ঘানা ভ্রমন -৩ কাকুম ন্যাশনাল পার্ক (দ্বিতীয় পর্ব)

কাকুম ন্যাশনাল পার্কে ক্যানোপী ওয়াক এর একটি ঝুলন্ত সেতুর দৃশ্য।

‘কাকুম ন্যাশনাল পার্ক’এ একটি বিকেল থেকে সন্ধ্যা – ২

আমরা ক্যানোপী ওয়াকের কাছে গেলাম।
প্রথমে দেখে সত্যি অভিভূত হয়ে গেলাম। গহীন জঙ্গলের মাঝে উঁচু উঁচু গাছে ক্যানোপী সংযোগ করে ঝুলন্ত সেতু বানিয়েছে বেশ কায়দা করে। গাছে গাছে অ্যাংকরেজ গুলো বেশ মজবুত করে করা হয়েছে। আর তাই আমরা সবাই প্রায় একসঙ্গেই হেঁটে আসলাম পুরা পথ টুকু। মাঝে মাঝে গাছের সাথে অ্যাংকরেজ এর প্ল্যাটফর্মগুলোতে একটু অপেক্ষা।

বিস্তারিত»

ঘানা ভ্রমন -২ কাকুম ন্যাশনাল পার্ক (প্রথম পর্ব)

কাকুম ন্যাশনাল পার্ক এর টিকেট কাউন্টার এর সামনে ওপেন ক্যাফের দৃশ্য।
‘কাকুম ন্যাশনাল পার্ক’এ একটি বিকেল থেকে সন্ধ্যা -১
কেপ কোস্ট ক্যাসেল নিয়ে লেখার সময় ভাবছিলাম; ঘানার অপর পর্যটক কেন্দ্র -কাকুম এ অবস্থিত ‘ন্যাশনাল পার্ক’ সম্পর্কে দুচারটে কথা না লিখলে ঘানা ভ্রমন এর স্মৃতি রোমন্থনটা অসম্পূর্ণ রয়ে যাবে। তাই এটাকে প্রচলিত ভ্রমন কাহিনীর রূপ দেয়া আমার পক্ষে একটু কঠিনই ঠেকছে। তাই সে চেষ্ঠা না করে আমি বরং লিখে যাই-আমার মত করে।

বিজ্ঞ পাঠকের প্রতি তাই অনুরোধ রাখছি এই বলে যে –

বিস্তারিত»

ঘানা ভ্রমন – ১ কেপকোস্ট ক্যাসেল !

কেপকোস্ট ক্যাসেল - সনাতন দাস প্রথাকে ধিক্কার জানানোর জন্য নির্মিত মিউজিয়াম।

মুক্তি চাই…
অবকাশ যাপনের ফুসরতে প্রিয় বন্ধুর অনুরোধে
ঘুরে এলাম ঘানা’র কেপ কোস্ট।
পর্যটক কেন্দ্র হিসেবে খ্যাত এই স্থানে প্রসিদ্ধ
এখানকার কেপ কোস্ট ক্যাসেল।

বিস্তারিত»

দ্য রেসলার: নিরাপদ নীড়ের খোঁজে

প্রথমেই বলে নিই, “দ্য রেসলার” এর মত স্পোর্টস মুভি আগেও বেশ কয়েকটি দেখেছি। কিন্তু এই প্রথম জীবনে দেখা স্পোর্টস মুভিগুলোর ড়্যাংকিং করলাম। আমার করা ড়্যাংকিংটা এরকম:
১. রেইজিং বুল (মার্টিন স্করসেজি, ১৯৮০)
২. দ্য রেসলার (ড্যারেন আরনফ্‌স্কি, ২০০৮)
৩. মিলিয়ন ডলার বেবি (ক্লিন্ট ইস্টউড, ২০০৪)
৪. রিমেম্বার দ্য টাইটান্‌স (বোজ ইয়াকিন, ২০০০)
৫. দ্য হারিকেইন (নরম্যান জিউইসন,

বিস্তারিত»

একটি ন্যাশনাল জিওগ্রাফি(!) প্রয়াস – ‘গুপ্ত অভিসার’

গুপ্ত অভিসার

ভূ-তত্ববিদদের ইশারা পেতেই – চিহ্নিত স্থানে
মাটি খুঁড়ে উত্তোলিত হলো গুপ্তধনের সিন্দুক।
ডালা খুলতেই ফুস করে উড়াল দিল
দুটি বন্দী প্রজাপতি !
সময়ের হাতে কিডন্যাপ হয়ে যাওয়া
কিছু সুপ্ত রঙ্গীন ভাবনা…

বিস্তারিত»

যখন বাজলো গেমস এর বাঁশী (৪)


হাফটাইমে নীলদের দলের সবাইকে একটু বিমর্ষ দেখাচ্ছিল। একটু ঠান্ডা খেয়ে রাশেদ, নীল আর সবুজ মাঝে বসে বাকিদেরকে গোল করে নিয়ে বসলো মাঠের এক পাশে। পা ছড়িয়ে বিশ্রাম করতে করতে সবুজ বললো- আর কোন গোল করতে দিমুনা মাইরি। ওর কন্ঠে অস্বাভাবিক দৃঢ়তা ছিল। রাশেদ সম্মতিসূচক মাথা নেড়ে বললো- নীল। একটা সুযোগ-একটা সুযোগ পাওয়া গেলে ঐটাকেই কাজে লাগাতে হবে রে। ৯০ মিনিটের খেলায় এইরকম একটা দুইটা সুযোগেই নির্ভর করে পুরা খেলার ভাগ্য।

বিস্তারিত»

যখন বাজলো গেমস এর বাঁশী (৩)

খেলার দিন সকাল থেকেই নীলদের দলের সবাই ভেতরে ভেতরে চাপা উত্তেজনা নিয়ে প্রতীক্ষায় থাকলো বিকালের। গত কাল ওরা কেবল ওয়ার্ম আপ করে ড্রিবলিং, ওয়াল পাসিং, অ্যাটাক- কাউন্টার অ্যাটাক, কর্ণার আর পেনাল্টি প্র্যাক্টিস করলো। শেষে ১০ মিনিট-১০ মিনিট করে ছোট গোল বারে খেলে অনুশীলন সেশন শেষ করে নিজেদের পরিকল্পনা গুলো আরেক দফা শানিয়ে নিল ওরা। তারপর আর একটি রাত ফুরাবার পালা।

রাশেদ ঘড়ি দেখলো।

বিস্তারিত»

হ্যাটস অফ সিসিবি……………………

প্রথমেই আমার পক্ষ থেকে স্বপ্নময় ও স্বপ্ন কিশোর কিশোরী গুলোর প্রতি শ্রদ্ধা রইল।
ওরা যা করেছে এক কথায় অসাধারণ।
ব্লগিং নামক জিনিসটা আমার কাছে প্রথম এসেছিল অলস জীবনের বিলাস হয়ে।
প্রথম চাকরিতে ঢোকার পর অফুরন্ত অবসরে কী করব বুঝতে পারছিলাম না।তখনই বুয়েটের আমার রুমমেট কাম কলিগ এক বন্ধু আমাকে সামু ব্লগের সাথে পরিচয় ঘটিয়ে দেয়। পড়তে থাকি সেখানে ।মজা ও পেতে থাকি খুব দ্রুত।

বিস্তারিত»

যখন বাজলো গেমস এর বাঁশী (২)

নীল পরিকল্পনা করে ফেলল জেদের বশেই। ঠিক হলো- এই মাঠেই এই দলকেই হারাতে হবে খেলে। এবং তা করতে হবে যত দ্রুত করা যায় ততোই স্বস্তির হবে।

জগতে কেউ কেউ আছে যে একবার একটা নির্ধারন করে ফেললে তা সম্পূর্ণ না করা পর্যন্ত হাল ছাড়ে না। কিন্তু নীলের বয়সে ততটুকু আশা করা বাড়তি বলেই ঠেকা উচিৎ। তথাপি এই ছেলেটি কিন্তু সেইরকম অসাধ্যকে আয়ত্ত্বে আনতে বদ্ধ পরিকর হয়ে উঠলো।

বিস্তারিত»

যখন বাজলো গেমস এর বাঁশী (১)

কলেজে প্রতিদিন সবচেয়ে মজার সময় ছিল গেমস টাইম।
আমি ক্লাস এইটের পর থেকে বাস্কেটবল খেলা শুরু করছি। তার আগে ফুটবল এর গোলকীপার খেলতাম। আমার বন্ধু তাজুল সেই ক্লাস সেভেন থেকেই দুর্দান্ত ফুটবল খেলতো। ওর নেশা ছিল শট নেয়া আর আমার ওকে ঠেকিয়ে দেয়া। ছুটির দিন গুলোতে ও আর আমি খুব ভোরেই মাঠে যেয়ে এই প্র্যাকটিস করতাম। ওর রেইন বো / ব্যানানা শট গুলো ঠেকানো ছিল ঐ সময় আমার বিশাল চ্যালেঞ্জ।

বিস্তারিত»

অতঃপর ব্লগর ব্লগর !

‘রাশি মিলছে না।‘- এই ডায়লগটি আমার বর্তমান কর্মস্থলে এখন সেই রকম হিট । কোন গড়মিল দেখলেই পাশ থেকে কেউ বলে বসছে- ‘উঁহু। রাশি মিলছে না।‘
আমারও আসলে সেই দশা এখন; রাশি মিলছে না একদমই। 🙁

আচ্ছা। একটু খোলাসা করে বলি।
চলমান কর্মক্ষেত্রে লড়াই এ টিকে থাকার জন্য সামনে একটা এসিড টেস্ট আছে। সে পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য আমাকে আমার পূর্বের অ্যাপয়েন্টমেন্ট থেকে অতিরিক্ত করা হয়েছে ।

বিস্তারিত»

শুধুই প্রেম নয়… চাই দেশপ্রেম !

‘প্রেম’-শব্দটাই ম্যাজিকের মত। আর এর আগে যখন ‘দেশ’ শব্দটি জুড়ে দেয়া হয় তখন যে নতুন শব্দের উৎপত্তি হয় -‘দেশপ্রেম’; তা ব্যাপক বিশালতা বক্ষে ধারন করে।

কালে কালে দেশে দেশে সময়ের প্রয়োজনে পৃথিবীর বুকে কাটাকাটি করে এঁকে নেয়া হয়েছে ছিন্ন ভিন্ন ভৌগলিক সীমানা। জাতি-গোত্র-ধর্ম নির্বিশেষে মানুষ সেই কাল্পনিক রেখা পুঁজি করে চালিয়ে যায় ঠুনকো সভ্যতা।

……আহ! কোথায় তলিয়ে যাচ্ছি। ইদানীং কথা বলতে শুরু করলে খেই রাখতে পারি না।

বিস্তারিত»

চিরহরিৎ শান্তিরক্ষীরা ! (উৎসর্গ – সকল প্রয়াত শান্তিরক্ষীদের স্মরণে…)

চিরহরিৎ শান্তিরক্ষীরা !
ওরাই তো চির হরিৎ শান্তিরক্ষী;
নীল হেলমেট পড়ে শপথ নিয়েছে বিশ্ব শান্তি রক্ষায়।
তারা প্রতিজ্ঞা নিয়েছে-
শান্তি কায়েম, শান্তি রক্ষা আর শান্তি জোরদার করার।
এ যেন মাটির বুকে বেয়োনেট খুঁচিয়ে অনবদ্য এক পদ্য লেখা;
যে পদ্যে প্রতিষ্ঠা পাবে বিশ্বশান্তি, বন্ধুত্ব আর উন্নতি।

বিস্তারিত»

শুধুই গল্প অথবা লেখা – ৩

পূর্ব প্রকাশের পর….
শুধুই লেখা অথবা গল্প -১

শুধুই লেখা অথবা গল্প -২

গল্পের এই বেলাতে মানব মানবীদের মাঝে প্রেম হয়ে গেলো বলে যদি কেউ মনে করেণ সেটা খুব সঠিক বলা যাবে না। কিন্তু সেই পথেই যাত্রা হচ্ছে তাদের এই কথাতে মানব বা মানবী কেউই আপত্তি তুলবে না। কিন্তু সেই পথে বাধা কী হতে পারে? অন্য কোন বস্তুগত বিষয় হলে মানবটি হিসাব কষতে বসে যে,

বিস্তারিত»

হেল্প! হেল্প !!

এতো দেখি বড় মুশকিলে কথা
সংগে জুড়েছে চিন্তা
মেল খুলে দেখি লাভ ইউ বলেছে
বম্বের প্রীতি জিনতা। 😉

ওদিকে আবার অনুরোধ নামা
পড়ে আছে গোটা বিশটে
ওরা নাকি সব ঠাই পেতে চায়
ফেসবুকে ফ্রেন্ডস লিস্টে। B-)

বিস্তারিত»