গতকাল একরাম কবীর ভাই জেসিসির একটা পোষ্ট থেকে জানলাম একজন ক্যাডেট চলে গেছেন।
Our JCC mate Enamul Munir (871/HH) has expired this morning at his Dhaka residence. Innalillah-e-wainna ilaihe raziun.
He possibly passed away in his sleep after a heart attack. His body is being taken to Chuadanga for burial.
Please pray for our friend. –
মাননীয় স্পীকার~
মাননীয় স্পীকার# ০১
কে বলেছে ”মোনালিসা” লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির জীবনের শ্রেষ্ঠ কাজ?? আমার কাছে তার ”টাইটানিক” বরং বেশি ভালো লেগেছে :chup:
মাননীয় স্পীকার # ০২
কে বলেছে আমার সিডিতে ভাইরাস আছে?? আমি তো প্রতিদিন স্যাভলন দিয়ে সিডি মুছে রাখি O:-)
মাননীয় স্পীকার # ০৩
রেস্ট ইন পীস, নেলসন ম্যান্ডেলা (নিচে হলিউডের কিংবদন্তি অভিনেতা মরগ্যান ফ্রিম্যানের ছবি) ~x(
মাননীয় স্পীকার# ০৪
আবুল হোসেন একজন দেশপ্রেমিক :khekz:
মাননীয় স্পীকার # ০৫
শহীদ কাদের মোল্লার শাহাদাত বরণে যারা শোকাহত,
কৈফিয়তনামা – ১
মানুষ হিসেবে আমি খুবই বৈশিষ্ট্যহীন একজন মানুষ। একদমই সাদামাটা। আমার বয়সে আসতে আসতে একটা ছেলের অনেকরকম অভিজ্ঞতা হয়ে যায়, সেই তুলনায় আমার ঝুলি নিতান্তই খালি বলা যায়, এতোদিনে সিগারেটা পর্যন্ত খাওয়া শেখা হয়ে উঠেনাই… কিন্তু আমার ক্ষেত্রে ব্যাপারটা হল পুরাই honesty is lack of opportunity! আমার সাধ আছে অনেক কিছু করার, কিন্তু সাধ্য নাই। আরো ঠিক করে বললে সাহস নাই। আবার অন্যদিকে, আমার মধ্যে আত্মহত্যার ভাব প্রবল।
বিস্তারিত»Muscle Cramp
Muscle Cramp (বাংলায় অনেকে ইহাকে ‘রগে টান’ বলিয়া থাকে !) :
আমরা আমাদের ইচ্ছানুসারে হাত-পায়ের মাংসপেশী সংকুচিত প্রসারিত করে নড়াচড়া করি, ওঠাবসা করি। কিন্তু আমাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে হঠাত কোন পেশী সংকুচিত হয়ে গেলে পেশীতে spasm তৈরী হয়, আর তা চলতে থাকলে আমরা তাকে পেশীতে খিল ধরা বা ক্র্যাম্প বলি।
কি কারণে এমনটা হয়? –
কারণের আগা-মাথা খোঁজাখুঁজি……প্রধান কারণকয়টি এইরূপঃ
১) পানিশূণ্যতা (Dehydration
২) কোন স্নায়ু এবং / অথবা মাংসপেশীতে আঘাত –
ক্যাডেট কলেজের চিঠি
প্রিয় দেবী,
প্রথমেই বলি তুই তুই করে লিখতে পারবো না। মনে হয় পাশের বেডের মুকতাসিদের সাথে ঝগড়া করে চিঠি পাস করছি। কেমন আছো তুমি? যেমনই থাক, এই চিঠি পড়ার পর খুব ভাল থাকবা। ধরে নিচ্ছি স্যার পড়ার আগেই হাউজ বেয়ারাকে ম্যানেজ করে চিঠি নিয়ে এসেছো।
তোমার চিঠি পেলাম দুইদিন হলো। আচ্ছা তোমরা কি কলেজে মোবাইল নিবা না? আর কতদিন বাংলা রচনায় পড়বে প্রযুক্তির ব্যাবহার।
বিস্তারিত»মনস্তত্ব এবং মনোঃছবি – কিছু এলোমেলো স্মৃতি ও বিক্ষিপ্ত চিন্তা
মনস্তত্ব এবং মনোঃছবি – কিছু এলোমেলো স্মৃতি ও বিক্ষিপ্ত চিন্তা
[এটা সম্পূর্ণভাবে উদ্দেশ্যবিহীন বিক্ষিপ্ত একটা লেখা – অনেকটা বকবকানির লিখিত ভার্শন]
মনের চাপ খুব বাজে একটা ব্যাপার। কোন কাজে মন বসে না, আর চাপটা বাড়তেই থাকে। এরকম চাপ মন থেকে বের করে দেয়াই ভাল। কিন্তু আসলে কিভাবে তা বের করা যায়, তা আমরা আর কতটুকুই বা জানি। হয় কাউকে ধরে মনের কথাটা বলা শুরু করি – তাও তো আবার অনেক সংশয় – বলা ঠিক হচ্ছে কিনা – কিরকমের প্রতিক্রিয়া হতে পারে – আমার কথাটা ঠিকমত বুঝবে তো – আমার কথাটার গোপনীয়তা থাকবে কিনা – কথাটা কোথাও মিসকোটেড হবে কিনা – আরো কত যে চিন্তা!
বিস্তারিত»ইচ্ছে-ঘুড়ি-১
সেল ফোনে নতুন অপরিচিত একটা নাম্বার ভেসে উঠে। ফোনটা ধরা মাত্রই পরিচিত গলা। জিজ্ঞাসা করলাম “এইটা কি তোর নতুন নাম্বার?”
“হ্যাঁ।“ সংক্ষিপ্ত উত্তর দিল আমার সেজ ভাইয়ের মেয়ে মানে আমার আপন ভাতিজী। অপর প্রান্ত হতে-
“বন্ধু চাচু, আমার একটা টেস্ট পেপার লাগবে। খুলনাতে সব বইয়ের দোকান অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ। কি এক কারণে তা জানি না।“ আমাকে টেস্ট পেপারের প্রকাশনীর নাম,সাইন্স কি আর্টস,ইত্যাদি বিস্তারিত বুঝাই দিল।
ভিনদেশকে সমর্থনের নামে সার্বভৌমত্বের অপমান : প্রতিরোধ এখনই
বাংলা কমিউনিটি ব্লগ অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ
আমরা চেয়েছিলাম এই বাংলার আকাশে চাঁদতারা নয়; বরং লাল-সবুজের একটি পতাকা মাথা উঁচু করে উড়বে। এই পতাকাটির জন্য আমরা বছরের পর বছর ধরে সংগ্রাম করেছি। অবশেষে ৩০ লাখ শহীদের রক্ত আর ৪ লাখ মা-বোনের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে লাল-সবুজের এই পতাকাটি আমাদের হয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে একটি পতাকার জন্য এমন চরম মূল্য দেয়ার নজির দ্বিতীয়টি নেই।
বিস্তারিত»সক্রেটিসের এ্যাপোলজি পর্ব ৪, ৫
সক্রেটিসের এ্যাপোলজি পর্ব ৪
মূল বক্তৃতাঃ মহাজ্ঞানী সক্রেটিস
লিখেছেনঃ প্লেটো
অনুবাদঃ ডঃ রমিত আজাদ
(পূর্ব প্রকাশিতের পর থেকে)
এথেন্সবাসীগণ (বিচারকগণ)! আমি আপনাদের স্পষ্ট করে বলতে চাই যে, এই বিষয়ের ক্ষুদ্রতা অথবা বিশালত্ব নিয়ে মিলেটাসের আদৌ কোন মাথা ব্যাথা নেই। তারপরেও আমি জানতে চাই যে, মিলেটাস একটু বলুন তো, আমি কিভাবে তরুণদের বিপথে নিলাম? আমার মনে হয়, আপনার অভিযোগ থেকে আমি এই আবিষ্কার করতে পারি যে,
পুরোনো পাতায়ঃ বরফের দেশের গল্প ৯
২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪, মঙ্গলবার রাত বারোটা ৪ মিনিট
সবাই কিছু না কিছু বলছে। কবিতা, গুছিয়ে কিছু মনের কথা। আমি পারছি না। এর আগেও পারি নাই। স্বীকার করতে হবে ২৫শে ফেব্রুয়ারী হত্যাকান্ডের ব্যাপারে আমার মাঝে জোরালো নিস্পৃহা কাজ করে। আজকে বিকালে ক্লাশ শেষে চিন্তা করছিলাম কেন এমনটা হচ্ছে। বিশেষ কোন ঘটনা কি ঘটেছিল? মনে করতে পারলাম না। তবে কি আমার চেনা পরিচিত কেউ প্রাণ হারাননি দেখে এরকম হচ্ছে?
বিস্তারিত»বিপদের বন্ধু বিপ্লব
অনেক দিন আগে একটা কবিতা খুব নাড়া দিয়েছিলো আমাকে। আবছা ভাবে একটু মনে আছে- “তোমাদের হিসেবী খাতায় বীর নেই, শহীদ রয়েছে শুধু” । জীবিতদের মূল্যায়নে বড্ড কৃপন আমরা। তাই কবির আক্ষেপ প্রকাশ কবিতায়। আমার খাতায় কিন্তু বীর আছে-
বিপদের বন্ধু বিপ্লব
কম কথা বলা বিপদের বন্ধু।
দিল খোলা আবু উলা
মোঃ হাসিনুল ইসলাম।
পরলোকগত বন্ধুদের স্মরণে “ক্যাপ্টেন কারজিয়াস” এবং “থ্রি কমরেডস” ভাগ্যক্রমে বেশ জনপ্রিয় হয়েছিলো।
বিস্তারিত»আসুন হাত কাটাকাটি করি। (১৮+)
শ্রদ্ধেয় আখতার হোসেন স্যারের ওয়ালে ছবিটা দেখে কেমন জানি হত বিহবল হয়ে পড়লাম।
সিরিয়ার মুসলিম জঙ্গীরা চুরির অভিযোগে এক ব্যাক্তির হাত কাটার উৎসবে মেতেছে। টুইটারে তারা লাইভ আপডেট দিয়েছে এই ব্যাপারে। আর বেশ কিছু জিহাদী সোশাল মিডিয়া এই হস্ত কর্তনের ঘটনা আনন্দের সাথে রি টুইট করেছে।
সিরিয়ার দক্ষিণের শহর মাসকানার আলেপ্পোর কাছে এই বর্বোরোচিত ঘটনাটি ঘটে।
হাত কাটার এই মহতী উদ্যোগের সাথে জড়িত জঙ্গী সংগঠনটির নাম ISIS –
হুমায়ুন আজাদ – একজন অলৌকিক স্রষ্টা
হুমায়ুন আজাদকে কি আমি কখনো স্পর্শ করেছি?
মানে হ্যান্ডশেক বা পা বা সেই অর্থে?
মনে পড়ে না।
ফুলার রোডে, কলা ভবনে, ভার্সিটির পথে, বই মেলায় তাকে অনেক অনেক দেখেছি। সালাম দিয়েছি। মুগ্ধ চোখে চেয়ে দেখেছি।
হেঁটে যায় এক মহাজীবন।
সালামের উত্তর তিনি কোনদিন দিয়েছেন মনে পড়ে না। তবে চোখ তুলে কখনো তাকাতেন, কখনো না।
হেঁটে যায় এক অহঙ্কারি পুরুষ।
দাসের আত্মকথা
জন্ম জন্মান্তরে কিংবা দেশ দেশান্তরে
ঘুরপাক খাই সেই একই বৃত্তে ।
যেদিকেই যাই গন্তব্য কৃষ্ণগহ্বরের কেন্দ্র।
কেনই বা নয় ?
সেই অনন্যতার টান কে কাটাতে পারে ?
ফোটনের মত হালকা আর চটপটে হলে
একটু সময় নিয়ে আত্মসমর্পন।
ও হো, আমিতো ভুলেই গেছি
সেখানে সময়ও স্থির।
প্রথম জন্মে নিশ্চয় মাকড়সা ছিলাম
রাণীর প্রেমে আত্মবলিদান।
কখনও পুরুষ মথ বা মৌমাছি
সন্তানের মুখ দেখার পূর্বেই মৃত্যু।
স্বপ্ন
নিজের সদ্যোজাত সন্তানটিকে কোলে নিলে রমিছা বানুর বিস্ময়ের অন্ত থাকে না। এ কি তার সন্তান, তার গর্ভজাত সন্তান ! মোমেনা চাচী বলে, ‘রমিছা ! তোর পোলা তো দুনিয়া আলো করব রে ! এত্ত সোন্দর পোলা ! গায়ের রঙ য্যান ফাইট্টা পড়তাছে ! সাহেবগোর পোলাপাইনের মত দ্যাখতে হইছে রে !’
আক্ষরিক অর্থেই দুধে-আলতা ফর্সা একটা বাচ্চা, গোল সুন্দর মুখ- যেন রসে টুপটুপ রসগোল্লা। লাল টুকটুক ঠোঁট দেখে মনে হয় রক্ত লেগে নেই তো!
বিস্তারিত»