আনবিক জীববিদ্যা(molecular biology) প্রসূত বিবর্তনের স্বপক্ষে অকাট্য প্রমান ১:কোডন বায়াস প্রমান করে কমন অ্যানসেসট্রি

এখানে বলা বাহুল্য যে, আমাদের এই আলোচনা বিবর্তনের স্বপক্ষে প্রাপ্ত মিলিয়ন প্রমানের একটি, এবং এই পর্যন্ত পৃথিবীর কোন বৈজ্ঞানিক জার্নালে এমন কোন পেপার প্রকাশিত হয়নি যা বিবর্তনের বিরোধীতা করে।

বিস্তারিত»

প্রথম পোষ্টে প্রথম প্রেমের গল্প

ক্যাডেট কলেজ ব্লগে আমার আগমন খুবই খারাপ সময়ে।এসেছিলাম এক বন্ধুর কাছ থেকে খবর পেয়ে, কিন্তু এসেই দেখি সব খারাপ সংবাদ। লেখার ইচ্ছে ছিল, কিন্তু এই দুঃসময়ে কি লিখব ভেবে পেলাম না। তাই কিছু কমেন্ট দিয়েই বাংলা লেখাটা প্র্যাকটিস করতে থাকলাম।

বিস্তারিত»

বছর বছর পর, আজো

উৎসর্গ: জীবনানন্দ দাশ

কোন বিস্ময় নাই
যদিও বিপন্নতা ছিলো।
উটের গ্রীবা দেখেনি বলে খেদ ছিলো একটু;
সন্ধির বিচ্ছেদ হয়ে গেলে
জীবনের সাথে আনন্দের যোগ
কী করে ঘটে
বিয়োগান্ত ছাড়া –

বিস্তারিত»

কাঠবিড়ালী , তুমি মর , তুমি কচু খাও………….

গত কয়েকদিন কাটলো আবেগ কষ্ট রাগ ভালোবাসা আর বিষণ্ণতা মিলিয়ে অদ্ভুত রকম। সেই মানবীয় কিংবা বানরীয় ( আমার বুদ্ধিবৃত্তি অনুভূতি তাদের সাথে মিল পাই বলে এই শব্দটা আমদানি করলাম ) অনুভূতির আচ্ছন্নতা মুক্তি পাবার চেষ্টা করতে চাইলাম। কিভাবে করা যায়? হঠাৎ করেই ছোটবেলার পুরনো মেথড প্রয়োগ করার চেষ্টা করলাম। ভাবলাম মজার মজার ছড়া পড়া যাক তাতে একটু দম বন্ধ ভাব কেটে যাবে। যেমন ভাবা তেমন কাজ।

বিস্তারিত»

অণুকাব্য-১

১.
তোমার ছায়ার মিথ্যে মায়ায়
হারিয়ে যখন নষ্ট আঁধারে
খুঁজে পেতে চাই ব্যর্থ আলো
অচেনা অতীত যাক হারিয়ে।

************

বিস্তারিত»

তারা যখন আসলো………..

তাঁর নাম Friedrich Gustav Emil Martin Niemöller। জার্মান কবি। প্রথম জীবনে ছিলেন হিটলার সমর্থক। পরে হিটলারের কর্মকান্ডে শঙ্কিত হয়ে হিটলার বিরোধী হলেন। ফলো পেয়েছিলেন। বন্দী থাকতে হয়েছে বন্দীশিবিরে। মুক্তিপান যুদ্ধ শেষে, ১৯৪৫ সালে।

তাঁর একটা বিখ্যাত কবিতা আছে। এই কবিতা এখন কিংবদন্তীতে পরিণত হয়ে আছে। মূল কবিতাটা এরকম-
“In Germany, they came first for the Communists, And I didn’t speak up because I wasn’t a Communist;

বিস্তারিত»

একান্নবর্তী।

এই দেশে মমতাময়ী বোনের অভাব আমাকে বুঝতে হয়না কোনদিন।
মেলার ভীড়ে আমি যখন হারিয়ে যাই, কত নারী আমাকে কোলে তুলে নেয়-
সম্পূর্ণ নিজের ইচ্ছায় আইসক্রীম কিনে দিয়ে আমার হাতে হাত রাখে!
ভাইয়া, কাঁদে না। বাবাকে এক্ষুণি পেয়ে যাবে।
সম্পূর্ন অকারণে হাসি ছুটে যায় বলে- এই দেশে আমাকে বন্ধুহীন থাকতে হয়না কোনদিন।

বাড়ী ছেড়ে চলে আসবার পথে ট্রেনে বসে বসে-
মাঝে মধ্যে খুব কাঁদতাম যখন।

বিস্তারিত»

ভাবছি খেলা দেখা ছেড়ে দিব!!

ব্লগানো যে কি এটা নেশা তাহা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। ভাগ্যিশ এখন ছুটি নইলে মনে হয় ক্লাশ ফাঁকি দিয়ে এইখানেই ঘুর ঘুর করতাম।আমি মাত্র গতকাল একটা পোষ্ট দিলাম।এখন দেখি তা ২১৪ বার পড়া হইছে!!! আমার ব্লগস্পট এ আমি ছাড়া আর কেউ ঢুকে নাকি আমার সন্দেহ আছে। আর এইখানে এতো ফিডব্যাক!! আসলেই খুব ভাল লাগার মতো বিষয়।

যে জিনিশ নিয়ে লিখতে বসিলাম তা আসলেই খুব মন খারাপ করার।গতকয়েক বছর ধরে আমার সাপোর্ট করা কোনো দলই কিছু পাইতেছে না।

বিস্তারিত»

কেন?

আজ অনেক দিন ধরেই চাচ্ছি ব্লগে লেখার জন্য…কিছুতেই হয়ে উঠছে না।ছুটি চলছিল।২৭ ফেব্রুয়ারিতে বাসা(সিরাজগঞ্জ) থেকে খুলনা(কুয়েট) আসছি।আমার ডাইনোসরটার(মগকক,৯৯) সাথে যেহেতু নিয়মিত ফোনালাপ( আনুমানিক দৈনিক গড়ে ৪ ঘন্টা) হয়,আর এর মধ্যে কলেজের স্মৃতিচারন হয় প্রায় ৫০ ভাগ সময়।

বিস্তারিত»

তোমার অপেক্ষায় আপু…

প্রায় প্রথম থেকেই এই ব্লগের সাথে আছি আমি। প্রথম দিকে ছোট ছোট ভাই বোন গুলা কাজ করে যায় আর আমি পাশে থেকে ওদের কাজগুলা দেখে যাই। আর নিজে টুকটাক কাজ জানি বলে দাবি করে তাদেরকে সাহায্য করব বলে আশা দিয়ে যাই। কিন্তু কোনদিন কোন সাহায্য করিনি। আমার থেকে অনেক ছোট পিচ্চি গুলা যখন এটাকে একেবারে দাঁড় করিয়ে ফেলল তখন আমি ওদের বলি ,” সাব্বাশ পোলাপান ,

বিস্তারিত»

আগুনের পরশমনি ছোঁয়াও প্রাণে

সন্ধ্যা ছয়টার দিকে জিহাদ , মুহাম্মদ আর ফরিদকে সাথে নিয়ে পিলখানায় বিডিআর গেটে গিয়ে দেখি তখনো কেউ আসেনি।

ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার থেকে রিকশা নিয়েছিলাম। আমাদের আগের রিকশায় ছিলো আমাদের ব্যাচের আজিজ আর রাসেল। জ্যামে পড়ে ওরা সম্ভবত আমাদের চেয়ে পিছিয়ে গিয়েছিলো তাই পৌছলো আমাদের মিনিট দ’শেক পর। কাইয়ূম ভাই আর জুনায়েদ রিকশা পায়নি, তাই হেঁটেই রওনা দিয়েছিলেন। পরে মাঝপথে এসে রিকশা পেয়েছিলেন কিনা আর জিজ্ঞেস করিনি,

বিস্তারিত»

প্রথম পোষ্ট

গত কয়েকদিনে এ ব্লগ এ ঘুরে ঘুরে যা দেখলাম তাতে মনে হলো আর সি সি এর ক্যাডেট মনে হয় কেউ নাই। দুঃখজনক। কি আর করা যাবে! নিজ়ের কলেজ় এর পোলাপান দের দেখলে ভাল লাগে একথা তো আর কাউকে নতুন করে বলা লাগবে না।

আমি আসলে আরেকটা ব্লগ মেইন্টেইন করি ব্লগস্পট এ ।তবে এটার খোজ় পাবার পর ভাবলাম এইখানে বাং;লায় ব্লগ লেখাটা করতে পারি।

বিস্তারিত»

যে পরিবারের বন্ধনকে কোনদিন সংজ্ঞায়িত করা যাবেনা

আমি খুব ঘরকুনো একটা ছেলে…গত কয়েকবছর থেকে মারাত্মক ঘুমকুনোও।এতটাই যে,কলেজ থেকে বের হওয়ার পরে রিইউনিয়ন ছাড়া আর কোন গেটটুগেদারেই আমি যাই নাই!প্রয়োজন ছাড়া কোনজায়গায় তো নয়ই।তাই আমার চেনাজানা মানুষের গন্ডিও খুব সীমিত।এতই সীমিত যে সীমিত শব্দটাকেও অপর্যাপ্ত মনে হচ্ছে।ভাগ্য ভাল যে পরিবারপ্রথা নামক একটা জিনিস পৃথিবীতে চালু আছে…নাইলে আমি আছি কি মরে গেসি এইটা নিয়া মাথা ঘামানোর কোন লোক পাওয়া যাইত না।তাই সবাই যখন নিত্যদিনই বোনের ননদ,ভাইর বন্ধুর ফুফার বাড়ি,খালাতো ভাইর তালতো শ্বশুর এর বাড়ি ইত্যাদি নতুন নতুন পরিবারের সদস্য হচ্ছে,সেখানে হাফডজন ভাইবোন হওয়া সত্ত্বেও আমি এখনও খালি আমার আব্বা-আম্মারই আছি…

বিস্তারিত»

ফাউজুল তুই ভাল থাকিস……

ঘন্টাখানেক আগে আমার এই বন্ধুটি আমাদের অনেকেরই আত্মার বন্ধু ফাউজুল কবির পিকলু ,পাবনা ক্যাডেট কলেজ (১৯৯৯-২০০৫) কুমিল্লা সেনানিবাসে কর্মরত অবস্থায় মোটর সাইকেল এক্সিডেন্ট করে ঘটনাস্থলে মারা গেছে…আমি আর কিছু লিখতে পারছি না…আপনারা দোয়া করবেন প্লীজ়……আল্লাহ তোকে বেহেশত দিক….

বিস্তারিত»

ইনসমনিয়া

(আজ আমি সেই সব হতাশাবাদীদের দলে
যারা রোজ রাত্রে স্ত্রীর স্তন আঁকড়ে ধরে ঘুমায়)

দুপুরের তপ্ত রোদে আমি ফুটপাতের ষড়-কোনাকৃতি খর ইট গুনে চলি,
এক……… দুই……… তিন……………

ঠিক কতগুলো মরদেহ এক গর্তে ফেলে একটি গন-কবর তৈরী হয়?
এক…, দশ….,একশ…?
সাড়ে-আট ফিট একটি গর্তে কি করে শুয়ে থাকে এতগুলো মানুষ?

বিস্তারিত»