নিচে একটা লিখা দিলাম। এর স্রষ্টা হিসেবে যার নাম, তিনি খুবই বিখ্যাত। তা না হলে নিজের বলে চালাই দিতে একটা ট্রাই মারতাম। যাই হোক, জাতির কাছে জানতে চাই, এটা কি কবিতা, না গান, না আর কিছু………
“বাড়ির পাশে আরশি নগর, সেথা একঘর পড়শি বসত করে।
আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।
গিরাম বেড়ে অগাধ পানি, নাই কিনারা নাই তরণি পারে
বাঞ্ছা করি দেখবো তারে, ক্যামনে সেথা যাইরে, আমি
একদিনও না দেখিলাম তারে।
কি বলবো পড়শিরো কথা, হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা নাই রে।
ক্ষণেক থাকে শূন্যের উপর ক্ষণেক ভাসে নিড়ে।
আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।
পড়শি যদি আমায় ছুতো, যম যাতনা সকল যেতো দূরে।
সে আর লালন একখানে রয়, – তবু লক্ষ যোজন ফাঁক রে।
আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।
বাড়ির পাশে আরশি নগর, সেথা একঘর পড়শি বসত করে।
আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।”
যেহেতু এইটা অনেক আগের, কাজেই আশা করা যায় এর কপিরাইট স্বত্ব এখন আর কোন ব্যক্তির কাছে নাই। এই ভরসায় সঠিক উত্তরদাতাকে এইটা উৎসর্গ করে দেওয়া হইবেক (শার্লী প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্রের ব্যাপারটা দেখবে)।
সবচেয়ে জুনিওর হিইআ সবার আগে... ১ম 😀 😀 😀 😀
লালন্দা?
:chup: :chup: :chup: :chup:
সরি ভাই ইচ্ছা করে করি নাই এবারের মত মাফ করে দেন, পানিশ্মেন্ট দিয়েননা :no: :no: :boss: 🙁
ওপপস..গান 😀
ভাইজান, কেডায় কইলো আপ্নারে যে এইডা গান? 😮
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
গান্টা শুনসি বলেই তো মনে হইতেসে... 😕 😕
গান বলতে আমরা কি বুঝি?-
কেউ একজন একটা গান লিখবে, আরেকজন সুর দিবে, তারপর একজন সেটা সুর করে গাইবে। এরা প্রত্যেকে আলাদা আলাদা নামে পরিচিত- গীতিকার, সুরকার, ও শিল্পী। এখন অবশ্য কেউ কেউ একাই একশ' (আসলে তিন ভূমিকায়)।
কিন্তু এটা কি? লালন কি এটা গান আকারে লিখেছিলো? তারপর সুর আরোপ করেছিলো? তারপর গেয়েছিলো?
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
লালন কি লিখতে পারতেন?
আমারো ত একই প্রশ্ন, লালনের এইসবকে গান বা কবিতা বলা যায় ক্যামনে?
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
আগে আমার্নামে উৎসর্গ করেন..তারপর কমু... 😀 😀
:dreamy: বুঝতেপার্লাম্না ।
একটু মাথা খাটাও, প্রশ্ন করো, তাইলেই বুঝবা।
এটা বোঝার জন্য নতুন কোন টার্ম/ডেফিনিশন শিখা লাগবো না। 😀
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
লিরিকটা ভালো।
:dreamy:
মাথা কাজ করছে না । :just: Tired 😀
আহা! :dreamy: :dreamy:
এ তো শুধু কবিতা বা গান নয়, এ যেন হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে ভেসে আসা আমাদের চেতনা, আমাদের মানবিকতা, আমাদের মুল্যবোধ......
ধুর! :bash: :bash: আর কি কি জানি লিখতে চাইছিলাম, সব ভুলে গেছি! 🙁 🙁
উত্তর ভুল হইছে। গোল্লা পাইলা (আসলটা না, পরীক্ষার খাতারটা 😀 )
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
মাহমুদ, তুমি দেখি চামে রংপুরের পুষ্ট বাড়ায় নিতেছ।
গুড জব :thumbup:
এইটা উপন্যাস, কি ঠিক কইছি না ;;)
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
মোটেও না। :grr: :grr:
আমি একটা আলোচনা শুরুর ভূমিকা হিসেবে এই পোষ্ট দিছি।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
এইটা লালন গীতি...আমি শুনছি..... 😀
মাহমুদ ভাই,
তারমানে...
কিন্তু...
সেক্ষেত্রে...
হুম...
ঠিকই আছে...
একটা কথা...
না কিছু না...
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
:goragori: :goragori: :goragori: :goragori: :goragori:
আবুল আহসান চৌধুরীর সংগ্রহ, গবেষণা ও সম্পাদনায় পাঠক সমাবেশ বের করেছে "লালনসমগ্র"। প্রায় সাড়ে ১৩শ পৃষ্ঠার বই।
এতে বলা হচ্ছে, লালন শৈশবেই পিতৃহীন হন। নিম্নস্তরের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাও তিনি নিতে পারেন নি্।
লালনের জীবনীকার বসন্তপালের মতে, "তাঁহার অন্তঃকরণের ভাবরাশি যখন দুকুলপ্লাবিনী তটিনীর ন্যায় আকুল উচ্ছ্বাসে উথলিয়া উঠিত, তখন তিনি তার আত্মসংবরণ করিতে পারিতেন না, শিষ্যগণকে ডাকিয়া বলিতেন, 'ওরে আমার পুনা মাছের ঝাঁক এসেছে' শুনিবামাত্র শিষ্যগণ যে যেখানে থাকিত ছুটিয়া আসিত। তখন সাঁইজী তাঁহার ভাবের আবেশে গান ধরিতেন। শিষ্যেরাও যন্ত্রাদির তানের লয়ে লয়ে গাহিয়া চলিত।"
লালন মুখে মুখে গান রচনা করতেন, আর তার শিষ্য-ভক্তরা সেগুলো খাতায় লিখে রাখতেন। লিপিকারের কাজ করতেন তার দুই প্রিয় শিষ্য মানিক শাহ্ ওরফে মানিক পণ্ডিত ও মনিরুদ্দীন শাহ্।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
লালন্কে :salute: :salute: ..
বিশান বস্টাইপ্লাগেউনারে... :boss: :boss: :boss:
সানা ভাই,
আপনার এই তথ্যগুলো দেওয়ার জন্য :salute:
আমি আসলে আরেকটা বিষয়ে আলোচনার ভূমিকা-মত একটা কিছু হিসেবে এই পোষ্টটা দিছি।
(আমাদের কলেজের অর্নবরে দেইখা উতসাহিত হইছি 😀 )
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
ভাই, আমি মূল আলোচনাটার অপেক্ষায় আছি....
হুম
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
প্রশ্নঃ
উত্তরঃ এইটা কবিতাও না, গানও না...আসলে আরেকটা বিষয়ে আলোচনার ভূমিকা-মত একটা কিছু :-B ...
বস, আমার পুরষ্কারটা 😛 ?
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
উত্তর ত আমি তোমার আগেই ফাঁস করে দিছি। কাজেই, পুরস্কারটা এবারের মত আমার কাছেই থাকল। 😀
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
আসলে এইটা
গাবিতা=গান+কবিতা
:-B :-B
(মনে হইতেছে পুরস্কারডা আমিই পমু :dreamy: )
হ তুইতো পুরস্কার পবিই 😀 😀 :grr: :grr: :grr:
:))
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
এইটা দর্শন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হইল যে, ইহার কথা বলিলে বাঙ্গালীর পুচ্ছে যেন বোম্বাই মরিচ ডলার অনুভুতি হয়।
:thumbup:
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
এটা 'ভাব'। লালন নামের একজন মানুষের ভাব এটা, ভাব-টা কেবল তারই। এই ভাব যদি আমার মধ্যেও ভাবের জন্ম দেয় তাহলে হয়ত বোঝা যাবে, আমি লালনের সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়েছি। আর যদি ভাবের জন্ম দিতে না পারে তাহলে বোঝা যাবে আমার সাথে কখনও লালনের দেখা হয় নি।
ব্লগটা আমি আজকেই পড়লাম। আগে দেখি নি। দেখে ভাবলাম একটা মন্তব্য ঠুকে দেই।