কিছুদিন ধরেই সংবিধান সংশোধন নিয়ে চারিদিকে নানা কথা হচ্ছে। নানা মিডিয়ায় সবাই নিজেদের মতামত দিচ্ছেন। কোন অংশ কেমন হওয়া উচিত, কোনটা থাকা উচিত আর কোনটা উচিত নয় ইত্যাদি ইত্যাদি। এতকিছু বারবার আলোচনায় আসতে দেখে আমিও আমার মত করে কিছু চিন্তা-ভাবনা করলাম। ভাবলাম সিসিবিতে শেয়ার করি। আর সিসিবিতে এই আলোচনাটা এখনও হয়নি। সেজন্যই লিখতে বসা।
সংবিধানের কোন অংশ কেমন হওয়া উচিত সেসব কথায় যাওয়ার আগেই এব্যাপারে আমার কিছু মত আগে বলে নিই-
রুহুল আমিন সাহেবের কাছে ‘দৈনিক বলিষ্ঠ কন্ঠ’ নিজের সন্তানের মতনই। গত ঊনচল্লিশ বছর ধরে তিনি এই পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। ’৭২ সালে তিনি এবং তাঁর দুইজন বন্ধু মিলে এর যাত্রা শুরু করেছিলেন। স্থানীয় পত্রিকা হলেও এর কাটতি এবং গ্রহণযোগ্যতা অন্যান্য অনেক জাতীয় পত্রিকার চেয়েও বেশি। এই পত্রিকার জন্য তিনি অজস্রবার শারীরিক এবং মানসিকভাবে আক্রমনের শিকার হয়েছেন। কিন্তু এরপরও কোন অশুভ শক্তিই তাঁর মত প্রকাশের ক্ষেত্রে কখনো বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে নি।
আগের পোষ্টের ইফতেখার ভাইয়ের মন্তব্য থেকে এবং সেখানে থাকা উইকিপিডিয়ার লিংক থেকে অর্থনীতিতে ব্যাপারটাকে কীভাবে দেখা হয় তার উপর একটা ছোটখাটো ধারণা পেলাম। অর্থনীতির পরিভাষায় এই ব্যাপারটাকে বলা হয় “অর্থ প্রবাহ” বা “Money Supply”। আমার চিন্তার সাথে অবশ্য অর্থনীতির ব্যাখ্যা পুরোপুরি মেলে না। কারণ বেশ কিছু ব্যাপার আমার মাথায় আসেনি।
যেমন আমি রাষ্ট্রীয় ব্যাংকের কথা একদমই চিন্তা করিনি। পুরো ব্যাপারটা নিজের মত করে চলছে এমনই ছিল আমার ধারণা।
আমি বরাবর সর্প্শ কাতর বিষয়ে কথা বলার জন্য সমালোচিত হয়।আমি এটা কিছু মনে করিনা কারণ এটাই স্বাভাবিক।
আসুন ফিরে যাই ৯/১১ এই দিনে সারা বিশ্ব অবাক হয়ে দেখল আমেরিকার টুইন টাওয়ারকে মাটির সাথে মিশে যেতে।আর এর পরেই তদকালীন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জুনিয়র বুশ সন্ত্রাসের বিরূদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন।আর একটা নাম আলোচিত হল ওসামা বিন লাদেন।
ওসামা বিন লাদেন সৌদি আরবের রিয়াদে ১৯৫৭ সালে জন্মগ্রহন করেন।
নাসির উদ্দীন ইউসুফ পরিচালিত ছবি ‘গেরিলা’ মুক্তি পেলো ১৪ এপ্রিল, নববর্ষের দিন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর বানানো ছবি। গল্প নেয়া হছে সৈয়দ শামসুল হকের উপন্যাস ‘নিষিদ্ধ লোবান’ থেকে। চিত্রনাট্যে উপন্যাসের পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধা পরিচালকের নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকেও গল্প নেয়া হয়েছে। মুক্তি পাওয়ার পরে আমার ছবিটা দেখতে যেতে একটু দেরি হলো। প্রথম সপ্তাহে পারলাম না, দ্বিতীয় সপ্তাহের মাঝামাঝিতে একদিন স্টার সিনেপ্লেক্সে গিয়ে টিকেট কাটলাম। এক সপ্তাহ আগেই ‘আমার বন্ধু রাশেদ’
[কয়েকদিন আগে ই-লাইব্রেরি থেকে এই বইটি পড়ছিলাম। পড়ার পর মনে ভীষণ চাপ পড়ছিল, সেটাই আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম। বইটি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর ওয়ার্ল্ড এফেয়ার্স কর্তৃক ১৯৭২ সালে প্রকাশিত। মোট ২৬ টি সাক্ষ্য এতে আছে। আমি শুধু প্রথমটাই অনুবাদ করার চেষ্টা করলাম। অনুবাদের দূর্বলতা হয়তো পুরো অনুভূতি তুলে ধরতে পারেনি, সেটার দায় আগে থেকেই মেনে নিচ্ছি। মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শহীদুল ইসলামের ছবিটা ওই স্ক্যান করা বই থেকে নেয়ার কারণে এত খারাপ অবস্থা।
শান দেয়া ছুরিটা দুই হাতে শক্ত করে ধরতেই সুলতান মিয়ার শরীর একটু কেঁপে ওঠে। হালকা কাঁপুনি, দুই সেকেন্ডেই হারিয়ে যায়। আঙুলগুলো নাড়াচাড়া করে সুলতান আরো শক্ত করে ধরে লম্বা বাঁকানো ছুরিটার বাট। বেলা প্রায় দ্বিপ্রহর। নামাজের ওয়াক্ত চলে গেছে। আজকে সারাদিন আকাশ মেঘলা বলে সূর্যের তেজ বুঝতে পারছে না সুলতান। ঘোলা ঘোলা মেঘের সাথে আজকে বেশ বাতাস ছুটেছে। গ্রামের মাঠে বাতাসের তোড়ে লুঙ্গি সামলানো কঠিন।
লিজা বারান্দায় দাড়িয়ে। বাইরে খুব ঝড় হচ্ছে আজকেও আবীর আসবে কাক ভেজা হয়ে। আর ড্রাইভার আসবে ওর আগে এসে কাচুমাচু মুখে বলবে “স্যারকে নিষেধ করছি স্যার শোনে নাই।”অভ্যাসটা আবীরের অনেক পুরানো।তখন আমাদের নতুন বিয়ে হয়েছে খুব ঝড় আর বৃষ্টি বাইরে ও ভিজে এসে আমাকে বলল চল “বৃষ্টিতে ভিজি।”আমার খুব হাসি পেয়েছিল।কিন্তু আমি গিয়েছিলাম রিকশার হুড খুলে আমরা ভিজছিলাম কেন জানি আমার মনে হয়েছিল আবীর কাদছিল আমার হাতটা শক্ত করে ধরে রেখেছিল।আষাঢ়ের প্রথম বৃষ্টিধারা আর ওর চোখের জল হয়ত মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছিল আমি কিন্তু বুঝেছিলাম সেদিন।
এই কবিতার একটা ইতিহাস আছে।তখন আমাদের হাউস মাষ্টার হল জামসেদ স্যার।আমাদের ক্লাসে একদল উঠতি কবি ছিল যারা কিনা নাইট প্রেপে বসে কাব্য চর্চা করত।আমিও সেই দলের এক কবি।যা হোক একদিন খুব মনোযোগ দিয়ে কবিতা লিখছি।হঠাৎ কেউ একজন টান দিয়ে আমার খাতা টেনে নিল।মাথা ঘুরিয়ে দেখি স্যার আর যাবা কই।আর এই কাজের শাস্তি হিসেবে স্টাফ লন্জে সব স্যারের সামনে এই কবিতা আবৃত্তি করতে হয়েছিল।আজও কবিতা লিখতে গেলে মনে পড়ে।তবে কবিতাটা শেষ করা হয়নি আজও
শুধু তোমার জন্য
আজও হেটে চলেছি জীবনের আকা-বাকা পথ ধরে
বন্ধুর পথে শুধু থুবড়ে পড়েছি
রক্তাত্ত হয়েছি,ক্ষত-বিক্ষত হয়েছি
তুবও থেমে যায়নি
শুধু তোমার জন্য
আজও স্বপ্ন দেথি
হাজারো দুঃস্বপ্নের ভীড়ে
শুধু তোমার জন্য
বুকের ডান পাশে জমিন ফাকা
কোন রিয়েল স্টেট কোম্পানীর প্রলোভনে
বিক্রি করেনি
শুধু তোমার জন্য
রাস্তার মোড়ে বসে সিগারেটে দম দেয়না
অফিস ফেরত আন্টিদের শিস দেয়না
শুধু তোমার জন্য
বৈশাখের প্রথম বৃষ্টিতে
কাক ভেজা হয়ে ঘরে ফিরি
ইনসমনিয়ার বাংলা তো অনিদ্রা। দুটো একই শব্দের রূপ, ভিন্ ভাষায়; অথচ শব্দ দুটোর চরিত্র কী আলাদা! ইনসমনিয়া শুনলে মনে হয় জ্যাজ শুনছি। নিদেনে কোনো পুরানো ব্লুজ, পঞ্চাশের দশকের পিয়ানোর সুর। আভিজাত্যের সাথে সংবেদনের যোগাযোগ। তার সাথে নিশ্চুপ রাত, ভ্রম হয় রাতের পিঠে অন্ধকার সরীসৃপের মতো জানালার বাইরে শুয়ে আছে। শুয়ে শুয়ে বিশ্রাম নিচ্ছে। হয়তো একটু পরে আমার ঘরে ঢুকে পড়বে।
আমি বরাবর এই ধরনের আলোচনা করার জন্য বিভিন্ন জনের কাছে নানা ধরনের কটু কথা শুনে আসছি তবুও আমি এই কথা গুলো বলব কারণ কাউকে না কাউকে তো বলতেই হবে।
১৯৪৮ সালে ধর্মের ভিত্তিতে এই উপমহাদেশকে দুইটি পৃথক র্র্রাষ্টে বিভক্ত করা হয় ভারত আর পাকিস্তান।যারা আমার মত মোটামুটি ইতিহাস জানেন তারা অব্যশই স্বীকার করবেন যে পাকিস্তান দেশটি সৃষ্টির পেছনে বাঙালি মুসলমানদের একটি বড় ধরনের সর্মথন ছিল বলেই এটা সম্ভব হয়েছিল।এর পেছনে কিছু রাজনৈতিক কারণ ছিল কারণ তদকালীন বাংলাদেশে যারা মুসলীম লীগ করত তাদের ধারণা ছিল যেহেতু বাঙালিরা সংথ্যাগরিষ্ঠ ছিল পৃথক দেশ হলে তাদের হাতেই দেশের ক্ষমতা থাকার কথা ছিল।কিন্তু তা না হয়ে আমরা হয়ে উঠলাম পশ্চিম পাকিস্তানের একটি উপনিবেশ।এরপরের সংগ্রাম আর রক্তের ইতিহাস আমাদের সবার জানা।
আজকাল খুব ব্যস্ত পড়াশোনা আর থিসিস নিয়ে। কাজ করতে অনেক রাত হয়ে যাই সকাল ঘুম থেকে উঠে আবার পুরান গৎবাধা জীবন।আমি এখন সবার থেকে দূরে দূরে থাকার চেষ্টা করি সবার থেকে কারণটা হল আমার একটা দৃঢ় বিশ্বাস জন্মে গেছে সেটা হল আমার প্রিয় জিনিষ গুলো আমার কাছ থেকে কেন জানি দূরে সরে যাই হাজার চেষ্টা করেও আমি আমার কাছে নিজের করে রাখতে পারিনা।তাই অজানা ভয়ে প্রিয় মানুষ গুলোর কাছ থেকে দূরে দুরে থাকার চেষ্টা আমাকে করতে হয়।
জ্যোতিষ শাস্ত্র হল কিছু পদ্ধতি, প্রথা এবং বিশ্বাসের সমষ্টি যাতে মহাকাশে জ্যোতিষ্কসমূহের আপেক্ষিক অবস্থান এবং তৎসংশ্লিষ্ট তথ্যাদির মাধ্যমে মানব জীবন, মানুষের ব্যক্তিত্ব এবং মানবীয় ও বহির্জাগতিক ঘটনাবলী সম্পর্কে ভবিষ্যত বাণী করা হয়।
-সূত্রঃ উইকিপিডিয়া
আপনারা এই লেখার শিরোনাম ভাল করে খেয়াল করে থাকলে নিশ্চয়ই দেখেছেন বন্ধনীর মধ্যে বাংলাদেশ শব্দটি লেখা আছে। এর মানে হচ্ছে আমাদের এই কোর্সটি গতানুগতিক জ্যোতিষ শাস্ত্র থেকে কিছুটা…আসলে মিথ্যে বলে কি লাভ,