গীর্জাটি এখনো পড়ে আছে
নির্জন,স্পন্দনহীন কোন স্থানে
পরিচর্যার কেউ নেই
ছোঁয়াও হয় না বাইবেলটি
দেয়ালে আশ্রয় নিয়েছে গাছ
আগাছা আগলে রেখেছে পথটি।
প্রদীপটি নিভে গেছে।
অন্ধকারে পড়ে আছে যীশু
নিভৃতে,ঘুণে ধরা বেদীর ওপরে।
যীশুর সমস্ত দেহে এখন
ময়লার পুরু আস্তরণ।
আসে না ঈশ্বরের দূত;
ঈশ্বর ভুলে গেছেন যীশুকে।
গীর্জার প্রতিটি বর্গ ইঞ্চিতে
এখন শুধুই রক্তের গন্ধ।
********************************
কবিতাটি ক্লাস ১১(২০০৪) এ লেখা।আমার ৬০ নং কবিতা।
কিরে?
ঐ সময় তোর কি হইছিল???
কোন ক্রাইসিসের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলি নাকি???? :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ঠিক ধরছেন boss,..... খুব আকাঙ্খিত একজন আমার জীবনে এসেছিল।যার পটভূমিতে আগের কবিতা (রক্তাক্ত সুখ) লিখা।
একটা সময় সে আমাকে নি:স্ব-রিক্ত করে রেখে চলে যায়।তার ফলশ্রুতিতে এই লেখার জন্ম।যেহেতু একই মানুষ নিয়ে লেখা,তাই ধারাবাহিকতা রক্ষা করেছি।
আমার অধিকাংশ কবিতা এই মানুষটিকে নিয়ে লেখা।কলেজ লাইফে।আমার কবিতাগুলো একেকটা ডায়রীর পৃষ্ঠা।
কিন্তু আমার মনের কথা এত সহজে বুঝতে পারবেন,বুঝি নাই।
বাপরে তোর কবিতাগুলা আসলেই ভাল :hatsoff:
:shy: :shy:
জাবীর ভাইয়ের স্টক অফুরন্ত ।
ভালো লেগেছে 😀
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
অহন চা খাওয়া
কিরে ভালো লেখছোস। নীলা এর পরের পর্ব কই?
সবুর করেন।সবুরে মেওয়া ফলে। 😀
nice!
রক্তাক্ত সুখ এবং এইটা পড়লাম। বেশ লেগেছে।
যতদূর জানি কবি যখন কবিতা লিখেন তখন তিনি কোন একটা দৃশ্য/ ভাব/ চিত্রকল্পের আবহে অবগাহন করতে থাকেন। পাঠক সেই কবিতা পড়ে এক্সাক্টলি সেই দৃশ্য/ ভাব/ চিত্রকল্পের কাছে যেতেও পারে, নাও পারে। অথবা একেবারে ভিন্ন একটা চিত্রকল্পের সাথেও মিলিয়ে নিতে পারে...... এই রহস্যময়তাটাই কবিতার একটা অনন্য বৈশিষ্ট বলে শুনেছি।
(বিঃ দ্রঃ কবিতা সম্পর্কে খুব কম জানি, অনেক ভয়ে ভয়ে কথা গুলো লিখলাম)
অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া 🙂 ।
আপনার কথাগুলো অসম্ভব সত্যি।