দেশে না থেকেও বিদ্যুত সমস্যার ভোগান্তিটা ভালই বুঝতে পারছি । পেপারে টিভিতে বিদ্যুতের জন্য হাহাকার। আওমীলীগ সরকার ২০১৫ সালে ৯ হাজার মেগাওয়াত বিদ্যুতের প্রতিশ্রুতির মূলা ঝুলিয়ে রেখেছে সবার জন্য। সাথে সাথে এই মুহুর্তের ভোগান্তির জন্য সব দোষ বিএনপি র ঘাড়ে চাপিয়ে বসে আছে। আমরা কম বেশি সবাই জানি বিএনপি আমলে বিদ্যুত সেক্টরে লুটপাট হয়েছে । কিন্তু সত্যিকারের পরিসংখ্যান কি জানি ? আওয়ামীলীগের দাবিই বা কতখানি যুক্তিযুক্ত ? আসলেই কি বিএনপি দোষী নাকি আওমীলীগ বিএনপির ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে সস্তা রাজনীতি করতে চাইছে ? একটু ঘাটাঘাটিতে কিন্তু ধরা পড়ে আসলেই বিএনপি আমলে বিদ্যুত সেক্টরে চরম অবহেলা হয়েছে । দিন দিন যেখানে বিদ্যতের চাহিদা বেড়েই চলেছে সেখানে বিএনপি আমলে বিদ্যুত উৎপাদন লক্ষনীয় ভাবে কম ছিল। পুর্ববর্তী আওয়ামীলীগ আমলে যেখানে ৪৫-৫০% হারে নতুন বিদ্যুত উৎপাদন হয়েছিল সেখানে বিএনপির বিগত আমলগুলোতে উৎপাদন ছিল ১৬-২৫% এর ভিতর ।
আরেকটা জিনিস লক্ষনীয়, বিএনপি আমলে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ উর্ধধমুখী থাকলেও বিদ্যুত গ্রাহকের কাছে কম দামেই বিক্রি করা হয়েছে সস্তা জনপ্রিয়তার আশায় যাতে করে বিদ্যুৎ উৎপাদন খাত আরও লোকসানি খাতে পরিনত হয়।
সুতরাং দেখা যায় আওয়ামীলীগের দাবি মোটেই অযৌক্তিক নয়।
আমাদেরকে এই মুহুর্তে পুর্ববর্তী ঘাটতির ভোগান্তিই পোহাতে হবে । তার উপর বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগের দীর্ঘসুত্রিতা তো আছেই । কোন কারনে যদি সরকারী ক্রয়নীতির দীর্ঘসুত্রিতা পরিহার করে হাসিনার একক সিদ্ধান্তে কিছু করাও হ্য় তাহলে হাসিনা ক্ষমতা থেকে সরলেই তাকে এসব সিদ্ধান্তের জন্য বিদ্যুৎ খাতে দূর্নিতির দায়ে অভিযুক্ত করা হবে।হাসিনা যখন দ্রুততম সময়ে ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানীর জন্য ভারতের সাথে চুক্তি করেছিল তখনও এর অনেক সমালোচনা হয়েছিল। এই দেশে কাজ না করার চেয়ে কাজ করার বিপদ বেশি। সুতরাং দ্রুত কিছু করাও সরকারের জন্য ঝুঁকিবহুল। তেল-গ্যাস রক্ষা কমিটি তো আছেই লম্বা বিবৃতি দেয়ার জন্য।
মোদ্দা কথা বিদ্যুৎ সমস্যা এত সহজে মিটবে বলে মনে হ্য় না।
বিদ্যুৎ সংক্রান্ত পরিসংখ্যানগুলো পাওয়া যাবে ঃ এখানে ঃ http://www.bpdb.gov.bd/annual%20report.htm
বিরাট অবস্হা....গোল্ড মারলাম নাকি ??? 😀 😀 😀
রঞ্জনা আমি আর আসবো না...
সিলভার মেরেছি 😀
@ মশি ভাই,
তুই কি গোল্ড-সিলভার মারার লাইগা ঘুইরা বেড়াইতেছস নাকি??? x-( x-(
চুরি করা ভালো না, জানস না?????
এর আগের পোষটে দেখলাম গোল্ড মারছস। আবার এইখানে সিলভার মারলি, চুরি করা ছাইরা দে। :-B :-B
যেমন রক্তের মধ্যে জন্ম নেয় সোনালি অসুখ-তারপর ফুটে ওঠে ত্বকে মাংসে বীভৎস ক্ষরতা।
জাতির শরীরে আজ তেম্নি দ্যাখো দুরারোগ্য ব্যাধি - ধর্মান্ধ পিশাচ আর পরকাল ব্যবসায়ি রূপে
- রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
জানলাম অনেক কিছু
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
লগইন না করে পারলাম না।
তুমি কেন হঠা্ত করে হাসিনা কে বাচাতে গেলে মাথায় আসে না। আর তোমার কি আসলেই মনে হয় তাড়াতারী বিদ্যুত কেন্দ্র করে মামলার আশঙ্কায় তারা এ কাজ করছে না? হাসালে। এদেশের রাজনীতিবিদ্রা নাকি মামলার ভয়ে কবে দূর্নীতি করা বন্ধ রেখেছে। মূল কারন যে তাড়াতাড়ি কিছু করে ফেললে ওনাদের ১০-২০% খাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়, সেটা বোঝার জন্য খুব বেশি অভিজ্ঞতার দরকার নেই। ৯০ এর পর থেকে তো কম দেখলাম না।
হাসিনার আসলেই সৎ উদ্দেশ্য থাকলে নতুন কেন্দ্র স্থাপন করতে ২০১৫ এর মূলা ঝোলাতে হয় না।
আর তোমার পরিসংখান কিন্তু ঐ চোরের বাড়ি মানে সরকারি সাইট থেকেই। বুঝতেই পারছ, ওতে বিশ্বাস করা মানে সারা জীবন ঐ মূলার আশাতেই থাকতে হবে।
ইংরেজীতে বলি, Keep dreaming.
আপনি ভেবেই নিয়েছেন আমি হাসিনাকে বাঁচাতে পোষ্ট লিখেছি। আমার এক পোষ্টে হাসিনা বেঁচে যাবে ? =)) এতবড় জ্ঞানী লোক আমি না। এটা মূলত: আমাদের কলেজের ইয়াহু গ্রুপে বিদ্যুৎ নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল তার পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামীলীগের দাবীশুনে আমার কৌতুহল থেকেই খোঁজ-খবর করে লেখা।
হাসিনা কত % খাবে নাকি খাবে না সেটা হাসিনার ব্যাপার। তবে সাধারন জ্ঞানে যা বুঝি তাতে মনে হয় দেরী না করে যদি হাসিনা জরুরী প্রয়োজন দেখিয়ে তাড়াহুড়া করে নিজের % রেখে তার পছন্দ অনুযায়ই চুক্তি করে তাহলেই হাসিনার বেশি লাভ হওয়ার কথা । বরং দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় গেলে চুরি করা কঠিন হয়ে পড়বে বলে মনে হয়। আমার বোঝা ভুলও হতে পারে।
বিদ্যুতের পরিসংখ্যান যেহেতু আমি রাখি না, তাই কারো না কারো কাছ থেকে নিতেই হবে। কোনটা বিএনপির পরিসংখ্যান, কোন আওমীলীগের পরিসংখ্যান জানা নেই, তাই সরকারী পরিসংখ্যানের দ্বারস্থ হলাম। আর এটা যেহেতু বাৎসরিক পরিসংখ্যান তাই যদি ধরেই নেয়া যায় "২০০৬ সালে প্রকাশিত রিপোর্টে ২০০৫ সালের বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমান" ২০০৮ সালে প্রকাশিত রিপোর্টে রাতারাতি পরিবর্তন হয়ে যাবে না। ( তবে বাংলাদেশ সব সম্ভবের দেশ, এমন কিছু পরিবর্তন আপনার জানা থাকলে জানালে বাধিতই হব)
আপনি যেটা ইংরেজীতে বলেছেন আমি বরং তার উল্টোটাই বাংলায় দেখিয়েছি, স্বপ্ন দেখে লাভ নেই রাতারাতি বিদ্যুত সমস্যার কোন সমাধানই হবে না। আওয়ামী মুলাতেও না।
সবশেষে আপনাকে লগইন করাতে পারানো টাই আমার লেখার সার্থকতা।
বাংলাদেশে যেইভাবে লোডশেডিং হইতেছে, সেইটা সহ্যের বাইরে। কিন্তু আসলে কিছুই করার নাই। কারণ, এই সমস্যা এক দিনে তৈরি হয় নাই, আর এর সমাধানও একদিনে করা সম্ভব না। কারণ নতুন পাওয়ার প্ল্যান্ট বসাইতেও অনেক টাইম লাগবে, আবার জনগনের উপর এক্সপেরিমেন্ট করে সেইটার সুফল/কুফল পর্যবেক্ষণ করতেও সময় প্রয়োজন।
আইইউটিতে একটা সাধারণ একটা জেনারেটর কেনার কথা বলতেই প্রসিডিউরে এক বছর সময় চেয়েছিলেন ভিসি। পাবলিক প্রোকিউরমেন্ট পলিসি ইত্যাদি ইত্যাদি বহুত কথা শুনতে হয়েছিল, এই দীর্ঘসূত্রিতার আসলে কোন শেষ নেই।
নতুন পাওয়ার প্ল্যান্ট না বসিয়ে হাজার হাজার নিয়ম বানালেও লাভ হবে না। বরং কিছু বাস্তব সম্মত পদক্ষেপ নিয়ে কিছুটা লাভের লাভ হতেও পারে। যেমন আমার মতে: ফিলামেন্টের বাল্ব ব্যান করা হউক, শপিং মল গুলোতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত আলোকসজ্জা ব্যান করা হোক, বিদ্যুতের দাম বাড়ানো, নতুন পাওয়ার প্ল্যান্ট বসানোর পদক্ষেপ নেয়া এবং বর্তমানে রানিং পাওয়ার প্ল্যান্টগুলোর ইউনিটের সংখ্যা বাড়ানো, এফিশিয়েন্সি বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করা ইত্যাদি।
বিম্পি/আম্লীগ দুইডাই হারামী। কিন্তু এদের দোষ দিয়েও লাভ নাই, পাঁচ বছরের মেয়াদে কিছু করার উদ্যোগ নিলেও পরবর্তী সরকার এসে সবকিছু আবার বাদ দিয়ে দিবে। ওইটা অসম্পূর্ণই থেকে যাবে।
[ ১. আমি প্যাসিমিস্ট সবসময়
২.এই কথাগুলা আমার নিজস্ব মতামত - কোন জামাতি মিডিয়া থেকে নেয়া নয় ]
আমিও ঠিক এটিই বুঝাতে চেয়েছি যে প্রবলেম একদিনের না, সমাধানও একদিনে আসবে না, যতই প্রধানমন্ত্রীকে খোলা চিঠি লেখা হোক ।
ভাইরে কি কমু,
বার্সা আর রিয়ালের খেলা দেখুম বলে ঘুম কামাই করে বসে আছি। খেলা শুরু হওয়ার মাত্র ১৫ মিনিট আগে বিদ্যুৎ গেলোগা x-( x-(
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
এমন যদি হতো, বাংলাদেশে বিদ্যুত নাই বলে ওরা খেলা বন্ধ করে বসে থাকত 😛 😛
বাংলাদেশ হয়তো একদিন নাইজেরিয়া হয়ে যাবে-যা অবস্থা তাতে এই দেশে বসবাস করাটা দুঃসাধ্য হইতে বেশি দেরি নাই।
ভুল বললাম-সকালে ট্রাফিক জ্যামে সারাদিন মাটি,একেবারে তৃণ্মূল পর্যায়ে মাস্তানি-দুর্নীতি আর পানি-বিদ্যুতের হাহাকারে মনে হয় মানুষ বিনা কুত্তারও এই দেশে থাকা উচিত না।দিন দিন অবস্থা যেইহারে খারাপ হইতেছে তাতে শুধু নিপাট দেশপ্রেমের কারণে সুযোগ যাদের আছে তারা কয়দিন এই দেশে থাকবে সেইটা নিয়ে আমি যথেষ্ট সন্দেহ পোষণ করি।এখনো পর্যন্ত দেশেই থাকার ইচ্ছা-সম্ভব হলে ঢাকার বাইরে।কিন্তু এই ইচ্ছা কতদিন থাকবে গ্যারান্টি দিতে পারতেছিনা।অবশ্য আমার মত নালায়েক এই দেশে থাকলেই কি!
এটা সত্যি কথাই বটে। নিপাট দেশপ্রেম দিয়ে জীবন চলে না।
আজ পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট কয়েকজন সিনিয়র কর্মকর্তাসহ মারা গেছে প্লেন ক্র্যাশ করে। অথচ বাসে, ট্রামে কেউ এটা নিয়ে কথা বলেনি, তর্ক করেনি, এতে কোন কোন বিদেশি এজেন্টের হাত আছে তা নিয়ে চায়ের কাপে ঝড় তোলেনি, কোথাও জ্বালাও পোড়াও হয়নি। সবকিছুই স্বাভাবিক ভাবেই চলছে। আমার মনে হয় শুধুমাত্র আবেগী না হয়ে, যুক্তি দিয়ে সব বিচার করাও একটা দেশপ্রেম।
বস কি পোল্যান্ডে থাকেন?
মান্নান ভাই,একটা কথা না বলে পারতেছিনা-আমাদের দেশে কবে এইরকম প্লেন ক্র্যাশ হবে?সব পলিটিকাল নেতারা এক প্লেনে তারপর ভিড়িম!
দুঃখিত,উপরের মন্তব্যটি কিছুটা আবেগপ্রসূত হয়ে গিয়েছে।কারো মৃত্যুকামনা কোন শুভ কাজ নয়(রাজাকার বাদে)
দেখা গেল এরকম এক প্লেন ক্র্যাশে বেশ কয়েকজন মারা গেল, সেখানে তুমি একটা মাজার খুলে বসলে "বারো নেতার মাজার" ।
তুমি তাহলে মেগা হিট । :)) =)) :grr:
মান্নান্দা,আপনের ঠ্যাং দুইটা ইট্টু আগান-পদধূলি নিয়াও যুদি কিছু শিখতে পারি :(( :(( ক্যাডেট কলেজের সবাই এইরাম বস আর আমি কুলাঙ্গার হইছি :(( :(( :((
ইয়ে মানে পায়ে ঠিক ধুলা নেই এই মুহুর্তে। ধূলাবালি লাগিয়ে তারপর না হয় তোমার সামনে হাজির হব 😛
আমি ভাই ইউরোপ যাযাবর এখন। আমার এই সেমেস্টার পোল্যান্ডের ভ্রাতস্লাভ ইউনিভার্সিটিতে ( University of wroclaw).
erasmus mundus স্কলার আপনে? ভাউরে.... :boss: :boss: :boss:
আমি শরমাইছি :shy: :shy:
ভাই, আমারে কাইল্কা রাইতে লিংকোপিং ওয়ালারা রিজেক্ট করছে, কয় আমি নাকি বিএসসিতে ম্যাথমেটিক্সের রিকোয়্যারমেন্ট ফুলফিল করি নাই x-( x-( x-( মিজাজটা কেমন গরম হয় কন তো? অথচ সেই একই ১২ ক্রেডিট কমপ্লিট কইরা আইইউটির কত্তগুলান পুলাপান সুইডেনে পড়তাছে, আর যত কিছু আমার বেলায় :(( :(( :((
নিজের ব্যাকগ্রাউন্ডের সাথে সামন্জ্ঞস্য রেখে কোর্স সিলেকশনটা জরুরী। তবে বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটিগুলোর মধ্যে সিলেবাস ও র্যাংকিং এর সামন্জ্ঞস্য না থাকায় ইইউ কনসোর্টিয়াম একটু দ্বিধাগ্রস্থ থাকে। তার উপর এশিয়াতে অনেক চায়নিজ ও ইন্ডিয়ানদের সাথে প্রতিযোগিতায় পেরে ওঠা কঠিন। হতাশ হয়ো না পরের বার চেষ্টা করো। কোন একটা ভাল রিসার্চ প্রোপোজাল তোমাকে অনেক হেল্প করবে।
ভাইজান কোন প্রোগ্রামে? আমি নর্ডসেকমব থেকে পাশ করলাম গতবছরের শেষে। সুইডেন আর ফিনল্যান্ড ছিল মোবিলিটি।
আমার ন্যানোটেক ( MONABIPHOT)। আমার মোবিলিটি ফ্রান্স-পোল্যান্ড-স্পেন
সুইডেনেই যেতে হবে কেন? সুইডেন আবার শুনলাম ট্যুইশন ফি বসাচ্ছে। আমার অভিজ্ঞতা বলে সুইডেনের চে জার্মানী বা ফিনল্যান্ড এ পড়া পরবর্তী সুযোগ অনেক বেশী।
জার্মানীতে যেই গিরিঙ্গি লাগাইছে শুনলাম, শিল্পপতির পুলা না হইলে আর যাওন লাগবো না, 🙁 🙁 🙁
আমি আজকে বাসে জ্যামের মধ্যে গরমে ঘামতেছি আর খাড়ায়া খাড়ায় ভাবতেছি, আর দশ বছর পরে ঢাকা কেমন হইতে পারে? 🙁
আগ্রহীরা কালেরকন্ঠের এই আর্টিকেল্টা পড়ে দেখতে পারেন
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
হমম...পড়লাম ভাইয়া। আসলে একটু একটু করে পিছিয়ে পড়তে পড়তে আমরা এখন তলিয়ে যাচ্ছি।
আমিও পড়লাম, কিন্তু এই সরকারকে কি এনাফ টাইম দেয়া হইছে? মাত্র তো সমস্যায় পড়লাম, এই বছরটা এভাবেই যাবে, আগামী বছরে আশাকরি উন্নতি হবে।
হুম ।
বিয়ার পরে দেখি আপনের চরম উন্নতি হইছে :grr: :grr: :grr:
ভাই,আর কইয়েন না,আগে ১:২ হারে কারেন্ট যাইতো(১ ঘন্টা যাবে,২ ঘন্টা থাকবে),এখন এই অনুপাত ২:১ হয়ে গেছে :((
২:১ ???
আজকে সকাল সাড়ে সাতটায় কারেন্ট গেছে , আসছে দুপুর পৌনে একটায়।
আবার বিকাল পাঁচটায় গেছে, সাড়ে ছয়টায় আসছে।
আর সাড়ে সাতটায় গেছে (রাগের চোটে তখন আমি বাসা থেকে বাইর হয়া যাই) আসল এই মাত্র রাত এগারো টায়।
এইডা কেমনে ২:১ হইলো???
তয় বাঙালির নাম মহাশয়, যাহা সহাইবেন, তাহাই সয় 🙁 🙁 🙁
ভাইয়া, আমার মনে হয় এই তথ্য গুলা অনেক বায়াস্ড
বাংলাদেশে আনবায়াসড কিছু আছে কিনা কিন্তু আমারও সন্দেহ। আমাদের জাতীয় চরিত্রই হলো আমরা সবকিছু আওমীলীগ বিএনপিতে ভাগ করে ফেলি। শুধুমাত্র সন্দেহের বশে বায়াসড না বলে তোমার ভিন্ন কিছু সোর্স জানা থাকলে যোগ কর। এভাবেই সত্য বেরিয়ে আসবে।
এরকম ভয়াবহ বিদ্যুৎ সমস্যার মাঝেও পিক আওয়ারে ফ্লাড লাইট জ্বালিয়ে চলছে ক্রিকেট খেলা আর চিয়ার গার্লদের নাচানাচি, সত্যি সেলুকাস... x-( x-( x-(
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
চিয়ারগার্লদের অন্ধকারে নাচাইলে আপানার মত দুষ্টু লোক সুয়োগ নিতে পারে... 😛
:)) :)) =))
x-( x-(
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ট্রাফিক জ্যাম / বিদ্যুৎ সমস্যা মন্ত্রী এমপি দের স্পর্শ করে না, উনাদের আছে ভি আই পি ফিডার, তাই এইগুলা বন্ধে উনারা কোন উদ্যোগ নেন না।
কি যাতনা বিষে ... বুঝিবে সে কিসে... কভু আশীবিষে দংশেনি যারে