদা ছোড়াছুড়িতে বিরক্ত হয়ে ঐখানে যাওয়া বন্ধ করায় এটা আর পোস্ট করা হয় নাই। এখন সিসিবিতে লেখার সুযোগ পেয়ে রিএডিট করে পোস্ট করলাম। বুদ্ধিজীবি প্রসঙ্গে সম্প্রতি পড়া একটা লাইন শেয়ার করার লোভ সংবরণ করতে পারলাম না –

বিস্তারিত»

আমার নারী লিপ্সার ঐতিহাসিকতা এবং বিবর্তন

আমি ঠিক জানি না জানি নাকি নিয়ে লিখব, এম্নিতেই চিন্তাগুলো কে ঢেলে দেবার চেষ্টা করছি এলোমেলো র্যা ন্ডম বিন্যাসে, পারিসাংখ্যিক কেন্দ্রীয় প্রবনতার কারনে হয়ত সেগুলো একটা আকৃতি পাবে তবে নিশ্চিত ভাবে সেই আকৃতি অবয়ব কোনো পূর্বপরিকল্পনার অংশ নয়।
একসময় যখন জীবনটা ব্যাপকভাবে বিক্ষিপ্ত এবং মোটামুটই ভাবে উদ্দেশ্যহীন ছিল(তবে আল্টিমেট পাগলা ছাড়া ছাতার জীবনে হলুদ পাঞ্জাবীর “হিমু” মার্কা নির্লিপ্ততা পাওয়া মোটামুটি ভাবে অসম্ভব ব্যাপার। জীবনকে ঊদ্দেশ্যহীন বলা একরকম আধুনিকতা আক্রান্ত হতাশা বিলাস বলা যেতে পারে)তখন এই একটা ব্যাপার নিয়ে হেভী গবেষনা করতাম।

বিস্তারিত»

হাতের ওপর হাতের পরশ রবেনা, আমার বন্ধু আমার বন্ধু হবেনা…

এক… দুই… তিন….

গুনে গুনে ঠিক তিনজন ছিলাম আমরা।

এর মধ্যে একটু আগে মারুফ এসে বলে গেল – “দোস্ত, থাকিস কিন্তু। রাতে এসে একসাথে ডিনার করবো।”
আমি জেনে শুনে সতর্কতার সাথে ঢিলটা ছুড়ে মারলাম- “ডেটিং এ যাচ্ছিস নাকি?”
মারুফ কিছু বলেনা। শুধু কেমন করে জানি হাসে। আমি আমার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাই।

কাজেই রইলো বাকি দুই।

কিন্তু সেটাকে এক হিসেবেও ধরা যায় ।

বিস্তারিত»

এবং প্রেম ৪

আমরা যদি এ বিশ্বের নৃতত্ব পুনরায় ঘাটি
আর তালিকাবদ্ধ করি সমাজের উন্মেষ নৈর্বত্তিক দৃষ্টিতে
তবে উপেক্ষায় কাদবে সাদামেঘসমুহের আকাশে নীলের সঙ্গম।
কিভাবে লাল সুর্যোদয় হয়ে উঠে প্রেমিকার ঠোটে চুম্বন
পৃথিবী কোন দিক হতে সবুজ হয়ে ঊঠল আর কিভাবে বিমুর্ত সঙ্গীত
পটভুমিকায় বেজেই চলল,

বিস্তারিত»

শিক্ষাব্যবস্থা, ক্ষয়িষ্ণু সংস্কৃতি, যুদ্ধাপরাধী ইস্যু, আমাদের বুদ্ধিজীবি সমাজ- আপাত বিক্ষিপ্ত প্রাসঙ্গিক ভাবনা

আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে বরাবরই আমি চিন্তা করি। প্রমথ চৌধুরী বোধ করি বলেছিলেন, ” আমাদের ধারণা শিক্ষা আমাদের গায়ের জ্বালা চোখের জল দুই ই দূর কর করবে। এ আশা সম্ভবত দুরাশা। তবুও আমরা সম্মুখে কোন সদুপায় খুঁজে পাইনা। ” আমরা এমন হতভাগার দেশ যে শতাব্দী আগে বলে যাওয়া এই কথাগুলো আজো আমাদের জন্য সত্যি। কোনরূপ উত্তরণ আমরা ঘটাতে পারিনি নিজেদের অবস্থার। প্রথম চোধুরী যা বলে যেতে পারেননি তা তিনি দেখেননি।

বিস্তারিত»

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ আঁতেল পুস্ট

সকালে ঘুম থেকে উঠেই ল্যাপটপ খুলে দেখি মুহাম্মদের ‘পাই’ নিয়ে একটা লেখা। পড়লাম, এবং পড়ে আমার একটা পুস্ট দিতে ইচ্ছা করলো। যেন তেন পুস্ট না, আঁতেল পুস্ট। ধৈর্য্য থাকলে সাথে থাকেন।

আমার থিসিসের বিষয় হইলো ইমেজ বেজড মেজারমেন্ট সিস্টেমস। জিনিসের ছবি থেকে জিওমেট্রিক মাপজোক বাইর করা আরকি। এই কাজ করার জন্য আগে যে ক্যামেরা ব্যবহার করবেন, সেই ক্যামেরাটাকে ক্যালিব্রেট করতে হবে। ক্যামেরা ক্যালিব্রেট করা মানে হইলো গিয়া,

বিস্তারিত»