১.
তোমার ছায়ার মিথ্যে মায়ায়
হারিয়ে যখন নষ্ট আঁধারে
খুঁজে পেতে চাই ব্যর্থ আলো
অচেনা অতীত যাক হারিয়ে।
************
বিস্তারিত» ১.
তোমার ছায়ার মিথ্যে মায়ায়
হারিয়ে যখন নষ্ট আঁধারে
খুঁজে পেতে চাই ব্যর্থ আলো
অচেনা অতীত যাক হারিয়ে।
************
বিস্তারিত»তাঁর নাম Friedrich Gustav Emil Martin Niemöller। জার্মান কবি। প্রথম জীবনে ছিলেন হিটলার সমর্থক। পরে হিটলারের কর্মকান্ডে শঙ্কিত হয়ে হিটলার বিরোধী হলেন। ফলো পেয়েছিলেন। বন্দী থাকতে হয়েছে বন্দীশিবিরে। মুক্তিপান যুদ্ধ শেষে, ১৯৪৫ সালে।
তাঁর একটা বিখ্যাত কবিতা আছে। এই কবিতা এখন কিংবদন্তীতে পরিণত হয়ে আছে। মূল কবিতাটা এরকম-
“In Germany, they came first for the Communists, And I didn’t speak up because I wasn’t a Communist;
এই দেশে মমতাময়ী বোনের অভাব আমাকে বুঝতে হয়না কোনদিন।
মেলার ভীড়ে আমি যখন হারিয়ে যাই, কত নারী আমাকে কোলে তুলে নেয়-
সম্পূর্ণ নিজের ইচ্ছায় আইসক্রীম কিনে দিয়ে আমার হাতে হাত রাখে!
ভাইয়া, কাঁদে না। বাবাকে এক্ষুণি পেয়ে যাবে।
সম্পূর্ন অকারণে হাসি ছুটে যায় বলে- এই দেশে আমাকে বন্ধুহীন থাকতে হয়না কোনদিন।
বাড়ী ছেড়ে চলে আসবার পথে ট্রেনে বসে বসে-
মাঝে মধ্যে খুব কাঁদতাম যখন।
ব্লগানো যে কি এটা নেশা তাহা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। ভাগ্যিশ এখন ছুটি নইলে মনে হয় ক্লাশ ফাঁকি দিয়ে এইখানেই ঘুর ঘুর করতাম।আমি মাত্র গতকাল একটা পোষ্ট দিলাম।এখন দেখি তা ২১৪ বার পড়া হইছে!!! আমার ব্লগস্পট এ আমি ছাড়া আর কেউ ঢুকে নাকি আমার সন্দেহ আছে। আর এইখানে এতো ফিডব্যাক!! আসলেই খুব ভাল লাগার মতো বিষয়।
যে জিনিশ নিয়ে লিখতে বসিলাম তা আসলেই খুব মন খারাপ করার।গতকয়েক বছর ধরে আমার সাপোর্ট করা কোনো দলই কিছু পাইতেছে না।
বিস্তারিত»আজ অনেক দিন ধরেই চাচ্ছি ব্লগে লেখার জন্য…কিছুতেই হয়ে উঠছে না।ছুটি চলছিল।২৭ ফেব্রুয়ারিতে বাসা(সিরাজগঞ্জ) থেকে খুলনা(কুয়েট) আসছি।আমার ডাইনোসরটার(মগকক,৯৯) সাথে যেহেতু নিয়মিত ফোনালাপ( আনুমানিক দৈনিক গড়ে ৪ ঘন্টা) হয়,আর এর মধ্যে কলেজের স্মৃতিচারন হয় প্রায় ৫০ ভাগ সময়।
বিস্তারিত»প্রায় প্রথম থেকেই এই ব্লগের সাথে আছি আমি। প্রথম দিকে ছোট ছোট ভাই বোন গুলা কাজ করে যায় আর আমি পাশে থেকে ওদের কাজগুলা দেখে যাই। আর নিজে টুকটাক কাজ জানি বলে দাবি করে তাদেরকে সাহায্য করব বলে আশা দিয়ে যাই। কিন্তু কোনদিন কোন সাহায্য করিনি। আমার থেকে অনেক ছোট পিচ্চি গুলা যখন এটাকে একেবারে দাঁড় করিয়ে ফেলল তখন আমি ওদের বলি ,” সাব্বাশ পোলাপান ,
বিস্তারিত»সন্ধ্যা ছয়টার দিকে জিহাদ , মুহাম্মদ আর ফরিদকে সাথে নিয়ে পিলখানায় বিডিআর গেটে গিয়ে দেখি তখনো কেউ আসেনি।
ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার থেকে রিকশা নিয়েছিলাম। আমাদের আগের রিকশায় ছিলো আমাদের ব্যাচের আজিজ আর রাসেল। জ্যামে পড়ে ওরা সম্ভবত আমাদের চেয়ে পিছিয়ে গিয়েছিলো তাই পৌছলো আমাদের মিনিট দ’শেক পর। কাইয়ূম ভাই আর জুনায়েদ রিকশা পায়নি, তাই হেঁটেই রওনা দিয়েছিলেন। পরে মাঝপথে এসে রিকশা পেয়েছিলেন কিনা আর জিজ্ঞেস করিনি,
বিস্তারিত»গত কয়েকদিনে এ ব্লগ এ ঘুরে ঘুরে যা দেখলাম তাতে মনে হলো আর সি সি এর ক্যাডেট মনে হয় কেউ নাই। দুঃখজনক। কি আর করা যাবে! নিজ়ের কলেজ় এর পোলাপান দের দেখলে ভাল লাগে একথা তো আর কাউকে নতুন করে বলা লাগবে না।
আমি আসলে আরেকটা ব্লগ মেইন্টেইন করি ব্লগস্পট এ ।তবে এটার খোজ় পাবার পর ভাবলাম এইখানে বাং;লায় ব্লগ লেখাটা করতে পারি।
বিস্তারিত»আমি খুব ঘরকুনো একটা ছেলে…গত কয়েকবছর থেকে মারাত্মক ঘুমকুনোও।এতটাই যে,কলেজ থেকে বের হওয়ার পরে রিইউনিয়ন ছাড়া আর কোন গেটটুগেদারেই আমি যাই নাই!প্রয়োজন ছাড়া কোনজায়গায় তো নয়ই।তাই আমার চেনাজানা মানুষের গন্ডিও খুব সীমিত।এতই সীমিত যে সীমিত শব্দটাকেও অপর্যাপ্ত মনে হচ্ছে।ভাগ্য ভাল যে পরিবারপ্রথা নামক একটা জিনিস পৃথিবীতে চালু আছে…নাইলে আমি আছি কি মরে গেসি এইটা নিয়া মাথা ঘামানোর কোন লোক পাওয়া যাইত না।তাই সবাই যখন নিত্যদিনই বোনের ননদ,ভাইর বন্ধুর ফুফার বাড়ি,খালাতো ভাইর তালতো শ্বশুর এর বাড়ি ইত্যাদি নতুন নতুন পরিবারের সদস্য হচ্ছে,সেখানে হাফডজন ভাইবোন হওয়া সত্ত্বেও আমি এখনও খালি আমার আব্বা-আম্মারই আছি…
বিস্তারিত»ঘন্টাখানেক আগে আমার এই বন্ধুটি আমাদের অনেকেরই আত্মার বন্ধু ফাউজুল কবির পিকলু ,পাবনা ক্যাডেট কলেজ (১৯৯৯-২০০৫) কুমিল্লা সেনানিবাসে কর্মরত অবস্থায় মোটর সাইকেল এক্সিডেন্ট করে ঘটনাস্থলে মারা গেছে…আমি আর কিছু লিখতে পারছি না…আপনারা দোয়া করবেন প্লীজ়……আল্লাহ তোকে বেহেশত দিক….
বিস্তারিত»(আজ আমি সেই সব হতাশাবাদীদের দলে
যারা রোজ রাত্রে স্ত্রীর স্তন আঁকড়ে ধরে ঘুমায়)
দুপুরের তপ্ত রোদে আমি ফুটপাতের ষড়-কোনাকৃতি খর ইট গুনে চলি,
এক……… দুই……… তিন……………
ঠিক কতগুলো মরদেহ এক গর্তে ফেলে একটি গন-কবর তৈরী হয়?
এক…, দশ….,একশ…?
সাড়ে-আট ফিট একটি গর্তে কি করে শুয়ে থাকে এতগুলো মানুষ?
একের পর এক দুঃসংবাদ স্তব্ধ করে দিচ্ছে আমাদেরকে।
আজ সকালে (মঙ্গলবার, মার্চ ০৩) পাকিস্তান সফররত শ্রীলংকা ক্রিকেট দলের ওপর হামলা চালিয়েছে বন্দুকধারীরা। দুই দলের মধ্যে চলমান সিরিজের তৃতীয় দিনের খেলা শুরুর আগে গাদ্দাফি স্টেডিয়ামের কাছে তাদের গাড়িবহরে এ হামলা হয়। ক্রিকেটারদের ওপরে হামলা পাকিস্তানে তো বটেই সারা বিশ্বেই কখনো কোথাও ঘটেনি! অবশ্য নিরাপত্তাহীনতার কারণে সেখানে ক্রিকেটের ক্ষতি কিংবা সফর বাতিল আগেও অনেক বার হয়েছে।
বিস্তারিত»শনিবার সেনা সদরের এক ব্রিফিং এ ৭২ জন নিখোঁজ আছেন বলে জানানো হয়েছিল। সোমবারের ব্রিফিং-এ সেনাবাহিনীর চিফ অফ জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) লেফটেন্যান্ট জেনারেল সিনা ইবনে জামালী সংশোধিত নতুন তথ্য দেন। ২৫শে ফেব্রুয়ারি বিডিআর সদর দপ্তরে ১৬৮ জন সেনা কর্মকর্তা ছিলেন বলে ধরে নেয়ায় এই বিভ্রান্তি হয়েছে বলে জানান তিনি। এছাড়া অনেকের আত্মীয়-স্বজন খোঁজ করছিলেন, পর্যাপ্ত তথ্য না নিয়ে তাদেরকেও নিখোঁজ হিসেবে ধরা হচ্ছিল। পরে দেখা যায় তারা বিভিন্ন স্থানে আছেন।
বিস্তারিত»১.
মাহবুব আমার দুই ব্যাচ ছোটো। আমরা একই হাউসে ছিলাম, শরিয়তউল্লা। ক্যাডেট কলেজ থেকে বের হয়েছি সেই ৮৫ সালে। তারপর অনেকটা সময় চলে গেছে। বয়স ৪০ হয়ে গেছে, চুলও সাদা হতে শুরু করেছে। কলেজে আমি অনেক শুকনা ছিলাম। এখন অনেক বদলে গেছি। সেই সময়ের আমার সাথে যারা ছিল তারা এখন আর আমাকে চিনতে পারে না। একজন বেক্সকা নাইটে গেছি, সবাই মনে করেছে আমি মনে হয় অতিথি কেউ।
বিডিআরকৃত গণহত্যার(সানাউল্লাহ ভাইয়ের মত আমিও একে গণহত্যা বলেই মনে করি) পরবর্তী সময়ে সেনাবাহিনীতে কর্মরত এই ব্লগের অনেক সদস্য এবং ক্যাডেট কলেজের আরো অনেক কাছের মানুষের খোঁজ নিতে ফোনে কথা বলেছি বেশ কয়েকজনের সাথে।দুটি কথোপকথন উল্লেখ করলে মোটামুটি সবগুলোর সারমর্মই পাওয়া যায়ঃ
১) মেজর “আ” কান্নারুদ্ধ কণ্ঠে বলছিলেন-“ভাই যারা মারা গিয়েছে তারা আমার আত্মীয়ের চেয়েও বেশি ছিল।আমরা মারা গেলাম, আমাদের স্ত্রী পুত্র নির্যাতিত হল-আর এর পরেও সব দোষ আমাদের?আমরা কি আসলেই এত খারাপ যে আমাদের লাশ ড্রেনে পড়ে থাকলেও আত্মীয় স্বজন ছাড়া আর কেউ একফোঁটা কষ্ট পায়না?”
বিস্তারিত»