কই যে যাই

হুমমম, আমার পুর্ববর্তী স্পীকার মশাই দেশকে একটা বিরাট লজ্জার মধ্যে ফেলে গিয়েছিলেন। যা জাতির জন্য তো বটেই, পরবর্তী প্রজন্মের জন্যও গ্লানিকর ছিল। বিদেশে দেশের ভাবমুর্তি বিরাটভাবে ক্ষুন হয়েছে। তাই দেশ এবং জাতি জন্য আমাকে এই কষ্টটুকু করতে হয়েছে। এতে বিদেশে দেশের ভামমুর্তি পুনরুদ্ধার করা ছাড়াও দেশ এক ভয়ানক লজ্জার হাত থেকে বেচে গেছে।——– প্রধান স্পীকার।

দেশের সামনে এখন অনেক চ্যালেঞ্জ। মুল্যস্ফীতি ছাড়াও সারা বিশ্বে মন্দা আমাদের রেমিট্যান্সে বিরাট প্রভাব ফেলতে পারে।

বিস্তারিত»

পোড়া কপাল আমার!!!

আমেরিকায় আসা অবদি আশেপাশে সুন্দরীদের ভীড় দেখে আমি তো পুরা টাশকি! এত সুন্দর মাইয়া আসে কোত্থেকে?- মনে মনে বেশ খুশি হয়ে ভাবি “এইবার মনে হয় শিকে ছিড়বেই” 😡 :shy:

কিন্তু একে একে পাঁচ মাস কেটে গেল, যেই লাও, সেই কদু =(( আমার কপালে আর :just: ফ্রেন্ড জোটে না। জাতি যদি মনে করে থাকে যে আমি ভীতু পোলা বইলা অগো কাছে ভিড়তে পারতাছি না,

বিস্তারিত»

এডিসন ভাইয়ের মেসেজ আর ছন্নছাড়া-র ব্লগ লেখার হাতেখড়ি

সিসিবিতে ঘুরাঘুরি শুরু হইছিল আমার অনেক আগেই। যখন শুধু কয়েকটা চেনা মুখই লিখে যাইতো দিনের পর দিন। লেখার হাত নেই বলে আলসেমি করে গেস্ট হিসেবেই চালাইছিলাম অনেকদিন। গেস্ট হিসেবেই কমেন্টাইতাম মনের সুখে।

কার বইয়ে যেন পরছিলাম, গেস্ট আর মাছ নাকি দুইদিন থাকলেই গন্ধ বের হয়। এখন অবশ্য ফ্রিজের যুগ, অনেক দিন থাকলেও সুগন্ধিই থাকে। আমিও ছিলাম ভালোই। কিন্তু ফয়েজ ভাই আমারে একদিন ধরে ফেললেন।

বিস্তারিত»

হাতে খড়ি

জনগন, আজ আমার আশা পূরনের দিন।
আমি জীবনের পয়লা ব্লগে লিখলাম।

নতুন নতুন ভাষা শিখার অনুভূতি পেলাম। কবে কথা বলা শিখেছিলাম মনে নেই। কিন্তু এখন ফিল করছি প্রথম কথা বলতে পারার আনন্দ!

বিস্তারিত»

নিজের কিছু বিব্রতকর মূহুর্ত …..

লুঙ্গীর ভেতরে বন্দী :

একবার আমাদের বাসার কাছে মসজিদে জুম্মার নামায পড়তে গেলাম। সামনের লোকটা লুঙ্গী পরে নামায পড়ছে। গরমের সময় বলে মসজিদের সবগুলো ফ্যান সর্বোচ্চ বেগে ঘুরছে আর বাতাসে সামনের লোকের লুঙ্গী ফুলে ফুলে উঠছে। আমি কোন মতে দ্রুত নামাজ শেষ করার ধান্ধায়। আমি সিজদা থেকে উঠছি, আর সামনের লোকটা সিজদায় যাওয়ার জন্য বসতে যাচ্ছে। আমি সিজদা থেকে ওঠার সময় আমার মাথা আটকে গেলো সামনের লোকের ফুলে ওঠা লুঙ্গীর মধ্যে ।

বিস্তারিত»

ধুলোমাখা শহর, ধুলোমাখা স্মৃতি – ০২

এবার এক রাজকন্যার গল্প বলি।

রাজকন্যার গায়ের রঙ সাদার কাছাকাছি। আয়ত আর মায়ামাখা চোখ। হাসলে গালে টোল পড়ে। কথা বলার সময় মাথাটা একটু একটু দুলে উঠে কি? বব কাট চুল। অন্য সব মেয়েদের মত রাজকন্যা মাথার মাঝখানে সিথি করে না। কারন বোধহয়, তাদের মাঝখানে সিথি করতে হয় না, বামদিকে সিথি করতে হয়। বার্ষিক ক্রীড়া কিংবা পিকনিকের দিন জিন্সের প্যান্ট পড়ে স্কুলে আসে। আমাদের মুগ্ধতা বাড়ে।

বিস্তারিত»

সিসিবিতে আমন্ত্রন

পল্লি কবি জসীমঊদ্দিনের নিমন্ত্রন কবিতা অবলম্বনে

সিসিবিতে আমন্ত্রন

তুমি যাবে ভাই যাবে মোর সাথে
আমদের সিসিবিতে
গেলেই তুমি নিজেই দেখবে
প্রমান হাতে নাতে

বিস্তারিত»

গনতন্ত্র, দলীয়করন, আর ফয়েজের আউলা চিন্তা

১.
আচ্ছা, গনতন্ত্রের সংজ্ঞা কি? Of the people, By the People, For the People. এইটার মানে কি? এক নাগরিক, এক ভোট? সবাই সমান? Okay.

আমার ভাই দেশের বাইরে বড় চাকুরী করেন। প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার দেশে পাঠান। তার এবং তাদের মত আরও অনেকের পাঠানো রেমিট্যান্সে ফুলে উঠে বাংলাদেশ ব্যাংক। আমদানী এবং ভোটের ভর্তুকি রাজ্যের একটা বড় অংশের অংশীদার তারা। তাদের কয়টা ভোট?

বিস্তারিত»

ক্যাডেট কলেজের দিনগুলো- (৪)

আমার ক্যাডেট জীবনে শিক্ষকদের পরিচিতি

আমি আমার আমার ক্যাডেট জীবনে যে সকল শিক্ষকদের পেয়েছি তাদের অবদান আমার কাছে অনেক গুরত্নপূর্ন এজন্য যে বাবা মা বাদে যা শিখেছি তার বেশিরভাগই শিক্ষকদের কাছ থেকে পাওয়া। আর আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময় ছিলো ক্যাডেট জীবন। যে সকল শিক্ষকদের সংস্পর্শে এসেছি তাদের নাম দিলাম। পরে তাদের ব্যাপারে লিখবো।

বিস্তারিত»

আফ্রিকান বীরবলের গল্প

আমাদের দেশে প্রচলিত বীরবলের গল্পের মতো আফ্রিকা জুড়ে প্রচলিত আছে আয়ুবার গল্প। যদিও গল্পের ধরন একই রকম । হয়ত অনেকগুলো আবার বেনামে অন্য কোথাও ও সমানভাবে জনপ্রিয়। চলুন শুনি আফ্রিকান বীরবলের গল্প :

মোবাইল নম্বর :

আয়ুবা নতুন মোবাইল কেনার পর তার ফোনবুকের সবার কাছে মেসেজ পাঠালো : ” আমার মোবাইল নম্বর চেন্জ হয়েছে, আগে ছিল নোকিয়া ৩৩১০ এখন ৬৬১০ ”

বিস্তারিত»

তথ্য চাই

তথ্য সংগ্রহের জন্য সাময়িক ব্লগ
আমার এই লিখাটি আসলে কোন ব্লগ নয়। এই লিখা মূলত সবার জন্য যারা আমকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করতে পারবেন। আমি শুধু হুজুগের বশবর্তি হয়ে সিসিবিতে লিখতে গিয়ে ধরা খেয়ে গেছি। যেহেতু ক্যডেট কলেজে ওয়াল ম্যগাজিন বা বার্ষিকিতে কখনও কিছু লিখার স্থান পায়নি তাই ভাবলাম, এখানে একটু ফুটায়। কারন এখানে তো হাউস মাস্টার বা হাউস টিউটর নাই যে আমার লিখা নিয়ে বলবে,”

বিস্তারিত»

খেরোখাতা – পুন্নিমার চান বড় হয়রে ধবল

শরতের আকাশ সবচেয়ে সুন্দর। কি দিনে, কি রাতে।

এর অবশ্য একটা ব্যাখ্যা আছে। বর্ষার কারনে আকাশ এবং পৃথিবীর মাঝের ধুলোর পর্দাটা মুছে যায়। আকাশ হয়ে উঠে সদ্যস্নাতা যুবতীর মত। তার নীল ফুটে উঠে, ফুটে উঠে তার জ্যোস্না। শরতের মেঘ গুলো সুন্দর। সাদা তুলোর মত উড়তে থাকে পুরো আকাশে। বাধা দেবার কেউ নেই যেন। একটা একটা মেঘ আবার একেক রকম। কোনটা ঘোড়ার মত, হাতির মত কেউ,

বিস্তারিত»

ক্যাডেট কলেজের দিনগুলো- (৩)

পরিচিতি পর্ব

দ্বিতীয় দিন আমদের ক্লাশ সেভেন এর নতুন বই ইস্যু করা হলো। আমরা যেহেতু প্রথম ক্লাশ সেভেন তাই বইগুলো আনকোরা নতুন। আমরা হাউস টিউটর ফনি ভূষণ বোশ সারের কাছে প্রত্যেকে ৫০ টাকা করে জমা দিলাম। কারন তখনকার দিনে ক্যাডেটদের জন্য মাসে ৫০ টাকা খরচ করা খুব কঠিন ছিল। তাছাড়া যেহেতু কোন ক্যন্টিন ছিলনা বিধায় খরচ করবো বা কোথায়? আমদের খরচ বলতে পেন্সিল,

বিস্তারিত»

ধুলোমাখা শহর, ধুলোমাখা স্মৃতি – ০১

দৃষ্টি একটি মেয়ের নাম। লম্বা, একহাড়া গড়ন, যতটুকু কালো হলে উজ্জ্বল শ্যামলা বলা যায়, ততটুকু কিংবা তার কাছাকাছি কালো। অসম্ভব শান্ত চোখ। ক্লাসে মেয়েদের মধ্যে সে ছিল সবচেয়ে লম্বা। মেয়েরা সবাই যখন একসাথে দাঁড়াতো, দৃষ্টির চোখ ওদের সবার মাথার উপরে থাকতো। ওর দাঁড়ানোর ভংগিটা ছিল ঋজু, যদিও তাকে যখন শেষ দেখি, তখনও এই “ঋজু” শব্দটার সংগে আমার পরিচয় হয়নি। কতইবা বয়স, নয় কিংবা দশ। কিন্তু পরে যখন এই শব্দটার মানে বুঝতে পারলাম,

বিস্তারিত»

ক্যাডেট কলেজের দিনগুলো- (২)

ক্যাডেট নাম্বার, পোষাক, পিটি, গেমস, হাউস মাস্টার এবং প্রথম হাউস এসেম্বলি

তখনো আমাদের ক্যডেট নাম্বার দেয়া হয়নি কারন আমরা আগে এলেও আমাদের অনেক সিনিয়র ( ক্লাস ১১ এবং অন্যান্য ক্লাসের বাকীরা) এখনো ক্যাডেট হয়ে যোগদান করেনি। এস এস সি পরীক্ষার রেজাল্ট বের হবার পর ক্লাশ ১১ এর ছাত্র ভর্তি নেয়া হবে যারা মুলত কলেজকে লীড করবে, অন্যান্য ক্লাশের বাকী ক্যাডেটদের নেয়া হবে তারপর ক্যাডেট নাম্বার দেয়া হবে।আমদের ক্যাডেট নাম্বার দেয়া হলে তো আমদের সিনিওরদের ক্যাডেট নাম্বার আমাদের পরে হয়ে যাবে।

বিস্তারিত»