বিরহগাথা

মানুষের জীবনটা এমন কেন? কেন এমন তার চাওয়া-পাওয়া, তার ভালোলাগা-খারাপ লাগা, হাসি-কান্না, বেদনা-সুখগুলো, কেন তারা কোন নিয়মের তোয়াক্কা না করেই ছুটে চলে লাগামহীন ঘোড়ার মত, আপন খেয়ালে, অর্থহীনভাবে। কেন চেনা মানুষগুলো হঠাৎ করে অচেনা হয়ে যায়, কাছের মানুষগুলো পথ হারিয়ে দূরের অচিন পথিকে পরিণত হয়! কিছুকাল আগের সুখস্মৃতিগুলো ব্যথার তীর হয়ে হৃদয় খুঁড়ে অশ্রু জাগায়। একি মানুষের যে কথাগুলো, স্পর্শগুলো, ভাবের আদান প্রদানের তরঙ্গগুলো খুবই আকাঙ্ক্ষিত,

বিস্তারিত»

এ্যানাগ্লিফ

এই বছরের এপ্রিল মাস থেকে রাজধানীতে অবস্থান করছি। ৪ জন মিলে আছি আমার কলেজের-ই এক বন্ধুর বাসায়; ৪ ক্যাডেট বন্ধু, আর কেউ নয়। সুতরাং বলাই বাহুল্য, সময়টা দারুণ যাচ্ছে 🙂

আমাদের প্রতিদিনের একটা কমন কাজ হল অফিস থেকে ফিরে রাতে ডিনারের পর একসাথে রাত জেগে টিভি দেখা। এটা প্রতিটি পরিবারেরই একটা খুব সাধারণ দৃশ্য, কিন্তু ব্যাপারটা আদতে অত স্বাভাবিক নয়। ব্লগের নন-ক্যাডেট ভিজিটর-দের বোঝার সুবিধার্থে বলছি : ক্যাডেট কলেজে একসাথে থার্সডে নাইটে মুভি দেখার ব্যাপারটা অনেক স্পেশাল ছিল।

বিস্তারিত»

sdjhgf

wowhdscsgiusg

বিস্তারিত»

CSE না EEE?

কিছুদিন আগে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শেষ হল। রেজাল্টও হয়ে গেল। হয়ত সামনে আরও কিছু ভর্তি পরীক্ষা আসবে। এসবের একবারে শেষে ভর্তি হওয়ার সময় যেই ব্যাপারটা সামনে আসে সেটা হল- “কোন সাবজেক্ট পড়ব?” বা একাধিক জায়গাতে সুযোগ হলে “কোথায় পড়ব?” আর যারা মোটামুটি একদম প্রথম সারির তাদের জন্য অনেক ক্ষেত্রেই প্রশ্নটা শেষ পর্যন্ত দাঁড়ায়- “CSE না EEE?” এখানে অবশ্য মেডিকেলের ছাত্র-ছাত্রীদের কথা বলছি না। তাদের এসব সাবজেক্ট ঠিক করার কোন ঝামেলা নাই।

বিস্তারিত»

ভর্তি যুদ্ধ !!!

আমাদের ছোট ভাই-বোনেরা এখন ভর্তি যুদ্ধ নিয়ে খুব ব্যস্ত ।ইতোমধ্যে তারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছে ।অনেকের চান্স হয়েছে, অনেকের হয় নি ।আরও কিছু পরীক্ষা বাকি আছে ।তাদের মুখ থেকে ভর্তির গল্প শুনে এবং আমার কিছু অভিজ্ঞতা আর অনুভূতি থেকে ক্যাডেটদের ভর্তি যুদ্ধের ব্যাপারে কিছু কথা বলছি ।একজন ছাত্রের কোন ভাল প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়া মূলত দুইটি জিনিস এর উপর নির্ভরশীল ।প্রথমত ছাত্রের অধ্যয়ন এবং দ্বিতীয়ত ছাত্রকে কিভাবে পাঠদান করা হয়েছিল ।চলুন ঘুরে আসি আমাদের প্রিয় ক্যাডেট কলেজ থেকে ।প্রথমে আসি ক্যাডেটদের পাঠদানকারী শিক্ষক প্রসঙ্গে ।দুটি প্রেক্ষাপট এর ভিত্তিতে যদি শিক্ষকের মান বিবেচনা করা যায় ( আমাদের বড় ভাইদের আমলের ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক আর বর্তমান সময়ের ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক এবং বর্তমান সময় এর ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক আর বাইরের নামকরা কলেজ সমূহের শিক্ষক) তাইলে দেখা যাবে যে দুটি ক্ষেত্রেই ক্যাডেট কলেজ এর শিক্ষক এর মান তুলনামূলক ভাবে ভাল নয় ।অনেক ভাল শিক্ষক ক্যাডেট কলেজে সুযোগ সুবিধার অপ্রতুলতার কারণে ক্যাডেট কলেজ ছেড়ে চলে যায় ।এবার আসি ক্যাডেটদের অধ্যয়নের ব্যাপারে ।কলেজ এর বিভিন্ন নিয়ম-শৃঙ্খলা,ডেইলি রুটিন,

বিস্তারিত»

টেস্ট ক্রিকেটে ‘লুইস-মুন্না-কামাল’ পদ্ধতি!!

চট্টগ্রাম টেস্টের হতাশাজনক পরিসমাপ্তি (?) পর বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের মনবেদনা লাঘবে আইসিসির সর্বক্ষমতাময় শারদ পাওয়ার এক ঐতিহাসিক ঘটনার জন্ম দিয়েছেন। ‘লুইস-মুন্না-কামাল’ পদ্ধতিতে বাংলাদেশকে চট্টগ্রাম টেস্টে জয়ী ঘোষণা করেছে আইসিসি।

প্রচলিত ‘ডাকওয়ার্থ-লুইস’ কেন ব্যবহৃত হল না, তা বোঝার আগে আসুন আমরা জেনে নেই ঐ পদ্ধতি কিভাবে কাজ করে।

ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতির প্রধান উপাদান হচ্ছে দলের রিসোর্স বা সম্পদ-অর্থাৎ,

১। একটি দলের নির্দিষ্টসংখ্যক ওভারকে যথাযথভাবে কাজে লাগানো এবং

২।

বিস্তারিত»

ভয়

“কি আশিক ,ভয় পাচ্ছ নাকি ?”
”No please”-‘ভীতুর ডিম্ব ’ আশিক অস্বীকার করলেও no আর please শব্দ দুইটা উচ্চারণের ভাব-ভঙ্গি দেখেই বুঝতে পারলাম বেচারা কি রকম ভয়ের মধ্যে সময় পার করছে ।ডিম লাইটের আলোয় সবার চেহারা বোঝার চেষ্টা করছি।ক্ষণিকের মধ্যে এতটুকু বুঝলাম,আমার বাম পাশের বক্তারা হল কিছু বড় ভাই যারা তাদের পুঁটলি থেকে স্মার্ট ভৌতিক কাহিনি ছুড়ে যাচ্ছে আর ডানপাশের শ্রোতারা যথারীতি আমার নিষ্পাপ শিশুস্বরূপ বন্ধুরা;যারা কিনা সেই গল্পের আঘাতে বিচলিত হয়ে ভয়ের হিমসাগরে হাবুডুবু খাচ্ছে।

বিস্তারিত»

ইউসুফ ঝকক (‘৮৩-‘৮৯)

সিসিবি তে উনি, যতদূর জানি, এডজুটেন্ট হিসাবে পরিচিত। ব্লগ এডজুটেন্ট না, ‘Adjutant’ এডজুটেন্ট। গতকাল খবর পেলাম তাঁকে ঢাকা সি.এম.এইচ এ ভর্তি করা হয়েছে। ম্যাসিভ হার্ট এ্যাটাক-এর শিকার। এখন ICU তে আছেন।
সিসিবি’র সকল সদস্যদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি – দোয়া/আরোগ্যকামনা করবেন। আমার ছোটমামা হন, মাত্র ৪০। ছোটমামীও বছরখানেক আগে এ্যাজমাতে মারা যান। এমন ঘটনা খুবই unexpected…

বিস্তারিত»

বিনির্মাণ

মাঝে মাঝে কোলাহল মুখ ফিরিয়ে নেয় জলের প্রবাহের মতো শব্দের ঢেউ এলোমেলো যত্রতত্র হঠাৎ খুলে যায় স্রোতমুখ তার অন্যদিকে কোন অন্য মানুষের দিকে

কোলাহলে পিঠ রেখে অন্ধকার দেখি
গাঢ় বিশুদ্ধ অন্ধকার জ্বলছে মেরুদণ্ডহীন
লতানো গাছের মতো নমনীয়, নতজানু
জড়িয়ে আছে বিদ্যুল্লতা
একা একা তীব্র মৌন

নেই আপত্তি নেই অভিযোগ
নেই পুরানো হিসাব মেটানোর দায়

একটা ফ্ল্যাট স্যান্ডের পরে ফটফট করতে করতে পাঁচ তলার ফ্ল্যাটে উঠে দেখি হাতুড়ি এবং লোহা দিয়ে দুইজনে দেয়াল ভাঙছে।

বিস্তারিত»

বুলু! আমার বুলু!

তখন কেবল নতুন নতুন পড়া শিখেছি। “অ তে অজগর আসছে তেড়ে”। “আ তে আমটি আমি খাব পেড়ে”। প্লাস্টিক বইয়ের পাতার রঙিন ছবিগুলো, শব্দগুলো, আর এলোমেলো অক্ষরগুলো নিজেদের জায়গা করে নিচ্ছিল আমার মস্তিষ্কের অন্তর্জালগুলোতে। অনুভূত পৃথিবীটাকে, আশেপাশের কাছের-দুরের মানুষগুলোকে, অনুভূতিগুলোকে ধীরে ধীরে প্রকাশ করার যোগ্যতা অর্জন করছি। এমন সময় জানলাম, বাসার চিরচেনা জগতটাকে পাশে রেখে, প্রিয়জনগুলোর সান্নিধ্য ছেড়ে কোন এক জায়গা, স্কুলে নাকি যেতে হবে। ছোট্ট আমি,

বিস্তারিত»

সাময়িক পোষ্ট: সহযোগিতা চাই

দিন দিন যে দুনিয়াটা কোন দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বোঝা দায়।দুনিয়া না বলে বাংলাদেশ বলে আরও সংক্ষিপ্ত করে ফেলি ব্যপারটা।আগে শুনতাম চাকরি করতে মামা-চাচা লাগে এখন কোথায় ইন্টার্ন করতে গেলেও লাগে।
আমার যারা শ্রদ্ধেয় বড় ভাই আর স্নেহের ছোট ভাই আছেন তাদের একটা ব্যাপারে আমার সাহায্যের খুব দরকার এবং আশা করি আমি নিরাশ হবনা।
এবার সব খুলে বলি আমার বোন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক (IR) অনার্স শেষ বর্ষ।তার কারিকুলামের অংশ হিসেবে তিন মাসের ইন্টার্ন করতে হবে।সে অনেক চেষ্টা করে আমার দারস্থ হয়েছিল আর আমি অনেক চেষ্টা করে আপনাদের দারস্থ হলাম।আমার বোনকে আমাদের দেশীয় বা আর্ন্তজাতিক NGO এর থেকে ইন্টার্ন করতে হবে।

বিস্তারিত»

ভূমিকম্প : আমরা কী করতে পারি

[কয়েকদিন আগেই বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হয়ে গেল ভূমিকম্প। যদিও এতে তেমন কোন দৃশ্যমান ক্ষয়-ক্ষতি হয়নি। তবুও মনে হয় সময় এসেছে আমাদের চিন্তা ভাব অনা করার। এই ভূমিকম্পের বেশ কয়েকদিন আগে একটা আর্টিকেল পড়েছিলাম বাংলাদেশের ভূমিকম্প বিষয়ক ঝুকিঁর ব্যাপারে। গুরুত্বপূর্ণ মনে হওয়ার এখানে অনুবাদটা তুলে দিলাম। অনুবাদটি করে দেওয়ার জন্য কয়েকজন বন্ধুকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। কিছুটা সংক্ষেপিত।]

সম্প্রতি জাপান, হাইতি এবং সুমাত্রার গুরুতর ভূমিকম্পগুলোর পর বিজ্ঞানীরা নজর দিয়েছেন এমন একটি দেশের দিকে,

বিস্তারিত»

?

খবরটা

বিস্তারিত»

অ্যাবস্ট্রাকশান ঝামেলা

“অ্যাবস্ট্রাক্ট” কথাটি শুনলে আমার বেশ কয়েকটি অ্যাবস্ট্রাক্ট-এর কথা মাথায় আসে। এর মধ্যে প্রথমটা হল- পেপারের অ্যাবস্ট্রাক্ট। ভেঙে বললে, বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে যেসব গবেষণা পত্র(reserch paper) লেখা হয়, সেগুলোর প্রথমে একটা প্যারা থাকে। যার নাম অ্যাবস্ট্রাক্ট। তো কী থাকে এই অ্যাবস্ট্রাক্ট-এ? সোজা কথায় পেপারটার সার-সংক্ষেপ। পুরো পেপার লেখার পর এর সার-সংক্ষেপ হিসেবে প্রথম প্যারাটি লেখা হয়। এতে ঐ পেপারের বিষয়বস্তু, পটভূমি, ক্ষেত্র ইত্যাদি ব্যাপার নিয়ে একটা ধারণা দেওয়া থাকে।

বিস্তারিত»