যৈবতী ব্রীড়াবনত!!!

একদিন আমার এক ব্লগে কইছিলাম যে আমার সাথে পড়ে এক কঠিন সুন্দরী আরেক ডাকিনী’রে রেজিষ্ট্রিকরণপূর্বক বিয়ে’থা করে সুখে-শান্তিতে ঘর-সংসার করছে :no: =(( =((

আজ হইছে কি, ক্লাসে সে রিসার্চ প্রপোজাল প্রেজেন্ট করছিল। তো, শুরুতে ল্যাপটপ অন করার সাথে সাথে প্রজেক্টরের বিশাল স্ক্রিনে তার বিয়ের ছবিটা আরো বিশাল হয়ে ভেসে উঠল। তাই দেখে সবাই বেশ মজা পেল। কেউ কেউ মন্তব্যও করল বেশ ভাল ভাল,

বিস্তারিত»

নাম বিহীন কাব্যকথা

আমি কবি নয়। তাই কবিতা লেখা আমার কম্মও নয়। সিসিবিতে এসে বুঝলাম কিছু একটা দেয়া দরকার, ভ্যালেন্টাইন দিনের ভাব গাম্ভির্যে আবেগ ফুটিয়ে তোলার জন্য। এজন্যই আমার এই ছোট্ট প্রয়াশ, একটু ছোট্ট কাব্য কথা, কারন এটাকে কবিতা বললে কবিতারা ধর্মঘট করতে পারে। নাম দেয়ার সামর্থ আমার নেয়। সিসিবির সদস্যের কাছে নাম দেয়ার দায়িত্ন দিলাম।

বিস্তারিত»

কান্না, বন্ধুর কথা আর আমি

আমার ক্যাডেটের সবচেয়ে ভাল বন্ধুটা নাকি মন ভাল রাখতে কাঁদতো। কাঁদলে নাকি মন ফ্রেশ হয়ে যায়। ও নাকি সবাই দেখবে বলে টয়লেটে গিয়ে দরজা বন্ধ করে কাঁদতো। এ কথা শুনে অবাকই হয়েছিলাম। কিন্তু ফেলে দেইনি ওর কথাটা। জীবনে তো আর কম কাঁদি নি আর ভবিষ্যতেও যে কান্না অনেক আসবে এটার কথা ভেবে তার কথাটাকে ভালভাবেই নিয়েছিলাম। কান্নার সাইডপ্রডাক্ট হিসেবে যদি মনের রিফ্রেশমেন্ট আসে খারাপ কি!

বিস্তারিত»

ভালোবাসা-দিবসের বিনিময়

আজ ভালবাসার দিনে
তোমাকে দেবো ভোরের সূর্যটা লাল
বিনিময়ে তুমি চুমুতে ঢেকে দাও
আমার দুটো গাল।

আজ ভালবাসার দিনে
সাদা মেঘের দলকে দেবো ছুটি,
বিনিময়ে চাই একান্ত আমার করে
তোমার রাংগা ঠোট দুটি ।

বিস্তারিত»

শুধু তোমারই জন্য হে শওকত ( সবাই পড়তে পারে)

আমার এই পোষ্টটা শওকতের পোষ্টের জবাবে। তাই এর নাম দেয়া যায় শওকতের জবাব বা ঐ জাতীয় কিছু একটা। একটুও মনঃকষ্ট নয়, আমার এই অদ্ভুত বিষয়টা সবাইকে জানানোর জন্য আমি এই পোস্টটা লিখছি। আমি কোন ঘটনা চাক্ষুশ দেখলে কখনো মন থেকে এই চিত্র মুছে ফেলতে পারিনা। সামরিক বাহিনীতে চাকুরি করলেও আমার কিছু দুর্বলতা আছে। যেমন আমি কোন বিভৎস দূর্ঘটনা বা কারো লাশ ইচছা করে দেখিনা। আমি কোন বিভৎস হরর মুভি দেখিনা।

বিস্তারিত»

শুধুমাত্র বড়দের জন্য ড্রাইভিং প্রশিক্ষন কোর্স : ছোটদের মানা করেও লাভ নেই

যারা নিয়মিত লাইনে-বেলাইনে গাড়ি চালান, যারা ঠিক মতো ট্রাফিক রুলস মেনে চলেন না তাদের জন্য গল্পে গল্পে শিক্ষামূলক সতর্কীকরন পোষ্ট এটা। যদিও বড়দের পোষ্ট কিন্তু সিসিবির পোলাপানগুলারে মানা কইরা কোন লাভ নাই। বড়গো আগে ওরাই ঝাঁপিয়ে পড়বে।

তাহলে গল্প শুরু হলো (ট্রাফিক সাইনগুলো খুব খিয়াল কইরা):

বিস্তারিত»

উন্নয়ন-ভাবনা বিষয়ে আমার ভাবনা (তত্ত্বে ও ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায়)

দুইদিন আগে আমি একটা পোস্ট দিয়ে জানতে চেয়েছিলাম দেশের উন্নয়ণে কার কি ভাবনা, মানে কি কি ভাবে বাংলাদেশের উন্নতির চেষ্টা সফলভাবে করা যায়। সবাই বেশ আগ্রহ প্রকাশ করেছে দেশের জন্য কাজ করার, অনেকেই বেশ কিছু মূল্যবান কথাও বলেছে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে সমস্যার সমাধানটা ঠিকমত উঠে আসছে না। জুলহাস ভাইয়ের পোষ্ট ত দারুন জমিয়ে ফেলেছে এই আলোচনাটা। কিন্তু আমার উপলব্ধি একই, সমস্যার সমাধানটা ঠিক কিভাবে করা যাবে তা’

বিস্তারিত»

নীল হয়ে আছি

(এটি কবিতা নয়, এটি ব্লগর ব্লগর)

কথা ছিল, শহরের সীমানা পেরিয়ে আরও কিছুটা পথ
আমরা এক সঙ্গেই যাব।
তোর বুকের নীল ওড়না
সিরাজউদ্দোলার পাগড়ীর মত মাথায় পেঁচিয়ে, দু হাত ছাড়িয়ে আবৃত্তি করব
“ভালবাসার রঙ যদি নীল হয়,
তবে হাজারো সাপের দংশনে,
সমুদ্র কিংবা আকাশের মত নীল হতে আমি রাজি আছি”।

দুই হাতে ছোট্ট তিন-তালি দিয়ে তুই বলবি,

বিস্তারিত»

১৯৭১ সাল -আমার দেখা প্রথম মুক্তিযোদ্ধা

সিসিবিতে এসে দেখলাম আজ মাত্র একটা পোস্ট। ভাবলাম আগামি কাল পোলাপান মন্তব্য করবে কিসে। তাই সামুতে প্রকাশিত আমার একটা গল্প আজ দিয়ে দিলাম এখানে। গল্প হলেও এটা একটা সত্যা ঘটনা। ২/১ মাস এদিক ওদিক হতে পারে কারন ৩৭ বছর আগের ঘটনা সম্পূর্ন স্মৃতি থেকে লেখা।

প্রায় ৩৭ বছর আগের ঘটনা। আমার বয়স তখন চার বছরের একটু বেশি।

বিস্তারিত»

সিসিআর-এ আমার প্রথম দিন

লিখতে চাইছি কলেজে আমার প্রথম সকালের কথা। কিন্তু মনে নাই তো :(( –

আসলে প্রথম সপ্তাহের অনেক কথাই মনে নাই। শুধু মনে আছে অভিষেক অনুষ্ঠানে ‘হাসিব’ ভাইয়ের হাওয়া ‘বুঝিনি তো আমি’ গান’টা।অডিটোরিয়ামে আম্মা, আব্বা আর এক মামার সাথে বসে গান’টা শুনতে বেশ ভাল লেগেছিলো। শেষ বিকেলে যখন হাউস অফিস থেকে আব্বা-আম্মা’কে বিদায় জানাচ্ছিলেন নাজনীন ম্যাডাম, দুচোখের পানি ধরে রাখতে না পেরে দৌড়ে রুমে চলে গিয়েছিলাম।

বিস্তারিত»

ছন্নছাড়া-র ছন্নচিন্তার সময়লিপি

জাপানে কয়েকদিন পরপর যেন কিসের সব ছুটির দিন থাকে। কিসের ছুটি তা জানার ইচ্ছাটাও জাগে না অনেক সময়। ভাবি ছুটি পাইছি আর কি দরকার বাকিসব জানার। আজও সেরকম একটা ছুটির দিন। এক্সাম এর মাঝে ছুটি পড়ছে ,এতে আরো বেশি খুশি। একবার ক্যালেন্ডার খানার দিকে তাকাইলাম। দেখতে ছুটিটা কিসের। কানজিতে যা লেখা আছে তার মানেটা নিয়ে মাথা ঘামানোর ইচ্ছে করল না। নিজেকে আগের মতোই বুঝালাম ,“এতো মাথা ঘামায়ে কি হবে,ছুটি পাইছোস মজা নে” ।

বিস্তারিত»

ক্যাডেট কলেজের দিনগুলো- (৫)

ক্লাশ সেভেনে আমদের রুমমেট, বেস্টফ্রেন্ড আর কিছু ক্লাশমেটের কথা :

আমার রুমমেট দিয়েই শুরু করি। আমাদের কলেজের রুমগুলি পুরাতন ক্যাডেট কলেজের মতো নয়। রুমগুলো ছোট ছোট এবং এক রুমে তিনজন করে থাকতে হতো। আমার রুমমেট ছিল মোঃ খালেকুজ্জামান জর্জ( ১২৭) এবং মোঃ রেজাউল হক ( ১৪৯)। নতুন ক্যডেট কলেজ হবার সুবাধে আমরা কেউ ইংরেজীর চর্চা করতাম না। জর্জ সুযোগ পাক না পাক ইংরেজীতে কথা বলার চেষ্টা করতো এবং ক্যাডেট কলেজ সম্পর্কে অনেক কিছু আগে থেকে জানতো,

বিস্তারিত»

ট্রেইনড ক্রিমিনাল

আমাদের এক মেজর সাহেব বলেন আমরা নাকি ‘ট্রেইনড ক্রিমিনাল’ মানে cadet college guys.
তয় কথাটা ভুল কয় নাই।এখানকার বিভিন্ন গাছের ফল দেখলে হাত টা খালি নিশপিশ করে, ইসসস-যদি একটু চুরি কইরা খাইতে পারতাম।
এমনি খাইতে একদমই মজা নাই 😛

বিস্তারিত»

এক অযোগ্য মামা ও তার অংকন প্রতিভার গল্প

আমি আর্টের টেকনিক্যাল খুঁটিনাটি কিছুই বুঝি না। এমনকি এবিষয়ে কোনো পড়াশুনাও নাই। তারপরও শিল্পের এই দিকটা আমাকে খুব টানে। একটা মুগ্ধতা ছিল সব সময়ই। নিজে যেমন কলস আঁকলে ড্রয়িং টিচার খাতা নিয়ে হাসতে হাসতে বলত ” তুই কিছু আঁকলে নিচে নাম লিখে দিস, না হলে কলস কে বদনা মনে হয় ” । আমার হাতি সবসময়ই ছাগলের কাছাকাছি হতো, পেঁপেঁ হতো লিচুর মতো। আমার গোলাপফুল আঁকা দেখলে দুনিয়ার কোন প্রেমিকই তার প্রেমিকাকে ভুলেও কোনদিন গোলাপফুল দিতে চাইবে না ।ক্যাডেট কলেজের আর্টের শিক্ষক আরিফুর রহমান স্যারের কিছু শর্ট লিস্টেড তালিকায় আমার নাম ছিল যাদেরকে শুধু অন্য বিষয়ের রেজাল্টের জোরে আর্টে পাশ করতে হতো।

বিস্তারিত»